জেগে ওঠো বীর

জেগে ওঠো বীর
এসো এসো রণবীর!
ক্ষ্যাপা প্রলয়ে ভেঙ্গে ফেল আজ
জীর্ণ পাতার নীড়।
শত জননীর মহা ফরিয়াদ
গুমরে ফিরে বিদীর্ণ নাদ
ক্রন্দন ঢেউ উছলিছে বাধ-কল্লোল বারিধির,
কতকাল ঘুমাবে দামাল নিশ্চুপ গম্ভীর!
জেগে ওঠো দিকপাল
জিঞ্জির পায়ে নকশি কাঁথায়
কাটিয়েছ মহাকাল।
মহা ঝঞ্ঝায় ভেঙ্গে গেছে দ্বার
অমানিশায় খেয়া পারাপার
পিশাচের ফাঁদে কাঁদে হাহাকার তরঙ্গ উত্তাল,

বিস্তারিত»

পিতৃত্ব কিংবা মাতৃত্ব নয় ; “প্যারেন্টহুড”

১। পিতৃত্ব কিংবা মাতৃত্ব নিয়ে কোন ডিবেটে আমি যাবো না । আমার কাছে “প্যারেন্টহুড” জিনিষটাই মহান একটা জিনিষ । আমার রাসূল যেখানে প্রথম ৩ বার মায়ের কথা বলেছেন সেখানে আমার নতুন করে কিছু প্রমান করার চেষ্টা করার মতো বোকামী না করলেও চলে । আমি নিজেও বোধ হয় মায়ের দিকেই একটু বেশী পক্ষপাতদুষ্ট ।

২। কিছুদিন আগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটা হেলিকপ্টার ক্র্যাশ করে ।

বিস্তারিত»

বন্ধু দিবসের ফেসবুক স্ট্যাটাস

[এটি আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস। শ্রদ্ধেয় বড়ভাই রাজীব আহমেদ (‘৯০-‘৯৬, বিসিসি) ভাইয়ের অনুরোধক্রমে লেখাটি সিসিবিতে পোস্ট করা হল…]

বন্ধু দিবস 🙁  WTF! মনে হচ্ছে বন্ধু একটি বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতি। বিশ্বব্যাপী বন্ধুত্বের মাহাত্ব্য ছড়িয়ে দেবার উদ্দেশ্যে বন্ধু দিবসের উৎপত্তি। বন্ধু দিবস পালনের মাধ্যমে আমরা বন্ধুত্বের মর্যাদা অনুধাবন করতে পারি। সে যাই হোক, বন্ধু দিবসে বন্ধুত্বের কথা বলি। এই ছোট্ট জীবনে আমি অনেক বন্ধুর সাহচর্য পেয়েছি।

বিস্তারিত»

এসো রাখি নয়নে নয়ন……………..

Happy friendship day
এসো রাখি নয়নে নয়ন……………..

কতদিন দেখিনাই তোমাকে, খুব কাছ্ থেকে,
কতোদিন রাখি নাই হাতে হাত্, পাশে বসে থেকে।।
নানাবিধ জাগতিক জটিলতা দুজনেই পেয়েছি,
সাজানো বাগান ভাংগার ভয়ে পালিয়ে রয়েছি।।

তারচেয়ে এসো ছিড়ে ফেলি,
জাগতিক সব বাধঁন।।
তুমি আমি আজকে রাতেই,
এসো রাখি নয়নে নয়ন……………..

কতোদিন লেখিনাই গল্প, কিংবা উপন্যাস,

বিস্তারিত»

‘নায়াকান’; একজন নায়কের গল্প!

[ আমি কোনোদিন ফিল্ম  রিভিউ লেখিনি। আর সাধারনত বেশিরভাগ সবসময় দেখা যায় ইংরেজি ও ইউরোপিয়ান ছায়াছবির রিভিউ লেখা হয়। আমি শুরুই করলাম দক্ষিন ভারতীয় একটা ছায়াছবি দিয়ে। ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। ]

খুবই চমৎকার একটা তামিল মুভি দেখলাম। অসাধারন। এক কথায় অসাধারন। এরকম একটা মুভির কথা এতোদিন কারো কাছে শুনলাম না কিভাবে সেটা ভেবেই অবাক লাগছে। ফার্স্ট ইয়ারে থাকতে আমরা ইউনিভার্সিটির কয়েকজন বন্ধু সারাক্ষনই বলতে গেলে মুভি নিয়ে আলাপ করতাম।

বিস্তারিত»

