১.
শুরুতেই নারীর জয়গান গাই। আজ দেওয়া হল অস্কার পুরস্কার। এবার সেরা পরিচালক হলেন ক্যাথারিন বিগোলো। অস্কারের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো নারী সেরা পরিচালকের পুরস্কার পেলেন। তার ছবিটির নাম দি হার্ট লকার। সেরা সিনেমার পুরস্কারও পেয়েছে এটি। আন্তর্জাতিক নারী দিবস আজ ১০০ বছরে পা দিল। এরকম এক দিনে এর চেয়ে ভাল পুরস্কার আর কী হতে পারে।
বাড়তি কিছু তথ্য দেই। ক্যাথারিন বিগোলো জেমস ক্যামেরুনের সাবেক স্ত্রী।
টুশকি ৩১
পেরিয়ে গেল একটি বছর…..
ফেব্রুয়ারি শেষ হয়…….দুঃসহ একটা মাস। মার্চ আসে, অনেকে হাফ ছেড়ে বাঁচে….কিছু কিছু মানুষের কষ্ট বাড়ে……যাদের কাছে এই মাসটাও অনেক যন্ত্রনার…….ভাই হারানোর, বন্ধু হারানোর আর একটি মাস…….
গত বছর এই দিনে সবাই যখন শোকে মুহ্য….ঠিক তখন আরেকটি খবর আমার চারপাশ অন্ধকার করে দেয়। ৩ রা মার্চ এই দিনটি তে যখন ক্যাডেট কলেজ ব্লগের পক্ষ থেকে “আগুনের পরশমনি ছোঁয়াও প্রানে” এর মাধ্যমে পিলখানার সামনে সবাই শহীদ সেনা অফিসারদের সম্মানে দাঁড়িয়ে ঠিক সে সময় আরও একজন এক্স ক্যাডেট এবং সেনা অফিসারকে হারানোর কথা আমাদের শুনতে হয়…..
বিস্তারিত»জীবিত বা মৃত ব্যক্তির সাথে কোনো মিল নাই কিন্তু
১.
আলফ্রেড হিচকক মশাই জীবনে একটাই কমেডি বানাইছিলেন। ১৯৪১ সালে মুক্তি পায় মি. অ্যান্ড মিসেস স্মিথ। কঠিন ভালবাসা দুই জনের মধ্যে। একদিন তারা আবিস্কার করলো তিন বছর আগে তারা যে বিবাহ করেছিলেন, সেইটা বিধিমত হয় নাই। নতুন কইরা যখন বিবাহের কথা উঠলো, বাইকা বসলো মিসেস স্মিথ। সে নাকি কোনো অবস্থাতেই এই ছেলেরে আরেকবার বিয়া করবো না।
সিনেমাটা দেইখা একটু ভাবিত হইলাম। মনে মনে চিন্তা করলাম,
গিফটের প্যাকেটে কার নাম লিখবো ?
( এই লিখাটা আমি গত ২০০৯ এর মে মাসে দিতে চেয়েছিলাম।কিন্তু মাগার অভ্র সংক্রান্ত জটিলতার কারনে এবং আইভোরী কোস্টে থাকায় দেয়া সম্ভব হয় নাই।তাই মাত্র ৮/৯ টি মাস অপেক্ষা করে দেশে এসে সেট হয়ে লিখাটা শেষ করলাম।মে মাসে আবার দেয়ার ইচ্ছা থাকলেও কোনভাবেই আর নিজেকে অপেক্ষায় রাখতে পারলাম না,দিয়ে দিলাম।যা হউক,সি সি বি তে এইটাই আমার প্রথম লিখা((আগের ছবি ব্লগটা বাদ দিলে;লিখা ব্লগ আর কি))।দেশ ও জনগনের কাছে দোয়া প্রার্থী ।
বিস্তারিত»আজকের বিশেষ ক্রিকেট বুলেটিন!
