অদ্ভূত মুগ্ধতা নিয়ে শুনি সাবিনার গলায় “সুন্দর সুবর্ণ”

আরেকটি অসাধারণ গান। দেশ নিয়ে। মনটাকে এক অদ্ভূত মুগ্ধতায় নিয়ে যায়। “সুন্দর সুবর্ন তারুণ্য লাবন্য অপূর্ব রূপসী রূপেতে অনন্য/ আমার দুচোখ ভরা স্বপ্ন ও দেশ তোমারই জন্য”।

সাবিনা ইয়াসমিনের দারুণ মিস্টি গলায় গানটি প্রাণ পেয়েছে। শুনতে শুনতে যেন গোটা দেশটা চোখের সামনে ভেসে বেড়ায়। আমার ভীষণ প্রিয় গান।

Sundor Suborno : Sabina Yasmin

বিস্তারিত»

মৌসুমী ভৌমিকের গলায় “যশোর রোড”

এটাকে টেস্ট পোস্ট বলতে পারো। আমাদের আর্কাইভ থেকে কখনো কোনো গান তোমাদের শোনাতে পারবো কিনা সে চেষ্টা করছি। দেখা যাক।

গানটি মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে। অ্যালেন গিনসবার্গের বিখ্যাত কবিতা যশোর রোড গেয়েছেন মৌসুমী ভৌমিক। আমার খুবই প্রিয় গান। প্রতিক্রিয়া পেলে আর তোমাদের ভালো লাগলে ভবিষ্যতে আরো দেবো।

Jessore Road : Mousumi Bhowmik

বিস্তারিত»

রাজার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কি কিছু করা যায়?

এসএসসি পরীক্ষার পর কলেজে ফিরে এসেছি। ক্লাস ইলেভেন। দারুণ সময়। পড়াশুনার চাপ নেই, আবার মোস্ট সিনিয়রদের মতো দায়িত্ব নেই। যতোরকম সৃজনশীল বাদরামির জন্য প্রস্তুত। যেন যুদ্ধে নামার শ্রেষ্ঠ সময়। সময়টা ১৯৭৮ সাল।

কিশোর বয়স। হাত-পাগুলো লম্বা হচ্ছে। শরীরটাও। কিন্তু মনটা, মাথাটা! যেন জায়গায় দাঁড়িয়েই দীর্ঘ সময় ধরে ডান-বাম করতে থাকে। ভীষণ স্পর্শকাতর থাকে মনটা। যা দেখে সবই আচ্ছন্ন করে রাখে। মেঘ-বৃষ্টি আর সবুজ-নীল খেলা করে অবিরত।

বিস্তারিত»

উত্তপ্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত চুলায় : দুই

ভোটের ফলাফল দেখে-জেনে বেশ আতংকিত হয়েই পরদিন ৩০ ডিসেম্বর সিসিবিতে লিখেছিলাম, “উত্তপ্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত চুলায়”। এটা নিয়ে ব্লগে বেশ প্রাণবন্ত আলোচনাই হয়েছিল। অনেকে আমার মতোই সংশয় জানিয়েছিল। আবার অনেকে ছিল আশাবাদী। মনে করেছিল, অতীত থেকে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ শিক্ষা নেবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট মন্ত্রিসভা শপথ নেয় ০৬ জানুয়ারি।

ভোটের পর সময় গেছে তিন সপ্তাহ, আর সরকার গঠনের পর দুই সপ্তাহ।

বিস্তারিত»

অসম্ভব একটা জয়ের স্বপ্ন কি এখন দেখা যায়??

অসম্ভব একটা জয়ের স্বপ্ন কি এখন দেখা যায়??
বুঝতে পারছিনা
বর্তমান অবস্থা ৫ রানে ৪ উইকেট
ফ্রন্টলাইনের চার চারটা ব্যাটসম্যান নেই!!!!!!!!
টেনশনে আমার ক্ষিধা লেগে গেছে।
ভাইয়েরা সবাই দোয়া করতে থাকেন

বিস্তারিত»

