আজ কাজলের বিয়ে ………

সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরন – প্রায় কাল্পনিক।

——————————————-
আগের গল্প ——-

একজন অসুস্থ মানুষ

ও, আমি এবং আমরা ……
যেদিন আমার মৃত্যু হলো ……………
বলতে চাই … তোমাকেই চাই
তুমি আজ ভালোবাসোনি ………
—————————————————————-

সকাল থেকেই পিসির সামনে বসে আছি, পিসির এডিটরে খোলা একটা কোড আর আমার মাথার মধ্যে খোলা কয়েক হাজার রকমের চিন্তার ফাইল।

বিস্তারিত»

তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ২

তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ১

একেবারে সাদা… ধবধবে সাদা… টিভিতে যেসব বিজ্ঞাপন দেখায় তার চেয়েও মনে হয় সাদা একটা পোষাকে এক তরুনী আমাদের সামনে দিয়ে হেঁটে একটু ব্যবধানে গিয়ে দাঁড়িয়েছে, রিক্সার জন্য অপেক্ষামান। ধাক্কাটা ওর কাছ থেকেই খেয়েছি। শারীরিক ভাবে সে এতটা সমর্থ নয় যে আমাকে ধাক্কা মেরে বসিয়ে দিবে, এ ধাক্কা মনস্তাত্বিক। এ্যাঞ্জেল এসে মানুষের সামনে দেখা দিলে মনে হয় মানুষ এই মাপের একটা ধাক্কা খেতো।

বিস্তারিত»

আমার অনুভূতিগুলোর আমার মতো করে ব্যবচ্ছেদ

বুয়েটে ঢোকার পর থেকে একটা করে টার্ম পার করতেছি আর পড়ালেখার উপর থেকে আমার আগ্রহ এক্সপোনেন্সিয়াল হারে কমতেছে। আমার মনে হয় লেভেল ৪ এ উঠার পরে আগ্রহটা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। তার উপর এই টার্ম এ এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যা আসলে আমার সবকিছু উলোট পালোট করে দিয়ে গেছে। আসলে মানুষের জীবনে এমন কিছু ঘটনা ঘটে ,এমন কিছু কাহিনী সে করে যা একদমই তার প্রকৃতির সাথে খাপ খায় না।

বিস্তারিত»

ভোজন বিলাসি ঘুম, নাকি উল্টা-টা?

নেটের লাইন ছিল না, একটু আগে আসলো। এই লেখাটা তখনই দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু পারলাম কই? যাই হোক, সিরিজের মাঝখানে একটা বদখত পোস্ট দেবার কারণে নিজেই নিজের ব্যান পেপারে আগেই সিগনেচার করে রাখছি। বাকিটুকু সদস্যবৃন্দের দয়া/করুণা/দান/ব্লা-ব্লা-ব্লা…

শুয়ে আছি অন্ধকারে। ক্যাডেট কলেজে আগে কারেন্ট চলে গেলে জেনারেটর দিত। এখন আর দেয় না। শুধু যদি প্রেপ চলে তখন দেয়। ইভনিং প্রেপ/ নাইট প্রেপ বন্ধ থাকলে নো জেনারেটর।

বিস্তারিত»

আমার প্রথম লং লীভ(ক্লাস টেন)

ক্লাস টেনে আমি, মুস্তো সহ আরো ২ জন লং লীভ থেকে ফিরে আসি। আমাদের আসার কথা ৯ তারিখ। আমি এবং মুস্তো আগে আসলেও বাকি ২ জন আসেনাই। ওয়েটিং রুমে ফনীন্দ্র ষ্টাফ আমাদের ব্যাগ চেক করে। তখন আমাকে বলা হয় হাউজে মুস্তো এবং হাঁসপাতাল রবি ছাড়া আমাদের ক্লাস এর কেউ আর কলেজে নাই। আমিতো অবাক্‌!!! কেন বাকিরা কোথায়??? ষ্টাফ জানালো তারা এক্সকারশানে মংলায় গেছে। আমার মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো।

বিস্তারিত»

একদা ঈদে

হিমেল বিলেতীবসন্তের শ্বেতচাদরাবৃত পার্কে
সেদিন ছিলাম তোমার কোলে নত আমি
ভোরবেলাকার মন্দিরের অদ্বিতীয় পূজারী হয়ে,

বিস্তারিত»

নিঃসঙ্গ তারা

জানালার পর্দাটা সরিয়ে
রাতের আকাশের পানে তাকাই
একটি মিটিমিটি তারা জ্বলে একাকী
তুমিহীনতায় নিবুনিবু আলোয়।

বিস্তারিত»

২৫শে বৈশাখ

আজকে ২৫শে বৈশাখ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৪৮ তম জন্মবার্ষিকী। কিন্তু ব্লগে কোন মাত বোল নাই 🙁 । ব্লগের ব্যানারেও নতুন কিছু নাই। আমি অফিস থেকে মাউস টিপে টিপে রবীন্দ্রনাথকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা দিলাম। এখন ব্লগের কবি, গল্পকারদের পালা। দারুন কিছু লেখার অপেক্ষায় রইলাম। আপাতত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটা দিলাম

