হেরে যাওয়া, জিতে যাওয়া

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগে কলকাতা নাইট রাইডার্সের পরাজয় আর সুর্য পূর্ব দিকে ওঠার মধ্যে কোন তফাত নেই! দুটোই যে নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। হেরেই চলেছে বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের কলকাতা নাইট রাইডার্স আর আমার মনে হচ্ছে আমরা মনে হয় জিতেই যাচ্ছি! আমরা মানে বাংলাদেশের মানুষ, যারা ক্রিকেট ভালোবাসি, রোদে দাঁড়িয়ে ব্ল্যাকে টিকেট কিনে স্টেডিয়ামে গিয়ে খেলা দেখি, পরাজয়ে গ্লাস ভেঙ্গে ফেলি, আর বিজয়ে পতাকা ওড়াই।
প্রথম দিকে বেশ আফসোস হতো কলকাতা দলে মাশরাফি নেই ,

বিস্তারিত»

সরি মা

হঠাত আজকে মাকে খুব মিস করছি। মা তুমি কেমন আছো? দুনিয়ার সব মায়েরাই এতো ভালো কেনো? এই প্রথম বাংলালিঙ্কের কোনো এড আমার ভালো লেগেছে। যেনো একেবারে আমার মনের কথা। সরি মা। তোমাকে সবসময় কষ্ট দেয়ার জন্য, সরি তুমি সবকিছু সহ্য করে হাসি মুখে আশীর্বাদ করার জন্য।
মনে আছে কলেজে যখন চান্স পেলাম, বাবা বলেছিলো যাওয়া না যাওয়া তোমার ইচ্ছা। তুমি চান্স পেয়ে প্রমান করেছো,

বিস্তারিত»

কোন এক স্বপ্নকন্যার নিঃসঙ্গ দিনলিপি

এটা কোন মৌলিক লেখা কিনা বলা মুশকিল। বাংলা ব্লগে ব্লগিং শুরুর পর নিজের নামে ব্লগিং করলেও ভার্চুয়াল চরিত্র নির্মাণের আগ্রহ থেকে একজন কিশোরীর অবয়ব তৈরি করেছিলাম কিছু কাল্পনিক দিনলিপি লিখে। সেই স্বপ্ন কন্যার কোন নাম আমি দিতে পারিনি। শুধু তার দিনলিপিগুলো শেয়ার করার আগ্রহ হলো সবার সাথে। সেই কিশোরীর ডায়েরির পাতা থেকে আনা এই লেখা গুলো রইল।

স্বপ্নের রঙ সাদাকালো

আমি জেগে রই নিঃসীম রাত।

বিস্তারিত»

তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ৪

তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ৩
তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ২
তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ১

আজ ইউনিভার্সিটির পিকনিক। সকাল বেলা রিপোর্ট করতে হবে ঘাটে। বিশাল দু’টি লঞ্চ ভাড়া করা হয়েছে। নদীপথে ট্রিপ, সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে। জিনিসপত্র গুছিয়ে বাসা থেকে বের হয়েছি। মোড়ের সামনে ডিপার্টমেন্টের এক বন্ধু অপেক্ষা করছে, একটু আগে তার ফোন এল। একসাথে যাব। হেঁটে হেঁটে খানিকটা গিয়ে দোকান থেকে এক প্যাকেট বেনসন কিনে রিকশা ঠিক করলাম।

বিস্তারিত»

ভাবছাড়া সুরে খাপছাড়া গান

তোমার জন্য নতুন একটা গান লিখে যাই
যতই নতুন শব্দ খুঁজি, কোন শব্দ নাই
শব্দ খুঁজি এদিক ওদিক তাকিয়ে কিছুক্ষণ
কখনও না পেয়ে শব্দ বসাই যেমন তেমন
শব্দ যত সাজাতে যাই হয়ে যায় এলোমেলো

বিস্তারিত»

স্মোকিং রুম- জানে বেচে গেছি

মাহফুজ এর কমেন্টে উৎসাহ পেয়ে আবার লিখতে বসলাম। তাছাড়া সবাই দেখি ভাল কথাও লিখতেছে। যদ্দিন পর্যন্ত টিজ না খাই তদ্দিন পর্যন্ত চালায়ে যাব। রক্ত যখন দিয়েছি, আরো দেব। বাংলার ………………

কলেজে বিড়ি খাওয়াটা মোটামুটি বীরত্বের ক্যাটাগরীতেই পড়ে। যতটা না নেশায় খাইতাম, তারচেয়েও খাইতাম ভাবে। একটা বিড়ি খাওয়ার জন্য কত একশান? আর বিড়ি ম্যানেজ করার জন্য যে কত কাহিনি ঘটাইতে হইত?…… কত এস্পিওনাজ, কত ব্ল্যাক্মেইল?

