ত্রিভুজ প্রেমের হর্ষ বিষাদ (সম্পূর্ণ)

লেখাটি মূলতঃ একাডেমি ধারার অর্থাৎ অনেকটা তাথ্যিক। লেখাটিকে প্রবন্ধ বললে ভুল বলা হবে।

তামিলরা মূলতঃ ভারত হতে চা শ্রমিক হিসাবে শ্রীলঙ্কা গিয়েছিল। আর তাদের নিয়ে গিয়েছিল বৃটিশরা । সিনহলিজরা এখানে আদিবাসী এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ জাতিগোষ্ঠি। এছাড়া আছে কিছু শিবানুজ মানে শিব ভক্ত হিন্দু সম্প্রদায়। সিংহলী এবং শিবানুজদের বাস মূলভুমিতে। শ্রীলঙ্কার উত্তারাংশে বসবাস করে তামিল এবং সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়। ঐতিহাসিকভাবে তামিল এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের সাথে সুসম্পর্ক নাই।

বিস্তারিত»

আমার ইদানিংকার উন্নয়ণ-পাঠ নিয়ে হাবিজাবি প্যাচাল

ডিস্ক্লেইমারঃ এটা একটা হাবিজাবি প্যাচালের পোষ্ট। দেখলাম আরো দুয়েকজনে ‘ইরাম’ পুষ্ট দিছে। তাই আমিও…… ;;;

এই কোয়ার্টারে একটা ক্লাসে যাচ্ছি- ‘উন্নয়নের সমাজবিজ্ঞান’। শুরু হয়েছে পুঁজিবাদ কি, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায়ে পুঁজিবাদী সমাজের রূপ কি রকম, পুঁজিবাদী সমাজে কি একই সাথে অন্যান্য সামাজিক ব্যবস্থাও (আসলে উতপাদন ব্যবস্থা) সমান্তরালে চলতে পারে কিনা, পারলে তা দেখতে কেমন- ইত্যাদি বিষয়ের আলোচনা দিয়ে। এরপর পড়া এগিয়েছে পুঁজিবাদের উদ্ভবের প্রেক্ষাপট (এডাম স্মিথ,

বিস্তারিত»

ওরিয়েন্টালিজম বিষয়ে আমার ভাবনা

সিসিবি’তে বেশ কয়েকজনকে কথা দিয়েছিলাম যে, ওরিয়েন্টালিজম সম্পর্কে লিখবো। ফিলিস্তিনী বংশোদ্ভূত, আমেরিকার কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্যের অধ্যাপক এডওয়ার্ড সাইদ ১৯৭৮ সালে এই বই প্রকাশ করেন। এটা আমার এ’ যাবতকালে পড়া অন্যতম আকর্ষনীয়+প্রভাববিস্তারকারী বই। আমার দৃষ্টিতে, মুক্তবুদ্ধির চর্চায়- বিশেষ করে জ্ঞানবিজ্ঞানের বর্তমান পাঠ্যসূচির ইউরোসেন্ট্রিক পরিমন্ডলে- এই বই বিশেষভাবে উপকারী।

মূল আলোচনায় যাবার আগে একটা বিষয় বলে নেই।- আমার ক্লাস শুরু হয়ে যাওয়ার কারনে এই লেখাটা তৈরীতে আমি খুব একটা সময় দিতে পারিনি।

বিস্তারিত»

মানুষ

(আলফা ট্যাক্সোনমি, লম্বা লম্বা ল্যাটীন শব্দ, বিরক্তির উদ্রেক করতে পারে, আগ্রহান্বিত না হলে এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি। আমি মনে করি মানুষ হিসেবে মানুষের ট্যাক্সোনমি জানা থাকটা আমাদের উচিত, আর এটা লেখার মাধ্যমে আমারও জিনিষটা আরেকবার ঝালাই হবে, এটাই আমার এই পোস্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য।) আমরা কি কখনও ভেবেছি মানুষ কি? মানুষের সংজ্ঞা দিতে হলে বোধহয় দর্শন ছাড়া আমাদের কোন গতি নেই। আসলেই কি তাই? জীববিজ্ঞান কি মানুষ বা অন্য যে কোন অর্গানিজমের কোন সংজ্ঞা দিতে পারে?

