আউলা চিন্তা – মানবতার গান।

(আগের সর্তকবানী মনে আছে তো, মনে না থাকলে এই পোষ্ট পড়ার দরকার নাই। আর একটা কথা, আমার পোষ্টে সিরিয়াস আলোচনা একদম নিষেধ।)

“আচ্ছা তুই আমারে বল, চুরি না কইরা কোন শালা বড় লোক হইছে, আর কর্পোরেট হাউস কখনো নিজের স্বার্থ ছাড়া নেতাদের টাকা খাওয়াইছে, তুই এটা বিশ্বাস করিস? এই যে মোবাইল কোম্পানী গুলার কাছ থেকে এত এত ল্যাপটপ অনুদান হিসেবে নিছে সেনা-প্রধান,

বিস্তারিত»

বন্ধু কী খবর বল!

তানভীরটা কেমন যেন অনিয়মিত হয়ে যাচ্ছে। আগে সারাদিন সিসিবিতে বসে বসে ‘দিনের সর্বোচ্চ মন্তব্যকারী’ হবার জন্যে কম্পিটিশন করতো আমার আর টিটো’র সাথে। এখন কালে ভদ্রে দেখা যায়। মাউস টিপে ইমো দিয়ে চলে যায়। ফোনে জিজ্ঞেস করলে বলে, ‘অফিসে এতো কাজের চাপ রে দোস্ত …… সময় পাই না।’ আমি সারাদিন অন প্যারেডে বসে বসে ভাবি তানভীর কবে আবার অফিসের কাজের চাপ থেকে ফ্রি হবে ! কবে আমরা আবার পোস্ট ভর্তি কমেন্ট করবো !!

বিস্তারিত»

ভাল থেকো জুনায়েদ

আমি ব্যক্তিগত ভাবে জন্মদিন নিয়ে মাতামাতির কিছু দেখি না। অন্য আর সবটা দিনের মতই একটা দিন, বড় সাদামাটা। মাঝে মাঝে ভূলে যেতে পারলে বেশ হত বার্থডে টা। কি দরকার বাবা, দিন শেষে হিসাবের পাল্লা বিপরীত দিকে ঝুকিয়ে দেয়ার।

তবে দিনটা যদি পারস্পরিক মিলন-মেলার মত কিছু হয়, তবে কেমন হয়? যান্ত্রিক জীবনে পাশের বাসার বৃদ্ধার খবর নেয়া হয় না, তিন দিন পরে বুঝতে পারি অফিসের কলিগের বঊ বেশ অসুস্থ হয়ে আছে,

বিস্তারিত»

সিসিবি-প্রকাশনী

আইজকা সক্কাল বেলা প্রথম আলোর শেষ পৃষ্টা দেইখ্যা আমি তো পুরাই টাশকি। চাইর ভাগের এক ভাগ জুইড়া হলুদ আর খয়েরী রংগের মিশালে আমাদের ব্লগের একটা সুবিশাল এড। হলুদ রঙ দেইখ্যা মিজাজটা খারাপ হইছে খুব, বদের বদ কাইয়ুম করছে এই কামটা। আবার একটা লোগোও দেখি বানাইছে, অর্ধেক অর্ধেক উপবৃত্ত সাতটা, এইগুলারে থাবড়া দিয়া চ্যাপ্টা কইরা পাশাপাশি সাজাই একটা পুরা অর্ধ-বৃত্ত করছে। চ্যাপ্টা উপবৃত্তগুলার একেকটার আবার একেক ধরনের রঙ।

বিস্তারিত»

খোরোখাতা – এলেবেলে বা শুধুই ফুলের কথা

আজ কিছু একটা লিখতে মন চাচ্ছে।

ঈদানীং কোন কিছুতেই আগের মত অনুভূতি কাজ করেনা। কেমন ঘাসের মত চলছে জীবনটা। ফ্যাকাশে, স্বাদহীন, ম্যাড়ম্যাড়ে। হয়ত সব পেয়ে যাবার জন্যই এমন হচ্ছে, হয়তবা সব পেয়েছি, বা আমার চাওয়াটাই অনেক অনেক কম। ইচ্ছে করলেই আরও একটু উপরে বাধা যায় স্বপ্নটা। কিন্তু কি হবে? একজন মানুষের ভালভাবে বেঁচে থাকার জন্য খুব বেশি কিছু কি আসলেই লাগে। তবুও মানুষ ছুটে চলে,

বিস্তারিত»

বিজ্ঞান ও জনপ্রিয় বিজ্ঞান বিষয়ে আমার অবস্থান

প্রথমেই বলে নেই যে, এই লেখায় বিজ্ঞানের সংজ্ঞাটা নিয়েছি মূলত উইকিপিডিয়ার সাথে সামঞ্জস্য রেখে। বিজ্ঞানের সিরিয়াস আলোচনায় শুধু সংজ্ঞা নিয়েই কেটে যেতে পারে কয়েক ঘন্টা। কিন্তু এই লেখাটা খুবই সাধারণ অর্থে বিজ্ঞানকে এবং এর সাথে তুলনা করে ‘জনপ্রিয় বিজ্ঞান’কে বোঝার একটা সরলীকৃত চেষ্টা মাত্র। আমি আগে কখনোই এই তুলনামূলক বিষয়টা সিরিয়াসলি নেই নাই। জনপ্রিয় বিজ্ঞানের প্রতি প্রথম আগ্রহ জন্মেছে মুহাম্মদের কাছ থেকে, তাই এই কৃতিত্ব ওরই।

