দুদকের দুঃসাহসের সমর্থনে আরো এক কিস্তি

সিসিবিতে দুদক ও সংসদীয় কমিটি নিয়ে বিতর্ক করতে করতে শেষ পর্যন্ত একটা লেখা তৈরি হয়ে গেল। ০৮ মে, ২০০৯ প্রথম আলোতে লেখাটি প্রকাশিত হয়েছে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দুর্নীতি দমনের নামে কাউকে নাজেহাল বা হয়রানি করা দুর্নীতি দমন কমিশনের কাজ নয়। ইতোপূর্বে যা হয়েছে তা যেন না হয়। দুর্নীতির নামে অন্যায়ভাবে, অযাচিতভাবে কাউকে যেন হয়রানি করা না হয়।

এটা গতকাল সোমবারের একটা খবর।

বিস্তারিত»

মন্দায় সব কিছুই মন্দ

এর নাম হচ্ছে যৌক্তিক প্রত্যাশা। এই যৌক্তিক প্রত্যাশার তত্ত্ব দিয়েই ১৯৯৫ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন রবার্ট এমারসন লুকাস জুনিয়র। লুকাসকে বলা হয় সেরা ১০ অর্থনীতিবিদদের একজন। তিনি যদি সেরাদের অন্যতম হন তাহলে তার প্রাক্তন স্ত্রী কী?
রিটা লুকাসের সাথে তাঁর ছাড়াছাড়ি হয় ১৯৮৮ সালে। তালাকনামায় একটা শর্ত জুড়ে দিয়েছিলেন রিটা। যদি রবার্ট লুকাস পরের সাত বছরের মধ্যে নোবেল পান তাহলে পুরস্কার মূল্যের অর্ধেক প্রাক্তন স্ত্রীকে দিয়ে দিতে হবে।

বিস্তারিত»

গল্পঃ কাঠের সেনাপতি

আব্বার সাথে রাশেদের আজ আশ্চর্য শত্রুতা। আজ সারাদিন, দিনমান। ছোট্ট চায়ের টেবলের দু’পাশে ওরা দু’জন ঠিক দুই যুযুধানের মতন দাবার গুটি নিয়ে বসে আছে সকাল থেকে। কখনও গালে হাত, কখনও বাঁকানো ভ্রু, কখনও চুপচাপ।
আব্বার অফিস ছুটি আজ, রাশেদের ইশকুলও তাই। ওদের সারা ঘরে ছুটির আমেজ এলিয়ে আছে, বসার ঘর থেকে রান্নাঘর, সেখান থেকে বারান্দায়, সবখানে। আপাতত শুধু ছুটি নেই দুজনের মাথার ভেতর, তুমুল তান্ডব তাতে,

বিস্তারিত»

সিসিবি-প্রকাশনী

আইজকা সক্কাল বেলা প্রথম আলোর শেষ পৃষ্টা দেইখ্যা আমি তো পুরাই টাশকি। চাইর ভাগের এক ভাগ জুইড়া হলুদ আর খয়েরী রংগের মিশালে আমাদের ব্লগের একটা সুবিশাল এড। হলুদ রঙ দেইখ্যা মিজাজটা খারাপ হইছে খুব, বদের বদ কাইয়ুম করছে এই কামটা। আবার একটা লোগোও দেখি বানাইছে, অর্ধেক অর্ধেক উপবৃত্ত সাতটা, এইগুলারে থাবড়া দিয়া চ্যাপ্টা কইরা পাশাপাশি সাজাই একটা পুরা অর্ধ-বৃত্ত করছে। চ্যাপ্টা উপবৃত্তগুলার একেকটার আবার একেক ধরনের রঙ।

বিস্তারিত»

ধর্মঃ একটি নৃতাত্ত্বিক অধ্যয়ন – ১

Geertz’র ধ্রুপদী রচনা “Religion as a Cultural System”-এ লেখক ধর্মকে আরও বিস্তৃত দৃষ্টিভঙ্গিতে বিশ্লেষণের আহ্বান জানিয়েছেন। এর মাধ্যমে তিনি মূলত ধর্মের সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক অধ্যয়নে ব্রিটিশদের সঙ্কীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গির দিকে ইঙ্গিত করেছেন। মার্কিন নৃবিজ্ঞানীরা লেখকের এই আহ্বানে সাড়া দিয়েছেন যার প্রতিফলন পড়েছে তাদের সাম্প্রতিক গবেষণাগুলোতে। এর পর ১৯৭২ সালের এক প্রবন্ধে Geertz ধর্মের অধ্যয়নে তার ঐতিহাসিক, মনোবিজ্ঞানভিত্তিক, সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক এবং শাব্দার্থিক প্রচেষ্টাগুলো তুলে ধরেন। পরিশেষে তিনি বলেন, ধর্মের একটি পূর্ণাঙ্গ তত্ত্বে এই সবগুলো ক্ষেত্রে ধর্ম অধ্যয়নের প্রচেষ্টাগুলোর সমন্বয় থাকবে।

বিস্তারিত»

এক মানবী কতটা আর কষ্ট দিবে?

