একেবারে সাদা… ধবধবে সাদা… টিভিতে যেসব বিজ্ঞাপন দেখায় তার চেয়েও মনে হয় সাদা একটা পোষাকে এক তরুনী আমাদের সামনে দিয়ে হেঁটে একটু ব্যবধানে গিয়ে দাঁড়িয়েছে, রিক্সার জন্য অপেক্ষামান। ধাক্কাটা ওর কাছ থেকেই খেয়েছি। শারীরিক ভাবে সে এতটা সমর্থ নয় যে আমাকে ধাক্কা মেরে বসিয়ে দিবে, এ ধাক্কা মনস্তাত্বিক। এ্যাঞ্জেল এসে মানুষের সামনে দেখা দিলে মনে হয় মানুষ এই মাপের একটা ধাক্কা খেতো।
বুয়েটে ঢোকার পর থেকে একটা করে টার্ম পার করতেছি আর পড়ালেখার উপর থেকে আমার আগ্রহ এক্সপোনেন্সিয়াল হারে কমতেছে। আমার মনে হয় লেভেল ৪ এ উঠার পরে আগ্রহটা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। তার উপর এই টার্ম এ এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যা আসলে আমার সবকিছু উলোট পালোট করে দিয়ে গেছে। আসলে মানুষের জীবনে এমন কিছু ঘটনা ঘটে ,এমন কিছু কাহিনী সে করে যা একদমই তার প্রকৃতির সাথে খাপ খায় না।
নেটের লাইন ছিল না, একটু আগে আসলো। এই লেখাটা তখনই দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু পারলাম কই? যাই হোক, সিরিজের মাঝখানে একটা বদখত পোস্ট দেবার কারণে নিজেই নিজের ব্যান পেপারে আগেই সিগনেচার করে রাখছি। বাকিটুকু সদস্যবৃন্দের দয়া/করুণা/দান/ব্লা-ব্লা-ব্লা…
শুয়ে আছি অন্ধকারে। ক্যাডেট কলেজে আগে কারেন্ট চলে গেলে জেনারেটর দিত। এখন আর দেয় না। শুধু যদি প্রেপ চলে তখন দেয়। ইভনিং প্রেপ/ নাইট প্রেপ বন্ধ থাকলে নো জেনারেটর।
ক্লাস টেনে আমি, মুস্তো সহ আরো ২ জন লং লীভ থেকে ফিরে আসি। আমাদের আসার কথা ৯ তারিখ। আমি এবং মুস্তো আগে আসলেও বাকি ২ জন আসেনাই। ওয়েটিং রুমে ফনীন্দ্র ষ্টাফ আমাদের ব্যাগ চেক করে। তখন আমাকে বলা হয় হাউজে মুস্তো এবং হাঁসপাতাল রবি ছাড়া আমাদের ক্লাস এর কেউ আর কলেজে নাই। আমিতো অবাক্!!! কেন বাকিরা কোথায়??? ষ্টাফ জানালো তারা এক্সকারশানে মংলায় গেছে। আমার মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো।
আজকে ২৫শে বৈশাখ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৪৮ তম জন্মবার্ষিকী। কিন্তু ব্লগে কোন মাত বোল নাই 🙁 । ব্লগের ব্যানারেও নতুন কিছু নাই। আমি অফিস থেকে মাউস টিপে টিপে রবীন্দ্রনাথকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা দিলাম। এখন ব্লগের কবি, গল্পকারদের পালা। দারুন কিছু লেখার অপেক্ষায় রইলাম। আপাতত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটা দিলাম
চোখের আলোয় দেখেছিলেম চোখের বাহিরে।
অন্তরে আজ দেখব, যখন আলোক নাহি রে।।
ধরায় যখন দাও না ধরা
হৃদয় তখন তোমায় ভরা,
