হায়রে পাখি !

মা’র কাছে শুনেছি আমি –
যেদিন ডিম ফুটে বেরিয়ে
চোখে মেখেছি সূর্যের আলো,
সেদিন ঝকঝকে এক দিন ছিল।
আমি আমার না ফোটা চোখ কুচকে
চরম বিরক্তিতে চিৎকার দিয়েছিলাম ।

বিস্তারিত»

আজ ছেলেটার জন্মদিন

এখন ফেসবুকের যুগ, চাই কিংবা না চাই সবার জন্মদিনের কথা মনিটরের কোনায় ভেসে উঠবেই। তাই প্রতিদিন চেনা, আধাচেনা কিংবা অপরিচিত অনেককেই নেটের বিভিন্ন প্রান্তে শুভেচ্ছা জানিয়ে যাই অবিরাম। তবে এদের মাঝে অনেককেই আলাদা ভাবে শুভেচ্ছা জানাতে ইচ্ছে করে কিন্তু সবসময় কেন জানি হয়ে উঠে না।

এই ছেলেটা কে আমি চিনি নেটের মাধ্যমে আর ভাল করে বললে ব্লগ পাড়ার এক ব্লগ থেকে। তখন তার গুরুগম্ভীর লেখা-জোকা পড়ে আমার ধারানা হয়েছিল এইটা বিরাট কেউকেটা কেও একজন হবে।

বিস্তারিত»

আমার ডাক্তার হওয়ার গল্প

আসলে সিসিবিতে অনেকেই খুব ভাল লিখেন । মাহমুদ ভাইয়ের ব্লগ পড়লে তো আমার লিখতেই ইচ্ছে করে না । আর আমি পিচ্চি তো । তবুও কিছু কিছু ঘটনা প্রায়ই মনের মধ্যে উকিঝুকি দেয় ।

কলেজে থাকাকালীন সময়ে দেখতাম সবাই ক্যারিয়ার নিয়ে বেশ ব্যস্ত ।
আমি আবার অংকে একটু দূ্র্বল আর তাই ইঞ্জিনিয়ারিং কোচিং করার চিন্তা মাথা থেকে তাড়ালাম ।
মেডিকেল কোচিং করার জন্য ভর্তি হলাম রেটিনাতে ।

বিস্তারিত»

কোন এক স্বপ্নকন্যার আরো কিছু লিখা

স্বপ্নকন্যা

আমার আগের পোস্ট টার লিংক দিয়ে এই লেখার রেফারেন্স দিলাম। মাইনুল ভাইয়ের উৎসাহে কোন এক স্বপ্নকন্যার আরো কিছু লেখা শেয়ার করলাম।

ঘন গৌরবে নব যৌবনা বর্ষা

আবার ও বর্ষা এসে পড়ল। কালো মেঘে ঢাকা আকাশ আর শ্বেত শুভ্র বারিধারা। সাদা আর কালোর কী অপূর্ব সমন্বয়। সাদা আর কালো দুটো রং ই আমার বড় পছন্দের। কিন্তু কোন রংয়ের সৌন্দর্য নয় কিংবা বারিধারার একঘেয়ে সুললিত ছন্দে ছন্দিত হয়ে নয় বরং আমার কাছে বড় হয়ে উঠে এর অলস সৌন্দর্যে।

বিস্তারিত»

সাম্প্রদায়িক, বড়ই সাম্প্রদায়িক!

ইদানীং ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে লটারিতে আইসক্রীম খাওয়ার সুযোগ লইয়া বড়ই মাতামাতি চলিতেছে। সাময়িকভাবে এই দুরভিসন্ধিমূলক কার্যক্রমটি অনেকের আনন্দের খোরাক হইলেও আমাদের একটি বিষয় লইয়া যথেষ্ট চিন্তা করিবার অবকাশ রহিয়াছে। এই ধরনের ঢাকা-কেন্দ্রিক কার্যক্রমের ব্যাপক প্রচার প্রচারনা ও প্রলোভন সাম্প্রদায়িকতার একটি নতুন ধারার উন্মেষ ঘটাইতেছে। আমাদেরকে তাই এই সুপরিকল্পিত চক্রান্তের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান লইতে হইবে। চিন্তাশীল পাঠকগন চিন্তা করিয়া অবাক হইবেন যে যতো খুশি ততো আইসক্রিম এর মত এই রকম একটি সাম্প্রদায়িক পোস্টে ১৫ মে রাত্রি ৯:১১ ঘটিকা পর্যন্ত ১১৯ টি মন্তব্য পড়িয়াছে এবং পোস্টটি ৫১১ বার পঠিত হইয়াছে।

