বর্ষাকাল কিংবা বসন্তকাল কবিদের কাছে খুব রোমান্টিক মনে হলেও আমার কাছে চরম বিরক্তিকর।
প্রথমত, বর্ষা একটা নোংরা ঋতু। বৃষ্টি হয়ে রাস্তাঘাটে পানি জমে যায়, বাইরে বের হওয়াই দুস্কর। আর যদি সেটা এমন হয় যে রাস্তায় জমা পানি আর ড্রেনের পানি একাকার, তাহলে তো নোংরামির চুড়ান্ত। আর এখন তো মোবাইল ফোনের যুগ। বৃষ্টি থেকে দামি মোবাইল সেটটা বাঁচানোর জন্যেও কত রকম কাহিনী করা লাগে।
আমি এর আগে রাজাকারনামাতে জেনেভা কনভেনশনের কথা উল্লেখ করেছিলাম। কতিপয় বন্ধু ও পাঠকের আগ্রহের কারণে রাজাকারনামা…………………..১ এর বর্ধির্তাংশ লিখলাম। এখানে শুধুমাত্র রাজাকার ও অন্যান্য যুদ্ধপরাধীদের বিচারের জণ্য আন্তর্জাতিক আইনের বিশ্লেষণ করলাম।
১/
জেনেভা কনভেনশন মূলতঃ ৪ টি কনভেনশনের সম্মিলিত রূপ। প্রথম ২ টি কনভেনশন অস্ত্রত্যাগ এবং যুদ্ধাহত সৈন্যদের রক্ষার জন্য। ৩য়টি হল যুদ্ধাবন্ধীদের সঙ্গে আচরণ সংক্রান্ত কনভেনশন। ৪র্থটি হল বেসামরিক জনসাধারণকে রক্ষার জন্য।
ক্লাস এইটে ওঠার পরেই কলেজের আম পাড়তে শুরু করি । মিল্কব্রেক টাইমে জুনিয়রদের ফল ইনের সাথে আগে আগে চলে আসতাম আর আম গাছ থেকে আম পাড়তাম । পাড়ার পর তা পাশের ঝোপঝাড়ে লুকিয়ে রাখতাম আর লাঞ্চের পর হসপিটালে যেতাম । যখন সবাই ডাইনিং হল থেকে নেমে যেত তখন ঐ ঝোপ থেকে আম গুলা নিয়া আসতাম । হাউসে এন্টিকাটার ছিল আর ডাইনিং হল থেকে লবণ নিয়ে আসতাম ।
সব ব্যাচ কেমন সেটা আমি বলতে পারবোনা কিন্তু আমি খুব গর্বিত অনুভব করি যখন কাউকে বলতে পারি আমাদের ব্যাচ এ ১০ ক্যাডেট কলেজের সাথে সব কলেজের ই খুব ভালো সম্পর্ক। আমরা কলেজ মেট আলাদা করিনা আমাদের পরিচয় আমরা ক্যাডেট। আমরা একে অপরের ভাই/বোন। এর জন্য আমি খুব কৃতজ্ঞ MCC এর মাসুদ ভাইয়ের কাছে। Cadet’s কোচিং খোলার কারণে আমাদের যাদের MABS এ যাওয়ার ইচ্ছা ছিল না তারা এবার ক্যাডেট কোচিং করার সুযোগ পায়।
বেশ কিছুদিন ধরেই একটা লেখা পড়ার পর নিজের ভেতর অনেক প্রশ্ন জমে ছিল।
কিছুই কি হবেনা?
কোন বিচার হবেনা? সত্য ঘটনা জেনেও আমরা চুপ থাকব?
আমরা এতই অসহায়?
শুধু টক শো করলেই সমাধান আসবে?