চোখের আলোয় দেখেছিলেম চোখের বাহিরে।
অন্তরে আজ দেখব, যখন আলোক নাহি রে।।
ধরায় যখন দাও না ধরা
হৃদয় তখন তোমায় ভরা,

বিস্তারিত»

ধর্মঃ একটি নৃতাত্ত্বিক অধ্যয়ন – ৩

মনোবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণা

সাংস্কৃতিক বিবর্তনবাদীদের বুদ্ধিবৃত্তিক প্রথার বিরুদ্ধে প্রধান প্রতিক্রিয়া নৃবিজ্ঞানের মধ্য থেকে আসেনি। সেটা এসেছে সামাজিক বিজ্ঞানে ঐতিহাসিক চিন্তাধারার প্রভাবের বিরুদ্ধে ইতিবাচকতাবাদী আন্দোলনের সাধারণ ক্ষেত্র থেকে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ঠিক আগের বছরগুলোতে মনোবিশ্লেষণের নিয়মতান্ত্রিক মনোবিজ্ঞানবাদ এবং Anne Sociologique এর সমান নিয়মতান্ত্রিক সমাজবিজ্ঞানবাদের উত্থান ঘটে। এর ফলে বিবর্তনবাদীরা বিবর্তনকে পটভূমির সাপেক্ষে সুনির্দিষ্ট তত্ত্ব আকারে উপস্থাপন করতে বাধ্য হন। অথচ এই উভয় আন্দোলনের প্রধান নেতা অর্থাৎ যথাক্রমে ফ্রয়েড ও ডুর্খেইম উভয়ের উপরই তখন পর্যন্ত বিবর্তনবাদের গভীর প্রভাব ছিল।

বিস্তারিত»

আয় আরেকটি বার আয়রে সখা, প্রাণের মাঝে (০১)

[ডিসক্লেমারঃ কবিগুরু থেকে লাইন চুরি করলাম। এই লোক যে কি যে কোন লেখায় ওনার থেকে কোট করে নাম দেওয়া যায়। কলেজের বন্ধুদের নিয়ে এই লেখা। ]
১।
কলেজের দ্বিতীয় দিনেই ফুটবল খেলতে গিয়ে নিজেকে জাহির করার তাগিদ অনুভব করলাম আমি। প্রথম দিনেই সবার দৃষ্টি কাড়তে হবে এমন একটা ভাব নিয়ে ২১-২১ জনে খেলা এ ফর্ম, বি ফর্ম খেলার মাঝেই আমি প্রচুর দৌড়াদৌড়ি শুরু করে দিলাম।

বিস্তারিত»

গোধু্লি কথন – ৩

গোধু্লি কথন – ১
গোধু্লি কথন – ২

২৯/৩/২০০৪,

এ’কদিন কলম ধরতে একটুও ইচ্ছে করেনি। আসলে ডাইরী লেখাটা আমার ধাতে নেই। অনেকে কিভাবে যে রুটিন মেনে প্রতিদিনের দিনলিপি টুকে রাখে এটা আজো আমার বোধগম্য হয়নি, হবেও না। সম্ভবত আমি বেশ অগোছালো ধরনের।

শুনেছি মারা যাবা আগে মানুষের মাঝে নাকি অদ্ভুত সব ভাবনা কাজ করে,

বিস্তারিত»

তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ১

বর্ষাকাল কিংবা বসন্তকাল কবিদের কাছে খুব রোমান্টিক মনে হলেও আমার কাছে চরম বিরক্তিকর।

প্রথমত, বর্ষা একটা নোংরা ঋতু। বৃষ্টি হয়ে রাস্তাঘাটে পানি জমে যায়, বাইরে বের হওয়াই দুস্কর। আর যদি সেটা এমন হয় যে রাস্তায় জমা পানি আর ড্রেনের পানি একাকার, তাহলে তো নোংরামির চুড়ান্ত। আর এখন তো মোবাইল ফোনের যুগ। বৃষ্টি থেকে দামি মোবাইল সেটটা বাঁচানোর জন্যেও কত রকম কাহিনী করা লাগে।

বিস্তারিত»

রাজাকারনামা………………………১(বর্ধিত)

আমি এর আগে রাজাকারনামাতে জেনেভা কনভেনশনের কথা উল্লেখ করেছিলাম। কতিপয় বন্ধু ও পাঠকের আগ্রহের কারণে রাজাকারনামা…………………..১ এর বর্ধির্তাংশ লিখলাম। এখানে শুধুমাত্র রাজাকার ও অন্যান্য যুদ্ধপরাধীদের বিচারের জণ্য আন্তর্জাতিক আইনের বিশ্লেষণ করলাম।

১/

জেনেভা কনভেনশন মূলতঃ ৪ টি কনভেনশনের সম্মিলিত রূপ। প্রথম ২ টি কনভেনশন অস্ত্রত্যাগ এবং যুদ্ধাহত সৈন্যদের রক্ষার জন্য। ৩য়টি হল যুদ্ধাবন্ধীদের সঙ্গে আচরণ সংক্রান্ত কনভেনশন। ৪র্থটি হল বেসামরিক জনসাধারণকে রক্ষার জন্য।

বিস্তারিত»

ভ্যাকেশনঃছুটি গল্পের ক্যাডেট কলেজ ভার্সন!

