জানার আছে অনেক কিছু – ১৯ দিনের একটি মাস

কিভাবে সম্ভব…??? ব্যাপারটা শোনার পর আসল কাহিনি জানতে ইচ্ছা হল, আর আসল কাহিনি জানার পর মনে হল অনেকেই হয়তো আমার মত ব্যাপারটা জানেন না। তাই আমার মত ব্যাপারটা যারা জানেন না তাদের জন্য ঘটনাটা সিসিবিতে শেয়ার করার ইচ্ছা হল।
————————————————————————

২ সেপ্টেম্বর ১৭৫২। এইদিন রাতে স্বাভাবিক নিয়মে সবাই ঘুমাতে গেলেও অনেকটা সরকারী নির্দেশেই সবার ঘুম ভাঙ্গে ১১ দিন পর অর্থাৎ ১৪ সেপ্টেম্বর সকালে।

বিস্তারিত»

বাক্সবন্দী !

আকাশের বিশালতা কে
বক্ষে ধারন করবে বলে;
পরম মমতায় মনের মাধুরী মিশিয়ে
নিজ হাতে বানিয়েছি আমি
বত্রিশটা ছোট-বড় ঘুড়ি।

সকালের মিষ্টি রোদের মত কিছু ,
অন্য কিছু সুনীল সাগরের মত।

বিস্তারিত»

একটি বান্ধা গরুর আত্মকাহিনী

আমি একজন বান্ধা গরু। আজ ৩১ এ জুলাই এক বছর পূর্ণ হবে, কিন্তু আমি হিসাব করে দেখলাম এই ৩৬৫ দিনের অর্ধেকের ও কম সময় আমি বান্ধা ছিলাম। আমি বান্ধা গরু হয়েও মাঠে চড়ে বেড়াচ্ছিলাম ছাড়া গরু হিসাবে। বউ প্রতিনিয়ত তার শাসন মালা জারী রাখত আটলান্টিকের ওপার থেকে (যারা আমার আগের কথা জানতে চান তারা এখানে ক্লিক করতে পারেন ছাড়া গরু অথবা বউ দূরে থাকার অসুবিধা সমূহ)।

বিস্তারিত»

সাপ্তাহিক…৭

সপ্তাহের শেষে এসে মনে হচ্ছে গত সাত দিনে শুধু দুটো ঘটনা ঘটেছে, একটা হচ্ছে বৃষ্টি আর অন্যটা ক্লাস। বৃষ্টি তো মনে হয় এক মুহুর্তের জন্য থামেনি। এরকম বিরতিহীন ভাবে মুষুলধারে বৃষ্টি এর আগে কখনো দেখেছে বলে মনে পড়ে না। আর এই ঘুমের আবহাওয়াতে দিনে গড়ে ১০ ঘন্টা করে ক্লাস, পুরা পাগল হবার দশা।

এবার আমার তৃতীয়বারের মত চট্টগ্রামে থাকা হচ্ছে। এখানের মোটামোটি সব কিছুই কম বেশি ঘুরে দেখা হয়েছে।

বিস্তারিত»

এ জার্নি টু দা ক্যাপিটাল অফ ম্যাংগো

গত এপ্রিলে আমার বন্ধূ মাহবুবের শশুড় বাড়ী রাজশাহী গিয়েছিলাম। তখনি বললো জ়ুনে ‘আম খেতে চাপাই নবাবগঞ্জের ভোলাহাট যাওয়ার প্ল্যান আছে। ব্যাপারটা মাথায় রাখিস। সময়মতো ডেট জানানো হবে’। ভোলাহাট ওর মামা শশুড়ের বাড়ী।

প্ল্যান মাফিক বৃহস্পতিবার ছূটি ম্যানেজ করলাম। এখন যে ল্যাংড়া আমের সিজন। আগামী সপ্তাহে ফজলী। ১৭ জ়ুন বুধবার অফিস করে বাসায় গিয়ে কল্যাণপূর যাওয়ার জন্য বের হই এবং অবধারিত ভাবে ৪০ মিনিট দাড়িয়ে থাকার পর সি এন জ়ি পাই।

বিস্তারিত»

বৃষ্টি-৫

এই বিষ্টিতে একলা থুয়ে
‘অলা তার কই চলে গেছে
কে জানে,
সে শুধু হুড তুলে
চুপচাপ বসে আছে
বিমর্ষ মেঘলা প্রাণে।

কাকভেজা কাটে তার
বৃষ্টির একাকী বিকেল
পারেনা বাজাতে আহা
টুংটাং অভিমানী বেল….

