কলেজ থেকে চলে আসার পর এখনো প্রেপ টাইমটা প্রচন্ড মিস করি ।
তার মানে এই নয় যে আমি প্রচুর পড়াশুনা করতাম । আসলে তিন হাউসের সব বন্ধুরা এই প্রেপ টাইমেই একসাথে হতাম । আলোচনা হত সারাদিনের এবং পরদিনের কার্যক্রম নিয়ে । প্রাণখুলে টিজ হত এই সময় । আর যদি কোন ইন্টার হাউস কম্পিটিশন থাকত তাহলে তো পুরো প্রেপ কোন দিক দিয়ে পার হত টেরই পেতাম না ।
উপজেলা পরিষদে আদৌ কি প্রতিশ্রুত দিন বদল হবে?? !!
বর্তমান সরকারের ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন-২০০৮ এর নির্বাচনী ইশতেহারের “গুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য কর্মসূচী” অধ্যায়ের ৬ (ছয়) নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে
“ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ করে ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা পরিষদকে শক্তিশালী করা হবে।জেলা পরিষদকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন শৃংখলা ও সকল প্রকার উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কেন্দ্রবিন্দু হিসাবে গড়ে তোলা হবে। প্রতিটি ইউনিয়ন সদরকে স্থানীয় উন্নয়ন ও প্রশাসনিক কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দু, পরিকল্পিত পল্লী জনপদ এবং উপজেলা সদর ও বর্ধিষ্ণু শিল্প কেন্দ্রগুলোকে শহর-উপশহর হিসাবে গড়ে তোলা হবে।“
দিন বদলের প্রতিশ্রুতি নিয়ে আগত শেখ হাসিনা ওয়াজেদ নেতৃতাধীন বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার তার নির্বাচনী ওয়াদা পূরনে কতটুকু বদ্দ পরিকর তা নিয়ে আমরা যথেষ্ট সন্দিহান-ই হয়ে পড়েছি।
বিস্তারিত»ক্যাডেট ফারজানার জীবন বাঁচাতে সাহায্য করুন
“ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজের মেধাবী ছাত্রী ফারজানা ইয়াসমিন লতার জীবন বাঁচাতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিন। মারণব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে সে মৃত্যুর সাথে লড়ছে। দেশের কয়েকটা নামকরা হাস্পাতালের চিকিৎসকদের অধীনে চিকিৎসাধীন থাকার পর ফারজানাকে পাঠানো হয় টাটা মেমোরিয়াল হাস্পাতালে। সেখানে রোগীর পেছনে ইতোমধ্যে ব্যয় হয়েছে ১৩ লাখ টাকা। কিন্তু মারণব্যাধি থেকে মুক্তি পায়নি ফারজানা। বর্তমানে ফলোআপ চিকিৎসার জন্য পুনরায় তাকে ভারতের মেমোরিয়াল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।ব্যায়বহুল চিকিৎসার ফলোআপ করাতে গিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছে ফারজানার পিতা-মাতা।
বিস্তারিত»পেপসোডেন্ট পোস্ট
তিন দিন আগেও আমার ধারণা ছিলো হৃদয় ভাঙ্গার ব্যাথার চেয়ে বড় কোন কষ্ট এই পৃথিবীতে নেই। কিন্তু গত তিন দিনে আমার ধারণা পাল্টাইছে। এখন আমি মোটামোটি নিশ্চিত পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হচ্ছে দাঁত ব্যাথার কষ্ট। বহুদিন আগে এক রুপবতী যখন টার্ন-আউটে ভেজাল থাকার কারণে আমার হৃদয় ভেঙ্গে খান খান (বলিউডের কিং ‘খান’ না কিন্তু ) করে দিয়ে অন্য একজনের সাথে ফ্যামিলি প্ল্যানিং শুরু করেছিলো তখনো আমি এতো কষ্ট পাই নাই যতোটা কষ্ট গত তিনদিনে আমারে নিচের মাড়ির ডান দিকের শেষ দাঁতটা দিচ্ছে।
বিস্তারিত»তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ৫
তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ৪
তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ৩
তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ২
তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ১
ভার্সিটির সবচেয়ে কোলাহলমুখর জায়গা হল ক্যান্টিন। পুরো ক্যাম্পাসে মনে হয় তুলনা করলে সবচেয়ে বেশি হৈচৈ এখানেই হয়। এক গ্রুপ বসে চা-সিঙ্গাড়া খাচ্ছে, কেউ কেউ ক্রিকেটের গল্প করছে, কোন সংঘ হয়তো তাদের কার্যকলাপের ফিরিস্তি নিয়ে মিটিং বসিয়েছে নাস্তার টেবিলেই।
বিস্তারিত»অভিমান
হায়রে পাখি !
