পল্লি কবি জসীমঊদ্দিনের নিমন্ত্রন কবিতা অবলম্বনে
সিসিবিতে আমন্ত্রন
তুমি যাবে ভাই যাবে মোর সাথে
আমদের সিসিবিতে
গেলেই তুমি নিজেই দেখবে
প্রমান হাতে নাতে
পল্লি কবি জসীমঊদ্দিনের নিমন্ত্রন কবিতা অবলম্বনে
সিসিবিতে আমন্ত্রন
তুমি যাবে ভাই যাবে মোর সাথে
আমদের সিসিবিতে
গেলেই তুমি নিজেই দেখবে
প্রমান হাতে নাতে
ক্যাডেট কলেজ থেকে শুরু করে আজ অবধি একটা বিষয় আমি খুব কন্সিস্টেন্সি সহ লক্ষ্য করে আসছি। প্রাকৃতিক ভারসাম্যহীনতা কিংবা অবক্ষয়ে প্রকৃতিতে ঋতু বদলের সময়সীমায় পরিবর্তন আসে। এমন কি সনাতন রচনা বই গুলোতে লিখিত ষড় ঋতুর বৈশিষ্ট্যতেও আজকাল খুঁজে পাওয়া যায় গড়মিল। কিন্তু ,এই একটা বিষয় আমি দেখলাম এক্কেবারে অনড় এবং নিশ্চিত। সেটা হচ্ছে ছুটিতে ‘সময়’ এর দ্রুততার সাথে পথ অতিক্রম এর ব্যাপারটা। কোন এক অজানা কারনে বোধকরি পৃথিবীটাও ঐ সময়ে সূয্যিমামার চতুর্দিকে অধিকতর ‘জায়রো’
বিস্তারিত»বলতে দ্বীধা নাই, আরও অনেকের মত আমিও আন্দালিবের বিশাল ভক্ত। ছেলেটার লেখা যতই পড়ি ততই ওর চিন্তা ভাবনার রসাল রসে রসসিক্ত হই। মাঝে মাঝে এও ভাবি, সেদিন হয়ত দূরে নয়, আন্দালিবের কবিতা পাঠ্য বইয়ে চলে আসবে। সে যুগের কথা ভেবেই … ‘এ পৃথিবীকে শিশুর বাসযোগ্য করে দিয়ে যাব’ টাইপ কবিতার নোটবই …
আন্দালিব নিশ্চই মাইন্ড করবে না। বরং আমাকে মার্কিং করতে পারে ওর চিন্তার সাথে আমার ব্যাখ্যা কতটুকু মিলল … ওর ব্লগে কমেন্ট আকারে দিতে চেয়েছিলাম,
ক
এভাবে একদিন আমার কথাও শুকিয়ে যেতে পারে এমন আশঙ্কায় আমি মূক।
হাসিও মুছে যেতে পারে হঠাৎ পিপাসা পাওয়া রাতে
এমনকি আমি বোধহীন হতে পারি, এ ঘটনাও অসম্ভব নয়
নিউরনে স্ফুলিঙ্গ থেমে গেলে আমি অরূপাক্ষ নদে ভেসে যেতে চাই।
অন্যরকম !
অনেকখানি অনিশ্চয়তার বেড়াজাল ডিঙিয়ে-
আরও একটি নিশ্ছিদ্র তন্দ্রাচ্ছান্ন রাত্রি পেরুলো।
প্রসন্ন মেজাজে বিছানায় গেলেও জানা ছিল না যে-
আগামী কালের সোনালী রোদ্দুর দেখতে পাব কি না?
স্বপ্নরা ছুটি নিয়ে চলে গেছে-
পরিশ্রমী উচ্চাভিলাষী লোকদের আঙিনায়।
জোছনার আলোর সাথে মিলেমিশে
নানা রঙ নিয়ে খেলা করে তাদের বিছানার চারপাশে।
সত্যি করে বলছি –
বিস্তারিত»শীতের রাতে আজ কুয়াশা নেই,
আছে পূর্ণিমার আলো;
আজ রাতের গভীরেও পাখি গান গেয়ে যায়;
প্রকৃতি যেন আজ ভুলে গেছে যত তার নিয়ম-অনিয়ম।
অপ্রত্যাশিত মহিমায় আজ প্রকৃতি ভুলে গেছে সুরের ব্যাকরণ,
হারমোনিয়ামে বাজছে উল্টা-পাল্টা আওয়াজ –
সুন্দরী!
মৃগনাভী কস্তুরী
তৎসম সুগন্ধি,
উচ্ছাসে বাসন্তী …
চকিতে কটা চাহনি,
পরক্ষণে মৃদু হাসি,
চলনে উঠে হিল্লোল
ধরনী হল চঞ্চল –
এক শাওন রাতে
অঝোর বৃষ্টির সাথে,
চাদর পেতে বারান্দায় আধশোয়া হয়ে
বৃষ্টি, কফি আর তুমি,
মাতাল বাতাস বয়ে যায়
তোমার এলো চুল চুমি,
ভাবি আমি মনে মনে
একি স্বর্গ নাকি ভুমি ?