বিস্তারিত»

মুসলিম ইন আমেরিকা-৩: সেরা ব্যক্তিত্বঃ হামযা ইউসুফ

স্থানঃ লেকচার হল, ইউনিভার্সিটি অফ হিউস্টন।
তিল ধারনের জায়গা নেই লেকচার হলটিতে, এমনকি লেকচার হলের বাইরেও উপচে পরা ভিড়। স্টেজের উপর দাঁড়িয়ে একজন বক্তা স্পষ্ট আরবী এবং নির্ভূল কুরানিক ভাষায় যে বক্তব্য রাখলেন, তা শুনে বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে যে তাঁর জন্ম মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশে নয়। তিনি হলেন শেখ হামযা ইউসুফ, জন্মসুত্রে আমেরিকান এবং কনভার্টেড মুসলিম। গোটি স্টাইলের দাড়ি ও স্পোর্টস জ্যাকেট পরিহিত হামযা ইউসুফ দেখতে অনেকটা আমেরিকান কলেজ প্রফেসরের মত।

বিস্তারিত»

দ্বার খোলো , প্রেম

উড়ন্ত চুম্বনে বিশ্বাস নেই আমার,
অধরে অধর না মিলিলে কি চুম্বন হয়?
প্লেটোনিক প্রেম? হাহ্, সে কি হয় কখনো?
আমার প্রেম দেবরাজ জিউসের মতো।
হৃদয় জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি আমার, ধমনীতে তপ্ত লাভা,
প্রেমিকার চোখেমুখে উন্মত্ত কামনা, নেই লাজরাঙা আভা!
হৃদয়ের উত্তাপ দেহের উত্তাপে হিম হয় যখনি,
প্রেম তার সবকটি দ্বার খোলে তখনি।

মুস্তাকিম (৯৪-০০)
২০ তম ইনটেক
রংপুর ক্যাডেট কলেজ
৩০ জুলাই,

বিস্তারিত»

বইয়ের তালিকা খুঁজছি

(শওকত ভাইকে লেখা আমার একটা মেইল, সবার আলোচনার জন্য ভাইয়ার অনুমতি নিয়ে ব্লগে দিলাম)

ভাইয়া,
ভাল আছেন আশাকরি।

১। আমি মুক্তিযুদ্ধর উপর কিছু বই খুঁজছি যে গুলোতে যুদ্ধের ইতিহাস পুরোপুরি এবং যথাযথ ভাবে এসেছে। পুরোপুরি উপন্যাস নয়, কিন্তু গল্পের মত করে বলা। যেমন একাত্তরের দিনগুলি, রাইফেল-রোটি-আওরত, গেরিলা থেকে সম্মুখ যুদ্ধ, এই ধরনের।
এর মাঝে একাত্তরের দিনগুলি আমি পড়েছি, অন্য দূটো পড়িনি।

বিস্তারিত»

আমার প্রিয় দুই উপন্যাস

ছুটি হলেই আমাদের যেতে হতো নানা বাড়ী। মনে আছে আমার খালারা রোববার দুপুরের পর সবাই মিলে রেডিওর নাটক শুনতো। আমরাও শুনতাম। আমারা মা-খালা সবারই বই পড়ার অভ্যাস ছিল। তারা সদ্য পড়া বইটি নিয়ে আলোচনাও করতো। সে সময়ই আমি শুনি দৃষ্টিপাতের কথা। চারুদত্ত আধারকার নামটি সে সময়েই আমার মুখস্ত হয়ে যায়।
বইটি আমি হাতে পাই অনেক পড়ে। আমার মায়ের বেশ কিছু বই ছিল। আমার মা বই কিনতো।

বিস্তারিত»