বিস্তারিত»

মহাবিশ্বে জেগে ওঠা

সবাইকে আমার বিশাল ধন্যবাদ জানানোর আছে। বিবিসিতে বিডিআর ম্যুটিনির সংবাদ দেখে আমি ইন্টারনেটে বসার শক্তি হারিয়ে ফেলি, কেননা আমি জানতাম এদের মধ্যে কয়েকজনকে আমি চিনব। ব্যক্তিগতভাবে মৃত্যু নিয়ে আমি অভিযোগ করার কিছু পাইনা, মৃত্যু সাম্যবাদী এবং টু স্টুপিড টু ডিসক্রিমিনেইট। আমার অভিযোগ ছিল জীবন নিয়ে। আমার ভাবতে সঙ্কোচ হচ্ছিল সেই মৃতদের জীবিত কাছের মানুষদের কথা, তাদের মা বাবা বন্ধু,সন্তানদের কথা। এ কারণেই আমাকে ইন্টারনেট এ বসতে হয়।

বিস্তারিত»

কেমিষ্ট্রি বিষয়ে জাহিদ ভাইয়ের কিছু মতামত যার সাথে আমি একমত পোষণ করি না

আম্-জনতার জন্যে তোমার প্রবন্ধের আমি একটা বাংলা(!) অনুবাদ করছি। আমরা সবাই মনে করি একটা আমাদের গাড়ির সিডি প্লেয়ারের মধ্যে যে সিডি আছে তাতে গাড়ির ডিজাইন, ইঞ্জিনের কন্সট্রাক্সন, রঙ, হেডলাইটের বাল্বের মডেল এই জাতীয় সমস্ত তথ্য রাখা আছে। প্রয়োজনের সময় গাড়ির সিডি বেরিয়ে আসে এবং বাইরে রাখা একটি কম্পিউটারের মধ্যে প্রবেশ করে। ওই কম্পিউটার তখন সিডির তথ্য অনুযায়ী আলাদা আলাদা উপাদান, যেমন সিট, ইঞ্জিন ইত্যাদি বানায়।পরে উপাদানগুলো যেহেতু অন্যকোন ভাবে খাপ খাবে না তাই আগের সেই নির্দিষ্ট একটা গাড়ির রুপ ধারন করে।

বিস্তারিত»

আনবিক জীববিদ্যা(molecular biology) প্রসূত বিবর্তনের স্বপক্ষে অকাট্য প্রমান ১:কোডন বায়াস প্রমান করে কমন অ্যানসেসট্রি

এখানে বলা বাহুল্য যে, আমাদের এই আলোচনা বিবর্তনের স্বপক্ষে প্রাপ্ত মিলিয়ন প্রমানের একটি, এবং এই পর্যন্ত পৃথিবীর কোন বৈজ্ঞানিক জার্নালে এমন কোন পেপার প্রকাশিত হয়নি যা বিবর্তনের বিরোধীতা করে।

বিস্তারিত»

মজার নামতা ৯

ছোটবেলায় একদিন অপু অংক পরীক্ষা দিতে গিয়ে দেখল যে সে একটা অংক বাদে সব অংক পারে। শুধু ৯ এর নামতা পারছিল না সে। ৮ এর নামতা পর্যন্ত সে পারত তখন, অথচ পরীক্ষায় এল ৯ এর নামতা। কিন্তু মা বলেছে কোন প্রশ্ন ছেড়ে আসা যাবেনা। তাই নামতাটি না জানলেও মনে যা আসলো, তাই লিখে দিয়ে আসল সে। আশ্চর্য্যের বিষয়, রেজাল্টে দেখা গেল তার সব উত্তর সঠিক হয়েছে এবং সে পূর্ণ নম্বর পেয়েছে।

বিস্তারিত»

বই পড়া, বই কেনা

বই পড়ার অভ্যাসটা পেয়েছি আমার মায়ের কাছ থেকে। আমার মা বই কিনেও পড়তেন। তবে গ্রামে বড় হওয়া আমার মায়ের সংগ্রহশালায় ছিল নীহাররঞ্জন, ফাল্গুনি, আশুতোষ আর নিমাই ভট্টাচার্য। মনে আছে অল্প বয়সে নীহাররঞ্জনের কালো ভ্রমর পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলাম। কাহিনী এখন আর কিছুই মনে নেই, তবে মুগ্ধ হয়েছিলাম সেটা বেশ মনে আছে।
নাখালপাড়া থাকতে তেজগাঁও পলিটেকনিক স্কুলে পড়েছিলাম ক্লাস ফোর থেকে সেভেন পর্যন্ত। স্কুলে ঢোকার মুখেই ছিল বইয়ের দোকান,