সেই আইসিসি ট্রফি জেতার পর থেকেই আমাদের দেশে ক্রিকেটের যে জোয়ার শুরু হয় তার পর থেকে আমরা সবাই মোটামোটি এক একজন বিশিষ্ঠ ক্রিকেট বোদ্ধা হয়ে উঠেছি। আমি নিজেও এর ব্যতিক্রম নই। যদিও ক্রিকেটের প্রতি আমার আকর্ষন কখনোই ফুটবলকে অতিক্রম করতে পারেনি। আর একটা পর্যায়ে এসে বাংলাদেশের খেলা বাদে (আর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সাপোর্ট দেয়া ছাড়া) ক্রিকেটের প্রতি তেমন একটা আকর্ষন বোধ করি না। তবে খোঁজ খবর সবগুলোরই রাখা হয়,
বিস্তারিত»জীবিকা-২
সিসিবি তে যোগ দেয়ার শানে-নজুল
আমি সিসিবির নবীনতম সদস্যেদর একজন।ক্যাডেট কলেজে পড়ার সময় সিসিবির কথা অনেক শুনেছি, কিন্তু ইন্টারনেট নামক বস্তুটির সাখে খুব একটা সখ্যতা না থাকায় কখনোই যোগদান করা হয়ে উঠেনি।আমার সিসিবি তে যোগ দেয়ার কারনটা একটু অন্যরকম।
সেদিন বাসায় ফোন করতেই আমার সাহিত্যপ্রবন বাবা হঠাত করে বলে বসলেন যে, তাদের সমিতির ম্যাগাজিনে আমাকে অবশ্যই একটা লেখা জমা দিতে হবে। আমার বাবার বন্ধুদের নাকি ধারনা, প্রত্যেক ক্যাডেটই সাহিত্য স্বত্তার অধিকারী।এই কথা শোনার পর নিজের ক্যাডেট ভাবমুর্তি বজায় রাখতে আমি জবাব দিলাম,
একটা শিক্ষামূলক পোস্ট
১.
রাজার ছেলে ও ধোপার ছেলে একসাথে লেখাপড়া করে। বড় হয়ে রাজার ছেলে রাজা হলো, আর ধোপার ছেলে ধোপা। ধোপা প্রতিদিন কাকডাকা ভোরে গাধার পিঠে কাপড় নিয়ে রাজপ্রসাদে যায়, কেউ দেখার আগেই ফিরে আসে।
একদিন রাজা যাবে শিকারে। প্রধানমন্ত্রী জ্যোতিষীকে দিয়ে দিন গননা করে ভাল একটা তারিখ বের করলেন। খুব ভোরে রওয়ানা দিয়েছেন রাজা। সামনেই পড়ে গেল ধোপা। মন্ত্রীরা হায় হায় করে উঠলেন,
আহ!
সিসিবিতে শেষ পোষ্ট দিয়েছিলাম প্রায় দুই মাস আগে, জুনা ভাইয়ের হিসাবে ৯ সপ্তাহ । মাঝে এ কয়দিন পোষ্ট দেয়া তো দূরের কথা নিয়মিত কমেন্ট করার ও সুযোগ হয়নি। এ সময়ের ভিতরে নতুন একটা বছর চলে এসেছে, হাঁড় কাপানো শীতকাল পার হয়েছে(যার প্রায় পুরোটাই জঙ্গলে তাঁবুর মধ্যে কাটাতে হয়েছে), বাংলাদেশের ক্রিকেট টিমের এক সিরিজ শেষ হয়ে আরেক সিরিজ শুরু হয়েছে, আইসিএল এর কেউ কেউ দলে ফিরেছে( এটা নিয়ে আমিনের সাথে জমাইতেও পারলাম না,
বিস্তারিত»প্রশ্নবোধক এক জিয়াউর রহমান
আমাদের কাউন্সিলের নাম টাওয়ার হ্যাম্লেট। এই কাউন্সিলের আন্ডারে একটা ফ্রী লাইব্রেরী আছে যার অনেকগুলো ব্রাঞ্চ। প্রচুর বাংলা বই থাকার কারণে আমি এখানে প্রায়ই যাই। তো সেদিন রাজিব ভাই(বিসিসি-১৯৯০-১৯৯৬) একটা বই ইস্যু করলেন “হিটলার থেকে জিয়া” লেখক মিনা ফারাহ। ভাইয়ার পড়া শেষ হওয়ার পর আজকে আমি পড়ার জন্য নিলাম ভুমিকা পড়ে তো অবাক এইসব কি লিখা আগেতো কখনও শুনিনাই। তাই চিন্তা করলাম সবার সাথে বইটার ভুমিকাটা শেয়ার করি দেখি এটার সত্যতা কটটুকু।