একটি ক্যাডেটীয় প্রেমের গল্প

মণ্ডল স্যারকে আমরা ডাকতাম চড়ুই স্যার বলে। তাঁর আচরণ ছিল কিছুটা চড়ুই পাখির মত। অর্থাৎ তিনি ছিলেন চড়ুই পাখির মতই চঞ্চল প্রকৃতির। এই যেমন ক্লাসে ঢুকেই তিনি কারো ড্রেসের দিকে তাকিয়ে বলতেন, এই ছেলে, তোমার নেমপ্লেট ঠিক নাই কেন? বোতাম একটা ভাঙ্গা কেন? এই ড্রেস পড়ে কি কুস্তি করেছ? এই ফ্যানটা আরো একটু বাড়িয়ে দাও তো। আচ্ছা তোমাদের সিলেবাস কতখানি বাকি? এই তুমি জানালাগুলো সব খুলে দাও।

বিস্তারিত»

যদি-আমি-তুমি-তবে…………..!

image

যদি আজ আমি আমাকে হারিয়ে ফেলি,
যদি তুমি আজ তোমাকে খুঁজে আর না পাও,
তবে বুঝে নিও নিয়তি অনেক কঠিন,
ভালবাসা মিছে আশা অনেক প্রাচীন………..

যদি আজকের দুপুরটা মায়াবতী মনে হয়,
যদি রাতের আকাশটাতে সব তারা গোনা যায়,
তবে বুঝে নিও মগজের নিরাময় প্রয়োজন,
নতুবা ফুরাতে পারে যাবতীয় আয়োজন………

যদি প্রেমের মানেটা তুমি চাইলেই দিতে পারো,

বিস্তারিত»

অলিন্দ বন্দরে

অলিন্দ বন্দরে।।

যদি অসময় খেলা করে
নিয়মিত কোন সময়ে,
যদি অসহায় হয়ে যাওয়া
পরিনত হয় অভ্যাসে,

যদি সন্দেহ বাঁধে বাসা
হরহামেশা অন্তরে,
তবে বুঝে নিও
গোলযোগ হয়েছে,
অলিন্দ বন্দরে।।

যদি অপারগ মনে হয়
প্রায়শঃই এক দিবালোকে,
যদি প্রলয়ে পিঠে চেঁপে
বনবাস জেঁকে বসে,

যদি অবহেলা এসে যায়
জীবনের যাপনে,

বিস্তারিত»

আমরা কী ভুলে গেছি!

সবাই বুঝি ভীষণ ব্যস্ত হয়ে পড়েছি! ভারচ্যুয়াল জগতটাতেই স্বস্তিতে আছি! একটু কি সময় নেই আমাদের পরস্পরকে দেয়ার জন্য? একটু দেখা সাক্ষাৎ, গল্প আড্ডা, হা হা হি হি, ছবি তোলা, সবাই মিলে একসঙ্গে খাওয়া দাওয়া কী করা যায় না?

প্রতিবছর রোজায় ব্লগের ইফতার পার্টির কথা কী আমরা ভুলে গেছি? আমি ভুলিনি। দেখি কার কার মনে আছে? সাড়া দাও, দাও সাড়া।

বিস্তারিত»

প্রসঙ্গঃ সাকিব, বিসিবি এবং আমরা

১। সাকিব অবশ্যই অপরাধ করেছে এবং অপরাধের জন্য সে জন্যই অবশ্যই তার শাস্তি প্রাপ্য।

২। সাকিবের যে অপরাধগুলোকে রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে সেগুলো হলো ক্যামেরার সামনে অশোভন অঙ্গভঙ্গি, ম্যাচ চলাকালে ড্রেসিং রুম থেকে বের হয়ে যাওয়া এবং এক ইভটিজারকে ধরে নিয়ে এসে বিসিবির লোকজনসহ মারধর করা, আইসিসির নিয়ম ভেঙ্গে বিনা অনুমতিতে হোটেল রুম ত্যাগ করা, বোর্ডের অনুমতি ছাড়া ক্যারিবিয়ান লীগে খেলতে যাওয়া এবং কোচের সাথে দূর্ব্যবহার।

বিস্তারিত»

মিরোস্লাভ ক্লোসাঃ একজন অন্তরালের নায়ক

এবারের বিশ্বকাপের শুরু আগে থেকে কোন দল চ্যাম্পিয়ন, রানারআপ হবে, কারা চমক দেখাবে কারা ফ্লপ করবে ইত্যাদি হিসাব নিকাশের সাথে সাথে আরেকটা হিসাব সবার মুখে মুখে ঘুরছিলো। মিরোস্লাভ ক্লোসা কি পারবে সর্বকালের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার(আমার দেখা সেরা) রোনালদোর বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড ভাঙ্গতে? জার্মানীর জার্সি গায়ে ক্লোসার ইতিপূর্বের নৈপুন্যের কারনে বেশিরভাগের মতই ছিল ক্লোসার পক্ষে কিন্তু তাদের বেশিরভাগই চাচ্ছিলো রেকর্ডটা যাতে রোনালদোরই থেকে যায়, তাদের মতে এরকম একটা রেকর্ড তো রোনালদোর মত ফেনোমেননকেই মানায়!রোনালদো নিজেও তার এই রেকর্ড নিয়ে চিন্তিত ছিল,

