(ভাইরে, এই সিরিজে অনেক সমস্যা আছে, এক নম্বর সমস্যা হইলো গিয়া, গুরু-চন্ডালী দোষে দুষ্ট, প্রমিত, নন-প্রমিত, কথ্য, বাংলিশ সব মিল্লা-ঝিল্লা গেছে, দুই নম্বর সমস্যা হইলো গিয়া অনেকে মাইন্ড খাইতে পারেন বক্তব্যের শানে-নুযুলে, খাইলে খান, নিজ দায়িত্বে, যে গরম পড়ছে, তিন নম্বর সমস্যাটাই আসল, কোন বক্তব্য নাই, আজাইরা পোষ্ট)।
১।
“সমস্ত দিনের শেষে, শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে,
ডানায় রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
পৃথিবীর সব রং নিভে গেলে পান্ডুলিপি করে আয়োজন……।
ব্লা… ব্লা… ব্লা… ব্লা… ~x(
সব পাখি ঘরে ফেরে, সব নদী, ফুরায় অফিসের 🙂 সব লেনদেন।“
হেঃ হেঃ আর আমি ফয়জুর রহমান, এক রমনীর গর্বিত পতি আর এক কন্যার গর্বিত পিতা, ফিরি আমার নিজের ঘরে। অফিস ফেরৎ গৃহ কর্তা।
তো এমনি এক সন্ধ্যায় বাসা ফিরে দেখি মা-মেয়ে মাথা দুলিয়ে দুলিয়ে কবিতা পড়ছে,
-“জনি জনি”; “ইয়েস পাপ্পা”
-“ইটিং সুগার”; “নো পাপ্পা”
-“টেলিং লাইজ”; “নো পাপ্পা”
-“ওপেন ইউর মাউথ”; “হা হা হা”।
মাথার মধ্যে ঢুকে গেছে ২য় লাইনটা। “ইটিং সুগার”; নো পাপ্পা” । হূ বাবা, বুঝতে হবে, অনেক মর্তবা আছে এই একটি লাইনেই। :-/
২।
আচ্ছা পহেলা বৈশাখে যেসব কর্পোরেট হাউসের মূল পন্যই বিজাতীয়, তারা এটাকে ব্রান্ডিং করবে কিভাবে? উত্তর পেলাম প্রথম আলোর বৈশাখী সংখ্যায়। পিজা হাট, বেটারা বেচে পিজা, বিজাতীয় খাবার। দেখলাম বিঙ্গাপনে একটা পিজার ছবি, পরিবেশন করা হয়েছে কলাপাতার উপরে।
ব্রান্ডিং নিয়ে কয়েকদিন ধরে খুব ভাবছি, গ্রামীনের ঠেলায় একটা পুরো জেনারেশনের নাম হয়ে গেছে “ডিজুস জেনারেশন”, বাংলালিংকের ঠেলায় হাইব্রীড তরমুজের নাম “বাংলালিংক তরমুজ”। অনেক অনেক কাল আগে, আমার এক ভাইয়া একটা মোটর-সাইকেলের গর্বিত মালিক হয়ে গেলেন। তিনি বলতেন আমার একটা “হোন্ডা” আছে। যদিও ওটা আসলে ছিল ইয়ামাহা মোটর সাইকেল।
সাপ্তাহিক ছুটি কিংবা ধর্মীয়, পহেলা মে বা বৈশাখ আমার ছুটির ব্রান্ড একটাই। মা-মেয়ে যখন সেজে-গুজে প্রখর রৌদ্রে মেলায় যায়, আমি একটা “ব্রেক” নেই তখন। ঘুমাই।
আমার ছুটির ব্রান্ড অ্যাম্বাসাডর হচ্ছে “ঘুম”।
৩।
নোবেল নিঃসন্দেহে অনেক ভারী একটা পুরুস্কার। অনেক উঁচা। নাহলে কি রবীন্দ্রনাথ আর এটার আশায় ইংরেজীতে গীতাঞ্জলী ছাপেন। আচ্ছা, মোটমাট কটা রবীন্দ্র রচনা ইংরেজীতে অনূদিত হয়েছিল। উনি মাত্র একবার কেন নোবেল পেলেন? কেউ একবার নোবেল পেলে কি আরেকবার দেয়া হয় না তাকে? পদার্থে তো মাদাম কুরি দুইবার পেয়েছেন, রবীন্দ্রনাথ কেন একবার পেলেন? আচ্ছা রবীন্দ্রনাথ যদি বাংলায় না লিখে সরাসরি ইংরেজীতে লিখতেন, তাহলে কি হত? এমনো হতে পারত, মাইকেল মধুসূদনের মত “ধরা খেয়ে” যেতেন, আর ধরা খাওয়ার পর বাংলায় লিখতেন।
ধূর এইগুলা কি ভাবি আমি? আমারে মাইনাস। মাইনাসের কোন ইমো আবার সিসিবিতে নাই। বিরাট সমস্যা।
আচ্ছা মাইকেন মধূসুদন যদি ইংরেজীতে সফল হতেন তাহলে “মেঘনাদ বধ” কে লিখতেন?
আরে দূর, এটা কোন প্রশ্ন হলো নাকি, আমি লিখতাম, আমি, ফয়েজুর রহমান, হেঃ হেঃ 😀
“বঙ্গ ভান্ডারে তব বিবিধ রতন
তা সবে অবহেলা করি, অবোধ আমি
পরধনে লোভে মত্ত করিনু এ মন।”
ভালো মুখস্থ নাই, কোথাও একটা ঘাপলা করছি, প্রথম লাইনে তের অক্ষর আসছে, আসার কথা চৌদ্দ।
৪।
গ্রামীন ফোনের চেয়ারম্যান হইলো গিয়া প্রফেসর ইউনুস সাব। “ব্যাংকার টু দ্যা পুওর” শান্তিতে নোবেল। উফ, আবার সেই নোবেল। কি মজা, একজন অর্থনীতিবিদ নোবেল পেয়েছেন শান্তিতে, হে হে। মাগার, এমন হইলো ক্যান? কারন কি? আরে কারন হইলো গিয়া “অর্থনৈতিক মুক্তি না হলে শান্তি আসে না”। কিন্তু উলটাও মনে হয় সত্য। “অর্থনৈতিক মুক্তি হলেই শান্তি আসে না”। আমি অবশ্য ব্যাংকিং বুঝি না, আমি ব্যাংকিং নিয়া কথাও বলি না। তবে আমি কি নিয়া উনার পিন্ডি চটকাব? ঠিক ধরেছেন, দারিদ্র্য নিয়া।
মানুষ কি শুধু পয়সার জন্যই দুই-নম্বরি করে? খ্যাতি পাবার জন্য করে না? করে মনে হয়। কি বলেন আপনারা।
স্লামডগ মিলোনিয়ার অনেক গুলা অস্কার পেয়েছে। “জয় হো, জয় হো”। কোটি টাকা তো পাইছে, ভাই মরছে তো কি। টাকা পাইছে, নায়িকা লাফায় লাফায় কাছে আসছে, হেরা তো নাচানাচি করবই। ১৫ মিলিয়ন ডলার বাজেটের ছবি, অস্কারের আগেই কামায় ফেলছে ১৭০ মিলিয়ন। আরও কামাইবো কইছে। বস্তির ছেলে-মেয়ে গুলোর জন্য স্কুল-বৃত্তির ব্যবস্থা করেছে, গাড়ির ব্যবস্থা করেছে ফ্ল্যাটের ব্যবস্থা করেছে। আর কিছু না হোক, বস্তির দুইটা বাচ্চার জীবন তো বদলে গেছে। কত খরচ হল মোটমাট তাহলে, ধরি আরও ১৫ মিলিয়ন। তাহলে মোট খরচা হইলো গিয়া ৩০ মিলিয়ন। বিনিময়ে আটটা অস্কার আর ১৪০ মিলিয়ন ডলার “ইনটু দ্যা পকেট”।
কি খ্যাতি আর কি পয়সা, কামানো জন্য দারিদ্র্য আসলেই ভালো একটা পন্য, কি কন প্রফেসর সাব?
