জন্মদিনে আমার ক্ষুদ্রতম পোষ্ট…

আজ থেকে তের বছর আগে কিছু নিষ্পাপ কিশোর-কিশোরীর পদচারণায় মুখরিত হয়েছিল বাংলাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা দশটি বিশেষ কারাগার।
১৯৯৬-২০০২ ইনটেকের সকল পাপীদেরকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
শুভ জন্মদিন।

:awesome: :awesome: :awesome:

বিস্তারিত»

দশটা কুখ্যাত কলেজের দশটা বছর পার করে দেয়া…

আজকে যদিও বুধবার, তাও আমরা সেজেগুজে কালচারাল ফাংশন দেখতে আর স্পেশাল ডিনার খাইতে গেলাম।

তার আগে সন্ধ্যা বেলায় হলো মুড়ি পার্টি, সেই আগের মত দুই হাত ভরে মুড়ি নিয়ে এসে
উপরটা চেটে দেয়া, যেন আর কেউ না নিতে পারে…এবার অবশ্য আমি ভালু মেয়ে
ছিলাম, নিজেই দুহাত ভরা মুড়ি নিয়ে নিয়ে এসে সবাইকে দিয়েছি…ভুটি, মনে আছে, তুই কেমন খাইষ্টা ছিলি? চেটে দিলেও তুই নিয়ে খেয়ে ফেলতি?

বিস্তারিত»

আনলাকি তেরতম জন্মদিন বিষয়ক আজাইরা পোস্ট

আজ আমাদের ব্যাচের জন্মদিন। গতকাল দুপুরে আমার অফিসের তেরতলার উপর হতে বৃষ্টির শুভ্রতরঙ্গ কেবল তেরবছর আগের (একদিন কম) একটি দিনের কথাই মনে করিয়ে দিচ্ছিল। আমি অবশ্যি এমনিতে একটু বেরসিক আর কাঠখোট্টা স্বভাবের লোক। আবেগ খুব বেশি আমাকে ছোয় না। বৃষ্টি দেখে আমার বন্ধুদের চরম রোমান্টিক মূহুর্তে আমি “কিছুই লাগে না” জাতীয় নির্লিপ্ততায় অনেকের বিরক্তির কারণ হয়ে যাই । কিন্তু কিছু জায়গায় চরম বেরসিকেরও একটু ধাক্কা লাগে।

বিস্তারিত»

ফেসবুক, ই-মেইল আর মোবাইল যন্ত্রণা ও মাস্ফ্যুর জন্মদিন পাগলামির এক বিচিত্র অথচ আনন্দদায়ক অনুভূতি

আমি ব্যক্তিগতভাবে জন্মদিন, ম্যারেজ এনিভার্সারি ইত্যাদিতে আপ্লুত হইনা। আমার জন্মটা নিয়েই মাঝে মাঝে কিছুটা আক্ষেপ আর কিছুটা হতাশার উদ্রেক হয়। এটা নিয়ে আমার হোম মিনিস্টারের সাথে যথেষ্ট গ্যাঞ্জাম আছে। জন্মদিনের উইশ করলে আমি কিছুটা বিব্রত হই আর কিছুটা লজ্জা পাই। যার কারণেই হয়তো উত্তরে যা বলা দরকার, তা বলতে পারিনা। মানুষ আমাকে আন-সোশ্যাল ভাবে।

নিজের জন্মদিনের কথা বরাবরের মত এবারও ভুলে গিয়েছিলাম। এমনকি অফিসে যেয়ে যখন চিঠিগুলোতে ০১ জুন তারিখ লিখছি তখনও।

বিস্তারিত»

শিথিলায়ন

ঘুম ধরানো আরাম বলয়, হালকা বোজা চোখ
মনের মাঝে চিন্তাগুলো একটু শিথিল হোক;
শ্বাস-প্রশ্বাসের উঠা-নামায় ছন্দ হবে ঢিল,
মনের সাথে ভাবের সাথে প্রকৃতির এ কি মিল!
গাত্রে যত দূষণ সবই হারাবে বাতাসে,
ধীরে ধীরে শরীর যেন শান্ত হয়ে আসে;
গভীর কল্পদেশে এবার হবে ভেসে যাওয়া ~
থিতিয়ে যাওয়া শরীর উড়ায় কোন উত্তুরে হাওয়া!
অস্তিত্বের পরিচয়ে শুধুই আমার মন
চিন্তাশক্তির নিমজ্জনে করে বিচরণ।

বিস্তারিত»