বিস্তারিত»

এবং আমিও

নেট নাই, অন্যের পিসি থেকে খামচা খামচি করে করে মাঝে মাঝে ঢুকি। ঢুকে অথৈ সাগরে হাবুডুবু খাই, কোন লিখা রেখে কোন লিখা পড়ব…..তবে আমার কপাল যে এত ভাল সেইটা মনে হয় আগে বুঝি নাই, সেইদিন ঢুকেই আল্লাহ পাক সেই পোস্টটা চোখের মুঠায় এনে দিল।
পৃথিবীর যত মোবাইল আছে সবগুলা থেকে মেসেজ পাঠায়ে চুপচাপ বসে থাকলাম, উপরে আল্লাহ নিচে লাবলু ভাই, এবং একদিন রাত এগারটায় আমার অতি সাধের ঘুম ভাঙ্গায়ে তার চেয়েও সাধের কলটা আসল।

বিস্তারিত»

আমিও ইহাকে পাইলাম…

অবশেষে আমিও একটি লটারি পেলাম, অনেক আগেই জীবনে লটারি জয়ের আশা চিরতরে বর্জন করেছিলাম, কিন্তু সিসিবি, এবিসি এবং সর্বোপরি সানা ভাইয়ের কল্যানে শেষ পর্যন্ত কপালে একটা লটারি মিলল। আমিও শেরাটনে আইসক্রিম খেতে যাচ্ছি।

শুক্রবার আমার জন্য মহা গুরুত্বপূর্ণ দিন, কারন সাধারনত এই একদিনই আমার তাহার সাথে দেখা করার সুযোগ হয়। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি। কিন্তু শুরুতেই বিপত্তি বাধায় মোবাইলে হঠাৎ এক অচেনা নাম্বার থেকে ফোন।

বিস্তারিত»

দিনলিপি ০২:আমি ইহাকে পাইলাম

ইদানিং সকাল থেকে দুপুরের মাঝে অচেনা পিএসটিএন নাম্বার থেকে ফোন পেলেই আতংকে থাকি। অচেনা নাম্বার থেকে ফোন করে সুমিষ্ঠ কন্ঠে বিভিন্ন ব্যাংকের বিভিন্ন অফার নিয়ে মিষ্টি, মিষ্টি কথা।বিরক্তিকর। স্যর ক্রেডিট কার্ড নেন, আমাদের এই লোন টা নেন, এই অফার টা আপনার জন্য বেষ্ট ইত্যাদি। অসহ্য হয়ে গেছি ইদানিং এইসব নিয়ে।
তাই ইদানিং পিএসটিএন থেকে কল আসলে পারতপক্ষে ধরি না।আজকে সকাল এ তেমনি ঘুম থেকেই উঠেই দেখি এক অচেনা নাম্বার থেকে ফোন এসেছিলো।

বিস্তারিত»

শেষ বিদায়ের ক্ষণে!

দেখতে দেখতে ভ্যাকেশনটা শেষ হয়ে গেক!২৭ দিন বাসায় ছিলাম!এখন শেষ মুহুর্তে মনটা কেমন যেন করে উঠছে!বুকের ভেতর ফাকা ফাকা! কেমন একটা হাহাকার!সব ফেলে যেন চলে যাচ্ছি,আমার খুব দামী কিছু একটা রয়ে যাচ্ছে এখানে!
প্রতিবার এই অনুভূতিগুলো হয়!উপেক্ষা করতে পারি না এই পরিচিত অনুভবকে!কাল রাতে লিস্ট হাতে নিয়ে আব্বু আম্মু ব্যাগ গুছিয়ে দিয়েছে!এখন খাকিড্রেস পড়ে আমিও রেডি…এক্ষুনি ব্যাগ হাতে করে আব্বুর সাথে বেরিয়ে যাবো!
অনেক কিছু ফেলে যাচ্ছি বাসায়!স্বাধীনতা মনে হয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণটা!সিসিবিতে লেখা একটা গল্প বাকি রয়ে গেছে…অসমাপ্ত।সময়ের অভাবে লেখা শেষ হয় নি!চেষ্টা করবো কলেজে গিয়ে করতে!