জয় হো রেহমান ভাই, জয় হো অনিল ভাই, জয় হো ইউনূস সাব।
৫।
মন দিয়ে লেগে থাকলে আসলে সফলতা আসবেই। কি বলেন? এই দেখেন বাফুফে। মন দিয়ে চিৎকার করছে, “একটি মাঠ দিন, ভাই একটি মাঠ দিন”। টাকা লাগে দিবে গৌরী সেন। মাঠ লাগে দিবে বসুন্ধরা গ্রুপ। সংগে আছেন দূর্নীতির মূলোৎপাটনের প্রধান ব্যক্তি। তিনি মাঠ দিবেন সারা দেশে, বসুন্ধরা দিবে রাজধানীর নদীর ধারে। দুই বিপরীত মেরুর লোক, এক টেবিলে পাশাপাশি বসে মাইক্রোফোন ঠেলাঠেলি করে।
“কত রঙ্গ জানোরে মানু, কত রঙ্গ জানো,
তুমি এই ভালো এই মন্দ, ক্ষনে হাসো ক্ষনে কান্দো, ……………।“
খাইছে এর পর কি? মনে নাইক্যা। 😀
বেকুব পাব্লিক, বাফুফে কে বাড়ি সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব দিলেই তো পারে। বলা তো যায় না, দুই নেত্রী একই টেবিলে পাশাপাশি বসে মাইক্রোফোন ঠেলাঠেলি করলেও করতে পারে। আহা এই দৃশ্য দেখতে পারলে জীবন টা মোটামুটি স্বার্থক হইত।
৬।
এমবিএ ভর্তির ধান্দা করছি। আইইউবি। তুহিন বলেছে এখানের মেয়েদের বুদ্ধি :-B ভাল। এই বুড়া বয়সে এতকিছু ট্যাকল করতে পারব কিনা, বড়ই পেরেশানীতে আছি।
আচ্ছা আমি এমবিএ কেন করতে চাচ্ছি? কর্পোরেট ভ্যালু বাড়ানোর জন্য? বেশি বেতনে চাকুরী জন্য? কই চাকুরী করব? পিজা-হাট, গ্রামীন ফোন, বাংলালিংক নাকি বসুন্ধরা গ্রুপে? নাকি কমিশনে বসে বড় বড় আমলাদের সংগে মিটিং এর জন্য? যারা অন্যায় কে অন্যায় দিয়ে প্রতিরোধ করতে চান বা অন্যায়ের প্রতিবাদ করেন অন্যায় দিয়ে?
মাথায় কবিতা ঘুরে, “ইটিং সুগার”; “নো পাপ্পা”। :tuski: :awesome:
এইরকম চমৎকার লিখেন কেম্নে বস ??? কোনো টিপস ??? :boss: :boss: :boss: :boss: :boss:
😀
টিপস দিমু না, তুমি শিখ্যা ফেলবা। ;;)
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বস, আমার কুড়ানী যোগাড় করতে পারলেন ???? 😕 😕
🙁
বইটা খুজছি, বুঝছো, পাচ্ছি না।
তবে তোমাকে কবিতাটা খুজে দিব, ইনশাআল্লাহ।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আবার প্যারেডে দেখা হইয়া গেল ফয়েজ ভাই।কেমন আছেন?
ফয়েজ ভাই :salute: :salute:
আমি কি করলাম, তুমি হুদা কামে স্যালুট দাও ক্যান আমারে? :-B
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাই, :salute:
পুরো পোষ্টের সাথেই একমত।
তবে আপনি যতটা ধোঁয়াশা ধোঁয়াশা দৃশ্য দেখছেন, আসলে ততোটা তা নয়। এসব সংকট/পাজল সমাধানের জন্য চাই প্রত্যেকটার সুনির্দিষ্ট রূপ অনুধাবন+কারণ চিহ্নিতকরন যা' নিয়ে যাবে সমাধানের পথে। (একে একে সেই চেষ্টা চলছেও)
পরামর্শঃ Naomi Klein এর একটা বই আছে, No Logo যেখানে এই ব্রান্ডিং-এর ব্যাপারটা আলোচনা করা হউএছে। আপনার ভালো লাগতে পারে। ইউ টিউবে তার ছোট ছোট লেকচারও আছে। (লেখক নিজে মূলতঃ সাংবাদিক হওয়ায় তার লেখা/কথা সাধারণ পাব্লিকের বুঝতে সহজ হয়)।
আমার একটা currection আছে আপনার ধারনায়।- রবীন্দ্রনাথ নোবেল পুরষ্কারের জন্য লিখেননি, এমনকি তার লেখা নিজে অনুবাদও করেননি। এই অনুবাদকর্মটি করেছিল তার লেখায় মুগ্ধ কিছু ইংরেজ সাহিত্যিক, যারাই আবার কিছুদিন পরে রবীন্দ্রনাথের সমালোচনা শুরু করেছিল (সেটা ভিন্ন প্রসংগ)।
মধূসুদনের যে অংশটা আমার সবথেকে বেশি ভালো লাগে, তা হলোঃ
"কি সুন্দর মালা আজি পড়িয়াছো গলে!
- হা ধিক, ওহে জলদলপতি এই কি তোমার সাজ?
অজেয়, অলংঘ্য তুমি। এই কি তোমার ভূষণ?
কোন গুণে কহ দেব শুনি, ...দাশরথী কিনেছে তোমারে?" (লাইনগূলোর আসল কাঠামো ঠিক মনে নাই ~x( )।
"জাতীয় বীর" ইউনূস স্যারের বিষয়ে কিছুদিন পরে লিখুম। তবে একটা কাজ যদি করতে পারেন তাইলে দারুন হইতোঃ জোবরা গ্রামে গিয়ে যদি নিজ চোখে দেখে আসতেন গ্রামীনের মাইক্রোক্রেডিটের জোয়ারে আসা উন্নয়নের ছবিটা।
আজ ক্লাসে আলোচনা করলাম একটা বই (আসলে একটা এমপিরিক্যাল গবেষণা), যেখানে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে "কেনো পূঁজিবাদী উতপাদনক্ষেত্রে (কারখানা/অফিস) শ্রেনী সংগ্রাম হচ্ছেনা"। দারুন লেগেছে আমার।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
খাইছে, তুমি আমারে জোবরা গ্রামে যাবার কও নাকি? ক্যান, ডাটা নিবার জন্য?
শক্ত শক্ত বইয়ের নাম দিছ দেখলাম। দেখি, পড়মুনে। ব্যস্ত মানুষ, টাইম নাই 😀
ছোট একটা ভূল করছি, করলাম আর কি, রবীন্দ্রনাথ বিশাল মনের মানুষ, নিশ্চয় আমারে মাফ করি দিবে।
এমপিরিক্যাল? এইটা কি জিনিস, খাইতে কেমন লাগে?
আমি কিন্তুক তোমারে খুব ডরাই, জান তো, তুমি খালি শক্ত শক্ত কথা কও।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমার সবচেয়ে ভালো লাগে নবম ইন্দ্রের সাথে যুদ্ধের লাইনগুলা-
কহিলা কর্বরপতি গর্বে সুরনাথে,
"যার ভয়ে বৈজয়ন্তে সচীকান্ত বলী
সদা কম্পবান তুমি, হত সে রাবনী
তোমার চক্রান্ত্ মুঢ় কপট সমরে-
তেই বুঝি আসিয়াছ তুমি লঙ্কাপুরে।
নির্লজ্জ! অবধ্য তুমি, অমর, নহিলে
দমনে শমন যথা দমিতাম তোমা।
না পারিবে তুমি নাথ রক্ষিতে লক্ষণে,
এ মম প্রতিজ্ঞা দেব তোমার চরণে।
very chivalrous!!! I was like "thats how a man should talk."
এই বিষয়ে একটা পোস্ট লেখার ইচ্ছা আছে। মাহমুদ ভাই, আপনি যদি লেখেন তাইলে আমি অফ যাই। আপনি এই ব্যাপারে আমার চেয়ে অনেক বেষি পড়াশুনা করছেন।
অসাধারণ বস ...সিম্পলি অসাধারণ :hatsoff: :hatsoff: :hatsoff:
ব্র্যানড নিয়াই কাজ করতে হয়....পণ্যে মেলামিন দিয়া বাচ্চাদের ধ্বংস করতে হয়...
আমার কাজ সেটা এমনভাবে খাওয়ানে যাতে বাচ্চারা তো ভাল... শিক্ষিত মা জননীও টের না পায়...কি কি আবেগ তাদের এটি খেতে বাধ্য করবে তাই চিন্তা করি...আর মনে মনে ভাবি...কবে কোন গ্রামে শ্যুটিং করতে গিয়ে অনির্বাণের সাথে দেখা হবে....আমি বলব- আরে তুই এখানে?ও বলবে- আমাদের তো এখানেই থাকার কথা ছিল বন্ধু...কিংবা...সুখেই আছিস..সুখেই আছিস
শেষে এই গল্পটা যখন সবাইকে বলব তখন কেউ আর মনে রাখবে না অনির্বাণকে....ভাববে ... ছেলেটার কি দারুণ এক অতীত ছিল..আসলেই বস মানুষ
আমার সেই অনির্বাণ বন্ধুটি আর কেউ নয় আমার আগের ক্যাডেট...আহসান
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
আহসান, এইটা কেডায়, গ্রামে গিয়া পইড়া আছে নাকি?