পুঁইশাক- এঁচোড়- শসা

ডিসক্লেইমারঃ আমার সৌভাগ্যে কেউ যদি ঈর্ষান্বিত হন, তাহলে আমার কিসসু করার নাই। পারলে নিজের দুলাভাইরে কলেজের প্রিন্সিপাল বানান গিয়া। আমার লগে পার্ট নিয়া লাভ নাই।
অফ টপিকঃ ভাবছিলাম ট্যাগ এ “রাজনীতি” দিব। সাহস হইল না।
———————————————————————————————————————
গতকাল দুপুরে বাসায় গিয়ে দেখি লাঞ্চে জটিল সব আইটেম। শসা দিয়ে চিংড়ী, পুঁইশাক-ডাল, এঁচোড় দিয়ে গরুর মাংশ, ইত্যাদি, ইত্যাদি। ঝাঁপ দিয়ে খাইতে বসলাম। আম্মু দেখি মিটিমিটি হাসে।

বিস্তারিত»

চরিত্র-চিত্রন

এই ব্লগে নানান রকম মানুষ আছেন যাঁরা নিজেদের বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল। এই যেমন মুহম্মদের মত নিরেট আঁতেল (আগেও কইছি এখনো কই, এই বেটার লিখা পড়লে নিজেরে নিরক্ষর নিরক্ষর লাগে :(( ), আন্দালিব ভাইয়ের মত বঙ্কিমচন্দ্রের লং লস্ট গ্রেট গ্র্যান্ডসন ~x( , বিলেতি খেলাপাগল এহসান ভাই কিংবা খেলার মাতলামিতে উনার সাথে পাল্লা দেওয়া আমার প্রিয় কোলকাতার আকাশদা, ব্লগের টি বয় রকিব(এই ফাজিলটার নজর ইদানীং আমার হইতে পারে :just: শ্যালিকার দিকে,ওরে কানাডার বরফে চুবানো দরকার 😡 ),

বিস্তারিত»

শুরু হল পথ চলা…যাত্রা শুভ হোক…

সমগ্র জাতিকে শোকে স্তব্ধ করে দেয়া হৃদয়বিদারক এক ন্যাক্কারজনক অধ্যায়ের মাধ্যমে সিসিবির সাথে আমার পরিচিতি…আমি ফেব্রুয়ারী’০৯ এর ‘পিলখানা গণহত্যা’র কথা বলছি।স্বাধীনতার ৩৮ বসন্ত পর বাংলার মাটিতে পাক হানাদারদের বর্বরোচিত’৭১ এর গণহত্যার পুনঃরাবৃত্তির কথাকে স্মরণ করে সিসিবিতে আমার ইনিংসের গোড়াপত্তন করছি…

পিলখানা হত্যাযজ্ঞের ১ম দিনের ঘটনা।অন্যান্য দিনের চাইতে একটু ব্যতিক্রম ছিল সেদিনের সকালটা।এস আর এস জি(আইভরিকোষ্টে জাতিসঙ্ঘ মিশনের বেসামরিক প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা)এর ক্যাম্প পরিদর্শন উপলক্ষ্যে কন্টিনজেন্ট কমান্ডার এবং সেক্টর ওয়েষ্ট কমান্ডার আমাদের ক্যাম্পে অবস্থান করছিলেন।এদিন সকালের পরিদর্শনের সকল প্রকার সমন্বয় সাধন করেই ২৪ ফেব্রুয়ারী রাতে ঘুমাতে গিয়েছিলাম।কিন্তু সকাল হল কিছুটা অস্বাভাবিকভাবেই।চারিদিকে কেমন যেন একটা স্তব্দতা…সহকর্মীদেরকে দেখলাম বিমর্ষ …তাদের কাছেই শুনলাম বিডিআর বিদ্রোহের কথা…

বিস্তারিত»

বেশ্যানগর

বেশ্যানগরে রাত দশটার পরে বিকটাকার ট্রাক প্রবেশ করে। বলা উচিত ঘোঁত ঘোঁত করতে করতে ঢোকে। দুর্দান্ত বেগে, সজোরে, এবং নির্ভুল লক্ষ্যে। তার আগে, বিকেল থেকে সন্ধ্যা গড়িয়ে গড়িয়ে, ধীরে ধীরে পড়তে থাকে এই গ্রীষ্মে। দমফাটা গরমে ছয়টার কাঁটা ঘড়ি ছেড়ে পারলে বেরিয়ে আসতে চায়। সাড়ে ছয় পেরিয়েও গরম বাতাসের আঁকুপাকু শ্বাস থামে না। তারপরে কালশিটে পড়লে, রাস্তার বুকের ওপরে, কোমল শিথিল সিএনজি বা গাড়ি চলাচল করে।

