আবার সিরিজের মাঝখানে পোস্ট; :bash: কিছু করার নাই… আমার মানসিক বিকৃতি হইসে; পাঠকরা একজন অসুস্থ মানুষের প্রতি দয়াশীল হয়ে পড়ে যান।
বাইরে ছুটে ছিটে পিছিয়ে যাচ্ছে অবিরাম
বাংলার গ্রাম্য দৃশ্যপট নয়নাভিরাম,
জানালা দিয়ে শুধু হাজার বার
তোমার মুখে আলোর বর্ষন;
ঐ যে বাইরের গাছগুলো,
যারা ক্রমাগত দোল খাচ্ছে,
যাদের ক্ষণে ক্ষণে পাতার ঘর্ষন
সেই ফাঁকে শেষ সূর্যের আলোকপাতের বাহার
তোমার মুখমন্ডলকে করে মায়াময় বিষাদ-বিচূর্ণ।
একটি পুরোনো ব্যাগ, জীর্ণশীর্ণ,
যার ওপরে তোমার হাতদুটি
দু’ভাজ করে রাখা আছে,
সেই সাথে গুটানো তোমার আঙ্গুলগুলো
বার বার খুঁটিয়ে যাচ্ছে ট্রেনের আসনটি।
“আমাকে কেমন লাগছে?” তুমি করলে জিজ্ঞেস।
হঠাৎ এই অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্নের আকষ্মিকতায়
মনের এক অনন্ত গভীর কোণ, যেথায়
উত্তর খুঁজতে আমি হই নিরুদ্দেশ।
শব্দ করিঃ “ভাল”; হয়তো কিছু না ভেবেই,
হয়তো কিছুটা নির্লিপ্ততা নিয়েই।
তোমার ভাল লাগে না,
আমার সহসা উচ্চারণ পছন্দ হয়না –
দুঃখ-মাখা কন্ঠে তুমি বলে উঠোঃ
“তুমি বুঝতে পারছো না যে আমার মন খারাপ?”
কান্না চাপতে কেঁপে উঠে তোমার ওষ্ঠ!
আমি দেখি, আবেগাপ্লুত হই,
কিন্তু ঢেকে রাখি চেহারার কাঠিন্য দিয়ে;
তার পর একটু একটু করে এগোই।
তোমার চিবুকটা হাল্কা উঁচিয়ে,
হাত দিয়ে বাতাসে ওড়া চুলগুলো সরিয়ে
শুধু তুমিই শুনবে এমন গাঢ় স্বরে বলিঃ
“তোমার বিষাদের সাথে গোধুলীর আলাপ,
মনের সাথে প্রকৃতির একি সংলাপ…
এ যে সৌন্দর্যের এক অদ্ভুত পরিমাপ!
এমন একটা সময়ে ‘ভাল লাগে তোমায়’ —
এই সাধারণ কথা বলাটা কি পাপ?”
আজিব পোলাপাইন ......... আগে তো জানতাম তুমি গল্প ভালো লিখ ... এখন তো দেখি কবিতাও ...... :hatsoff: :hatsoff:
দাদা, কইলাম না, মাথায় ছিট অইসে... এজন্যি কই যে কবিরা ক্যান আধাপাগলা হয়!!
পোস্টে পোস্টে তো ভাসায়া দিচ্ছ... এবার দেখি আবার কবিতাও... :hatsoff: :hatsoff: :hatsoff:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
কবিতা দিলে লাভ আছে... যেহেতু কবিতার পাঠক বেশি নাই, তাই আমার পাগলামি কম লোক টের পাইবো :awesome:
আমার মানসিক বিকৃতি হইসে
ছুট ছুট বাচ্চাদের ধারেকাছে যাবি না কৈলাম... :grr:
কেন গেলে কি হবে?
:clap:
সুন্দর হয়েছে।