খুইল্ল্যা কও তো মানু
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আহসান আমার আগের নাম্বােরর ক্যাডেট, ভার্সিটিতে একসাথেই বাম ঘরানার আন্দোলন করতাম...পরে আমি ব্যস্ত হইলাম ফিল্ম সোসাইটি নিয়া ও ঠিকই থেকে গেল... সেই কাঙ্খিত যৌথ খামারের কিংবা শ্রেনীহীন মানুষের স্বপ্ন আর আমার থাকল না...ও ঠিকই থেকে গেল...আমি প্রেম করলাম বিয়ে করলাম...যার ফলে বাধ্যতামূলক ;চাকরীও করতে হচ্ছে...ও ঠিকই আছে....গ্রামে যায় কৃষক শ্রমিকদের সংগ্রাম বোঝায়...কয়লা, শুক্ষা নিয়ে আন্দোলন করে...ও ঠিকই আছে
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
আহারে, যদি এই পাগল পোলাটার মত হইতে পারতাম...............।
আহসানরে আমার সালাম দিও। কইও "পাগল হইতেও গুর্দা লাগে, ওর অইটা আছে, আমার নাই" ।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
হুম এটা সামনে না বললেও মনে মনে স্বীকার করি........................
জানায়া দেব
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
ভাই এইডা কি লিখলেন !!!! :boss: :boss: :boss: :boss:
একটু টিপস দেন না :salute: :salute:
কি খাওয়াইছো তুমি আমারে, হুদা টিপস চাও ক্যান?
😉 😉
দিলাম,
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
১৭ তারিখ খাওয়ামু নে 😉
ফয়েজ ভাই :salute:
আমারেও একটু টিপস দিয়েন।
:boss: :boss: :boss: :boss: চরম লিখচেন।
ওই ছবিতে তোমারে এত ঢ্যাঙ্গা ঢ্যাঙ্গা লাগে কেন? মাথা ওমর ফারুক হাউসের উপ্রে গিয়া ঠেকছে,
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ভালো পোস্ট, চিন্তার খোরাক জোগায়। ম্যারী কুরীর একটি নোবেল পদার্থে আর অপরটি রসায়নে বোধহয়।
:thumbup: :thumbup: দোষটা বোধহয় জেনেরেইশনেরই, গ্রামীন ফোনের না, সবাই ই নিজের পন্য বাজারজাত করতে চাইবে, সবচেয়ে বেশী মুনাফা অর্জন করতে চাইবে এটাই স্বাভাবিক।
গ্রামীন ফোন জানে, ঢোলে ক্যামনে বাড়ি দিলে রাধা নাচবো, গ্রামীন ফোন ঢোলে বাড়ি দেয়, রাধারা নাচে। 😀
তুমি আছ ক্যামুন?
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
একদম সঠিক কথা কইসেন। পোলাপানরে আজাইরা প্যাচাল পাড়ানোতে এক্সপার্ট বানায় দিসে জিপি।
জিপি এর ব্যান চাই 😀
আমি বেঁচে আছি, ধন্যবাদ। ও হ্যা আরেকটি ব্যাপার যেটা লিখতে ভুলে গিয়েছি, ডঃ ইউনুসের নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তিতে কি আপনি কোন ষড়যন্ত্র দেখছেন? দেখে থাকলে সেটা কি? আপনি বিস্তারিত কিছু লেখেননি, এজন্য জিজ্ঞেস করলাম।
@ অর্ণব,
"ব্যাংকিং খাতে গরীবদের কিভাবে জড়ানো যায়", এর সবথেকে গ্রহনযোগ্য এবং উপাদেয় সমাধান দিয়েছেন প্রফেসর ইউনূস। তাই এটা আমার দৃষ্টিতে ষড়যন্ত্র নয়, বরং কর্পোরেট দুনিয়ার তরফ থেকে তাকে দেয়া "উপহার"।
তোমাকে আসলে বলে বুঝানো যাবে না, তুমি মাঠ পর্যায়ে গেলে বুঝতে পারবে। তোমাকে বরং একটা উদাহরন দেই মাঠ পর্যায়ে কাজ করা কর্মীর। আমি তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম তারা ঋন দেয় কিসের ভিত্তিতে। তার উত্তর ছিল মোটামুটি এই রকমের " প্রথমে তার বাসাটা দেখি, দেখি কতখানি জায়গার উপরে, এর পর দেখি গাছ-টাছ আছে নাকি, গরু আছে নাকি কিংবা অন্য কিছু স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি, আমরা মিনিমাম এক-বান টিন থাকলে তাকে ঋন দেয়ার উপযুক্ত ধরে নেই, কারন পড়ে টাকা দিতে না পারলে টিন খুলে বিক্রী করা যাবে, আরও দেখি উপযুক্ত সামর্থ্যবান মানুষ কি রকম আছে যারা আয় করতে পারে, আর পোষ্য কি রকম যারা আয়ের উপযুক্ত নয়, যদি দেখি পোষ্য বেশি, তাকে ঋন দেই না"। "ঋন আদায় না করতে পারলে কি কর তোমরা" উত্তরে বলেছিল "কেউ যদি ঋন শোধ করতে না পারে তাকে আমরা বলি এলাকা ছেড়ে শহরে চলে যেতে, কারন সে এলাকায় থাকলে আমরা বারবার আসব ঋনের টাকা ফেরৎ নিতে, তবে সে যদি উধাও হয়ে যায় তবে উপরে রিপোর্ট দিয়ে দিব এলাকা থেকে চলে গেছে, সেক্ষেত্রে আমাদের উপর আর চাপ আসে না।"
আমার কাছে, কেন জানি মনে হয়, এটা খুব একটা ভালো উপায় নয় প্রান্তিক লোকদের জন্য। তবে আমি এই পদ্ধতির প্রতিবাদও করি না, কারন আমার কাছে এর থেকে ভাল উপায় আর নেই।
তাই ইউনূস সাহেবের নোবেল আমার কাছে শুধুই একটি খবর, খুশি হবার মত কিছু নয়।
আমার কাছে খারাপ লাগে, ব্যাংকার হিসেবে ইউনূস সাহেব জানেন তিনি কোথায় কোথায় গরীবদের উপকারের বদলে ক্ষতি করে ফেলছেন। কিন্তু তিনি এমন ভাব করেন যেন তিনি "ওহী" দিয়ে কাজ করছেন। এটা আমার কাছে ভন্ডামো মনে হয়।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
এটা ঠিক যে এটা মোটেও ভালো কোন উপায় নয়, কিন্তু খেয়াল করে থাকবেন তাদের মোট ঋণগ্রহীতার মধ্যে শতকরা মাত্র ২ ভাগ ডিফল্টার হয়। অর্থাৎ, সেই অ্যালিগেইড খারাপ উপায়ের শিকার হচ্ছে শতকরা মাত্র ২ জন। বাকী ৯৮ জন কিন্তু ঠিকই ঋণ পরিশোধ করতে পারছে। আমরা বোধহয় এই কনসেনসাসে পৌছতে পারি যে ওভারঅল এটা ভালোই করছে।
:salute: :salute: :salute:
আজরাইরা প্যাচাল পড়তে দেখি খারাপ লেগে না 😀
বস আসবেন নাকি ঢাকায় ১৭ তারিখ ? আপ্নেরে দেখতে মন চায় 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
এই মন কিযে চায় বল............।
বাকিটা সেন্সর
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
অসাধারণ ফয়েজ ভাই। অনেক কথা মাথায় আসলো। আপনার পোস্টটা মোটেও আজাইরা না। ক্যাজুয়ালি বলা খুব খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা। আপনার পোস্ট প্রিয় রাখতে রাখতে ফতুর হই গেলাম।
ওই তোমার আপডেট কি? ছক্কা নাকি অক্কা?
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
:thumbup: :thumbup: ;;; ;;;
হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন
এইবার চৌদ্দটা হইছে 😀
কত রঙ্গ জানোরে মানুষ
কত রঙ্গ জানো
তুমি এই ভালো এই মন্দ
ক্ষনে হাসো ক্ষনে কান্দো
বুঝিনা তার মর্ম 😀
এমবিএ করতেছেন ক্যান? মেম বিয়ে করবেন নাকি? 😉
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
এমবিএ করলে মেম বিয়ে করা যায় নাকি...??? 😀
ওরে... :awesome: :awesome: :awesome:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আরে না, দুই পাশে মেম নিয়া ঘুরুম, আর সামনে একটা বইয়া থাকবো, এর লাইগ্যা এমবিএ করি।
তোমার তো এইগুলা লাগবো না, যে প্রফেশনে যাইতেছো, এমনি এমনি "ভাইয়া" হইতে পারবা। 😉
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
'ভাইয়া' না, আমি 'ভাইজান' হইতে চাই 😉
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
ইসসসসিরে ......... ঢাকা ভার্সিটিতে এমবিএ তে চান্স পাইছিলাম ...... কিন্তু এক কলিগ যখন দেখাইয়া দেখাইয়া ম্যাগনিটজমের অংক করা শুরু করল, ওইটা বাদ দিয়া এমএসসি ধরলাম। আগে যদি জানতাম এমবিএ করলে মেম নিয়া ঘুরা যাইব ............... :dreamy: :dreamy: :dreamy: :dreamy: :dreamy:
স্বর্গে উঠার একটা সিড়ি আছে। কিন্তু স্বর্গটা কোথায়? সিড়ি বেয়ে উঠতে উঠতে এক সময় মোহ ধরে যায়, উঠতে থাকি, উঠতেই থাকি। নামার কথা একবারও খেয়াল হয় না। তবুও কেউ উঠতেই থাকি, আবার কেউ কেউ পা পিছলে এক্কেবারে ধপাস!!