মাঝে মাঝে কিছু কবিতা পড়ে চমকে উঠে। আমি যদি কবি হতাম তাহলে ঠিক এই কথাগুলোই আমার হাত দিয়ে বের হত। তখন ঠিক কেমন লাগে কাউকে বুঝানো যাবে না। আনমনা হয়ে পড়ি। যখন খেয়াল হয় তখন বার দশেক কবিতাখানা পড়া হয়ে গেছে। খুব কাউকে শোনাতে ইচ্ছে করে। কবিতার ছলে বলা নিজের অনুভূতি। হেলাল হাফিজ আমার সবচেয়ে পছন্দের কবি। তার যতগুলো কবিতা পড়েছি মনে হয়েছে এ তো আমার কথা।

বিস্তারিত»

ছবি ব্লগঃ প্রবাসে, পথে-২

এর আগেঃ ছবি ব্লগঃ প্রবাসে, পথে-১

এই ছবিটা তোলা কোন উদ্দেশ্য নিয়ে না। বাথ শহরে নামার পর পরই নতুন ক্যামেরায় এক্সপোজার, এপারচার সেটিং এইসব হাবিজাবি নিয়ে খেলাধুলা করতে গিয়ে রাস্তার দিকে তাক করে খামাখাই ছবি তুলছিলাম আর এলসিডি স্ক্রিনে দেখছিলাম কতটুকু অন্ধকার আসে ছবি…বা, আলো ঠিকমতন আসছে কিনা…। পরে ফিরে আসার পরে রুমে ল্যাপটপে ছবি নেয়ার সময় এই ছবিটা বের হয়ে গেল।

বিস্তারিত»

ছবি ব্লগঃ প্রবাসে, পথে-১

গেছিলাম ইংল্যান্ডের ভেতরেই বাথ শহরে। তাও বেশ আগে। তিন মাস হতে চলেছে প্রায়। ১৪ই ফেব্রুয়ারিতে। ইউনিভার্সিটি থেকে মাঝে মাঝেই এদিক সেদিক ট্রিপে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করে, যদিও শুধু নিয়ে যাওয়া আর ফেরত নিয়ে আসা পর্যন্তই তাদের মাথা ব্যাথা, তবু নিজের গাটের পয়সা খরচ করে যাওয়ার চাইতে ভার্সিটি বাসে গেলে যাওয়া আসার খরচটা ধাই করে অর্ধেকে নেমে আসে। তাই এমন মোক্ষম সুযোগ হাতছাড়া করাটা নেহায়েতই বোকামি।

বিস্তারিত»

হিপ হিপ হুররে !!!!!

যদি ভুল না করে থাকি এইটা হবে বিসিসি’র ৩০০ তম পোস্ট !!!!!! :awesome:
এই জন্য প্রথমে একটা থ্রী চিয়ার্স দিয়ে নেই…… :thumbup:
থ্রী চিয়ার্স ফর সিসিবি ….
হিপ হিপ হুররে , হিপ হিপ হুররে !!!!! :tuski:
এরপর একটু কলেজের জন্য 😛
থ্রী চিয়ার্স ফর বিসিসি ….
হিপ হিপ হুররে , হিপ হিপ হুররে !!!!! :tuski:
বেশীদিন হয় নি এইখানে আমার উপস্থিতির,

বিস্তারিত»

পুনঃপুনঃ ………………অবশিষ্টাংশ

লেখাটি কিছু সম্পাদনা করে প্রকাশ করা হল। লেখাটি পজে গ্রন্থের উত্তরভাব।অবশিষ্টাংশ আজ যোগ করা হল।

গ্রন্থ – পজে
লেখক – ব্লেইস পাস্কেল
অনুবাদ/সম্পাদনা – জাভেদ হুসেন
প্রকাশক – বাংলা

মানুষ নিয়মে বাধা থাকে না। নিয়মকে ভেঙ্গে ফেলতে পারে। তারমানে সে যে নিয়মকে ভাঙল সে আসলে কোনো নিয়মই ছিল না। নিয়ম আসলে যার নিয়ম তার পরিচয় বহন করে। তাকে পাল্‌টে না ফেললে নিয়মও ভাঙ্গার কথা না।