বিস্তারিত»

সুপার ফ্লপ থেকে সুপার হিট……

(দল – খেলা – জয় – পরাজয় – ফলাফল নেই – পয়েন্ট)
রাজস্থান রয়্যালসঃ ১৪ – ১১ – ৩ – ০ – ২২
কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবঃ ১৪ – ১০ – ৪ – ০ – ২০
চেন্নাই সুপার কিংসঃ ১৪ – ৮ – ৬ – ০ – ১৬
দিল্লী ডেয়ার ডেভিলসঃ ১৪ – ৭ – ৬ – ১ – ১৫
মুম্বাই ইন্ডিয়ানসঃ ১৪ –

বিস্তারিত»

তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৬

[বি:দ্র: আমার কিন্তু এখনো সিরিজের মাঝে ফুকা দিয়া অন্য পোস্ট দেবার বাতিক সারেনাই; এর আগেরটা’র পরেও হেই কাম করসি, পরেরটা’র আগেও চান্স আছে। আগে থেকেই বইলা রাখলাম; পরে গাইল দিলে কিন্তু GAME OVER কইরা দিমু]

তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ৫
তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ৪
তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে – ৩
তুমি ভাসবে হৃদয়-মাঝে –

বিস্তারিত»

নেশা

নেশা… ছোট্ট একটা শব্দ, কিন্তু কি ভয়াবহ তার প্রকৃতি। একবার যার আসক্তি হয়, তার আর রক্ষে নেই। ধীরে ধীরে তার অস্তিত্বকে গ্রাস করে নিতে থাকে এই শব্দটি। সমর্পিত হতে হয়; নিঃস্ব হয়ে যেতে হয়, বিলীন হয়ে যেতে হয়!

এই যে আমি, আমি কি নেশা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পেরেছি? এখনো রাত হলে মনে হয় কখন পাবো তাকে, যাকে হনন করে আমি নিজেকে একটি সুখী মানুষ মনে করতে থাকব।

বিস্তারিত»

প্রবাসের ডায়েরি থেকে…(প্রথম খন্ড) – ২

প্রবাসের ডায়েরি থেকে…(প্রথম খন্ড) – ১

৪। আমি আর তৌহিদ বসে আছি বাংলাদেশ সেন্টারের টিভি রুমে । চ্যানেল ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখছি কি কি আছে। টিটু ভাইয়ের সাথে পরিচয় হলো টিভি রুমেই। কথায় কথার অনেক খোঁজ খবর নিলেন। আমাদের খাওয়া দাওয়ার দূর্দশার কথা শুনে বললেন, “কাল তো রবি বার, আমার তেমন কাজ নেই, চল তোমাদের কে বাজার করতে নিয়ে যাব। তারপর এসে একসাথে রান্না করে খাব,

বিস্তারিত»

এই বর্ষণসন্ধ্যায় দুইখানা

[কুড়ানী পইড়া মনের মধ্যে হু হু কইরা উঠলো। আজকে ভারি বর্ষণে আমার শরীর ভিজাইছি। সাথে মনও কি সিক্ত হয় নাই? ঠাহর পাইলাম বাসায় ফির‌্যা, এই লেখাটা পইড়া। ফয়েজ ভাই, মাইনুল ভাই দুইজনকেই ধন্যবাদ। এখন নিজের কুলিখিত দুইখানা নিবেদন করতেছি। ]

বর্ষামাঠের ওপর মেঘের ঘর

১.
এই ঘরে মগ্নতায় আমার অনিদ্রাযাপন, ফ্রিজিয়াম-বিরহ
রাতের বয়স বাড়ছে, ক্রমেই কমেছে জীবনের আয়ু
আমি খুশি হই,

বিস্তারিত»

অকালপক্ক!

আমার পিতার মাথার চুল প্রায় শাদা। মধ্য তিরিশেই তাকে দেখতাম মাঝে মাঝে ছুটির দিনে হাতে একটা শণ্‌ (চিমটা) নিয়ে আয়নার সামনে গিয়ে চুল বাছতে। তারপরে একটা সময়ে পাকাচুলের সংখ্যা এত বেড়ে গেল যে সেগুলো বাছার খুব একটা দরকার পড়েনি। বেশ কাঁচাপাকা একটা ধূসরতা তাঁর মাথার ওপরে মেঘের মত বসে যায়। চোখের ওপরে মোটা ফ্রেম আর ভারী কাচের চশমায় তাঁকে ঋষিসুলভ লাগে আমার! সময়ের সাথে সাথে মাথার উপরের সেই মেঘ আরো ফর্সা,

বিস্তারিত»