বিস্তারিত»

চা’ওয়ালার হিসেবখাতা

১.
কোন কিছুতে মন বসছে না। অনেক কাজ জমে আছে, কিন্তু করার কোন তাগিদ পাচ্ছি না। কেমন যেন স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে আছে মনের আঙ্গিনা। যেন আজব একটা ঘোরের মধ্যে আছি। আজকাল নতুন করে একটা বাজে নেশা জন্মেছে। রাত বাড়লে ব্যাল্কনিতে চেয়ার পেতে বসে থাকি, মেঘের আড়াঁলে লুকিয়ে পড়া চাঁদটাকে আঁতিপাতি করে খুঁজি। আমার মনের কোণেও বোধহয় মেঘ জমেছে।

২.
আমার ব্যাল্কনি থেকে বাইরের চারপাশটা অদ্ভূত সুন্দর মনে হয়।

বিস্তারিত»

এলোমেলো-১: আমার জানালা

আমার জানালাটা খুলে দিলেই আকাশটাকে স্পষ্ট দেখা যায়। সেই জানালাতে রাতের তারাগুলো উজ্জ্বল হয়ে জ্বলতে থাকে খুব কাছে। M কিংবা W আকৃতির ক্যাসিওপিয়াটাকে দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে যাই। তার একদম মাঝের তারা বরাবর তাকিয়ে আমি খুঁজতে থাকি ধ্রুবতারাটাকে। প্রশ্নবোধক চিহ্নের মত সাতটি তারার সপ্তর্ষিমন্ডলটাকেও চিনে ফেলি অনায়াসে। কিংবা মাঝে তিনটা উজ্জ্বল তারার বেল্ট পরা শিকারী কালপুরুষকে আমি লক্ষ্য করতে থাকি একদৃষ্টিতে। কালপুরুষের ছুড়ে দেয়া তীরটা ছুটে যেতে থাকে অনন্তের দিকে।

বিস্তারিত»

সিডরে বরিশাল ক্যাডেট কলেজ(প্রথম পর্ব)

ক্লাস ১২ এর এক্সকারশানটা হয়েছিল মঙ্গলবার এ কিন্তু কোন দিন সেটা মনে নেই। আমি সব কিছু ডাইরী তে লিখতাম কিন্তু কলেজ থেকে বের হয়ে এসে সব গুলো ডাইরী ফেলে দেই। বিসিসির ইতিহাসে বোধহয় ওই প্রথম আমরা কুয়াকাটা যাই। গিয়ে সওজ এর রেষ্ট হাউজে উঠি। তো আসল কথায় আসি এক্সকারশান এর কথা পরে বলবো অন্য পোষ্টে। তো সেবার এক্সকারশান এ আমরা অনেক মজা করসি. চীকেন গ্রীল খাইসি বাট এটা সত্য ভাই এতো মজার চীকেন গ্রীল আই আর কোথাও খাইনাই।

বিস্তারিত»

কমনরুমের শিক্ষামূলক চলচ্চিত্র !

সেদিন অফিসে জুলহাস ভাই এর সামনে পড়েই একটা দাবড়ি খাইলাম, “তরে সিসিবি তে দেখি না কেন?” আমি কইলাম যে “ছার, (অফিসে আবার কিসের ভাই?), কলেজে ভাল কাম খুব একটা করি নাই, দুঃখের স্মৃতিও নাই। কি লিখবো?” ………… আবার ঝাড়ি। কলেজে দুই আঙ্গুল দিয়া চড়াইত, আর এখন খালি ঝাড়ি দেয়। 😡

আমিও ভাবলাম, আর কতদিন প্যাসিভ মুড এ থাকব? কিছু একটা লিখি। নাহয় এট্টু টিজ খাব।

বিস্তারিত»

এই গরমে বৃষ্টির গান

গরমে ঘেমে গেছে গায়ের জামা,
বাড়ন্ত সূর্যের তেজীভাব,
পিচগলা রাস্তায় আগুনের হল্কা,
খরখর চোখে ঠাণ্ডা পানির ছাট,
দিনশেষে লোডশেডিং এ অন্ধকার রাত,
নিঃশ্বাসে ঘামের গন্ধ
আর মশার কামড়ে অস্বস্তিকর ঘুম –
বৃষ্টিকে এত মিস করিনা আর কখনো।

