ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ- ৪৫ জনের মাঝে ৩০ জন এ+
ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ- ৪৭ জনের মাঝে ৪৬ জন এ+
মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ- ৪৭ জনের মাঝে ৪৫ জন এ+
রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ- ৩৯ জনের মাঝে ৩৬ জন এ+
সিলেট ক্যাডেট কলেজ- ৪২ জনের মাঝে ৩৬ জন এ+
রংপুর ক্যাডেট কলেজ- ৪৮ জনের মাঝে ৪৫ জন এ+
বরিশাল ক্যাডেট কলেজ -৪৮ জনের মাঝে ৩৯ জন এ+
পাবনা ক্যাডেট কলেজ- ৪৮ জনের মাঝে ৪৫ জন এ+
ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজ- ৫১ জনের মাঝে ২৬ জন এ+
কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ –
সাপ্তাহিক…৬
এই সপ্তাহটা মনে হলো যেন উড়ে উড়ে চলে গেল। সপ্তাহের শুরুতে একটা পরীক্ষা আর শেষ দিনে আরেকটা। মাঝে একদিন আবার ছুটি, টেরই পেলাম না। আহ, সবগুলো সপ্তাহ যদি এভাবে চলে যেত।
আজ ছিল ব্যবহারিক পরীক্ষা। শুরু করেছিলাম সকাল ৮টায়, শেষ হতে হতে সন্ধ্যা ৭টা। আমার লাইফে দেয়া সবচেয়ে দীর্ঘতম পরীক্ষা। যদিও এর মাঝে বেশিরভাগ সময় পার হয়েছে এক আইটেমের পরীক্ষা দিয়ে পরবর্তী আইটেমে যাবার জন্য অপেক্ষা করতে করতে,
বিস্তারিত»এইটা একটা আত্মপ্রচারণামূলক পুস্ট
এইটা একটা আত্মপ্রচারণামূলক পুস্ট।
”আপনার মুখ দেইখা সকালে বাইরাইছি বস।”
এই লাইনটা আমার লেখা না। এইটা আমাগো সামুর ব্রগার অচেনা বাঙালী বা আমার ব্লগের হাসান রায়হান ভাইয়ের। অচুদা ফেসবুকে আমার ওয়ালে এইটা দিয়া রাখছে।
কিছুক্ষণ পরে সে একটা নোট দিছে ফেসবুকে। আসেন এইটা পড়ি-
”প্রত্যেকদিনের মত বুয়ার কলিং বেলের আওয়াজ শুনে সকালের ঘুম ভাঙলো। মহা বিরক্তি নিয়ে উঠতে হয় কারণ ভোরের দিকেই ঘুমটা জমে ভালো ।
প্রেম যেবার আমার উপর পড়ছিলো…..
সদ্য ক্যাডেট কলেজ ফেরত। রেজাল্ট দেয় নাই। মনটা খানিকণ উড়ু–উড়ু , কিছুক্ষন পরেই আবার উদাস। লম্বা অবসর, কিছু করার নাই। মানুষের সাথে সেরকম মিশতেও পারি না। ক্যাডেট হওয়ার জ্বালা।
আমার উদাস ভাব দেইখা বাপ-মায়ের দয়া হইল। জ্বীনা, বিবাহ দেন নাই। বরং চালাইতে শিখতে কইল। অন্যকিছু নারে ভাই, গাড়ির কথা বলতাছি। বাপের ধারণা ছিল আমি শিগগিরই আমেরিকা পারি দেব, লেখাপড়া করতে। (আমাদের সময় বাপ-মারা ছেলেমেয়েদের কত কম বুঝতো)।
বিস্তারিত»২০ জুলাই- এর গল্প
দিন তারিখের হিসেবটা বেশ কিছুদিন হলো সেভাবে রাখা হয় না, যেভাবে রাখতাম ক্লাশ সেভেন-এইটে। আমি আর তওসীফ ডাইরীর পাতায় পুরো টার্মে যতগুলো দিনছিল ততগুলি দাগ কাটতাম। এরপর দিন যায়, আর একটা করে দাগ লাল কালিতে কাটা পড়তো। ছেলেমানুষী করে প্রতিদিন সেই লাল কালিতে কাটা দাগগুলো গুনে গুনে দেখতাম আর কতটুকু সময় বাকী আছে। তওসীফ আবার আরো এক কাঠি সরেস, ওর হিসেব ছিল চুলচেরা ঘন্টার কাটায়।
বিস্তারিত»পথের পাঁচালীর পঞ্চাশ বছর-১
[ভাগ্য হয়েছিল কলকাতা আর বাংলাদেশের লেখা মিলিযে সত্যজিতের উপর একটি প্রকাশনা সম্পাদনা করার, ২০০৫ এ। তখনকার আমার একটি লেখা হুবহু তুলে দেয়ার চেষ্টা করছি।এটা প্রথম কিস্তি। যারা পথের পাঁচালী দেখেছেন আর দৃশ্যগুলো মনে আছে, আশা করি লেখাটি তাদের ভালো লাগবে। আর যারা দেখেননি তারা দয়া করে দেখে ফেলুন :dreamy: ]
১৯৫৫ সালের ২৬ আগস্ট। বিভূতিভূষণের কালজয়ী উপন্যাস `পথের পাঁচালী’র মুক্তি ঘটে নব রূপে,
বিস্তারিত»কবিতারা……..
