প্যারিসে গেলে লুভর মিউজিয়ামে যাওয়া নিয়ম। বিশেষ করে মোনালিসা দেখে না আসা অপরাধের মধ্যে পড়ে। তাতে মোনালিসাকেও অপমান করা হয়। তাই প্যারিসে গেলেই মোনালিসাকে দেখে আসতে হয়। মোনালিসার বাস লুভর মিউজিয়ামে।
ইউরোপে সহজে ফ্রি কিছু পাওয়া যায় না। সবকিছুই দাম দিয়ে কিনতে হয়। খানিকটা ব্যতিক্রম লুভর। তবে এজন্য একটি যদি আছে। আর তা হলো মাসের প্রথম রোববার লুভরে যেতে হবে। এদিন লুভরে প্রবেশ বিলকুল ফ্রি।
মুভি ব্লগ: শূন্য দশকের সেরা ১০ ছবি
শূন্য দশকের সেরা ছবি কোন দশটা? এক কথায় উত্তর দেওয়া মুশকিল। একজনের সাথে আরেকজনের পছন্দ মিলবে না। ওয়েব সাইট ঘাটলে একশর বেশি তালিকা পাওয়া যাবে, একটির সাথে আরেকটি সম্পূর্ণ মিল নেই। সমালোচকদের এক রকম পছন্দ, দর্শকদের আরেকরকম। আর গত ১০ বছরে যত ছবি বের হয়েছে তা দেখাও একজনের পে সম্ভব না। তারপরেও গ্রহণযোগ্য কিছু তালিকা ধরে শূন্য দশকের সেরা ছবির একটি তালিকা এখানে করা যেতে পারে।
বিস্তারিত»একুশের পাঠশালায় একজন বৃষ্টি … …
১.
সে অনেক কাল আগের কথা। আজ অনেক দিন পরে যৌবনের সেই টকটকে দিনগুলোর কথা মনে পড়ছে। ইস্ , কী দূর্দান্ত ছিল সেই দিনগুলো!!! আমরা ৬/৭ জন বন্ধু ছিলাম একে অন্যের জানের জান। আর আজ? কে কোথায় আছে, কে জানে! “বৃষ্টি”র জন্যে আজও খুব খারাপ লাগে; না জানি, কেমন আছে বেচারী! রাতুলকে ভালবাসতো ও, খুব ভাল ছেলে ছিল রাতুল। যেমনি চেহারা ,
মুভি ব্লগ: ২০ বছর আগের দেখা পাঁচ ক্লাসিক
সময়টা ছিল ভিসিআর বা ভিসিপির যুগ। এক হাজার টাকা দিয়ে রোজ ভ্যালির সদস্য হয়েছিলাম। একটা ছবির ভাড়া ছিল ৩০ টাকা। ইব্রাহিমপুর থেকে সাইকেল চালিয়ে যেতাম ছবি আনতে। তখনও আনার্স পরীা দেইনি। নেশা ছিল ছবি দেখার। কোনটা ভাল ছবি আর কোনটা ভাল নয়, জানার উপায় ছিল কম। পত্রিকা ঘেটে ঘেটে খুঁজে বের করতে চেষ্টা করতাম ভাল ছবির কিছু নাম। আমি আজ থেকে ২০ বছর আগের কথা বলছি।
বিস্তারিত»প্রয়োজনীয়তাই উদ্ভাবনের জনক
Disclaimer: আজ অনেকদিন পর আবার সিসিবিতে লিখতে বসলাম। আসলে এই লেখা দেবার উদ্দেশ্য হল সিসিবিতে আমার হাজিরা সম্পর্কে সকলকে জানানো। মাত্র বিএমএর সেকেন্ড টার্ম শেষ করে আসলাম। সেকেন্ড টার্ম শারীরিক দিক দিয়ে সবচেয়ের কষ্টের টার্ম। তাই টার্ম ভালভাবে শেষ করতে পারায় খুব আনন্দ লাগতাছে :tuski: :tuski: :tuski: । আর আজকে আমার এই লেখা এই সেকেন্ড টার্মেরই একটি মজার ঘটনা সবার সাথে শেয়ার করার জন্য।
সতর্কীকরনঃ ইহা একটি গান্ধা পোষ্ট,
বিস্তারিত»আজাইরা পোস্ট – কি করছি, কি পড়ছি
[ডিস্ক্লেইমারঃ পোস্টের আজাইরা নামকরনের মূল উদ্দেশ্য পাঠক টানা। অতীত ইতিহাস অনুসারে আজাইরা জিনিস লোকে খায় বেশি। জনগন ক্ষেপলে মাফ চাই।]