বিস্তারিত»

আমার দুর্ভাগ্যের টার্ম

২০০৯ সালের প্রথমটা আমার ভালই চলছিল। প্রথমে ভিপি স্যার ভ্যাকেশনে ফোন করলেন যে ৯ তারিখ প্রথম আলোর ম্যাথ অলিম্পিয়াডে অংশ নিতে। স্যার কই থাকব???উনি বললেন কেনো নিজ ব্যবস্থায়। তখন আমি বললাম স্যার তাহলে যাবো না। তারপর তিনি আব্বুকে ফোন করলেন। আব্বু বলল ঠিক আছে আমি নিয়ে যাবো। কিন্ত তারপর আমার বন্ধু নাদিম ফোন করল যে ও আমার রেজিস্ট্রেশন করাইসে আর আমি যাতে ওর বাসায় থাকি।

বিস্তারিত»

বন্ধু কী খবর বল!

তানভীরটা কেমন যেন অনিয়মিত হয়ে যাচ্ছে। আগে সারাদিন সিসিবিতে বসে বসে ‘দিনের সর্বোচ্চ মন্তব্যকারী’ হবার জন্যে কম্পিটিশন করতো আমার আর টিটো’র সাথে। এখন কালে ভদ্রে দেখা যায়। মাউস টিপে ইমো দিয়ে চলে যায়। ফোনে জিজ্ঞেস করলে বলে, ‘অফিসে এতো কাজের চাপ রে দোস্ত …… সময় পাই না।’ আমি সারাদিন অন প্যারেডে বসে বসে ভাবি তানভীর কবে আবার অফিসের কাজের চাপ থেকে ফ্রি হবে ! কবে আমরা আবার পোস্ট ভর্তি কমেন্ট করবো !!

বিস্তারিত»

ভ্যাকেশনঃছুটি গল্পের ক্যাডেট কলেজ ভার্সন-২

ভ্যাকেশনঃছুটি গল্পের ক্যাডেট কলেজ ভার্সন-১

এইভাবে একদিন কাটিয়া গেল!ফটিক সারাবেলা মন মরা হইয়া ছিল!খুবই চুপচাপ যাহা তাহার চরিত্রের পুরোপুরি ব্যতিক্রম!ক্লাসমেটরা সকলেই কাহিনী জানিত তাই কেহ তাহাকে ঘাটাইতে গেল না।পরের রাত্রিতে প্রেপ হইতে আসিবার পথে ফটিককে হাউজ বেয়ারা খবর দিল,আপনাকে স্যার ডাকছেন!ফটিক রুমে আসিয়া টাই খুলিয়া বিষণ্ণ মনে হাউজ অফিস পানে চলিল!হাউজ অফিসে তখন অন্য সব হাউজ টিউটররা উপস্থিত!সকলেই কৌতুহলী চোখে ফটিকের দিকে চাহিয়া আছে!ফটিক গিয়া হাউজ মাস্টার স্যারের সামনে দাড়াইল!হাউজ অফিসে তখন পিনপতন নীরবতা!শেষ পর্যন্ত হাউজ মাস্টার স্যারই মুখ খুলিলেন,বলিলেন,আমরা তোমার সব কাজ পর্যবেক্ষন করে দেখলাম,তুমি রুম লিডার হওয়ার অযোগ্য!ছোটদের সাথে থাকার যোগ্য তুমি নও!তাদের তোমার কাছ থেকে শিখার কিছুই নেই!তাই তোমাকে সিনিয়রদের রুমে পাঠানো হচ্ছে!সেখানে থেকে তুমি সিনিয়রদের থেকে কিছু শিখতে পারো কিনা দেখো!

বিস্তারিত»

যতো খুশি ততো আইসক্রিম

১৪ থেকে ১৭ মে শেরাটন হোটেলে ইগলু আইসক্রিম ফেস্টিবল। এবিসি রেডিও দিচ্ছে প্রতিদিন ১০টি করে ফ্রি টিকেট। একজন সঙ্গীসহ সকাল ১০/১১টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত যতো খুশি ততো খাওয়ার সুযোগ। কে কে নিতে চাও? আমি জানি কারো কারো আইসক্রিমে আসক্তি আছে!! 😀 এখনই লাফিয়ে উঠেছে কেউ কেউ!

কিচ্ছু না, যে কোনো মোবাইল থেকে IGLOO FEST লিখে ৮৯২০ তে পাঠিয়ে দাও, আর সিটিসেল গ্রাহকরা পাঠাবে ৬১৬১ নম্বরে।

বিস্তারিত»