এটাই তো কর্পোরেট জগতের মূলমন্ত্র ফয়েজ?
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
সানাভাই,
কিছু মনে নিয়েননা বস, আপনার সাথে একটু দ্বিমত করি। আপনি যেটাকে মূলমন্ত্র বলছেন, তা' কি আসলেই মূলমন্ত্র, না মূলমন্ত্রের মোহময় বন্ধন? সাপুড়ে বীণ বাজালে নাগিনী নাচে, কিন্তু তখন কি আমরা সাপের নাচ আর বীণের সূরকে একই জিনিস বলি?
- এই যে আপনি স্বর্গে ওঠার সিঁড়ি বাইতেই আছেন(কপিরাইটঃ আপনে 🙂 ), ফয়েজ ভাই সেই সিঁড়ি খুঁজে পেতে এমবিএ'তে ভর্তি হলেন,- এসবই হচ্ছে আমাদের "নাচ" আর বীণের সুর হল 'পণ্য উতপাদন' যেখানে সাপূড়ে হল পুঁজিপতি।- (মার্ক্সের পুঁজির পাঠ থেকে আমার ভাবনা। রেগুলার ক্লাসের পড়ার পাশাপাশি গত কয়েকদিন ধরে পুঁজির সাথে ডেটিং করছি 😛 )
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
দুই বসে কথা কয়, আমি কিছু কমু না, ওয়ে ওয়ে ............।
:awesome: :awesome: :awesome:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
এই পণ্য উৎপাদনের পদ্ধতি আর উপায়ই আমাদের জীবনধারনের সকল বিষয়ে কিছু না কিছু প্রভাব ফেলেছে।
নাহ, মাহমুদরে নিয়ে আর পারা গেল না!! কেম্নে কি? কর্পোরেট জগত নিয়ে ঠাট্টা-মশকরারে ও শেষ পর্যন্ত মার্ক্সবাদে নিয়া ঠেকাইছে!! 😀 😀 😀
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
সানা ভাই,
আসলে হইছে কি, এই লেখাটা যে সময় আসল, তখন আমি মার্ক্সের পুঁজি পড়তেছিলাম। তাই আর কি...... 😀
তবে আমার কেন জানি মনে হয়, ইউনিভার্সিটিতে আপনে কোন সমাজতান্ত্রিন ছাত্রসংগঠনের সাথে ছিলেন। আমার অনুমান ঠিক না ভুল জানায়েন। এই ধারনা হবার কারণ হল, আমি ঢাবি'তে যে কয়জন এক্স-ক্যাডেটকে সক্রিয় ছাত্র রাজনীতিতে দেখেছি, তারা প্রায় সবাই এই ধারাতে, এমনকি ছাত্রদল-ছাত্রলীগের খেয়োখায়ির যুগেও (শুধু আমাদের ব্যাচের মকক এর একটা আর সকক এর একটা বাদে)।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
ইউনুস আঙ্কেলের সাথে আম্রিকার ভাল সম্পর্ক না থাকলে নোবেল পাইত কিনা সন্দেহ আছে... :-B
আর মাইক্রোক্রেডিট নিয়া কি কমু...বড়ই তামশার জিনিস!!!
মাইক্রোক্রেডিটের কনসেপ্ট যদি আজ থেকে ৫/৬ শো বছর আগে থাকত, তাইলে যেসব ঔপনেবিশ দেশ ইতিহাসে ভিলেইন হিসেবে আছে তারা ছল, বল, কলা-কৌশল ছাড়াই শুধু এটা দিয়েই অন্য জাতির 'ইয়ে' মেরে বড় লোক হয়ে যেতে পারত... 😛
(ব্যক্তিগত মতামত!)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আমার প্রথম প্রশ্ন কিভাবে? যদিও এটা আমার শুধুই ব্যক্তিগত একটা মতামত, যদিও ডঃ ইউনুস সম্পর্কে তাঁর নিজের আত্নজীবনী ছাড়া আর কিছুই আমার পড়া হয়নি তারপরও আমার মনে হয় ক্ষুদ্রঋণের ব্যবস্থাটা তো খারাপ না? কি হতে পারে ক্ষুদ্রঋণের অল্টার্নেইটিভ যদি এটাকে তুলেই দেওয়া হয়? আর ক্ষুদ্রঋণ ব্যাপকভাবে ব্যাবসাসফল এটা তো এর কোন দোষ না, মুনাফা না থাকলে তো কেউ বিনিয়োগ করবে না, নাকি? আমি আমার বৃহৎ পরিবারের মধ্যে একজনকে চিনি যে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে উপকৃত হয়েছে। যদিও অর্থনীতি পড়িনি তারপরও এটা জানি ঋণের চাহিদা কতটুকু পুরণ হচ্ছে এটা একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়লের একটি সুচক। উন্নত বিশ্বে মোটামুটি ঋণছাড়া প্রাত্যহিক জীবন অচল। পদে পদে ক্রেডিট কার্ড, ওভারড্রাফট, মর্টগেইজ, শর্টটাইম লোন ইত্যাদি ইত্যাদি। আমাদের মত গরীব দেশে ঋণের চাহিদা কিছুটা হলেও পুরণ করছে একটি প্রতিষ্ঠান এটাতেতো আমি দোষের কিছু পাই না। আর গ্রামীন ব্যাঙ্কতো ব্যাপক ব্যাবসাসফল, বাংলাদেশের মত একটি দেশে নিজের সফল কর্পোরেইট চিত্র ফুটিয়ে তুলতে পেরেছে। আর গ্রামীন ব্যাঙ্ক ব্যাবসাসফল এটাই কি এসেন্সিয়্যলি প্রমান করে না যে গ্রামীন ব্যাঙ্ক তার কাস্টোমারদের খুশী করতে পারছে? নাহলেতো তার পন্য এতবছর ধরে মানুষ কিনতো না, তাই না।
মাইক্রোক্রেডিটের বড় ফাঁকের একটা হচ্ছে এর ইন্টারেস্ট রেইট...তুমি যদি ভাল করে খুঁটিয়ে দেখ, তাইলে বুঝতে পারবে ওরা যে ইন্টারেস্ট এর কথা বলে সেটা ইফেক্টিভ রেইটটা না...কারণ ইফেক্টিভ রেইটটা অনেক বেশি...এ কারণেই বছরের পর বছর ধরেও মানুষ ঋণের বোঝা থেকে মুক্তি পায়না...পাবে কেম্নে? দেখা যায় মূলের চেয়ে সুদের পরিমাণ বেশি হয়ে যায়...
প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে এটা থেকে কি কেউ উপকৃত হয় না????
-করে, যাদের স্বল্প সময়ের মধ্যে (Short run!) টাকা ফেরৎ দেবার সামর্থ আছে শুধু তারাই...
অন্যান্যদের ক্ষেত্রে Debt begets debt বড়ই প্রযোজ্য... :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
হুম, সেই স্বল্প সময়ের মধ্যে টাকা ফেরৎ দেবার সামর্থসম্পন্ন গ্রামীন ব্যাঙ্কের দ্বারা উপকৃত হওয়া মেম্বারদের পার্সেন্টেইজ কত? ৯৮% (সুত্র- উইকিপিডিয়া) যেহেতু, গ্রামীন ব্যাঙ্কের মেম্বারদের রিপেইমেন্ট রেইট ৯৮%। অর্থাৎ, আপনার যুক্তিমতে সাড়ে সাত মিলিয়ন ঋণগ্রহীতার (সুত্র- উইকিপিডিয়া) ৯৮% হচ্ছে গ্রামীন ব্যাঙ্ক দ্বারা লাভবান। তাই না? আর সুদের হার? ২০% (সুত্র- উইকিপিডিয়া)। বানিজ্যিক ব্যাঙ্কের চেয়ে অনেক বেশী সন্দেহ নেই, কিন্তু মাইক্রোফাইনান্সতো আবার জামানত নেয়না কোন এবং ৫০ টি সাপ্তাহিক বা দ্বিসাপ্তাহিক কিস্তিতে টাকা পরিশোধ করা অ্যালাও করে, এবং বানিজ্যিক ব্যাঙ্কের তুলনায়তো এর পরিচালনা খরচও বেশী যেহেতু এরা অপারেইট করে ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং। তাদের লাভ করতে হবে তো, নাকি?
আপনার এই বক্তব্য সঠিক নয় বলে আমি মনে করি, কেননা নোবেল আমেরিকা দেয়না, নোবেল দেয় নরওয়েই এবং সুইডেন। আমি আশা করতে পারি যে, আপনি দাবী করবেন না যে, "আরে, আম্রিকার সব জাগায়ই হাত আছে।"
তোমার শেষ মন্তব্যের জবাব দিয়ে লাভ নেই, তাই দিচ্ছি না...
মাইক্রোক্রেডিটের কথায় চলে যাই।
এটা মানেই এরা উপকৃত হয়েছে??? কেম্নে কি???...তুমি বলতে পার গ্রামীণ ব্যাংক ঋণ আদায়ে খুবই দক্ষ একটি প্রতিষ্ঠান!!!!
