ছবিব্লগ – বাংলাদেশে বাংলা

ছবিগুলো ই-মেইলে পেলাম। ভাবলাম শেয়ার করি। অনেকের কাছেই পুরনো হতে পারে।
(কোন ছবি বড় সাইজে দেখতে হলে ক্লিক করুন)

বিস্তারিত»

আচার ০২২: বনভোজন

আয়াজ যখন এসে বলল আমি বাংলাদেশ স্টুডেন্টস’ এসোসিয়েশানের (বি এস এ) এক্সিকিউটিভ কমিটির মেম্বার নির্বাচিত হইছি, তখন আকাশ থেকে পড়তেই হইল। এমনিতে আমার আকাশ থেকে পড়তে ভালো লাগে না, অনেক উঁচা তো। কিন্তু নমিনেশন জমা না দিয়া জনসংযোগ না কইরা কিভাবে নির্বাচনে জিতা যায় সেইটা বুঝতে না পাইরা আয়াজরে জিগাইলাম ক্যামনে কি? আয়াজ বললো আমি বেশ জনপ্রিয় তো, তাই লোকজন আমারে নমিনেশন-ফমিনেশন ছাড়াই ভোট দিছে।

বিস্তারিত»

ফ্ল্যাশব্যাক ০৪

১।দেবর ভাবীর সম্পর্ক ছিল চমৎকার।আসলে তারা ভার্সিটি ফ্রেন্ড কিন্তু ঢং করে ভাবী ডাকা । এতে রিলেশনটাও একটু ইয়ে হলো আর কি । আর ভাবী ডাকার অযুহাত হলো ভাবী ক্যাপ্টেনের উয়াইফ আর দেবর এক্স ক্যাডেট। সব আর্মি অফিসারের ঊয়াইফদের মনে হয় ক্যাডেটরা ভাবী ডাকতে চায়। ভাবী প্রায়ই ফান করে বলে চল দোস্ত চিপায় যাই…
দেবর কি আর না করতে পারে ! 😡

২।

বিস্তারিত»

ডায়েরীর পাতা থেকে উদ্ধার করা জঞ্জাল – ৬

১২ অক্টোবর ২০০৩ রবিবার
আজকে শবে বরাত তাই ছুটি। সারাদিন ফাউল কাজ করে কাটিয়েছি। রুমে পোলাপান কার্ড খেলছে 29. ফয়সাল, মঞ্জুর, আনোয়ার, ওয়ালিউল্লাহ। হাসান বই পড়ছে জানি না কি। লাঞ্চ হচ্ছে আমি যাই নাই। বিরক্তিকর ডিম ভাজা। অলস দুপুর, গরম, বিদ্যুত নেই সকাল থেকে। ৬ ঘন্টা হতে চলেছে। এমনিতেই কলেজের জেনারেটার নষ্ট। শুরুতে ছিল দানব আকৃতির Rolls Royce এর। ওটা ফুরাতে নতুন একটা নিয়ে এসেছে যেটার ব্র্যান্ড কি জানি না।

বিস্তারিত»

আচার ০২১: পরবাসীর রোজনামচা

ফ্যাকাল্টিতে মেশিন শপ দুইটা। একটা স্টুডেন্টদের জন্য। দুইটা মিল, কিছু লেদ, একটা গ্রাইন্ডিং হুইল, একটা শিট মেটাল বেন্ডিং মেশিন, গোটা দুয়েক পাওয়ার ড্রিল- স্টুডেন্টদের জন্য বরাদ্দ এইগুলাই। ইদানীং অবশ্য একটা সি এন সি লেদ ইনভেনটরিতে যুক্ত হইছে। আরেকটা মেশিন শপ হইলো টেকনিক্যাল সার্ভিসেস। মোটামুটি বেশ ভালো এদের যন্ত্রপাতি, অনেক কিছু আছে। এরা ইউনিভার্সিটির বাইরের ফরামায়েশি কাজ কর্ম বেশি করে। এবং এই কাজ করার জন্য অনেক টাকা চার্জ করে।

বিস্তারিত»

প্রফেশনাল

লাস ভেগাস মাহমুদ ভাইয়ের লেখার একজন ভক্ত আমি। প্রথমে একটা হাইপোথিসিস দাঁড় করাবেন, তারপর হাইপোথিসিসটাকে ঘিরে আর্গুমেন্ট ডেভলপ করবেন। পুরা গাণিতিক সমীকরণ মার্কা অবস্থা। এই পোস্টটা সেভাবে যদি লিখতে পারতাম, ভালো হইত। মিস্তিরি মানুষ, যুক্তিবিদ্যা পড়া নাই। হাইপোথিসিস টেস্টিং-এ আমার দৌড় পরিসংখ্যান পর্যন্ত, সুতরাং আমার স্টাইলেই লিখতেছি।