বিস্তারিত»

জন্মদিন রকার্‌স

হে হে হে … সিরিজের মাঝখানে অন্য পোস্ট দেওনের মজা পাইয়া গে – সি ……… টইং টইং টইং :awesome:

৩রা জুলাই আমরা প্রথম ক্যাডেট কলেজে পদার্পণ করি। দিনটি সব ব্যাচমেটদের জন্যই স্মরণীয় নানা ভাবে। তবে আমার কাছে স্মরণীয় একটু অন্যভাবে।

আমাদের হাউজে জামাকাপড় এ্যারেঞ্জ করা-করি, লুকার পার্টনারের সাথে ঘুরাঘুরি, এসব বিষয় সবার-ই একরকম। তবে অডিটোরিয়ামে আমাদের যে নবীন বরণ অনুষ্ঠান হয়েছিল সেটার বাকি সব ইভেন্ট মনে না থাকলেও তাহসির ভাই-এর কিবোর্ড তুখোড় কিবোর্ড বাজানো আর আলী ভাই-এর ‘মনে পড়ে যায় আমার কৈশোর’

বিস্তারিত»

ব্যালেন্স ট্রান্সফার

১৬ অক্টোবর ২০০৮
আমি তখন ঢাকাতে নাখালপাড়া কমিউনিটি সেন্টার এর সামনের বিল্ডিংয়ে সাত তলায় থাকি । রেটিনাতে মেডিকেল কোচিং করছিলাম ।
রাত তখন প্রায় পৌনে একটা, , ,
আমার বন্ধু নওফেল এর কাছ থেকে একটি এসএমএস আসলো ।
“দোস্ত একটু কল করতে পারবি ?”
আমি কল করে কি ব্যাপার জানতে চাইলাম ।
নওফেলঃ “তোর মোবাইল থেকে দশ টাকা পাঠাতে পারবি ?”

বিস্তারিত»

৬০ বছরের সেরা ছবি, ১০ ডিডিভিতে

অস্কার পেলেই যে ঐটাই বছরের সেরা সিনেমা সেইটা ভাবার কোনো কারণ নাই। তবে অন্যতম সেরা সেটা মনে হয় বলা যায়। কিছু পুরস্কার পাওয়া ছবি দেখলে কপাল কুচকাইয়া যায়। কিছু আসলেই অসাধারণ।
ঢাকায় সব ছবি পাওয়াও যায় না। তবে অনেকগুলাই পাওয়া যায়। চোখে পড়লেই কিনি, সেরা পুরস্কার পাওয়া ছবিটি। আমার কাজ ডিভিডির দোকানগুলোতে ঢু মারা। আমি নতুন ছবির চেয়ে পুরান ছবি বেশী খুঁজি। পেয়েও যাই কোনো এক দুর্লভ ছবি।

বিস্তারিত»

হেরে যাওয়া, জিতে যাওয়া

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগে কলকাতা নাইট রাইডার্সের পরাজয় আর সুর্য পূর্ব দিকে ওঠার মধ্যে কোন তফাত নেই! দুটোই যে নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। হেরেই চলেছে বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের কলকাতা নাইট রাইডার্স আর আমার মনে হচ্ছে আমরা মনে হয় জিতেই যাচ্ছি! আমরা মানে বাংলাদেশের মানুষ, যারা ক্রিকেট ভালোবাসি, রোদে দাঁড়িয়ে ব্ল্যাকে টিকেট কিনে স্টেডিয়ামে গিয়ে খেলা দেখি, পরাজয়ে গ্লাস ভেঙ্গে ফেলি, আর বিজয়ে পতাকা ওড়াই।
প্রথম দিকে বেশ আফসোস হতো কলকাতা দলে মাশরাফি নেই ,

বিস্তারিত»

সরি মা

হঠাত আজকে মাকে খুব মিস করছি। মা তুমি কেমন আছো? দুনিয়ার সব মায়েরাই এতো ভালো কেনো? এই প্রথম বাংলালিঙ্কের কোনো এড আমার ভালো লেগেছে। যেনো একেবারে আমার মনের কথা। সরি মা। তোমাকে সবসময় কষ্ট দেয়ার জন্য, সরি তুমি সবকিছু সহ্য করে হাসি মুখে আশীর্বাদ করার জন্য।
মনে আছে কলেজে যখন চান্স পেলাম, বাবা বলেছিলো যাওয়া না যাওয়া তোমার ইচ্ছা। তুমি চান্স পেয়ে প্রমান করেছো,

বিস্তারিত»