আমি তোমাকে আগেই সতর্ক করেছিলাম সুদের হারের ফাঁকিটার ব্যাপারে...কোনই লাভ হয় নি। আবার বলি, এই রেইটটা ইয়েল্ড রেট (Yeild rate)...ইফেক্টিভ রেইট (effective rate) না...তুমি জেনে আশ্চর্য্য হবে, ইফেক্টিভ রেইট ৪০% থেকে ৭০% এর আশে পাশে উঠা-নামা করে!!! মূলতঃ নির্ভর করে কে কত কিস্তিতে শোধ করতে পারবে...যত বেশি কিস্তি, তত বেশি ইন্টারেস্ট রেইট!!!
মাইক্রোক্রেডিটের অন্য বড় অসুবিধা এর নামের মধ্যেই বিদ্যমান। এই ঋণ এত বড় নয় যে তা দিয়ে কেউ স্বাবলম্বি হয়ে যাবে, আবার এত ছোট নয় যা চট করে শোধ করা যাবে (অন্ততঃ গ্রামের হত-দরিদ্র মানুষের জন্য)
তাহলে এই কন্সেপ্ট কি পুরোটাই ভুয়া??? অবশ্যই নয়।
কিন্তু এটাকে কার্যকরী করে তুলতে এর সুদের হার কমাতে হবে, ঋণের অর্থের পরিমাণ বাড়াতে হবে। ঋণ আদায়ের ক্ষেত্রে যে কঠোর মনোভাব (কোন কোন সময় বর্বর) এদের, তা নমনীয় করতে হবে...
এখন পর্যন্ত গ্রামীন ব্যাংক একটি চরম সফল ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান। কিন্তু জনসেবামূলক বললে তা নিতান্তই ফাঁকা বুলি হয়ে যাবে...
:thumbup: :thumbup: :thumbup:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
বস্তুত কোন ফাকি নেই। গ্রামীনের ওয়েব, উইকিপিডিয়া, ইউনুসের জীবনী এবং একটি আর্টিকেল http://www.gdrc.org/icm/grameen-article4.html এই চারটি সোর্সেই আমি দেখেছি গ্রামীনের সুদের হার ২০%, সরল চক্রবৃদ্ধি নয়, সুদ হিসাব হয় সপ্তাহান্তে বা দ্বিসপ্তাহান্তে, এবং কিস্তির টাকা প্রথমে পরিশোধ করে আসল, আসল পুরোটা পরিশোধিত হওয়ার পর সুদ পরিশোধ শুরু হয়। ফলে, দেখা যায় যদি ৫০ সপ্তাহে কেউ টাকা পুরো শোধ দিতে পারে তার ইফেক্টিভ সুদের হার হয় ১২-১৫% সরল যেখানে বানিজ্যিক ব্যাঙ্কের সুদের হার ১৩-১৭% চক্রবৃদ্ধি। আপনার দেয়া তথ্য যে গ্রামীনের ইফেক্টিভ রেইট ৪০-৭০% এটা আমি মনে করি না কোন অফিসিয়াল সোর্স দ্বারা সমর্থিত।
আপনার কাছে আমার প্রশ্ন নাম করুন বাংলাদেশের কোন একটি প্রতিষ্ঠান যাকে আপনি জনসেবামুলক মনে করেন?
গ্রামীন ব্যাঙ্কের ডিফল্টারদের হার ১০০ জনে ২ জন, অর্থাৎ ১০০ জনে ৯৮ জনই ক্রয় করা ঋণের দাম পরিশোধ করতে পারছে বা সুদ দিতে পারছে। টাকা দিয়ে প্রয়োজন ছাড়া কেউ কিছু কিনে না। কেউ ঋণ নিচ্ছে এটাই এসেন্সিয়ালি প্রমান করে তার কাছে টাকা নেই কিন্তু তার টাকার দরকার। সে যখন সেই ঋণের দাম পরিশোধ করতে পারছে এটা প্রমান করে সে তার ঋণ বিনিয়োগ করে লাভবান হয়েছে বিশেষত যেখানে গ্রামীন ব্যাঙ্কের মত প্রতিষ্ঠান এটা নিশ্চিত করে বিলিয়োগ ব্যাতীত অন্য কোন পারপাসে তারা ঋণ দিচ্ছে না। আর লিটিগেইশনে যেতে হচ্ছে কিংবা পাওনা টাকা উসুলের প্রসিডিঙ্গে যেতে হচ্ছে ১০০ জনে ২ জনের ক্ষেত্রে। সেই ২ জনের কাছ থেকে ব্যাঙ্ক কিভাবে টাকা আদায় করলো সেটা দেখে হয়তো বলা যেতে পারে ব্যাঙ্ক ঋণ আদায়ে কতটা দক্ষ একটি প্রতিষ্ঠান, কিন্তু বাকি ৯৮ জন যারা ডিফল্টার নয় তাদের ক্ষেত্রে এই কথা খাটে না।
তাদের ঋণ গ্রহীতার সংখ্যা সাড়ে সাত মিলিয়ন কেন তাহলে, তারা যদি উপকৃত নাই হবে? একতা মজার ব্যাপার খেয়াল করে থাকবেন গ্রামীন ব্যাঙ্কের সমালোচনা যারা করে থাকে তারা কেউই কিন্তু ঋণগ্রহীতা নয়।
😮 😮 😮
তোমার সোর্স দেখে আর কিছু বলার প্রয়োজন মনে করছি না...আর ভাল কথা, যে আর্টিকেলের লিঙ্ক দিয়েছ লেখকের পরিচয় দেখলাম না...ধরে নিচ্ছি উনি গ্রামীণেরই কেউ হবে... ;)) ;)) ;))
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আমার মনে হয় এখন আপনি যেটা করছেন সেটা ক্রমাগত গোলপোস্ট সরিয়ে যাওয়া। আপনি বাজারে যদি কিছু কিনতে যান সেটার দামতো বিক্রেতাকেই জিজ্ঞেস করবেন তাই না? আপনিতো কোন কনস্পাইরেইসি থিওরিস্টকে জিজ্ঞেস করবেন না? ঋণ যা কিনা একটি পন্য সুদ যার দাম, গ্রামীন ব্যাঙ্কের ঋণের সুদের হার কত এটার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সুত্র তো গ্রামীন ব্যাঙ্ক নিজেই তাই না? আপনার কাছে গ্রামীন ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইটে প্রাপ্ত সুদের হার গ্রহনযোগ্য মনে হয়নি, কেন? আমি জানি না। তাহলে আপনিই বলুন গ্রামীন ব্যাঙ্কের সুদের হার কত এই তথ্যের গ্রহনযোগ্য সোর্স আপনার কাছে কি।
অর্নব,
সিসিআর-এর আর্টস পার্টির পক্ষ থেকে (শুনছিলাম তুমিও) তোমার কাছে একটা দাবি করছিঃ মানবিকের বিষয়গুলোর দিকে আরো মনোযোগ দাও। বিজ্ঞানের (বিশেষ করে বিবর্তন-সম্পর্কিত) তোমার পড়াশোনা যেই পরিমান শক্ত, মানবিকের দিকে সেই পরিমান দূর্বলতা দেখা যাচ্ছে।
অন্যকোন ফোরাম নাই কথাটা তোমাকে বলার। তাই এখানেই বললাম। মাইন্ড কইরো না আবার। তুমি এই নিজের লাইনে (মানে মানবিকে) আসলে একটা বিরাট কাজ হবে বলেই আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
ডঃ ইউনূস স্যারের সম্পর্কে আমার মূল্যায়ন হল, তিনি একজন "সচেতন মিথ্যুক" (একারনে তাকে কোন প্রকার বেনেফিট-অব-ডাউট দেই না।)।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
না মাইন্ড করবো কেন? বস্তুত আমি এখনও মানবিকই। আমার আন্ডারগ্র্যাডের ১৮০ ক্রেডিটের বা ১২টি কোর্সের ১৪৫ ক্রেডিট বা ৯টি কোর্সই আইনে। অর্থাৎ, বিজ্ঞান মাত্র চার ভাগের এক ভাগ। আর বিবর্তনবাদী জীববিজ্ঞান বলতে পারেন ১২ ভাগের এক ভাগ, মাত্র একটা কোর্স। সেটাও ঠিক সম্পুর্ণ বিবর্তনবাদী না, অর্ধেক বিবর্তনবাদী। সেই কোর্সের নাম ইভল্যুশনারী অ্যান্ড পপুলেইশন জেনেটিক্স, অর্থাৎ মোট ডিগ্রীর ২৪ভাগের এক ভাগ মাত্র। বস্তুত, বায়োলজি সম্পর্কে আমি যা জেনেছি এর খুব অল্পই অ্যাকাডেমিক পড়াশুনাপ্রসুত, বেশীরভাগই বরং নিজ আগ্রহপ্রসুত। আর আমার নিজের লাইনে ফিরে আসার কথা যেটা বললেন, আসলে আমি জানি না সেটা পারবো কিনা, আমি এখনও ইচ্ছা রাখি মানবিক এবং বিজ্ঞান এই দুটার সমন্বয়ে এক্সপার্টিজ গ্রো করার as it is highly demanding when it comes to career। তবে সত্যি বলতে আইন এখন আমাকে আর তেমন টানে না। আমি আইন পড়া শুরু করি এটা ভেবে যে না পড়লে খাবো কি? কিন্তু, পরে আমি আবিস্কার করি যে বায়োলজি সম্পর্কে আমি সত্যিকার আগ্রহী, my heart lies there.