চলো ব্লগটাকে মুড়ে দিই প্যালেস্টাইনি পতাকায়


গাজার শিশুরা প্রতিদিন নিহত হচ্ছে। হত্যা করা হচ্ছে নারীদের, নিরীহ মানুষকে। গাজা আর পশ্চিম তীরে খোলা আকাশের কারাগার বানিয়েছে যুদ্ধবাজ জায়নবাদীরা। মানুষকে ক্ষুধার্ত আর চিকিৎসাহীন রেখে এতোদিন প্যালেস্টাইনিদের নিরবে হত্যা করেছে ওরা। আর এখন স্থল-সমুদ্র আর আকাশ পথে হাজার হাজার টন বোমা, বিস্ফোরক, মিসাইল আর লাখ লাখ রাউন্ড গুলি ছুড়ে নিশ্চিহ্ন করতে চাইছে ১৫ লাখ মানুষকে। প্রতিদিন গণহত্যা আর ধ্বংসযজ্ঞ দেখে-পড়ে রক্তে আগুন ধরে যায়।

বিস্তারিত»

মূল্য এক হাজার টাকা মাত্র

সকালের ঘুমটা ছুটলো হলের গেটম্যান এর চিল্লা-ফাল্লায়। ব্যাটা পারলে রুমের দরজা ভাইঙ্গা ফালায়! রাজিব ভাই, ও রাজিব ভাই, আপনার গেস্ট”….. শম্পা এসেছে। কোনোমতে চোখটা খুলে মোবাইল তুলে দেখলাম ১৭টা মিস্ড কল পড়ে আছে। সাইলেন্ট করে মরার মতো ঘুমিয়েছি। আজকে খবরই আছে।

শম্পাকে নিয়ে বাইরে বেরুনোর কথা। এদিকে পকেটে আছে মাত্র ১৪ টাকা। রুম মেট সুমনের কাছে ৩৫০ টাকা পাওনা আছে আজ প্রায় দু-সপ্তাহ ধরে।

বিস্তারিত»

ক্যাডেট নম্বর ৯৯৯ : বদলে যাওয়া নিক

গত জুন মাসে বা-পায়ে একটা ‘ইনফেকশন’ নিয়ে কিছুদিন বাসায় বিশ্রাম আর কয়েকদিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। সে সময় সামুতে প্রকাশিত আমার একটা পোস্টে জিহাদ এসে মন্তব্য করলো :

“১৬ জুন : ভাইয়া আপনি অদ্ভুত সুন্দর লিখেন। আমাদের ক্যাডেট কলেজ ব্লগে আপনাকে না পেলে কিন্তু খবর আছে!!!!

লিংকটা দিয়ে দিলাম : http://cadetcollegeblog.com”

এরকম দাবি নিয়ে বলা! সত্যি বলছি ভীষণ ভালো লেগেছিল।

বিস্তারিত»

একটি অশালীন গল্প

সেদিন উইকএন্ডে আমরা কয়েকজন ড্রয়িংরুমে বসে আছি । কেউ টিভি দেখছি, কেউ বই পড়ছি আর শাহেদ ইন্টারনেট ব্রাউজ করছে । অনেকক্ষণ ধরেই আমাদের আরেক হাউসমেট সাইফুল শাহেদকে বলছে কিছুক্ষণের জন্য যাতে ওকে ব্রাউজ করতে দেয়া হয় । শাহেদ আমাদের বাসাতে সবচেয়ে কম ইন্টারনেট ব্যবহার করে; ইচ্ছা নেই তা নয় কিন্তু ওর কাজের সময়গুলো এত অদ্ভুত যে সাধারণত: উইকএন্ড ছাড়া ওর পক্ষে কম্পিউটারের সামনে বসা হয়না ।

বিস্তারিত»

শান্তির মা বাড়ি ফিরে গেলেন

শান্তির মা এই বাড়ি ছেড়ে গেছেন। দু’দুটো বছর আদরে-শাসনে বাড়ির সবাইকে আগলে রেখেছিলেন তিনি। পানি-বিদ্যুৎ যেমন, না থাকলে চলে না; শান্তির মা ছিলেন তেমনি- এই বাড়ির হৃদপিন্ড। গোটা পরিবারকে সচল রেখেছিলেন তিনি।

বাড়িতে তখন একজন কাজের লোকের ভীষণ প্রয়োজন। সকালের নাস্তা ঠিকমতো হয় না, রান্নার লোক নেই। ব্যবহার করা পেটিকোট, শাড়ি, ব্লাউজ থেকে শুরু করে বিছানার চাদর, আন্ডারওয়্যারের স্তুপ জমেছে দিনের পর দিনে।

বিস্তারিত»