গ্রাফিতি-ফুটপাত দিয়ে হাঁটছিলাম,
বিবিধকোণ ছকত্বকী ফুটপাত
সেখানে পদছাপেরা ক্ষণস্থায়ী এবং ধুলিকণার নিবিড় নিবাস;
আমি হাঁটছিলাম অথচ সেখানে আমার ছাপ পড়ছিল না।
প্রসারিত হাতের রেখাগুলো কুঁচকানো,
আমার দিকে তেড়ে আসে, “ভিক্ষা দে”!
চাপা ক্রোধ! “দিবি না কেন”!
আমি কররেখার মতোই কুঁকড়ে যাই। “দে!”
অলৈঙ্গিক শৈথিল্য কামড়ে ধরে তলপেটের চিনচিনে ব্যথায়, “দিবি না?”
ওই হাত অনেক জীবন সয়েছে,
বৃথা স্বপ্ন দেখে কি লাভ, যদি কোনদিন সে স্বপ্ন না দেখে সূর্যের আলো?
কি হবে মিছে আশা করে, যদি সে আশার না থাকে কোন বাস্তবতা?
আর কখনও কি তোমার ভালবাসায় আমি ধন্য হব! –
কি হবে সেইসব কল্পনায় – যেখানে দুঃখ শুধুই ক্রমবর্ধমান?
আর কখনও কি তোমার স্পর্শ আমি অনুভব করব
গভীর নিশীথে রূপালী চন্দ্রায়?
লাভ কি সেইরাতের কথা ভেবে,
গুপ্ত অভিসার
ভূ-তত্ববিদদের ইশারা পেতেই – চিহ্নিত স্থানে
মাটি খুঁড়ে উত্তোলিত হলো গুপ্তধনের সিন্দুক।
ডালা খুলতেই ফুস করে উড়াল দিল
দুটি বন্দী প্রজাপতি !
সময়ের হাতে কিডন্যাপ হয়ে যাওয়া
কিছু সুপ্ত রঙ্গীন ভাবনা…
তোমার রন্ধ্রে রন্ধ্রে পাপ জমেছে
প্রখর গ্রীষ্মের স্বেদবিন্দুর মতো –
তুমি কি পার সেই পাপকে ক্ষমা করতে ?
পাপ – সে কেন পাপ হবে
– এসো, হোক না এ আমাদের প্রথম স্মৃতি।
স্মৃতি – মনের খাঁচায় গ্রোথিত এ ক্ষণ
এক অসুন্দর সুখ –
ধরে নিলাম সেটা জীবনের শ্রেষ্ঠ সুখ।
সুখ – আপেক্ষিক এ তত্ত্বে
তোমার আমার মিলন যেন সাগরে সাগরে সঙ্গম –
কেউ কারো মাঝে বিলীন না হয়ে
নিজের অস্তিত্ত্বে একে অপরের মাঝে হারিয়ে যাওয়া।
কাল রাতে ঘুম আসছিল না মনে হচ্ছে ইতিমধ্যে জ্বর চলে এসেছে। বিদেশে একা একা অসুস্থ হওয়া বড়ই খারাপ। রাতের বেলা তাই কিছু অসংলগ্ন লাইন মাথায় ঘুরছিল একটু এদিকওদিক করে কোবতে হিসেবে চালাবার অপপ্রয়াস।
*********************************************************************************************************************
মাঝে মাঝে সময় এত দীর্ঘ ঠেকে
ঘুম না আসা মাঝরাতে,
যখন ঘড়ির টিকটিক
জগতের একমাত্র শব্দ বলে মনে হয়।
সমস্ত বিশ্বে একা আমি জাগ্রত।
বিছানায় এপাশ ওপাশে ঘুমাবার আকুলতা।
আজ একটা বিশেষ দিন,কি বিশ্বাস হচ্ছে না বুঝি ?
পাচ্ছেন না কোন ক্লু ইন্টারনেট, পেপার খুঁজি ?
কেন আপনি দেখেননি ,
আজ দুই পাহাড়ের মাঝে সূর্য কেমন রাঙ্গা হয়ে ওঠে,
আজ বাগানের সবগুলো ফুল যেন একসাথে ফোঁটে ।
আজ কেমন নীল হয়ে সেজেছে ঐ আকাশ,
আজ সদ্য ভুমিষ্ঠ শিশুটাও নেয় বুক ভরে শ্বাস ।
আজ ফসলের মাঠে কৃষকের মন ভোলানো হাসি,
বিস্তারিত»