এবার আসি মুল বিষয়ে। আপনি বলেছেন ডঃ ইউনুস, একজন নোবেল লরেট, তিনি মিথ্যাবাদী। কেন? দেখাননি। এটার স্বপক্ষে প্রমান? দেখাননি। আমি এটা দৃঢ় ভাবেই মানি যে, an extraordinary claim requires extraordinary evidence. হতেই পারে ডঃ ইউনুস মিথ্যাবাদী, এটার স্বস্পক্ষে গ্রহনযোগ্য এভিডেন্স থাকলে এই কনসেনসাসে আমরা পৌছতে পারি। কিন্তু, সেই এভিডেন্স হতে হবে ইম্পেরিক্যাল এভিডেন্স, কোন কনস্পাইরেইসি থিওরি না। যতক্ষন পর্যন্ত আমরা সেই ইম্পেরিক্যাল এভিডেন্স নিয়ে আসতে না পারছি আমার মনে হয়না ততক্ষন শুধুমাত্র একজন নোবেল লরেট সম্পর্কে এতটা নেতীবাচক রিমার্ক আমাদের দেওয়া উচিত। আশা করি আপনি এই বিষয়ে একটা পোস্ট লিখবেন যাতে আমরা মুল্যায়ন করতে পারি আসলেই আমাদের উপরোক্ত ক্লেইম এভিডেন্স দ্বারা সমর্থিত কিনা।
আমার কেন যানি মনে হয় বাংলাদেশ যেখানে ফ্রিডম অফ ইনফরমেইশন বলে কিছু নেই- হতে পারে কন্সপাইরেইসি থিওরির একটি উৎকৃষ্ট বাসস্থান। মুসলিম বিশ্বের বিরুদ্ধে কনস্পাইরেইসি, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কনস্পাইরেইসি বিভিন্ন কনস্পাইরেইসি থিওরি আমরা ব্যাবহার করে থাকি অহোরহই যা কিনা কোন ইম্পেরিক্যাল এভিডেন্স দ্বারা সমর্থিত না। এবং দুঃখজনক হলেও সত্যি এসকল লজিক্যাল ফ্যালাইসি পেযে থাকে আর্গুমেন্টের মর্যাদা। আমি এই উইকএন্ডে লজিক্যাল ফ্যালাইসি নিয়ে একটি পোস্ট লিখবো আশা করি। চলুন আমাদের নিউ ইয়ার রেজলিউশন হোক যে, "ক্যাডেট কলেজ ব্লগের মত এজ্যুকেইটেড একটি সম্মিলনে আমরা কোন লজিক্যাল ফ্যালাইসির ব্যাবহার দেখতে চাই না।"
আশা করি আমার অবস্থান বুঝে থাকবেন।
আমি দুঃখিত এটা পুরোটা বোল্ড কি জন্য হলো বুঝলাম না। আমি শুধু বোল্ড করতে চেয়েছিলাম “ক্যাডেট কলেজ ব্লগের মত এজ্যুকেইটেড একটি সম্মিলনে আমরা কোন লজিক্যাল ফ্যালাইসির ব্যাবহার দেখতে চাই না।” এই অংশটুকু। এটা দেখতে বিরক্তিকর লাগছে, কৃতজ্ঞ থাকবো যদি ফয়েজ ভাই কষ্ট করে এটা এডিট করে দেন।
খুবই ভালো লাগল।
সবার আগে তোমারে একটা কথা বলি, মাথা থেকে 'কনস্পাইরেইসি থিওরি' কথাটা আপাতত সরিয়ে রাখতে, অন্তত আমার সাথে আলোচনায়। এখন পর্যন্ত আমি কোন যুক্তির অবতারনা করিনি যেটা গ্রহনযোগ্য এম্পিরিক্যাল এভিডেন্স দিয়ে সমর্থিত নয়। আর এই রকম প্রয়োজনীয় তথ্য ছাড়াই আমি এরকম একটা 'এক্সট্রা-অর্ডিনারি' মন্তব্য করিনি। আমার বক্তব্য অবশ্যই আসবে। তবে আমি এখন ভিষন ব্যস্ত ক্লাসের পড়া+ব্যক্তিগত রিসার্চ নিয়ে। কয়েকটা সপ্তাহ সময় লাগবে লেখাটা তৈরী করতে।
তবে একটা হিন্টস দেই, ডঃ ইউনূসের দাবীটার পক্ষে (মাইক্রোক্রেডিট দিয়ে তিনি দারিদ্র্যকে যাদুঘরে নিয়া যাইতাছেন!) কিন্তু কোন এম্পিরিক্যাল এভিডেন্স দিয়ে সমর্থিত নয়, ফ্যালাসি দিয়ে। ভালো করে খোঁজ নিও। মাইক্রোক্রেডিটের সাফল্যের প্রমাণ তিনি পাল্টা প্রশ্ন দিয়ে দেন যে, "যদি ঋন-গ্রহিতা লাভের মুখ না-ই দেখবে, তাহলে সে কি করে ঋন-পরিশোধ করে?" কারণ, তিনি ত শুধুমাত্র যাদের কিছু নেই, তাদেরকেই ঋন দেন (ডাহা মিথ্যা, গ্রামীনের ওয়েবসাইটেই দেখো কি লিখা আছে 'three C of credit' শিরোনামে যা কিনা তারা ব্যবহার করে আবেদনকারীর ঋন পাবার যোগ্যতা হিসেবে)।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
তাহলে আমার প্রশ্ন, কেন পৃথিবীর ১০০টিরও অধিক উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশ যার মধ্যে আছে আমেরিকা, নরওয়েই, ফ্র্যান্সের মত দেশ ডঃ ইউনুসের ফ্রেইমওয়ার্কে মাইক্রোফাইনান্স পরিচালনা করছে? এটা কোন কাজ করে না থাকলে তো এটার অস্তিত্বই বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার কথা, তাই না? তা তো হচ্ছে না, বরং মাইক্রোফাইনান্স পৃ্থিবীর সব প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে। কেন?
কি সেই থ্রী সি? ক্যাপাসিটি, ক্যারেক্টার, ক্যাপিটাল। প্রথম দুটা সেলফ-এক্সপ্ল্যানেইটরি, সম্ভবত আপনার অভিযোগ তৃতীয়টি নিয়ে। ডঃ ইউনুসের নোবেল গ্রামীন ব্যাঙ্কের যেই মেম্বার গ্রহন করে সে দেড় হাজার টাকা ঋণ নেয় ছাগল কেনার জন্য। দেড় হাজারের বিরুদ্ধে কি ক্যাপিটাল তাকে দেখাতে হয়েছে বলে আপনি মনে করেন? এবং তাকেতো কোন জামানতও দিতে হয়নি। আর যাদের কিছু নেই কথাটা ব্যাবহারের মানে আমি বুঝিনি? আমার মনে হয়না যেই মহিলা ছাগল কিনে বড় করে বিক্রী করার জন্য দেড় হাজার টাকা ঋণ নিতে পারে তার কিছু আছে। গ্রামীন ব্যাঙ্কতো চ্যারিটি না, তাদেরতো লাভ করতে হবে, নাকি? প্রশ্ন হচ্ছে তাদের কার্যক্রম মানুষের উপকার করছে কিনা? উপকার না করলে বোধহয় সাড়ে সাত মিলিয়ন মেম্বার তারা জোগাড় করতে পারতো না। এবং ইতিহাসের একমাত্র ব্যাবসায়ীক কর্পোরেইশন হতে পারতো না যা নোবেল জয় করে, এবং শান্তিতে।
ফাইনালি, আপনার ডঃ ইউনুস বিদ্যেশকে কন্সপাইরেইসি থিওরি না বলে কি বলা উচিত আপনিই বলুন। এটা কনস্পাইরেইসি থিওরি এই কারণে যে এটা বিরোধীতা করে আন্তর্জাতিক, নিরপেক্ষ, সার্বজনীন সুত্র থেকে তাঁর সম্পর্কে আমরা যা জানি সেটার।
এই প্রশ্নটার উত্তর উপরে দিয়েছি। যা বলা হচ্ছে, ঠিক আছে, কিন্তু আরও কিছু ডাটা তারা নিচ্ছে যেগুলোর রেকর্ড থাকছে না।
প্রফেসর ইউনূস যা করছেন তাতে আমার আপত্তি নেই, আমার আপত্তি তার অ্যাপ্রোচে, তিনি সাধু সাজার চেষ্টা করছেন, নিজের একটা "ফেরেস্তা, ফেরেস্তা" ইমেজ ধরে রাখতে চাইছেন।
আসলে তিনি ব্যবসা করছেন, ব্যাস এইটুকুই, অন্য কিছু নয়। খ্যাতির ব্যবসা।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আসলে বস, খ্যাতি কে না চায় বলেন ... আর আমাদের যে সব নেতাদেরকে আমরা নিজেরাই ভোট দিয়ে নিজেদের শাসনকর্তা বা আইনপ্রনেতা বানাচ্ছি, তাদের তুলনায় ইউনুস সাহেবকে ফেরেস্তা বলাই যায়।
মইনূল, কেউ যখন নিজেকে ভালমানুষ হিসেবে সচেতন ভাবে প্রকাশ করতে চায়, কিংবা ভান করে ভালোমানুষির, এটা আমার প্রচন্ড বিরক্তির উদ্রেক করে। আরে তোমার ভান করার কি দরকার এই ব্যাপারটা নিয়ে?