আমেরিকায় এখন “হলিডে সিজন” চলছে। মানে ছুটির মৌসুম। নভেম্বরের শেষে থ্যাংক্সগিভিং, ডিসেম্বরে ক্রিস্মাস, শেষে নিউ ইয়ার। ক্রিস্মাস উপলক্ষে গত সপ্তাহে বলতে গেলে অফিসে কেউই ছিল না। প্রায় সবাই ছুটিতে। আমি ছুটি না নিলেও চামে দিয়া বামে অফিসেই যাই নাই সারা সপ্তাহ। ছুটি না নিয়াই ছুটিতে।
বিস্তারিত»শরৎবাবু, এ চিঠি পাবে কিনা জানি না … … [উত্তর মিলিয়ে নিন: Bold করে দেয়া আছে]
প্রিন্সিপার ইন্সপেকশনে স্টোর রুমের কদর খুব বেড়ে যেত … … কারণ … (… … থাক, নাইবা বললাম … …) তো একবার রুমের সকল “নিষিদ্ধ দ্রব্যাদি” একটা ভাঙা বালতিতে ভরে স্টোর রুমে রেখে আসলাম । যথারীতি ইন্সপেকশন শেষ … … আর ইন্সপেকশন যেখানে শেষ, আমার আজকের গল্প সেখানেই শুরু … … …
ইন্সপেকশন শেষ হবার পর ঐ বালতিটি রুমে নিয়ে আসলাম, কিন্তু বালতির ভিতরে পেলাম আরও দুটো জিনিস …
বিস্তারিত»আরেকটি শোক সংবাদ
সিসিবি’তে ঢুকে ফারজানার খবর টা পেয়ে প্রচন্ড মন খারাপ হলো। জানিনা একই দিনে কেন এত খারাপ খবর দিতে হচ্ছে।
এই মাত্র আমি সিলেট ক্যাডেট কলেজ থেকে ফিরলাম। ওখানে যাবার উদ্দেশ্য ছিল কলেজের এ্যাডজুটেন্ট (মেজর রুসলান, ককক ৯০-৯৬) এর সাথে কিছু সময় পার করা। ওখানে যাবার পরে গিয়ে দেখলাম এ্যাডজুটেন্ট খুব ব্যস্ত। জানলাম কিছুক্ষণ আগে কলেজ মসজিদের ইমাম সাহেব ইন্তেকাল করেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৪৫ বৎসর।
প্যারিসের আগে: সুইজারল্যান্ড পর্ব
সুইজারল্যান্ড দেশটা একটু অদ্ভুত। জুরিখে নামলে সব জায়গায় দেখা যায় জার্মান ভাষা। মানুষ বলেও এই ভাষায়, দোকানে সাইনবোর্ডেও এই ভাষা। দক্ষিনে দাভোসের দিকে গেলে মানুষ বলে ইতালীর ভাষায়। আর যদি উল্টো দিকে জেনেভায় আসি সবাই বলে ফরাসী ভাষায়, দোকানের সাইনবোর্ড বা রাস্তার সাইনও তাই। কেউ যদি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে চান তাহলে চলে যান জুরিখ কিংবা আরও দক্ষিণে। সে তুলনায় জেনেভা অনেক নিরস। অনেকটা ওয়াশিংটনের মতো।
বিস্তারিত»লাল সবুজের দেশে
মফস্বলের একটি প্রাইমারি স্কুল। সামনের বিশাল সবুজ মাঠটায় শিশুদের একত্রিত করা হয়েছে একটা দায়িত্ব দেয়ার জন্য। দায়িত্বটা খুব সাধারণ। জাতীয় পতাকাটা ধুয়ে ইস্ত্রি করে আনতে হবে। কারণ পরশু বিজয় দিবস। উপজেলা শিক্ষা অফিসারের সামনে সেটার উত্তোলন হবে। সে উপলক্ষ্যে স্কুল ধোয়া-মোছার জন্য আগামীকাল ছুটি। বাচ্চাদের জোরালো করতালী তাই হেডমাস্টারের পুরো বক্তব্যকে আরো অর্থবহ করে তোলে।
এদের মধ্যে পদ্ম ও শাপলা যমজ ভাইবোন। দু’জন একই ক্লাসে পড়ে।
বিস্তারিত»মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা এবং কিছু ভাবনা