মা’র কাছে শুনেছি আমি –
যেদিন ডিম ফুটে বেরিয়ে
চোখে মেখেছি সূর্যের আলো,
সেদিন ঝকঝকে এক দিন ছিল।
আমি আমার না ফোটা চোখ কুচকে
চরম বিরক্তিতে চিৎকার দিয়েছিলাম ।
আজ ছেলেটার জন্মদিন
এখন ফেসবুকের যুগ, চাই কিংবা না চাই সবার জন্মদিনের কথা মনিটরের কোনায় ভেসে উঠবেই। তাই প্রতিদিন চেনা, আধাচেনা কিংবা অপরিচিত অনেককেই নেটের বিভিন্ন প্রান্তে শুভেচ্ছা জানিয়ে যাই অবিরাম। তবে এদের মাঝে অনেককেই আলাদা ভাবে শুভেচ্ছা জানাতে ইচ্ছে করে কিন্তু সবসময় কেন জানি হয়ে উঠে না।
এই ছেলেটা কে আমি চিনি নেটের মাধ্যমে আর ভাল করে বললে ব্লগ পাড়ার এক ব্লগ থেকে। তখন তার গুরুগম্ভীর লেখা-জোকা পড়ে আমার ধারানা হয়েছিল এইটা বিরাট কেউকেটা কেও একজন হবে।
বিস্তারিত»আমার ডাক্তার হওয়ার গল্প
আসলে সিসিবিতে অনেকেই খুব ভাল লিখেন । মাহমুদ ভাইয়ের ব্লগ পড়লে তো আমার লিখতেই ইচ্ছে করে না । আর আমি পিচ্চি তো । তবুও কিছু কিছু ঘটনা প্রায়ই মনের মধ্যে উকিঝুকি দেয় ।
কলেজে থাকাকালীন সময়ে দেখতাম সবাই ক্যারিয়ার নিয়ে বেশ ব্যস্ত ।
আমি আবার অংকে একটু দূ্র্বল আর তাই ইঞ্জিনিয়ারিং কোচিং করার চিন্তা মাথা থেকে তাড়ালাম ।
মেডিকেল কোচিং করার জন্য ভর্তি হলাম রেটিনাতে ।
কোন এক স্বপ্নকন্যার আরো কিছু লিখা
আমার আগের পোস্ট টার লিংক দিয়ে এই লেখার রেফারেন্স দিলাম। মাইনুল ভাইয়ের উৎসাহে কোন এক স্বপ্নকন্যার আরো কিছু লেখা শেয়ার করলাম।
ঘন গৌরবে নব যৌবনা বর্ষা
আবার ও বর্ষা এসে পড়ল। কালো মেঘে ঢাকা আকাশ আর শ্বেত শুভ্র বারিধারা। সাদা আর কালোর কী অপূর্ব সমন্বয়। সাদা আর কালো দুটো রং ই আমার বড় পছন্দের। কিন্তু কোন রংয়ের সৌন্দর্য নয় কিংবা বারিধারার একঘেয়ে সুললিত ছন্দে ছন্দিত হয়ে নয় বরং আমার কাছে বড় হয়ে উঠে এর অলস সৌন্দর্যে।
বিস্তারিত»সাম্প্রদায়িক, বড়ই সাম্প্রদায়িক!