উত্তপ্ত কড়াই থেকে জলন্ত চুলায় : এক

আমরা কি উত্তপ্ত কড়াই থেকে জলন্ত চুলায় পরিলাম? ২৯ ডিসেম্বরের জনরায় দেখিয়া, পড়িয়া এবং জানিয়া আমার প্রাথমিক প্রতিক্রিয়াটা এই রকমই দাঁড়াইয়াছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দুই-তৃতীয়াংশ আসন পাইয়া ২০০১ হইতে ২০০৬ পর্যন্ত চারদলীয় জোট সরকারের অপশাসনে পিস্ট হইয়া রীতিমতো চিড়াচেপ্টা হইয়া গিয়াছিলাম আমরা। দুর্নীতি-সন্ত্রাসের লাগামহীন বিস্তার দেশকে নৈরাজ্যের শেষপ্রান্তে নিয়া গিয়াছিল। গ্রেনেড-বোমা নিয়া একদল মধ্যযুগীয় জঙ্গি সন্ত্রাসী গোটা জাতিকে জিম্মি করিয়া রাখিয়াছিল। আর এক দল গণহত্যা,

বিস্তারিত»

শুভ জন্মদিন লাবলু ভাই

আমার যখন জন্মই হয়নি তার আগেই ভাইয়া ক্যাডেট কলেজ থেকে পড়া শেষ করে বেরিয়ে গেছেন। শুধু আমার নয়, এই ব্লগের প্রায় সবার চেয়ে তিনি এরকমই বড়। কিন্তু তাতে কি ! আমাদের সাথে তার বন্ধুত্ব হতে একটুও দেরি হয়নি। ক্যাডেট কলেজে পড়ার এই এক মজা। নিজের ক্লাসমেটরা তো অবশ্যই , বড় ভাই, ছোটো ভাইরাও কেমন নিমেষে আপন হয়ে যান। সে যে কোন কলেজের , যে কোন ব্যাচেরই হোক না কেন।

বিস্তারিত»

ছবি ব্লগ – জল্লাদখানা বধ্যভূমি, মিরপুর

১৯৭১ সালে গণহত্যার মহোৎসবে মেতে ওঠা পাকিস্তানী হানাদার বাহিনি, তাদের দোসর বিহারীরা এবং কুখ্যাত এ দেশীয় দোসর রাজাকারদের নৃশংসতার ছাপ ছড়িয়ে আছে আমাদের সারাদেশ জুড়েই। সেইসময়কার মিরপুর বিহারী অধ্যুষিত এবং কিছুটা নির্জন এলাকা হওয়ার সুবাদে এখানে ব্যাপক হারে হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠে সেই সময়ের জল্লাদরা। মিরপুরেরই একগাদা বধ্যভূমির একটি এই জল্লাদখানা বধ্যভূমি। ৭১ এ ওয়াসার পরিত্যক্ত একটি পাম্প হাউসে এই ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ চালানো হয় যার দুটি কূপের একটিতে খন্ডিত মস্তক এবং অন্যটিতে বাকি দেহাংশ ফেলা হত।

বিস্তারিত»

সোমবার সন্ধ্যা আর আমার নিজস্ব ভাবনা

১৪-১৫ মাস ধরে ব্লগের সঙ্গে আমার পরিচয়। সম্ভবত গত জুনে সিসিবিতে যোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু গত দুই-তিন মাসে এমন ঘণিষ্টতা যে একদিন সিসিবিতে না ঢুকে থাকতে পারি না। একরকম অ্যাডিক্ট যাকে বলে (শওকত মাসুমকেও এই গল্প বলেই ভুলিয়েছি)। আজকাল তো প্রায় প্রতিদিনই মন্তব্যও করি। বাকি দুটো ব্লগে চোখ বুলালেও এখন সহজে লগইন করি না।

অসাধারণ সব ছেলেপিলেরা এখানে। নাম ধরে ধরে বলতে পারি এদের লেখা,

বিস্তারিত»

বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের এক দারুণ মিল পাওয়া গেছে

Kh. Delwar

Pakistan Chief Justice Abdul Hameed Dogar

বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের এক দারুণ মিল পাওয়া গেছে। খন্দকার দেলোয়ারের পাজামা/প্যান্ট কাহিনী অনেকেই জানে। কিন্তু জানে না পাকিস্তানি প্রধান বিচারপতির ঘটনা। দুটো ভিডিও এখানে ব্লগারদের মন্তব্যের জন্য উন্মুক্ত হলো। সৃজনশীলতার একটা পরীক্ষা চলুক।

বিস্তারিত»