মাঝে মাঝেই ভাবি, সেইসব মানুষগুলির কথা যারা নিজের স্বার্থ উপেক্ষা করে কোন কিছু না ভেবেই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। কোন কিছু চিন্তা না করেই…জীবনের নিশ্চয়তা নেই জেনেও। কত্ত সাহসী ওরা…কত্ত নিঃস্বার্থ ওরা…কত্ত নির্লোভ ওরা। ওরা তো আমাদেরকে শিখিয়ে গেছে দেশকে কিভাবে ভালোবাসতে হয়…। ঠিক যেমন আল্লাহ-তা’লা মানুষের হেদায়েতের জন্য যেভাবে নবী রাসুলদের পাঠিয়েছিলেন, ঠিক সেভাবেই যেন দেশকে কিভাবে ভালোবাসতে হয় তা শেখানোর জন্যই হয়তো আল্লাহ এই মানুষগুলোকে পাঠিয়েছিলেন আমাদের মাঝে।
বিস্তারিত»বিজয়ের দিনে আমাদের প্রজন্মকে
আজ বাংলাদেশের ৩৯ তম বিজয় দিবস। বিজয়ের দিনে নানা মানুষের নানা রকমের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন দেখলাম, যার সর্বাগ্রে আছে যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিষয়টি। যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিষয়টি অনেক জটিল একটি বিষয়, যা হুট করে করা সম্ভব নয়, এর জন্যে আন্তর্জাতিক আদালতের কাছ থেকেও অনেক আইনি সাহায্য ও বিপুল তথ্যপ্রমাণের প্রয়োজন, যা সঠিকভাবে প্রয়োগ করার মতো যথেষ্ট প্রজ্ঞা বাংলাদেশের আছে। আমাদের প্রবল ইচ্ছা এবং সামর্থ্যের সহযোগে এ দেশে যুদ্ধাপরাধের বিচার হবে,
বিস্তারিত»কতিপয় “অশিক্ষিত” আমজনতার বাংলাদেশ ভাবনা
আমজনতা কি বলে তা আমাদের জানা উচিত। নাগরিক সুযোগ সুবিধা এবং নিরাপত্তা ভোগ করে এবং এসির বাতাস খেয়ে এসব অনুভব করা একটু কঠিন।
বসে ছিলাম বাসে, ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ৪ ঘন্টা বাস আটকে ছিল। কানে আসলো কয়েক সিট পেছনে থাকা লোকজনের কথাবার্তা..
– দেখেন ভাই, এ দেশে এখন যা-ই হইবো, বা অলরেডি যা কিছু হইছে, সবই কইবো শেখ সাইবে স্বপ্ন দেইখা গ্যাছে।
বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১০… গ্রুপিং
এইমাত্র চূড়ান্ত হলো বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১০ এর ড্র। ৩২ দলকে ৮টি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। চূড়ান্ত গ্রুপ এরকমঃ
গ্রুপ ‘এ’ সাউথ আফ্রিকা, মেক্সিকো, উরুগুয়ে, ফ্রান্স।
গ্রুপ ‘বি’ আর্জেন্টিনা, নাইজেরিয়া, কোরিয়া রিপাবলিক, গ্রীস।
গ্রুপ ‘সি’ ইংল্যান্ড, ইউএসএ, আলজেরিয়া, স্লোভেনিয়া।
গ্রুপ ‘ডি’ জার্মানী, অস্ট্রেলিয়া, সার্বিয়া, ঘানা।
গ্রুপ ‘ই’ নেদারল্যান্ড, ডেনমার্ক, জাপান, ক্যামেরুন।
গ্রুপ ‘এফ’ ইটালি,
বিস্তারিত»গরুর কথা
কলেজ থেকে বের হলাম প্রায় দেড় বছর হয়ে গেল…। কলেজ থেকে বের হবার আগে ক্লাসমেটরা কলেজ থেকে বের হওয়ার পর কি আমরা কলেজ কে মনে রাখবো কিনা বা কতদিন মনে থাকবে এই নিয়া অনেক কথা হতো। যেমন অনেকে বলতো কলেজ থেকে বের হবার ২/১ মাস পরই সব খতম। আমরা সব ভুলে যাবো।
আজকে ১.৫ বছর হয়ে গেল, কেউ ভুলতে পারেনাই বরং আরো বেশি করে কাহিনী মনে পড়ে।