সাংস্কৃতিক বিবর্তনবাদীদের বুদ্ধিবৃত্তিক প্রথার বিরুদ্ধে প্রধান প্রতিক্রিয়া নৃবিজ্ঞানের মধ্য থেকে আসেনি। সেটা এসেছে সামাজিক বিজ্ঞানে ঐতিহাসিক চিন্তাধারার প্রভাবের বিরুদ্ধে ইতিবাচকতাবাদী আন্দোলনের সাধারণ ক্ষেত্র থেকে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ঠিক আগের বছরগুলোতে মনোবিশ্লেষণের নিয়মতান্ত্রিক মনোবিজ্ঞানবাদ এবং Anne Sociologique এর সমান নিয়মতান্ত্রিক সমাজবিজ্ঞানবাদের উত্থান ঘটে। এর ফলে বিবর্তনবাদীরা বিবর্তনকে পটভূমির সাপেক্ষে সুনির্দিষ্ট তত্ত্ব আকারে উপস্থাপন করতে বাধ্য হন। অথচ এই উভয় আন্দোলনের প্রধান নেতা অর্থাৎ যথাক্রমে ফ্রয়েড ও ডুর্খেইম উভয়ের উপরই তখন পর্যন্ত বিবর্তনবাদের গভীর প্রভাব ছিল।
[ডিসক্লেমারঃ কবিগুরু থেকে লাইন চুরি করলাম। এই লোক যে কি যে কোন লেখায় ওনার থেকে কোট করে নাম দেওয়া যায়। কলেজের বন্ধুদের নিয়ে এই লেখা। ]
১।
কলেজের দ্বিতীয় দিনেই ফুটবল খেলতে গিয়ে নিজেকে জাহির করার তাগিদ অনুভব করলাম আমি। প্রথম দিনেই সবার দৃষ্টি কাড়তে হবে এমন একটা ভাব নিয়ে ২১-২১ জনে খেলা এ ফর্ম, বি ফর্ম খেলার মাঝেই আমি প্রচুর দৌড়াদৌড়ি শুরু করে দিলাম।
এ’কদিন কলম ধরতে একটুও ইচ্ছে করেনি। আসলে ডাইরী লেখাটা আমার ধাতে নেই। অনেকে কিভাবে যে রুটিন মেনে প্রতিদিনের দিনলিপি টুকে রাখে এটা আজো আমার বোধগম্য হয়নি, হবেও না। সম্ভবত আমি বেশ অগোছালো ধরনের।
শুনেছি মারা যাবা আগে মানুষের মাঝে নাকি অদ্ভুত সব ভাবনা কাজ করে,
বর্ষাকাল কিংবা বসন্তকাল কবিদের কাছে খুব রোমান্টিক মনে হলেও আমার কাছে চরম বিরক্তিকর।
প্রথমত, বর্ষা একটা নোংরা ঋতু। বৃষ্টি হয়ে রাস্তাঘাটে পানি জমে যায়, বাইরে বের হওয়াই দুস্কর। আর যদি সেটা এমন হয় যে রাস্তায় জমা পানি আর ড্রেনের পানি একাকার, তাহলে তো নোংরামির চুড়ান্ত। আর এখন তো মোবাইল ফোনের যুগ। বৃষ্টি থেকে দামি মোবাইল সেটটা বাঁচানোর জন্যেও কত রকম কাহিনী করা লাগে।
আমি এর আগে রাজাকারনামাতে জেনেভা কনভেনশনের কথা উল্লেখ করেছিলাম। কতিপয় বন্ধু ও পাঠকের আগ্রহের কারণে রাজাকারনামা…………………..১ এর বর্ধির্তাংশ লিখলাম। এখানে শুধুমাত্র রাজাকার ও অন্যান্য যুদ্ধপরাধীদের বিচারের জণ্য আন্তর্জাতিক আইনের বিশ্লেষণ করলাম।
১/
জেনেভা কনভেনশন মূলতঃ ৪ টি কনভেনশনের সম্মিলিত রূপ। প্রথম ২ টি কনভেনশন অস্ত্রত্যাগ এবং যুদ্ধাহত সৈন্যদের রক্ষার জন্য। ৩য়টি হল যুদ্ধাবন্ধীদের সঙ্গে আচরণ সংক্রান্ত কনভেনশন। ৪র্থটি হল বেসামরিক জনসাধারণকে রক্ষার জন্য।
ক্লাস এইটে ওঠার পরেই কলেজের আম পাড়তে শুরু করি । মিল্কব্রেক টাইমে জুনিয়রদের ফল ইনের সাথে আগে আগে চলে আসতাম আর আম গাছ থেকে আম পাড়তাম । পাড়ার পর তা পাশের ঝোপঝাড়ে লুকিয়ে রাখতাম আর লাঞ্চের পর হসপিটালে যেতাম । যখন সবাই ডাইনিং হল থেকে নেমে যেত তখন ঐ ঝোপ থেকে আম গুলা নিয়া আসতাম । হাউসে এন্টিকাটার ছিল আর ডাইনিং হল থেকে লবণ নিয়ে আসতাম ।