বিস্তারিত»

একটি ক্যাডেটিয় প্যাচালঃ ডেট লাইন ১৭ জুন

ক্যাডেট কলেজে পড়ার ইচ্ছার সূত্রপাত কি কারনে তার অনেক গবেষণা করি মাঝে মাঝে। আব্বু-আম্মু’র ইচ্ছা ছিল কোন সন্দেহ নেই।এর প্রথম কারন নিঃসন্দেহে ক্যাডেট কলেজে চান্স পেলে অন্তত ভাল রেজাল্ট করতে পারব এবং দ্বিতীয়ত তারা বেশ ভাল করেই বুঝতে পারছিল আমি যদি বাইরে থাকি তাহলে আমার নষ্ট হয়ে যাওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র।কাজেই যে কোন মূল্যে আমাকে যদি ক্যাডেট কলেজে ভর্তি করাতে পারে তাহলেই নিশ্চিন্ত। এ জন্য আব্বু অবশ্য আমার পিছনে কম লাঠি খরচ করে নি।

বিস্তারিত»

ম্যাচ ডে ৫: জার্মানী বনাম পর্তুগাল

গ্রুপ জিঃ জার্মানি বনাম পর্তুগাল
বাংলাদেশ সময়ঃ রাত দশটা
ভেন্যুঃ এরেনা ফন্তেনোভা, সালভাদর
রেফারিঃ মিলোরাদ মাজিক (সার্বিয়া)
ম্যানেজারঃ জোয়াকিম লো (জার্মানি), পাওলো বেনটো (পর্তুগাল)

gerpor

সম্ভাব্য একাদশ ও ফরমেশনঃ

ger vs por

দলের খবরঃ

ইঞ্জুরির কারনে শেষ দুই ওয়ার্ম আপ ম্যাচে মাঠের বাইরে থাকা জার্মান গোলরক্ষক ম্যানুয়েল নুয়ের এবং প্রাকটিসে ইঞ্জুরড হওয়া মিডফিল্ডার শোইয়েন্সটাইগার দুজনেই ইঞ্জুরি কাটিয়ে আজ মাঠে নামতে প্রস্তুত।

বিস্তারিত»

ক্যাডেটীয় বিশ্বকাপ: বিশ্বকাপ সময়ের কিছু মজার ঘটনা

এক
আমাদের একজন জনৈক সিনিয়র ভাই ছিলেন যিনি পৃথিবীর কোন কিছু সম্পর্কেই খোঁজ খবর রাখতেন না। আমরা তাকে বলতাম, সংযোগ বিছিন্ন মানুষ। যেমন ডাইনিং হলে খাবার খাওয়ার সময় প্রায়ই তার পোষাকে তরকারির ঝোল লেগে থাকতো। তার সহপাঠীরা অনেকেই মজা করে বলতো, কি রে তুই খেয়েছিস না তোর শার্ট খেয়েছে?
বেচারা অসহায় ভঙ্গিতে উত্তর দিত, দুটোই। হাতে ঘড়ি পড়লেও তিনি অন্যদের কাছে সময় জিজ্ঞেস করতেন।

বিস্তারিত»

স্মৃতিকথন (টুকরো বিনোদন দ্বিতীয় পত্র)

১/ তখন ক্লাস এইটে। ২২৬ নাম্বার রুমে থাকি আমি,নাহিদ আর রিয়াজ। তো নাহিদ হইলো সেই লেভেলের নিশাচর প্রানী, কাজেই ওর একটা অভ্যাস আছিল বিশেষ করে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঘুমানো নইলে অন্যান্য দিন হলে প্রেপের পরেই এসে ঘুমানো আর লাইটস অফের পরে উঠে সারা রাত জেগে পড়া (সাথে বাকি সব কিছু ফ্রি, ওইটা না বলি)। আমার কাজ ছিল লাইটস অফের সময় ঘুমানোর আগে ওকে ডেকে দেয়া। এদিকে আমার আর রিয়াজের অভ্যাস ছিল যে আমরা মশারীর নিচে ঘুমাইতে পারতাম না কাজেই লাইটস অফের সময় শুধু কোনার বেডের জানালার পাশের মশারী ঝুলত আর আমি মশারি খুলেই ঘুমাতাম।

বিস্তারিত»