বালকদিগের সর্দার ক্যাডেট ফটিকের মাথায় চট করিয়া এক নতুন ভাবোদয় হইল!কক্ষে সপ্তম শ্রেণীর এক কনিষ্ঠ ক্যাডেট তাহার অধীনে ছিল;স্থির হইল,তাহাকে অভিনব কৌশলে শাস্তি দেওয়া হইবে!
ক্যাডেট কলেজে কনিষ্ঠদেরকে শাস্তি প্রদানের বিচিত্রসব কৌশল বিরাজমান!তাহার উদ্ভাবিত এই নতুন ধরণের শাস্তির আতিশয্যে উক্ত কনিষ্ঠের যে কতখানি বিরক্তিবোধ হইবে তাহা উপলব্ধি করিয়া ফটিক শিহরিত হইতে লাগিল!
প্রেপ হইতে ফিরিয়া ফটিক অপেক্ষা করিতে লাগিল!কিয়ৎকাল পরে মাখন নামের সেই কনিষ্ঠ বালক কক্ষে প্রবেশের অনুমতি চাইবার জন্যে দ্বারে আসিয়া দাড়াইয়া কহিল,মে আই কাম ইন প্লিজ!ফটিকের নেত্র উজ্জ্বল হইল,প্রবেশের অনুমতি দিয়া সে বালককে তাহার নিকটে আসিতে বলিল!বালক এমনিতেই ফটিকের নিদারুন অত্যাচারে জড়োসড়ো হইয়া থাকিত,তথাপি তাহার এইরূপ ডাকে এবং ফটিকের ঠোঁটের কোণে কেমন হাসি খেলা করিতেছে লক্ষ্য করিয়া আরো ভীত কাচুমাচু হইয়া ফটিকের সামনে আসিয়া দাড়াইল!ফটিকের হাসি মুছিয়া সেখানে গম্ভীর থমথমে ভাব চলিয়া আসিল!গলাটুকু আরো গম্ভীর করিয়া সে কহিল,আজ প্রেপে যাবার সময় রুম থেকে বেরোবার পারমিশন নাওনি কেন?মাখন হতভম্ব হইয়া গেল।মাগরিবের পর হাউজে আসিয়া অতিশয় দ্রুততার সহিত পোশাক পরিবর্তন করিয়া বাঁশি পড়িবার পূর্বের তাহাদের ফলইনে চলিয়া যাইতে হয়!গত সপ্তাহে এই নিয়ে ১০ মিনিট লং আপ আর ৫০ টা পুশ আপ দেবার পর আর কোনদিন অনুমতি নিতে ভুলে নাই!আজ এই ভুল করার প্রশ্নই আসে না!তাহার স্পষ্ট মনে আছে,আজো ইহার ব্যতিক্রম হয় নাই!কিন্তু ভাবিয়া দেখিল তর্ক করা বৃথা।অতএব চুপ থাকাকেই শ্রেয় ভাবিয়া অধোমুখে পদযুগলের পানে চাহিয়া রহিল!ফটিক আবার জিজ্ঞাসা করিল,পারমিশন নাও নি কেন?বালক এবারও চুপ!ফটিক আর নিজেকে ঢরিয়া রাখিতে পারিল না,মাখনের চুপ থাকাকে তাহার উপহাসের মতন বিঁধিল!অতএব তাহার গন্ডদেশে চপেটাঘাত করিয়া এইরূপ উদ্ধত আচরণের উপযুক্ত শাস্তি দিয়া দিল!চড় খাইয়া মাখন এইবার মুখ খুলিল,বলিল,ভাইয়া,আমি তো পারমিশন নিয়েছিলাম!ফটিক দেখিল অবস্থা বেগতিক,মাখন সত্যই বলিতেছে,চড় দেওয়া উচিত হয় নাই!আবার মনে ভাবিলসে তো পারমিশন না নেওয়ার জন্য শাস্তি দেয় নাই,তাহার প্রশ্নে নিরুত্তর থাকিয়া তাহাকে অধৈর্য্য করিবার অপরাধে অমন শাস্তি!

বিস্তারিত»

কাঠাঁল পাড়ার ঘটনা

ক্লাস এইটে ওঠার পরেই কলেজের আম পাড়তে শুরু করি । মিল্কব্রেক টাইমে জুনিয়রদের ফল ইনের সাথে আগে আগে চলে আসতাম আর আম গাছ থেকে আম পাড়তাম । পাড়ার পর তা পাশের ঝোপঝাড়ে লুকিয়ে রাখতাম আর লাঞ্চের পর হসপিটালে যেতাম । যখন সবাই ডাইনিং হল থেকে নেমে যেত তখন ঐ ঝোপ থেকে আম গুলা নিয়া আসতাম । হাউসে এন্টিকাটার ছিল আর ডাইনিং হল থেকে লবণ নিয়ে আসতাম ।

বিস্তারিত»