প্রফেশনাল মানেটা কি? বাংলা করলে দাঁড়ায় পেশাজীবি। যতোটুকু ইংরেজি জানি, তাতে মনে হয় শব্দটা পেশার প্রতি নিবেদিত হওয়াটাকে বুঝায়।

বিস্তারিত»

প্রথম পোস্টঃ রক্ত গোলাপ

আমার প্রথম পোস্ট।
কোয়ালিটি আর কোয়ান্টিটি’র ধাক্কাধাক্কিতে ভয়, আবার ব্লগে অতি সুন্দর লেখাগুলি দেখে নিজের মাঝে কিছূ লেখার জন্য এক ধরনের
চুল্কানির চাপ, এই দুই এর মাঝে পরে বেশ কিছুটা চিড়ে-চেপ্টা অবস্থায় ছিলাম। পরে ভাবলাম “যা থাকে কপালে, আমরা আমরাই তো!”
খাওয়া এবং হজমের দায়িত্ব আপনাদের।
(আমি জানি ৯৪-০০ ইনটেক আমার সাথে আছে!)

বিস্তারিত»

বউকে আমি একটুও ভয় পাই না : ছবিব্লগ

দরবার বসেছে রাজার। সেখানে উজির-নাজির, পাইক-পেয়াদা থেকে শুরু করে রাজ্যের মানুষ হাজির। খুবই দুশ্চিন্তায় আছেন রাজা। রাজ্যে বউকে ভয় পায় না এমন মানুষ পাওয়া যাচ্ছে না! এইটা একটা কথা হইলো? রাজা বলে, আমি ভয় পাই, উজির ভয় পায়, এমনকি তাবৎ দুনিয়ার মানুষ যারে ডরায় আমার যুদ্ধবাজ সেনাপতি- সেও নাকি বউরে ভয় পায়!! কথা হইলো এইডা? রাজার পন বউকে ভয় পায় না এমন একজন প্রজা খুঁজে পেতেই হবে।

বিস্তারিত»

২০ বছর আগের দুটি ডায়েরি, কয়েকটা কবিতা, কিছু স্মৃতি

পুরানো বুকসেল্ফটা পাল্টাতেই হলো। পোকা এখন সেল্ফ শেষ করে বই-এ আক্রমন করতে শুরু করেছে। মুজতবা আলীর দেশে-বিদেশে বইটাই সবচেয়ে উপাদেয় বলে মনে হলো পোকাদের কাছে। বইটা ধরতেই পৃষ্ঠাগুলো ঝুর ঝুর করে পরলো আমার হাতের মুঠোয়। তাই নতুন একটা বইয়ের সেল্ফ কিনতেই হলো।
আমার বই রাখার সেল্ফ চারটা। পাল্টালাম সবচেয়ে পুরোনোটা। এটার বয়স কম করে হলেও ২৫ বছর। বা তারও বেশি। প্রথম যখন সেল্ফটা কিনি তখন তিন তাকের এক তাক মাত্র ভরতে পেরেছিলাম জমানো বই দিয়ে।

বিস্তারিত»

মীথবাজিঃ সিসিফাস ২

আজকাল ডে-লাইট সেভিঙয়ের কারণে বেলা বোঝা যায় না। আমরা, যারা এই বিষুবের কাছাকাছি বাস করে অভ্যস্ত, আমাদের কাছে ছয়টা মানে বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা এসে যাওয়া। ধীরে ধীরে আলো কমে আসা। জুলাই মানে বর্ষাকাল, আকাশে গুমগুমে মেঘ বা ঝিরঝির বৃষ্টিতে আরো আগে থেকেই আঁধার ঘনিয়ে আসে। কিন্তু আজকে কাচের দেয়ালে তৈরি অফিস থেকে বের হয়ে সুমনের মনেই হয় না যে ছয়টা বাজে! বাইরে ঝকঝকে রোদ। বাতাস হুটোপুটি খেলছে।

বিস্তারিত»