বিস্তারিত»ভারত থেকে ঋণ নয়, বাণিজ্য সুবিধা পাওয়া বেশি প্রয়োজন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের শেষ দিনে অর্থাৎ ১৩ জানুয়ারি দিল্লির মৌর্য শেরাটন হোটেলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, তাৎণিকভাবে কোন বিষয়টি বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে সুফল বয়ে আনবে। এর উত্তরে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘ভারতের ১০০ কোটি ডলারের (প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা) ঋণসহায়তা আমাদের অনেক উপকারে আসবে।’
ভারতের দেওয়া ঋণ উপকারে আসবে তা নিয়ে সন্দেহ নেই। তবে এটিকেই বড় সাফল্য ধরে নেওয়াটা কতখানি যৌক্তিক সে প্রশ্ন থেকেই যায়।
ব্যস্ততা দিচ্ছে না অবসর
১. ব্যস্ততা দিচ্ছে না অবসর। হঠাৎ করে ব্যস্ত হয়ে পড়লাম। অফিস থেকেও নতুন কিছু দায়িত্ব পাওয়ায় কাজের চাপও বেড়ে গেছে। ব্লগ পড়া হয়, মন্তব্য করা হয় না, লেখা তো নয়ই। টুটুল ম্যাসেঞ্জারে এসে নক করে, কেন ব্লগে আসি না। অফিস ফেসবুক বন্ধ করে দিছে। প্রক্সি দিয়ে ঢুকলেও আগের মতো সক্রিয় না। কেউ কেউ এসএমএস করে ফেসবুকে আমন্ত্রণ জানালে তবেই ঢোকা হয়। কেমন নিরস হয়ে যাচ্ছি।
বিস্তারিত»কোলবালিশ
১.
মুরাদ আজ সারাদিন তার ড্রয়িং রুমে টেলিফোনের পাশে বসে আছে, একটা কল পাবার আশায়। কলটা, তার বউ নাজমার। সে সম্প্রতি মুরাদকে অনেক দোষে দুষ্ট করে বাপের বাড়ি গিয়ে উঠেছে। চার বছরের বিবাহিত জীবনে এটাই তাদের বিচ্ছেদের প্রথম বিশেষ দিন। আজ তাদের চতুর্থ বিবাহবার্ষিকী।
এবং মুরাদ নাজমাকে অসম্ভব ভালবাসে।
নাজমাও যে মুরাদকে ভালবাসে না এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যাবে না। কারণ না ভালবেসে,
বিস্তারিত»যেদিন মোনালিসা দেখতে গেলাম
প্যারিসে গেলে লুভর মিউজিয়ামে যাওয়া নিয়ম। বিশেষ করে মোনালিসা দেখে না আসা অপরাধের মধ্যে পড়ে। তাতে মোনালিসাকেও অপমান করা হয়। তাই প্যারিসে গেলেই মোনালিসাকে দেখে আসতে হয়। মোনালিসার বাস লুভর মিউজিয়ামে।
ইউরোপে সহজে ফ্রি কিছু পাওয়া যায় না। সবকিছুই দাম দিয়ে কিনতে হয়। খানিকটা ব্যতিক্রম লুভর। তবে এজন্য একটি যদি আছে। আর তা হলো মাসের প্রথম রোববার লুভরে যেতে হবে। এদিন লুভরে প্রবেশ বিলকুল ফ্রি।