বিস্তারিত»

অনেক পুরোন একটা পোস্ট পড়ে আমার মনের ভাব

তাড়াতাড়ি একটি পোস্ট দিয়ে যাই, আশা করি অবিস্তারিত পোস্ট লিখে রেডবুকের প্রথম নিয়ম ভাঙছি না, উইকএন্ডে এ নিয়ে বিস্তারিত লিখবো। রেডিও টেলিভিশন আবিষ্কারের পর, আধুনিক মিডিয়ার যুগে হঠাত একদল মানুষ আবির্ভুত হলেন, জানা গেল তারা বিজ্ঞানী, কিন্তু তাদেরকে বলা হতে থাকলো popularisers of science- যাদের মধ্যে আছেন অবশ্যই আইন্সটাইন, স্টিফেন হকিং, কার্ল সেগান, স্টিভেন জেই গুল্ড, কেনেথ মিলার, রিচার্ড ডকিন্স প্রমুখ। একটু খেয়াল করলেই দেখা যায় এই popularisation বা জনপ্রিয়করণের ইতিহাসটা পুরনো,

বিস্তারিত»

খেরোখাতা – মনের আলমারীতে সাজিয়ে রাখা ভালোলাগার পৃষ্টাগুলি (প্রথম কিস্তি)

১। ফ্লাশ-ব্যাক

ক্লাস থ্রী কি টুতে পড়ার সময় বাবা আমাদের জন্য একটা টুকটুকে লাল বল কিনে আনলেন। তিন নম্বর সাইজের মত বলটা, সারা গায়ে ছোট ছোট রাবারের ফুটকি। প্রথম রাতে বলটা মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালাম। সে কি উত্তেজনা আমার ভিতরে। একটু পর পর ঘুম থেকে উঠে বলটা নেড়ে দেখতাম। পাড়ায় আমাদের দাম বাড়িয়ে দিল এই একটা বল। অনেক পরে, ক্লাস সিক্সে জিলা স্কুলে বাস্কেটবল গ্রাউন্ডের বল দেখে বুঝেছিলাম আমার বাবা আমাকে একটা ছোট বাস্কেটবল কিনে দিয়েছিলেন সে সময়।

বিস্তারিত»

খসড়াঃ নতুন এক্স-ক্যাডেটদের উদ্দেশ্যে উপদেশ পোস্ট (২য় কিস্তি)

কিছুদিন আগে রায়হান একটা পোষ্ট দিয়েছে এই ব্যাপারে। প্রথমে ভেবেছিলাম আমার মতামত ওর পোষ্টে মন্তব্য আকারে দেই। পরে ভাবলাম, নতুন পোষ্ট দেই, আবার সবার নজরে আসুক ব্যাপারটা।

সমস্যা

১।
আমি ব্যক্তিগত ভাবে দেখেছি, ইন্টার এর পরে ক্যাডেটরা যখন কলেজের বাহিরে আসে তখন তাদের মাঝে এক ধরনের জড়তা কাজ করে। ক্যাডেট কলেজের ভিতরে প্রাতিষ্টানিক ভাবে সামরিক বাহিনী ছাড়া “প্রফেশন” হিসাবে অন্য কোন কিছুর আলোচনা হয় না।

বিস্তারিত»

গ্রামীন ক্ষুদ্রঋণ সম্পর্কে আমার মূল্যায়ন

(প্রথমেই একটা কথা বলে নেই।- পাঠকের সুবিধার্থে আমি সর্বনিম্ন সংখ্যক তথ্যসূত্র উল্লেখ করেছি। আমি কোন তথ্য উইকিপিডিয়া থেকে নেই নাই, নিয়েছি পিয়ার-রিভিউড জার্নাল আর স্বীকৃত একাডেমিক সংকলন থেকে। আর ইচ্ছে করেই কিছুটা পেছনের দিকের রেফারেন্স ব্যবহার করেছি এই কারণে যে, কেউ যেন ভাবতে না পারে যে এই গবেষণা পেপারগুলো ডঃ ইউনূসের নোবেল পুরষ্কারের খ্যাতির কারণে ইর্ষান্বিত হয়ে লিখা হয়েছে।)

গ্রামীন ব্যাংক কি, কবে কোথায় এর শুরু হয়েছে,

বিস্তারিত»

আউলা চিন্তা – নোবেল, অস্কার নাকি জাস্ট সুগার, কি চাই?

