একজন পর্বতারোহী ও কিছু কথা ৪

২৯-১১-০৯
আমার জীবনের সবচাইতে কঠিন দুটি দিন পার করে আমি এখন hmi বেইস ক্যাম্প এ । তবে কেন যেন মনে হচ্ছে আমি এদুদিনের কষ্ট খানিকটা মনে করতে পারলেও তা লিখতে পারবোনা। এ যে ভাষায় প্রকাশ করার মত না। জীবন আমাকে সামনে কোথায় নিয়ে যাবে তা বলতে পারিনা, তবে এটুকু জানি যে, এই দুদিনের কষ্টটুকু আমার ভোলা চলবে না, কিছুতেই না। এত কিছু পার করে যেখানে আমরা আসলাম তার জন্য অবশ্য আমার এই ৩৫০ পৃষ্টার ডাইরি খুবই ছোট।

বিস্তারিত»

একজন পর্বতারোহী ও কিছু কথা ৩য় পর্ব

…………………… Everest was the embodiment of the physical forces of the world. Against it Mallory had to pit the spirit of man. He could see the joy in the faces of his comrades if he succeeded. He could imagine the thrill his success would cause among all fellow mountaineers; the credit it would bring to his country; the interest all over the world; the name it would bring him;

বিস্তারিত»

একজন পর্বতারোহী ও কিছু কথা ২য় পর্ব

I wished to acquire the simplicity, native feelings, and virtues of savage life; to divest myself of the factitious habits, prejudices and imperfections of civilization; … and to find, amidst the solitude and grandeur of the western wilds, more correct views of human nature and of the true interests of man. The season of snows was preferred, that I might experience the pleasure of suffering,

বিস্তারিত»

যেদিন মোনালিসা দেখতে গেলাম

প্যারিসে গেলে লুভর মিউজিয়ামে যাওয়া নিয়ম। বিশেষ করে মোনালিসা দেখে না আসা অপরাধের মধ্যে পড়ে। তাতে মোনালিসাকেও অপমান করা হয়। তাই প্যারিসে গেলেই মোনালিসাকে দেখে আসতে হয়। মোনালিসার বাস লুভর মিউজিয়ামে।
ইউরোপে সহজে ফ্রি কিছু পাওয়া যায় না। সবকিছুই দাম দিয়ে কিনতে হয়। খানিকটা ব্যতিক্রম লুভর। তবে এজন্য একটি যদি আছে। আর তা হলো মাসের প্রথম রোববার লুভরে যেতে হবে। এদিন লুভরে প্রবেশ বিলকুল ফ্রি।

বিস্তারিত»

নিঝুম দ্বীপ

বুয়েটে আসার পর ছুটি পেলেই কোথাও ঘুরতে যাওয়া মোটামুটি অভ্যাসে দাড়িয়ে গিয়েছে। কিছুদিন আগে কুরবানির ঈদ আর মিডটার্মের ছুটি ছিল ২ সপ্তাহ। হটাৎ সিদ্ধান্ত হল নিঝুম দ্বীপ যাব । নিঝুম দ্বীপ কোথায় তা সম্পর্কে আমাদের প্রায় কারোরই কোন আইডিয়া ছিল না। কিন্তু যেতে তো হবেই।

সদরঘাট। জীবনে লঞ্চে চড়েছি মাত্র কয়েকবার তাও আরিচা – গোয়ালন্দ রুটে । সদরঘাটে লঞ্চের আকৃতি দেখে তো আমি অবাক ।

বিস্তারিত»

এ ট্রিপ টু রিমেমবার-৪

এ ট্রিপ টু রিমেমবার- [১] [২] [৩]

নেপাল থেকে ফিরার সময় তানভীররে বলতেছিলাম আমি আমার ধারা বজায় রেখে কয়েকটা ফটোব্লগ দিয়া দিমু নে আর তুই তো অনেকদিন লেখোস না, তাই তুই একটা ভ্রমন ব্লগ দিয়া দিস।
ফিরার পরেই আমি আমার কথা রেখেছিলাম। তানভীর ও লেখা দিলো। কিন্তু জিনিয়াসের মাথা থেকে আরেক জিনিয়াস আইডিয়া বের হলো। আসলে ফাকিবাজির ধান্দা আর কি।