খুব ফানি করেই কথাগুলো বলি যদিও কথাগুলো খুব ফানি নয়। আমাদের দেশ নিয়ে আমাদের হতাশা আমাদের ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ভরা আড্ডা পার করে এসেছি অনেকদিন। ত্রিমিতার পোস্ট পড়েও সেই সময়টার প্রতিধ্বনি অনুভব করলাম অন্তরের গভীরে। জাফর ইকবাল মার্কা কিছু লোক নাকি নতুন প্রজন্মরে স্বপ্ন দেখায় যদিও আমি তেমন কিছু খুননজে পাই না তারপরেও দেশের ক্রান্তি কালে তাদের পিউর বিজ্ঞানী সেজে যাওয়ার ধৃষ্টতাতে আমি বিরক্ত। বরং আমি নিজেই জাফর ইকবালের মত আশার কথা বলি।
আইপিএল এর পক্ষে বিপক্ষে অনেক কথাবার্তাই হয়েছে, তবে দুই পক্ষের লোকেরাই মনে হয় কিছু সময়ের জন্য হলেও খেলা উপভোগ করছে। পক্ষের লোক হিসেবে আমি অলমোস্ট সব খেলাই পুরোপুরি দেখছি। দারুন বিনোদন। তবে খেলার চেয়েও বেশি মজা পাচ্ছি খেলার মাঝের ব্রেকগুলোতে ভোডাফোনের নতুন টিভি কমার্শিয়াল গুলো দেখে, হাসতে হাসতে আমার পুরা পিরা যাবার দশা। অনেকেই হয়ত এর মধ্যে কমার্শিয়াল গুলো দেখেছে, তাও এখানে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না।
চ্যাম্পিওন্স লীগের ২য় সেমিফাইনালের ২য় লেগ হবে আগামী বুধবার। চেলসি বনাম বার্সেলোনা সম্ভাবনায় ব্যালেন্সড টাই। কোনো দলকেই ফেবারিটের তকমায় মুড়ে দেয়া যাচ্ছে না। স্বাগতিক দল চেলসি প্রতিপক্ষের মাটিতে গোল করতে পারে নাই মানে চেষ্টাও করে নাই। তাই গুরুত্বপূর্ণ এওয়ে গোল এর বাড়তি সুবিধা নাই। তাই এই খেলা আক্রমনাত্বক হবে। বার্সেলোনা প্রচন্ড প্রতাপের সাথে খেলেও ১ম লেগে গোল করতে পারে নাই। স্কোরিং ড্র বার্সেলোনার জন্য যথেষ্ট।
নৃবিজ্ঞানের অনেক কিছুর মত আদিম মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস ও আচারানুষ্ঠানের অধ্যয়নও বিবর্তন তত্ত্বের পরিপ্রেক্ষিতে শুরু হয়েছিল। উনবিংশ শতকে কোন কিছু নিয়মতান্ত্রিকভাবে চিন্তা করা বলতে ঐতিহাসিকভাবে চিন্তা করাকে বোঝাত। প্রাচীন কালের সবচেয়ে মৌলিক গঠনটিকে খুঁজে বের করা এবং যে ধাপগুলোর মাধ্যমে তার ধীর উন্নয়ন ঘটেছে সেগুলোর সন্ধান করাই এক্ষেত্রে মুখ্য। টাইলর, মরগ্যান, ফ্রেজারসহ অনেকেই ডারউইনের বিশ্লেষণমূলক দৈব-প্রকরণ ও প্রাকৃতিক নির্বাচনের তুলনায় Comte এবং হেগেলের মত ব্যক্তিদের সংশ্লেষণমূলক সামাজিক-ধাপ তত্ত্বগুলোর উপর বেশী কাজ করেছেন।
নিজের দেশকে ভালবাসি – একথা আমি কখনও সরাসরিভাবে স্বীকার করিনি। ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি আমাদের দেশের লোকদের মাঝে বিদেশে যাওয়ার একটা প্রবণতা কাজ করে। বিদেশে পড়তে যাওয়া, বিদেশে চাকরি পাওয়া, প্রবাসী বাংলাদেশী বিয়ে করা ইত্যাদি অনেকের জীবনের মূল উদ্দেশ্য হয়ে পড়ে এবং এইসব কার্যক্রম সাধারণত সফলতার দাড়িপাল্লায় পড়ে।
আমার মা-বাবাও ব্যতিক্রমধর্মী নন, আমি ক্যাডেট কলেজে থাকাকালীন সময় থেকেই তাদের বড় সখ তাদের মেয়েরা স্কলারশীপ পেয়ে বিদেশে পড়বে।