তুমি মাইক্রোক্রেডিট নিয়ে কাজ করছ করনা, এটার এত এডভার্টাইজিং এর কি আছে। আর তোমাকে সরকার যে শুরুতে এটা করতে সহযোগিতা করেছে, তুমি একথা কেন বল না একবারও, তাও আবার স্বৈরাচার সরকার।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আপনার পয়েন্টটা বুঝতে পারসি বস। ধন্যবাদ।
হুমো সাহেব হেল্প করসিলো এই ব্যাপারে ?? 😮
আমি তোমাকে তথ্য পুরোপুরি দিতে পারব না, তবে তাকে পারমিশন নিতে হয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে, সরকারের তরফ থেকে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছিল তার কনসেপ্ট নিয়ে, তবে সাহায্য করা হয়েছিল টাকা দিয়ে, আর সম্ভবত মিরপুরের জমিটা দেয়া হয়েছিল অফিস করার জন্য।
এই তথ্য গুলো কোট করো না কোথাও, অনেক আগের তথ্য, সোর্স মনে নেই, সেই অর্থে ভূলও হতে পারে, যাচাই করে দেখিনি। কেন দেখিনি, ইচ্ছে করেনি।
আমি আসলে এই পোষ্ট ডঃ ইউনূস কে ফোকাস করে লিখিনি, আমি ফোকাস করতে চেয়েছি আমার নিজের "সুগার খাওয়ার" মানসিকতটা। আমি ইউনূস কে গালি দেই না, কারন আমি নিজেও সুযোগ পেলে হয়ত তাই হব।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
এই যুক্তির বিরুদ্ধে বস্তুত কোন অর্জনের মুল্যায়নই করা সম্ভব না। সেই ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানী হইচ আই ভি ভ্যাক্সিন বানাবে সেও কিন্তু ব্যাবসাই করবে। কিন্তু, যে পার্থক্যটা সে সৃষ্টি করবে তা হলো, তার করা ব্যাবসা মানুষের অনেক অনেক উপকার করবে অন্যান্য ব্যাবসায়ীর করা ব্যাবসার থেকে। আমি মানি ডঃ ইউনুস ব্যাবসাই করছেন। তবে, তাঁর কৃতিত্ব তার ব্যাবসা মানুষের উপকার করছে।
একজন নোবেল লরেট যেই কারণে নোবেল পেল সেই কারণটাতেই সে ব্যার্থ এই দাবী বাই ডেফিনেইশন কনস্পাইরেইসি থিওরি, আপনার থিওরি আপনি প্রমান করতে পারেন এর স্বপক্ষে এভিডেন্স নিয়ে এসে। আমার দুঃখ এ পর্যন্ত আমি এর স্বপক্ষে ইমপেরিক্যাল এভিডেন্স পাইনি।
tomar dukkho laghob kora hobe, dont worry 🙂
একটা ব্যাপার জানতে ইচ্ছে করছে ......... মাইক্রো ক্রেডিটের বদলে কি করলে ভালো হত ?? আসলে অর্থনীতি সম্পর্কে বেসিক কিছু জিনিস বাদে আর কিছুই জানিনা। এইজন্যে সাদা চোখে ইউনুস সাহেবের তত্ত্বটা বেশ চমৎকার লেগেছিল। মাহমুদ ভাইয়ের পোস্টের জন্য অপেক্ষায় থাকব। ইতিমধ্যে কেউ কি বুঝিয়ে বলতে পারবেন, যে এই মাইক্রো ক্রেডিটের বদলে বা আদলে আমরা আর কি করতে পারতাম ওই লোকগুলোর জন্যে এবং কেন সেটা করা হয়নি ??
মজার ব্যাপার হচ্ছে কি জান, এইসব হত-দরিদ্রের যে ব্যাংকিং খাতের মাঝে ব্যাবসায়ীক ভাবে আনা যায় এইটাই কেউ ভাবেনি ডঃ ইউনূসের আগে। তাই এটাকে একটা কনসেপ্ট বলা যায়, যার প্রয়োগ তিনি সফলভাবেই করেছেন, সফল বলতে বলছি তার অনেক ক্লায়েন্ট আছে, যারা ঋন শোধ দিচ্ছে। যেভাবেই হোক দিচ্ছে। তবে আমার আপত্তি হচ্ছে, তিনি "দরিদ্রদের ধনী করে দিচ্ছেন বা ধনী হবার রাস্তা করে দিচ্ছেন" এই দাবীটাতে। তিনি আসলে দরিদ্র্যদের মধ্যেই মোটামুটি দরিদ্র্য, খুব দরিদ্র্য আর হত-দরিদ্র্য এই ধরনের শ্রেনী তৈরী করে লোন দিচ্ছেন। অনেকটা কর্পোরেট ব্যাংকিং এর মতই, একটু লো-প্রোফাইলে।
এরচেয়ে ভালো কনসেপ্ট খুজতে হলে পুজিবাদ দিয়ে হবে না, সাম্যবাদে যেতে হবে। ব্যাবসা হবে না, ভর্তুকি দিতে হবে। এতে পূজিবিশ্ব খুশি নাও হতে পারে। আর তো নোবেল?!
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বিষয়টা নিয়ে আমি আমার মত সময়মতো দেবো। কারণ আজ ও কাল সময় পাবো না।
তবে ছোট কথায় বলি, তোমরা কোনো বিষয়কে এতোটা নেতিবাচকভাবে দেখো কেন? বাংলাদেশে গত ২০ বছরে দারিদ্র যে বাড়েনি বরং কমছে সেখানে কি ক্ষুদ্রঋণের কোনো প্রভাব নেই? সুদের হার নিয়ে গ্রামীণ ব্যাংকের সুবিধাভোগীদের কি বড় কোনো অভিযোগ আছে? আর খ্যাতির পাগল কে না? ইউনূস খ্যাতিমান হয়েছে কাজ করে, তাকে তার থিউরি প্রমাণ করতে হয়েছে। বিল গেটস তো খ্যাতিমান, নিজে টাকা কামিয়ে এবং সেই টাকা দান-খয়রাত করে। খ্যাতির লোভেও অনেকে ফিলানথ্রপি করে। খারাপ কি? ড. ইউনূসের অনেক সমস্যা আছে। আমি তো মানুষকে দোষ-গুণ মিলিয়ে দেখি। কেউ পুরো ফেরেস্তা না আবার কেউ পুরো শয়তান না।
চলুক, পরে মন্তব্য করবো।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
সানাভাই, ডঃ ইউনূস খ্যাতিমান হয়েছেন, তা'তে আমার কোন সমস্যা নাই। বরং তার নোবেল পাওয়ায় আমি অনেক খুশিই হয়েছি (যারা সেসময় আমার সাথে টোকিও তে ছিলো, তারা জানে সেটা)। কিন্তু এই যে থিওরির কথা বললেন, এইখানে এসে তার প্রতি সমস্ত শ্রদ্ধা হারিয়ে যায়।
থিওরি দিতে গেলে আগে নতুন কনসেপ্ট তৈরী বা পুরোনো কনসেপ্ট মোডিফাই করে তার আলোকে গ্রহনযোগ্য পদ্ধতি অনুসরন করে তথ্য সংগ্রহ+বিশ্লেষণ+যুক্তি উপস্থাপন করতে হবে। কোনটা করেছেন ইউনূস স্যার? কোথাও কি তিনি দেখিয়েছেন আসল সুদের হার? কোথাও কি তিনি দেখিয়েছেন শতকরা কতজন ঋন-গ্রহিতার ভাগ্য পরিবর্তিত হয়েছে? কিস্তি-আদায়ের কোন পদ্ধতিটি coercive নয়?