বিস্তারিত»

বুক রিভিউঃ দ্য ওয়ার্ল্ড ইজ ফ্ল্যাট / ইনসাইড দ্য থার্ড রেইখ

আমি রিভিউ ধরনের পোস্ট লিখতে খানিকটা ভয় পাই, কি লিখতে কি লিখে ফেলি। মিস্তিরিগিরি করি, ওইটা নিয়াই থাকা উচিৎ। আজকে ঘুম থেকে উঠে ভাবলাম লিখেই ফেলি, মাখায়া ফেললে আর কি, আমরা আমরাই তো!

১।
বইয়ের নামঃ দ্য ওয়ার্ল্ড ইজ ফ্ল্যাট। বাংলা করলে পৃথিবী সমতল। এক বিংশ শতাব্দীতে এসে পৃথিবী যে কমলালেবুর মতো, দুইপাশে একটু চাপা, এই কথা নার্সারী ক্লাসের বাচ্চাও জানে। কিন্তু লেখক টম ফ্রিডম্যানের দাবী পৃথিবী আর গোলাকার নেই,

বিস্তারিত»

যদি পাইতাম- ০২

যদি পাইতাম- [১]
ছবিগুলো নিউ ইয়র্ক কার শো,এপ্রিল ২০০৯ এর। জানি না গাড়ি নিয়ে কার আগ্রহ কেমন। ভালো লাগতেও পারে। না লাগলে আমার ব্যান চাই।

বিস্তারিত»

আজাইরা পোস্টঃ প্রমীলা বাস্কেটবল

বাস্কেটবল আমি খুব ভালা পাই। সেইরকম লাগে, বল হাতে ঝানু একজন খেলোয়াড় যখন পাম্প ফেক বা স্পিন মুভ দিয়ে নাই হয়ে যায় সেটাতে আমি সুকুমার নৃত্যের কারুকাজ খুঁজে পাই। মেয়েদের নাচ হলে সেটা হয় লাস্য আর ছেলেদের তান্ডব। আজকে লাস্য নিয়েই কথা বলব। প্রমীলা বাস্কেটবল আমার খুব একটা দেখা হয় না। মাঝে মধ্যে শুধু হাইলাইটস। প্রমীলা বাস্কেটবল মানে ডব্লু এন বি এ, ইউ এস এ-র প্রফেশনাল লীগ।

বিস্তারিত»

এইচ এস সি এবং তারপর

রায়হান আবীরকে বলেছিলাম এইচ এস সি আর তার পরের অভিজ্ঞতা নিয়ে একটা পোস্ট দেবো। সদ্য পাস আউট করা করা ক্যাডেটরা এই পোস্টের উদ্দেশ্য। আমি বলবো না এটা করো না, ঐটা ভালো না বা ভালো। উপদেশ দেয়া কঠিন কাজ, ভুল হলে দায়টা নিজের উপর এসে পড়ে। আমার মতামতও দেব না, শুধু নিজের অভিজ্ঞতাটা বলবো। যে যার মতো বুঝে নিক। কারো সিদ্ধান্ত নেবার সময় এই অভিজ্ঞতা থেকে যদি সাহায্য পায় তাহলে আমার ব্লগর ব্লগর কিছুটা হলেও অর্থ খুঁজে পাবে।

বিস্তারিত»

ভূতবাজি

(এই লেখাটা পড়তে হইলে অ্যান্টেনা ইত্যাদি টেস্টিং করা যাইবো না। স্যরি জিহাদ, তুহিন এবং আরো যারা পোস্ট দেইখাই অ্যান্টেনা শানাইতে শানাইতে আসবা! এইটা পুরা স্পন্টেনিয়্যাস লেখা। আমার হাজারো পাগলামি চেষ্টার একটা। মাঝে মাঝে হাতের দশ আঙুল মটকে কী-বোর্ডটা টেনে নিয়ে খটাখট লিখতে শুরু করি। নিতান্তই প্রকৃতি বা মাতা ডাক না দিলে লেখা শেষ না হওয়া পর্যন্ত ঘাড় তুলি না। শেষমেশ যা দাঁড়ায়, সেটাকে হালকা ঘষা/ এবং চলটা উঠে গেলে কিঞ্চিৎ মাজা দেই।

বিস্তারিত»