আধুনিক কবিতা তেমন বুঝি না। উত্তরাধুনিক কবিতা তো নাইই। তারপরেও হঠাৎ হঠাৎ দু’একটা বুঝে ফেলি। যেমন নৃসিংহমুরারি দের এই কবিতা। পশ্চিমবঙ্গে এই নামে যে একজন কামেল কবি আছেন সেটাই তো জানতাম না। কবিতা পাই বুদ্ধিজীবীর নোট বই নামের একটি বইয়ের মূখবন্ধে। আত্মপরিচয়ের সংকট বুঝাতে যেয়ে এই কবিতার এই কটি লাইনের উদাহরণ।
আপনার বাড়িতে ফ্রিজ আছে।
বিদেশী রঙ্গিন টিভি আছে
এবং এন্তার ভিডিও ক্যাসেট আছে।
সভ্যতা
১.
পূবের আকাশ রক্তাভ। সূর্য উঠি উঠি।দূরে প্যারেড পিটির মৃদু আওয়াজ । এটা নবীন অফিসারদের ট্রেনিং এরিয়া। মেজর সাহেব বেড়িয়েছিলেন প্রাতঃভ্রমণে। ইদানিং ভূড়িটা একটু বেড়েই যাচ্ছে বুঝি! সকালের মৃদু হন্ঠনটাকে তাই লঘু দৌড়ে রূপান্তরের চেষ্টায় আছেন।
তবে আজকের দৌড়টা বোধকরি একটু বেশিই হয়ে থাকবে। বেশ ঘাম ঝরেছে। এখন বেশ হাপাচ্ছেনও। আজ নাভর্টা একটু বেশিই সচল। অবচেতন মন আজ বড় উত্তেজিত। চেতন মনের কাছে সে খবর হয়ত নেই।
বিস্তারিত»সাপ্তাহিক…৫
আমার রুমের ঠিক পিছনেই বাচ্চাদের একটা স্কুল, কিন্ডারগার্টেন। ইদানিং হয়তো স্কুলের সময়সূচি পরিবর্তন হয়েছে, কারন এখন সকালে ক্লাসে যাবার জন্য যখন রেডি হই তখন জানলা দিয়ে বাইরে তাকালে দেখি ছোট ছোট বাচ্চারা ঘুম ঘুম চোখে বাবা কিংবা মায়ের হাত ধরে স্কুলে আসছে, আগে দেখিনি। দেখতে বেশ সুইট লাগলেও ওদের বইয়ের ব্যাগের সাইজ দেখে কষ্টই লাগে। আর মনে পড়ে যায় ছোটবেলায় ভোরে ঘুম থেকে উঠে স্কুলে যাবার কষ্টের কথা।
বিস্তারিত»রাজনীতির কড়চা
ফেরত আনার কী দরকার?