বিস্তারিত»

ফিরে পাওয়া শৈশব পাহাড় আর সিসিবির ভালোবাসা

এই দিনগুলোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম অনেকদিন ধরেই। ২০০৮ সালে হতে হতেও হলো না। ফলে বিদেশ থেকে আসা বেশ কয়েকজন বন্ধু ফেরত গেল। কিন্তু দেশে যারা আছি বা থাকি, বেঁচে থাকলে ঠেকায় কে? ফৌজদারহাটের পূণর্মিলনী, তাও আবার সুবর্ণজয়ন্তীতে। ৫১ বছর বয়সী একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, আমরাও বেরিয়েছি ২৯ বছর হয়ে গেল। কি একটা অদ্ভূত টান! বারবার ফিরে গেলেও আবার যাওয়ার আকাঙ্খা এতোটুকু কমে না। এ কেমন ভালোবাসা?

বিস্তারিত»

……আবার কবে যাবো…

লেখা পড়ি কিন্তু লেখা হয় না কখনই। লেখার অভ্যাসও নেই একেবারে। কিন্তু লিখতেও ইচ্ছা হয়। ইচ্ছাটাকে পূজি করেই শুরু করলাম।

এই ২৪ তারিখ রাতে ঢাকা থেকে যাত্রা শুরু করলাম কক্সবাজার এর MERMAID RESORT এর দিকে রাত ১০ টার দিকে। কলাতলি বাসস্ট্যান্ড থেকে ওদের CNG এসে আমাদের নিয়ে গেছে । যায়গাটা অনেক সুন্দর। হিমছড়ির একটু পরেই। ইনানী বিচে যাবার আগে যে ব্রিজটা পরে ওটার পাশেই।

বিস্তারিত»

এ ট্রিপ টু রিমেমবার – ৩

গতকাল বিকেলে টুম্পা ফোন দিয়ে বলল সিরিজের বাকিটা লিখতে হবে, বুঝলাম এইবার আর পা ডুবানো না, পুরা চুবানি খাওয়ার পাল্লায় পরতেছি :-/ …তানভীর আর টুম্পার জোস দুইটা পর্বের পর আমারটা পানশে লাগবেই কারন আমারটা পুরাপুরি ডায়রী থেকে কপি-পেষ্ট…তাও দিলাম…………
” মজা পাইলে মজা, নাইলে সো যা”…………
টুম্পা শেষ করছে ১৬ তারিখ ফিউয়া লেকে নৌকা ভ্রমন দিয়ে…।আমি পরের দিন দিয়ে শুরু করলাম…

১৭/১২/০৯;

বিস্তারিত»

এ ট্রিপ টু রিমেমবার-২

[নবাবের মত অফিসে এসে আরাম করে মাত্র ল্যাপটপ খুলছি, দেখি মেসেঞ্জারে তানভীরের নক, ব্লগ লিখে ফেলছে,একটু পরেই পাবলিশ করবে। ড্রাফট কপি পড়তে বসলাম…ওমা,একি!এত ছোট কেন??শুরু না হতেই শেষ! তানভীর আস্বস্ত করল,এটার সিরিজ হবে। আমার মাথায় তৎক্ষণাৎ হাজার ওয়াটের বাত্তি জ্বলে উঠল আর বুদ্ধি দিয়ে বসলাম,তাইলে রিলে সিরিজ কর! বলেই বুঝলাম, মামা!গলদ জওয়াব!! আমি তো খাল কাইটা কুমির আনিনাই, পুরা কুমিরের খালে পা ডুবায়ে দিছি!