শেষ চিঠি

fragments_home_editor_letter_image1

অহনা
কি লিখব ভেবে পাচ্ছিনা,অনেক কথা মনে জমে আছে।অনেক কষ্ট জমে আছে,অনেক অভিমান।জানিস তোর চিঠি গুলো এতবার পড়েছি সব মুখস্ত হয়ে গেছে।জানিস একসময় অনেক স্বপ্ন দেখতাম,আর দেখিনা।স্বপ্ন হারানোর কষ্ট সহ্য করা খুব কঠিন।আমি আর স্বপ্ন দেখিনা কারণ আমি তোর স্বপ্ন গুলো নষ্ট করে দিয়েছি।মনে আছে তুই আমাকে বলতি যদি আমাদের বিয়ে হয় বিয়ের রাতে তুই আমাকে জড়িয়ে ধরে কাদবি,আর আমি চুপচাপ বসে থাকব।সত্যি কথা আমি চুপ করে থাকতাম।তুবও কেন এমন করে চলে গেলি।জানিস তুই তো সবসময় বলতি আমি নাকি তোকে কখনো অনুভব করিনা মন থেকে,

বিস্তারিত»

শূণ্য !

কেন্দ্রে সর্বদাই নবীনদের স্থির অবস্থান
বৃত্তের পরিধি ছুঁয়ে ঘুর্নায়মান প্রবীনেরা।
গোলকের ঘনত্ব ভরে ভরে ঘুরতে থাকে
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রত্যেকটি ঘটনা।

আমরা কয়েকজন সারাক্ষন ব্যস্ততায় মগ্ন
জ্যা ব্যাস আর ব্যাসার্ধ এঁকে এঁকে ক্লান্ত!
জীবন বৃত্তের বিশাল ক্ষেত্রফল এর সাথে
‘শূণ্য’ গভীরতা জুড়ে দিতেই কেল্লাফতে!

অদৃশ্য কেউ হঠাৎ – বৃত্তগুলো দেয় থামিয়ে~
যাহ! সব গননা শূণ্য হয়ে যায় অবশেষে।।

বিস্তারিত»

নিঃশব্দ কবিতা

মাঝরাতে করোটির জরাজীর্ণ ছোট্ট কুটিরে,
আচম্‌কা হানা দেয় অশরীরি কবিতার দল;
দৈত্যের ক্ষুধা নিয়ে তারা শুধু শব্দ খেতে চায়।
তাদের আপ্যায়নে মগজ ব্যস্ত হয়ে ওঠে,
আবেগের তেলে ভেজে ক’রে দেবে শব্দের ফ্রাই,
তাই শব্দ হাঁতড়ে মরে স্মৃতির নিঃস্ব ভাঁড়ারে।

বিস্তারিত»

বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে জনৈক ক্রিকেট পাগলের বিক্ষিপ্ত ভাবনা

এই পোস্ট টি লিখতে গিয়ে কিছুটা দুঃসাহস আর অনেকটা অনধিকার চর্চা হলেও নিজের ভাবনা প্রকাশ করার তাগিদে লিখতে বসলাম। আমার প্রথম কথাটা শুনে যদি কেউ চমকে উঠেন তার জন্য আমার কথার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করতে আমি বাধ্য। অতএব প্রথমে বিচ্ছিন্ন কিছু গল্প শোনা যাক।

১.
ঘটনার অকুস্থল বুয়েট মাঠ , আর যাকে কেন্দ্র করে ঘটনার সূত্রপাত তিনি বাংলাদেশ জাতীয় দলের একজন ওপেনার। আমরা বুয়েট মাঠে হকি খেলায় ব্যস্ত আর একপ্রান্তে তিনি নিবিড় অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছেন স্কয়ার কাটের।

বিস্তারিত»

স্মৃতিচারণ

রাত ১১.১৫।

করিডোরের লাইট ছাড়া সব বাতি অফ হয়ে গিয়েছে আগেই।ডিউটি মাষ্টার মনে হয় এখন ঘুম পাড়ানী মাসীর সাথে ব্যস্ত। দরজা দিয়ে পেঙ্গুইনের মত আস্তে মুখটা বের করে চারপাশের পরিস্থিতি যাচাই করে টুক করে ডেস্কটা নিয়ে বের হয়ে পড়লাম।

গন্তব্য বাথরুম…
দৃশ্যমান উদ্দেশ্য পড়ালেখা করা… :-B

বিস্তারিত»