আজ বিএসএফ-বিডিআর (এই নাম বলা যাবে তো?) যৌথ বৈঠক হইছে। বৈঠকে বিশাল এক অগ্রগতির খবর পাইলাম আমরা। আর সেইটা হইলো সন্ত্রাসীদের তালিকা বিনিময়। বাংলাদেশ দিছে ১ হাজার ২২৭ জনের নাম। আর ভারত দিছে ৭৭ জনের নাম। ভারত যে নাম দিছে তার বেশির ভাগই কোনো না কোনো বিচ্ছিন্নবাদী নেতা। আর বাংলাদেশ দিছে সব খুনী, মাস্তানদের নাম।
২০ বছর আগের দুটি ডায়েরি, কয়েকটা কবিতা, কিছু স্মৃতি
পুরানো বুকসেল্ফটা পাল্টাতেই হলো। পোকা এখন সেল্ফ শেষ করে বই-এ আক্রমন করতে শুরু করেছে। মুজতবা আলীর দেশে-বিদেশে বইটাই সবচেয়ে উপাদেয় বলে মনে হলো পোকাদের কাছে। বইটা ধরতেই পৃষ্ঠাগুলো ঝুর ঝুর করে পরলো আমার হাতের মুঠোয়। তাই নতুন একটা বইয়ের সেল্ফ কিনতেই হলো।
আমার বই রাখার সেল্ফ চারটা। পাল্টালাম সবচেয়ে পুরোনোটা। এটার বয়স কম করে হলেও ২৫ বছর। বা তারও বেশি। প্রথম যখন সেল্ফটা কিনি তখন তিন তাকের এক তাক মাত্র ভরতে পেরেছিলাম জমানো বই দিয়ে।
বড় হবো…
ডিসক্লেইমারঃ যদিও ডিসক্লেইমার সম্মন্ধে অনেকেরই আপত্তি আছে, কিন্তু তার পরেও পোস্টের শুরুতেই এই অপ্রিয় কাজটি না করে পারছিনা। কারণ, আমি একটা ভয়ঙ্কর কাজ করতে যাচ্ছি যেটা আমার জীবনে এর আগে কখনো করিনি।
……অবশেষে আমি একখানা ছড়া (নাকি কবিতা ঠিক জানিনা) লিখিয়া ফেলেয়াছি। লেখা পড়া করিতে করিতে যখন আমার আর কিছু ভালো লাগেনা, যখন মনের মধ্যে আত্মোপলব্ধি হইল যে, “জীবন তো একটাই, কি হবে এই একমাত্র জীবনটাকে এত কষ্ট দিয়ে”
সাপ্তাহিক…৪
রঙহীন বিরক্তিকর একটা সপ্তাহ শেষ করলাম। ক্লাস-খাওয়া-ঘুম এর চক্করের মাঝে পুরো সপ্তাহের সবচেয়ে রঙ্গীন ঘটনা বলতে সিসিবির নতুন সাজ। বেশ ভাল লেগেছে, বিশেষ করে উপরের পরিবর্তনশীল ব্যানারগুলো। এর পিছনে যাদের অবদান আছে তাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফেদেরার শেষ পর্যন্ত সাম্প্রাসের রেকর্ড ভেঙ্গেই দিল… খেলাটা দেখার সুযোগ হয়নি, নেটের টেক্সট কমেন্ট্রি ছিল ভরসা। রডিকের শুরুটা দেখে মনে হয়েছিল আশা আছে, কিন্তু ২য় সেট টাইব্রেকে যখন ৪ টা সেট পয়েন্ট মিস করলো তখনই বোঝা হয়ে গিয়েছিল ঘটনা কি ঘটতে যাচ্ছে।
বিস্তারিত»সশস্ত্র বাহিনীতে গণহত্যা: মঞ্জুরের হত্যাকান্ডসহ কিছু অজানা তথ্য ও আমাদের সুশীল সমাজ।
অভ্যুত্থান ঘটে গেছে। নিহত প্রেসিডেন্ট জিয়া। লাশ তখনো পড়ে আছে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউজে।
মেজর রেজা সকালে ঘুম থেকে উঠে জানলেন সব। প্রথমে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল পড়ে থাকা লাশ সরিয়ে নেওয়ার। অন্য কাজ চাইলে দেওয়া হয় চট্টগ্রামের জিওসি মেজর জেনারেল মঞ্জুরের দেহররি দায়িত্ব। শেষ সময় পর্যন্ত এই কাজটি করেছেন।
মেজর রেজা শুরু থেকে পুরোটা বলেছেন প্রমান্য চিত্রটিতে। এটাই তার প্রথম সাক্ষাৎকার। জিয়া হত্যা থেকে শুরু করে দায়ী হিসেবে চিহ্নিত সেনা কর্মকর্তাদের ফাঁসি পর্যন্ত ঘটনা নিয়ে অসংখ্য গল্প চালু আছে।
রম্য গল্প: বচনামৃত
ডিসক্লেইমার: ঘটনা খুবই খারাপ। আবার একটা গল্প লিখছি। শুধু তাই না, ব্লগে দেওয়ারও সাহস করতাছি। আবারও বলি এইটা কাল্পনিক গল্প।
আজমল হায়দার কথা বলতে ভালবাসেন। ২৭ বছর চাকরি করেছেন। সচিব ছিলেন তিনটি মন্ত্রণালয়ের। তখন কথা শোনার অনেক মানুষ ছিল। আজমল হায়দার কথা বলতেন আর বাকিরা শুনতেন।
কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে জীবন শুরু করেছিলেন। ঘড়ি ধরে টানা ৪০ মিনিট কথা বলতে হতো। ক্লান্ত হতেন না আজমল হায়দার।
বিস্তারিত»