বিস্তারিত»

এ ট্রিপ টু রিমেমবার-১

[উৎসর্গ দিহানকে, অনেক দূরে থেকেও যে আমাদের সবার খুব কাছের মানুষ।]

প্রথমে ভেবেছিলাম ভারতের শিলং-দার্জিলিং যাব, কিন্তু ভিসা নিতে গেলে অনেক জটিলতা, অনেকক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়, তারপরও ভিসার কাগজ জমা দিতে পারার নিশ্চয়তা পাওনা যায় না। তাই সবাই মিলে সিদ্বান্ত নিয়ে ফেললাম- উড়াল পথে নেপাল গিয়েই ঘুরে আসি, কি আছে জীবনে! আমি, আরমান (এমসিসি), জহুরুল (এমসিসি)-টুম্পা, রবিন (সিসিসি) আর ইমরান (সিসিআর)- এই ৬ জন রাজী ঘুরে আসতে।

বিস্তারিত»

প্যারিসের আগে: সুইজারল্যান্ড পর্ব

সুইজারল্যান্ড দেশটা একটু অদ্ভুত। জুরিখে নামলে সব জায়গায় দেখা যায় জার্মান ভাষা। মানুষ বলেও এই ভাষায়, দোকানে সাইনবোর্ডেও এই ভাষা। দক্ষিনে দাভোসের দিকে গেলে মানুষ বলে ইতালীর ভাষায়। আর যদি উল্টো দিকে জেনেভায় আসি সবাই বলে ফরাসী ভাষায়, দোকানের সাইনবোর্ড বা রাস্তার সাইনও তাই। কেউ যদি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে চান তাহলে চলে যান জুরিখ কিংবা আরও দক্ষিণে। সে তুলনায় জেনেভা অনেক নিরস। অনেকটা ওয়াশিংটনের মতো।

বিস্তারিত»

আমার দেখা স্বর্গপুরি – ২

আমার দেখা স্বর্গপুরি – ১

খুব ভোরে প্যারিসে পৌঁছালাম। সকাল ৮ টা। ইন্টারন্যাশনাল বাস টার্মিনালের অপেক্ষাগারে ক্লান্ত ও বিধ্বস্ত হয়ে বসে বসে ঠিক করে নিচ্ছি আজকের দিনের পরিকল্পনা। কোথায় আস্তানা গাড়বো সেটা নিয়ে আলোচনা চলছে আর এর মাঝেই এক আগন্তুকের আবির্ভাব। আগন্তুক আমাদেরকে তার বাসায় পেইং গেষ্ট হিসাবে থাকার প্রস্তাব করলো। প্রতিদিন ২০ ইউরো দিতে হবে বিনিময়ে থাকা এবং খাওয়া। ফ্রড হতে পারে এইকথা মাথায় থাকার পরও কেমন করে যেন আমরা রাজি হয়ে গেলাম।

বিস্তারিত»

পিকনিক পিকনিক

১. রবিনের আইটেম

সকাল সাড়ে আটটায় পান্থপথ থেকে বাসে উঠলাম। সঙ্গে সঙ্গে রবিনের ফোন। ও অপেক্ষা করছে মহাখালী ফ্লাই ওভারের নিচে। সেখান থেকেই বাসে উঠবে। ভাবলাম বাস কতদূর এলো জানতে ফোন করেছে। কিন্তু রিসিভ করার পর শুনি অন্য কথা……দোস্ত একটা আইটেম পাইয়া গেলাম মহাখালী, পিকনিকে নিয়া যামু ওইটারে।
সর্বনাশের কথা- আমি মনে মনে ভাবলাম। শালার ভাই কি পিকনিকে দুই নম্বর কিছু নিয়া যাইতে চাইতেছে নাকি!

বিস্তারিত»

লুভর মিউজিয়ামের এক ঝলক !!

(সিসিবির বাচ্চাদের জন্য সতর্কবানী: একটা ছবি ১৮+ হতে পারে। কোন আপত্তি থাকলে আমাকে জানালে আমি সরিয়ে ফেলব। )

প্রতি মাসের প্রথম রবিবার প্যারিসের মিউজিয়ামগুলো দর্শনার্থীদের জন্য ফ্রি। ফ্রি পেলে শুধু যে বাঙ্গালীই ঝাপিয়ে পড়ে তা নয়, বরং সারাবিশ্বই হুমড়ি খেয়ে পরে প্যারিসের জাদুঘরগুলোতে। তার মধ্যে লুভর মিউজিয়ামের লাইনটাই সবচেয়ে বড় নিঃসন্দেহে। এমন ফ্রি ডে তে নিরানন্দ বাসায় বসে কাটানোর কোন মানে হয় না।

বিস্তারিত»