সহজিয়া-২

আই,ইউ,টিতে শেষ কিছু দিন কাটাচ্ছি।এইতো আর মাত্র কিছু দিন,তার পরেই আবার দিকভ্রান্তের মতো ছোটাছুটি করতে হবে।কি করব কিছুই জানি,কি হবে সেটাও জানি না।কলেজ থেকে যখন বের হলাম যেমন অনুভূতি হয়েছিল এবার ও একই অনুভুতি।সামনের দিনগুলির কথা ভাবলেই মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে।কতই না মজায় ছিলাম!
আমি এমনি খুব বাসা পাগল।কলেজেও ছিলাম, এখন ও আছি।এখনো আই,ইউ,টি গেলে কবে বাসায় আসবো সেই চিন্তায় বিভোর থাকি।কলেজর শেষের সময়টায় আমার খুব মন খারাপ থাকতো।মায়াটা খুব বেশি বেড়ে গিয়েছিল বোধ হয়।টি ব্রেকের বাশি যখন পড়ত তখন ১ নাম্বার রূমের পাশে দাড়াতাম আর জুনিওরদের ফলিন যাওয়া দেখে মন খারাপ হয়ে যেতো।এত দ্রুত কিভাবে যে সময় টা গেল বুঝতেই পারলাম না!

বিস্তারিত»

ডায়েরীর পাতা থেকে উদ্ধার করা কিছু জঞ্জাল – ৫

৭ অক্টোবর ২০০৩, বৃহস্পতিবার
আজ বৃহস্পতিবার। আমরা বলি সাপ্তাহিক ঈদ। এখন যদিও আগের মত মজা হয়না। আগে প্রায় প্রতি সপ্তাহে ভিসিডি শো হত (যদিও আমি খুব কম দেখি বা দেখি না), ডিশ চ্যানেল থাকত। MTV, CMM, B4U কোনটা ছেড়ে কোনটা দেখব এই নিয়ে মারামারি লাগবার জোগাড়। এখন এসবের কিছু নেই। থাকে শুধু BBC, DD Metro, Channel-i, ATN Bangla। আমি মাঝে মাঝে BBC দেখে পন্ডিত সাজার চেষ্টা করি কিন্তু কতক্ষণ?

বিস্তারিত»

রাতে

স্বপ্নে বেড়াতে এসে
মশারীতে আটকে
গেছি শেষে,
বুঝি নিস্তার নেই।
সবুজ আলোয় মাপি
জালের বিস্তার,
নিদ্রিতকে
পৌনপুনিক তরংগ
পাঠাতে থাকি:

জোনাকি মরে গেলে
তাকে দেখতে পাবার কোন
জো আছে নাকি?

বিস্তারিত»

আমাদের যোগ্যতা কি আসলে এতটুকুই?

ধরুন, ক্রিকেটে মাঠে মুখোমুখি দুই পক্ষ। এক পক্ষে আছেন অভিষেকেই সবচেয়ে কম বয়সী শতরান করে ক্রিকেট বিশ্বকে আগমনীবার্তা ঘোষণা করা এক ব্যাটসম্যান, আছেন কিছুদিন আগেও আইসিসি টেস্ট ক্রিকেটারের রেটিং এ শীর্ষ স্থান অধিকার করে থাকা এক অল-রাউন্ডার। অধিনায়কের দ্বায়িত্ব পালন করছেন এমন এক লড়াকু ক্রিকেটার, খেলোয়াড়দের চিরশত্রু ইনজুরিকে যিনি জীবনযুদ্ধে একাধিক বার হারিয়েছেন। টেস্ট ম্যাচে ৭৮ উইকেট নেবার পাশাপাশি তিন হাজারের উপর রান করেছেন তিনি।

বিস্তারিত»

ডঃ গওহর রিজভী

রুলস অফ বিজনেস ‘৯৬ আইনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার আন্তজাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন ডঃ গওহর রিজভীকে। সাধারনত রাজনীতিবিদ অথবা প্রাক্তন সচিবদেরই এইসব উপদেষ্টা নিয়োগ দেয়া হয়, যার সংখ্যা এখন পর্যন্ত সাত , তবে ডঃ গওহর রিজভী এক্ষেত্রে অনেক দিক দিয়ে ব্যতিক্রম। একজন অভিবাসী, এবং খুবই হাই প্রোফাইল ক্যারিয়ার, যার রয়েছে অক্সফোড, ওয়ারউইক, হার্ভাডে পড়ানোর কিংবা ফোর্ড ফাউন্ডেশনে উচ্চ পদে চাকরির অভিজ্ঞতা।

আমরা গর্বিত হতে পারি কারন তিনি একজন প্রাক্তন ফৌজিয়ান।

বিস্তারিত»