ইদানীং ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে লটারিতে আইসক্রীম খাওয়ার সুযোগ লইয়া বড়ই মাতামাতি চলিতেছে। সাময়িকভাবে এই দুরভিসন্ধিমূলক কার্যক্রমটি অনেকের আনন্দের খোরাক হইলেও আমাদের একটি বিষয় লইয়া যথেষ্ট চিন্তা করিবার অবকাশ রহিয়াছে। এই ধরনের ঢাকা-কেন্দ্রিক কার্যক্রমের ব্যাপক প্রচার প্রচারনা ও প্রলোভন সাম্প্রদায়িকতার একটি নতুন ধারার উন্মেষ ঘটাইতেছে। আমাদেরকে তাই এই সুপরিকল্পিত চক্রান্তের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান লইতে হইবে। চিন্তাশীল পাঠকগন চিন্তা করিয়া অবাক হইবেন যে যতো খুশি ততো আইসক্রিম এর মত এই রকম একটি সাম্প্রদায়িক পোস্টে ১৫ মে রাত্রি ৯:১১ ঘটিকা পর্যন্ত ১১৯ টি মন্তব্য পড়িয়াছে এবং পোস্টটি ৫১১ বার পঠিত হইয়াছে।
বিস্তারিত»এবং আমিও
নেট নাই, অন্যের পিসি থেকে খামচা খামচি করে করে মাঝে মাঝে ঢুকি। ঢুকে অথৈ সাগরে হাবুডুবু খাই, কোন লিখা রেখে কোন লিখা পড়ব…..তবে আমার কপাল যে এত ভাল সেইটা মনে হয় আগে বুঝি নাই, সেইদিন ঢুকেই আল্লাহ পাক সেই পোস্টটা চোখের মুঠায় এনে দিল।
পৃথিবীর যত মোবাইল আছে সবগুলা থেকে মেসেজ পাঠায়ে চুপচাপ বসে থাকলাম, উপরে আল্লাহ নিচে লাবলু ভাই, এবং একদিন রাত এগারটায় আমার অতি সাধের ঘুম ভাঙ্গায়ে তার চেয়েও সাধের কলটা আসল।
আমিও ইহাকে পাইলাম…
অবশেষে আমিও একটি লটারি পেলাম, অনেক আগেই জীবনে লটারি জয়ের আশা চিরতরে বর্জন করেছিলাম, কিন্তু সিসিবি, এবিসি এবং সর্বোপরি সানা ভাইয়ের কল্যানে শেষ পর্যন্ত কপালে একটা লটারি মিলল। আমিও শেরাটনে আইসক্রিম খেতে যাচ্ছি।
শুক্রবার আমার জন্য মহা গুরুত্বপূর্ণ দিন, কারন সাধারনত এই একদিনই আমার তাহার সাথে দেখা করার সুযোগ হয়। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি। কিন্তু শুরুতেই বিপত্তি বাধায় মোবাইলে হঠাৎ এক অচেনা নাম্বার থেকে ফোন।
বিস্তারিত»দিনলিপি ০২:আমি ইহাকে পাইলাম
ইদানিং সকাল থেকে দুপুরের মাঝে অচেনা পিএসটিএন নাম্বার থেকে ফোন পেলেই আতংকে থাকি। অচেনা নাম্বার থেকে ফোন করে সুমিষ্ঠ কন্ঠে বিভিন্ন ব্যাংকের বিভিন্ন অফার নিয়ে মিষ্টি, মিষ্টি কথা।বিরক্তিকর। স্যর ক্রেডিট কার্ড নেন, আমাদের এই লোন টা নেন, এই অফার টা আপনার জন্য বেষ্ট ইত্যাদি। অসহ্য হয়ে গেছি ইদানিং এইসব নিয়ে।
তাই ইদানিং পিএসটিএন থেকে কল আসলে পারতপক্ষে ধরি না।আজকে সকাল এ তেমনি ঘুম থেকেই উঠেই দেখি এক অচেনা নাম্বার থেকে ফোন এসেছিলো।
শেষ বিদায়ের ক্ষণে!
দেখতে দেখতে ভ্যাকেশনটা শেষ হয়ে গেক!২৭ দিন বাসায় ছিলাম!এখন শেষ মুহুর্তে মনটা কেমন যেন করে উঠছে!বুকের ভেতর ফাকা ফাকা! কেমন একটা হাহাকার!সব ফেলে যেন চলে যাচ্ছি,আমার খুব দামী কিছু একটা রয়ে যাচ্ছে এখানে!
প্রতিবার এই অনুভূতিগুলো হয়!উপেক্ষা করতে পারি না এই পরিচিত অনুভবকে!কাল রাতে লিস্ট হাতে নিয়ে আব্বু আম্মু ব্যাগ গুছিয়ে দিয়েছে!এখন খাকিড্রেস পড়ে আমিও রেডি…এক্ষুনি ব্যাগ হাতে করে আব্বুর সাথে বেরিয়ে যাবো!
অনেক কিছু ফেলে যাচ্ছি বাসায়!স্বাধীনতা মনে হয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণটা!সিসিবিতে লেখা একটা গল্প বাকি রয়ে গেছে…অসমাপ্ত।সময়ের অভাবে লেখা শেষ হয় নি!চেষ্টা করবো কলেজে গিয়ে করতে!