বিস্তারিত»

‘শাব্দিক’ – একটা অসাধারণ বাংলা লেখার সফটওয়ার

ভাল কোন সফটওয়ার্ এর খোঁজ পেলে মানুষকে জানানোর একটা বদঅভ্যাস আমার আছে। আমি কম্পিউটার geek বা freak কোন পর্যায়েই পরি না। কিন্তু ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে বা সফটওয়ার্ সিডি কিনে ট্রাই করা আমার একটা বিশেষ বাজে হবি। আর এই অভিজ্ঞতা থেকেই এটা লেখা। অনেকের কাছে রদ্দি জিনিস হতে পারে।

এই জীবনে বাংলা টাইপ না করতে পারায় অনেক সময় অসুবিধায় পড়েছি। মাঝে মাঝে মনে হয়েছে অফিসের ক্লার্কদের কাছে একটা কোর্স করি।

বিস্তারিত»

জুনিয়র ভাইদের বলছি…..

সি সি বি এর জুনিয়র ভাইদের বলছি। তোমরা যারা ছাত্র স্পেশালি তাদের জন্য। তোমাদের লেখার যা শক্তি তাকে কিছুটা কাজে লাগাও। ‘আমার ব্লগ’ ব্লগে কয়েকদিন আগে একটা লেখা পড়লাম। শিরোনাম “ইন্টারনেটে ফ্রীল্যান্স লেখালেখি এবং উপার্জন”। লেখাটা ভাল লেগেছে, সময় থাকলে try করতাম। Recommended সাইটগুলোতে গিয়েছিলাম। আমার কেন যেন মনে হয়, তোমরা এই লেখালেখির মাধ্যমে অন্ততঃ তোমাদের ছাত্র জীবনের খরচাপাতিটা চালিয়ে নিতে পারবে।

বিস্তারিত»

মালেয়শিয়ার চিঠি – ৩

আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষের কাছেই মালেয়শিয়া একটা গরিব দেশ। আমি যখন পড়াশুনা করার জন্যে মালায়শিয়া রওনা দিচ্ছি, তখনও সবাই বলেছে “পড়াশুনার জন্য কি কেউ মালেয়শিয়া যায়?” এমন কি আমার মা বাবাও খুব একটা খুশি ছিলেন না । তারপরেও আমি আসলাম, এখন মনে হচ্ছে খুব একটা খারাপ হয় নি ।

বিস্তারিত»

বিশ বছর পর … বিশ বছর আগে …

বিশ বছর আগে …

১। মফস্বল শহরগুলোতে কোন গৃহশিক্ষক একবার কোন পরিবারে ঢুকে গেলে ব্যাস … ওই পরিবারের সবগুলো সন্তান তখন সতীর্থ না হয়ে যায় কোথায়। উপরন্তু সেই গৃহশিক্ষক যদি ডাকসাইটে, স্বনামধন্য কেউ হন তবে তো কথাই নাই। পরিবারের কর্তা, কর্তৃ তখন নিশ্চিন্ত মনে সবগুলো সন্তানকে তার কাছে সপে দিয়ে নিশ্চিন্ত হন। বড় দুই বোন কে পড়িয়ে তিন নম্বর বোনটিকে যখন ডাকসাইটে সেই রকম এক গৃহশিক্ষক গণিত পড়াচ্ছেন,

বিস্তারিত»

একটি সিরিয়াস পোষ্ট দেবার এখনি সময়

আমার নিজের লিখা ব্লগের ঝুলিতে সিরিয়াস টাইপ পোষ্টের বড় অভাব। খুব সিরিয়াস একটা বিষয় নিয়ে লিখব লিখব করেও লিখা হচ্ছে না। ‘এখন যৌবন যার, একটা সিরিয়াস পোষ্ট দেবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’ … যৌবন পার হবার আগেই তাই …

ঋণী হবার গল্প …
২০০৪ সালের জানুয়ারি। বাস্কেটবল খেলতে গিয়ে এ্যাঙ্কেল টুইস্ট করে আমি হাসপাতালে ভর্তি। ভিজিটিং আওয়ারে, শুভাকাঙ্খীদের দেখে খুব ভাল লাগে। এমনি একদিন,

বিস্তারিত»