(ভাইরে, এই সিরিজে অনেক সমস্যা আছে, এক নম্বর সমস্যা হইলো গিয়া, গুরু-চন্ডালী দোষে দুষ্ট, প্রমিত, নন-প্রমিত, কথ্য, বাংলিশ সব মিল্লা-ঝিল্লা গেছে, দুই নম্বর সমস্যা হইলো গিয়া অনেকে মাইন্ড খাইতে পারেন বক্তব্যের শানে-নুযুলে, খাইলে খান, নিজ দায়িত্বে, যে গরম পড়ছে, তিন নম্বর সমস্যাটাই আসল, কোন বক্তব্য নাই, আজাইরা পোষ্ট)।

১।
“সমস্ত দিনের শেষে, শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে,
ডানায় রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;

বিস্তারিত»

ধূলোমাখা শহর, ধূলোমাখা স্মৃতি – ০৬

(একই সংগে অবাক আর খুশির খবর হচ্ছে, আমার এই সিরিজে ক্যাডেট কলেজ ঢুকে গেছে এবার। অবাক এই কারনে যে, এটা মাত্রই সিরিজের ছয় নম্বর পোষ্ট, আর খুশি এই জন্য, এটা কলেজের স্মৃতি)

ক্লাস নাইনের ক্রস-কান্ট্রি দৌড়ে সবার শেষে কলেজে ঢুকলাম, তাও দৌড়ে নয়, মেডিক্যালের গাড়িতে চড়ে। মাথা নীচু করে গাড়ি থেকে নামলাম, কলেজের শুভাকাঙ্খি, বন্ধু, হাউস মাষ্টার রুহুল আমীন স্যার, এমনি হাউসের চরম শত্রুরাও অবাক হয়ে গেল আমাকে গাড়িতে দেখে।

বিস্তারিত»

ওরিয়েন্টালিজম বিষয়ে আমার ভাবনা

সিসিবি’তে বেশ কয়েকজনকে কথা দিয়েছিলাম যে, ওরিয়েন্টালিজম সম্পর্কে লিখবো। ফিলিস্তিনী বংশোদ্ভূত, আমেরিকার কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্যের অধ্যাপক এডওয়ার্ড সাইদ ১৯৭৮ সালে এই বই প্রকাশ করেন। এটা আমার এ’ যাবতকালে পড়া অন্যতম আকর্ষনীয়+প্রভাববিস্তারকারী বই। আমার দৃষ্টিতে, মুক্তবুদ্ধির চর্চায়- বিশেষ করে জ্ঞানবিজ্ঞানের বর্তমান পাঠ্যসূচির ইউরোসেন্ট্রিক পরিমন্ডলে- এই বই বিশেষভাবে উপকারী।

মূল আলোচনায় যাবার আগে একটা বিষয় বলে নেই।- আমার ক্লাস শুরু হয়ে যাওয়ার কারনে এই লেখাটা তৈরীতে আমি খুব একটা সময় দিতে পারিনি।

বিস্তারিত»

পড়তে থাকুন সিসিবি, সেইসাথে শুনতে থাকুন রেডিও গুনগুন

রেডিও গুনগুন এর নতুন program. গুনগুন Grooving টাইম (3gt)আগামী ১৫ তারিখ থেকে regular বুধবার এবং শনিবার বাংলাদেশ সময় – রাত ৮-৯ টা। এটা একটা Dj Program. host আমরা তিনজন Rj অর্পি ,Rj অনিকা,আমি।যাদের লাইন slow তারা ৩২ কেবিপিএস লিংক চালাবেন,আর fast থাকলে ৬৪ কেবিপিএস লাইন।মিউজিক আপডেট করা হবে ।

যেসকল ক্যাডেটরা আপনাদের compose করা গান broadcast করতে চান ,তারা এখুনি মেইল করুন 3gt@radiogoongoon.com এ ।আমরা আপনাদের compose করা গান broadcast করব গুনগুন Grooving টাইম এ ।

বিস্তারিত»

লাস ভেগাসের ছবি

ভাই সকল (বোনদের কইতে সাহস হল না),

এই ছবিগুলো আমার এক বাংলাদেশী সিনিয়র ভাইয়ের কথা অনুযায়ী ইহজগতে শয়তানের আখড়া+পরকালে দোজখের স্যাম্পল “লাস ভেগাস” এ গিয়ে তোলা। সেই বড় ভাইয়ের মুক্তহস্ত স্পন্সরে আমরা চার বাংলাদেশী ভদ্রলোক B-) এবং এক ভদ্র মহিলা এক কাফেলায় সমবেত হয়ে বিস্তীর্ণ মরুভূমির বুক চিরে ফাইভ-সিটেড লেক্সাসে করে গিয়েছিলাম শয়তানের আখড়া জিয়ারতে। দুইদিন দুই রাত্রির সেই ভ্রমনের কিছু কিছু স্মৃতি তুলে রেখেছি আমার কাঁচা হাতে মোটামুটি মানের এক ক্যামেরায়।

বিস্তারিত»