আর এই মডেলকে ব্যবসা সফল বলা হয় কিভাবে যখন তা শুরুতে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা আর এখন হাজারা হাজার ডলারের বিদেশি অনুদান ছাড়া চলতে পারেনা?-
ডঃ ইউনূস যে মডেল উপস্থাপন করার জন্য প্রানান্তকর সেষ্টা করে যাচ্ছেন, তার বাস্তব ফলাফল প্রায় সবই সেই মডেলের বিরুদ্ধে যায়। একারনেই, তাকে প্রকৃত তথ্য গোপন করতেই হয়। তাই তিনি কোন তত্ত্ব দাঁড় করাতে পারছেন না। বাস্তব তথ্যের বিরুদ্ধতায় তাই তিনি শুধু স্বপ্নের কথা বলেন। আর স্বপ্নের বর্ণনা সত্য হতে হবে, তা কি কেউ বলে? 😛
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
গড ফরবিড, না ফয়েজ ভাই। অবশ্যই আমরা একটি কম্যুনিস্ট দেশ হতে চাই না। একটা কথা মনে পড়ছে, স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন। আমাদের এত কষ্টের অর্জন আমার মনে হয়না আমরা কোনভাবেই চাইবো একটি কম্যুনিস্ট একনায়কের হাতে তুলে দিতে। কম্যুনিজম আর মানবাধিকার নামক একটা শব্দের বিলুপ্তি এসেন্সিয়্যলি সমার্থক। বস্তুত পৃ্থিবীর ইতিহাসে কোন সফল কম্যুনিস্ট দেশ নেই এজন্যই। কম্যুনিজমকে যে আমরা বিলুপ্ত করতে পেরেছি আমি মনে করি এটাও বস্তুত মানুষের একটা অর্জন যাকে আমি তুলনা করি ফ্রিডোম অফ স্পিচ, ফ্রিডম অফ ইনফর্মেইশন, ফ্রি উইল এসকল অর্জনের সাথে।
আরেকটি ব্যাপার আপনি যেহেতু সাম্যবাদের কথা বলেছেন আমরা ধরে নিতে পারি আপনি বেইলআউটের বিরুদ্ধে। যেই আপনি বেইলআউটের বিরুদ্ধে সেই আপনি যদি গভার্ন্মেন্ট সাবসিডির পক্ষে কথা বলেন এটা কি সেলফ কন্ট্রাডিক্টরি হয়ে যায় না? আমি বেইলাউট এবং সাবসিডি উভয়েরই বিরুদ্ধে। আমার দেওয়া ট্যাক্স আমি চাইনা কোনভাবেই বড় শিল্পপতিতের কাজে লাগুক, আবার এইটাও চাই না আমার ট্যাক্সদিয়ে সরকার দুর্যোগবিহীন সময়ে লঙ্গরখানা চালাক। আমার ট্যাক্স আমার কাজেই আসতে হবে। এটা দিয়ে ইনফ্রাস্ট্র্যাকচার বানানো, দেশ প্রতিরক্ষা করা হবে, পুলিশ চালানো হবে, পৌরসভা চালানো হবে যেসব সার্ভিস ব্যাবহার করে আমি উপকৃত হব। আপনি দারিদ্রদুরীকরণে যেই সাবসিডির কথা বললেন আমি মনে করি এটা একটি জাতিকে অকর্মন্য করে তুলতে পারে। ইংল্যান্ডে সরকারী সাবসিডী দিয়ে চলে এনএইচএস বা ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস। সবরকমের চিকিতসা করা হয় ফ্রী। তাতে উপকার কি হচ্ছে? কিছুই না। যদি এনএইচএস না থাকত কি হত? অনেকগুলো হেলথ ইন্স্যুরেন্স সার্ভিস প্রোভাইডার বের হত যারা কর্মসংস্থান করট একটি বিশাল জনগোষ্ঠীর, সরকারকে ট্যাক্স দিত, রেভিনিউ অর্জন করতো সর্বোপরি দেশের উন্নতিতে ভুমিকা রাখতো। আর এন এইচ এস কি করছে? আবারও কিছুই না। তবে, এটা আশাজনক যে সরকার বুঝতে পারছে যে অনেক হয়েছে এভাবে আর চলছে না। হয়তো কিছুদিন পরে আসলেই এনএইচএস উঠে যাবে।
ক্যাপিটালিজমের মজা হল কম্পিটিশন এসেন্সিয়্যলি নিশ্চিত করে যে বেস্ট জিনিষটিই টিকে থাকবে। আমরা মডেল হিসেবে নিব তাদেরকেই যারা আমাদের চেয়ে অর্থনৈতিকভাবে, সামাজিকভাবে, রাজনৈতিকভাবে এবং ঐতিহাসিকভাবে ভালো আছে, আমরা তাদের মতই হতে চাইবো, আমরা হতে চাইনা কিউবা, সোভিয়েট ইউনিয়ন, উত্তর কোরিয়া, পাকিস্তান, ইরান বা সৌদিআরব। আমি মনে করি একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের ডিফেন্ড করা উচিত হিউম্যান রাইটস, ডেমোক্রেসি, ক্যাপিটালিজম এ্যান্ড ওয়েস্টার্ন ভ্যাল্যু। কারণ, এটার মানুষের ইতিহাসে এর অর্জনই সবচেয়ে বেশী। আমাদের সভ্যতা এদের লতাপাতার মহীরুহ।
ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করে তোমার একটা আলাদা পোস্ট আশা করছি।
হ্যা পোস্ট দিব দেখি আগামী উইকএন্ড বা তার পরের উইকএন্ডে।
আহসান ভাইকে :salute:
ইউনুস না মাঝখানে প্রেসিডেন্ট/প্রধানমন্ত্রী হবার স্বপ্ন দেখছিল...
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
জাতির দুর্ভাগ্য সেটা আমাদের কপালে সইলো না।
কিংবা উলটা, ওনার দূর্ভাগ্য জাতি এইটা গিললো না।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আহ, এয়ারপোর্টে দুই তিনটা সংবাদ সম্মেলন করছিল... অনেক লম্বা লম্বা আওয়াজ দিছিল... আহারে বেচারার স্বপ্ন মাঠে মারা গেল :grr:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আর্গুয়েবলি জাতি হিসেবে আমরা গিলার জন্য সবচেয়ে অখাদ্য জিনিষই সবসময় বেছে নেই। আখাদ্য না হলে আমরা সাধারণত সেটা গিলে থাকি না। আমরা এটা কড়াভাবে সুনিশ্চিত করি যাতে ভুলেও আমরা কোন সুখাদ্য গিলে না বসি। সুখাদ্য গিলে ফেললে আমাদের হজমে সমস্যা দেখা দেয়, আমাদের ডায়রিয়া হয়ে যায়। আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অখাদ্য একটি অতি প্রয়োজনীয় নিউট্রিয়েন্ট। অখাদ্যের সংকট দেখা দিলে আমরা মারা যাব, বিলুপ্ত হয়ে যাব আমরা।
ইয়ে মানে, ফয়েজ ভাই.... না থাউক ;))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ওই তোমার প্যাট এত গুড় গুড় করে ক্যান ঈদানীং? পেট খারাপ হইতে পারে, ঝাইড়া কাশো তো।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
জ্বী মানে বস্ কাহিনি হইলো, মানে মেইন কথা হইলো... না থাউক ;)) :-B :-B ;)) ;))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
অনেক কিছু বলার ছিল। কিন্তু সবাই আলোচনা জমাইয়া ফেলছে দেখি। তাই আর কিছু কইলাম না।
নিজের পোষ্ট এত ভারী ভারী কথা হইব, জিন্দেগীতে ভাবি নাই, কোন দুন্নিনায় মরি।
কও কও তুমিও কও।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
না ভাই, আমি চুনোপুটি মানুষ। কিছু কইলে ভুল হইবার ১০০% নিশ্চয়তা। 😀
ভাইয়া, আইইউবি নিয়া কিছু জানতে হইলে কইয়েন। হাজার হোক এইখান থেকেই তো গ্র্যাজুয়েশন করলাম।
চিটাগাং ক্যাম্পাস, এখনো ভর্তি হই নাই, ধান্দা করছি।
মাইয়াগো বুদ্ধি নাকি ভাল, তোমার এক্সপেরিয়েন্স আছে নাকি? :-B
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
চিটাগাং এর মাইয়ারা অনেক ফ্রি মাইন্ডেড। কিন্তু একবার ধরলে ছাড়াইতে কষ্ট আছে। 😀
চিটাগাঙ্গের চেয়ে ঢাকার মেয়েরা স্মার্ট্র বেশি হবার কথা ......
ঢাকার মেয়েরা স্মার্ট এবং ইয়ো হয়, কিন্তু চিটাগাঙ্গের মেয়েরা ডিয়ারিং টাইপের হয়। ওদের সাহস অনেক বেশি হয়।
ইয়ো কি?
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ডিজুস আর কি
বুঝলাম না ...... উদাহরন দিয়া বুঝায়া দাও।
ঢাকার মেয়েরা যেই ডিশিসন নিতে অনেক চিন্তা করে , চিটাগাঙ্গের মেয়েরা তা করে না।সরাসরি বলে দেয় (একান্তই ব্যাক্তিগত মতামত)
বল একান্তই ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ঐ :-B
চিটাগাঙ্গের মেয়েরা খুব খারাপ। :grr: ঢাকার একটা ভালো ছেলেরে একবার ছ্যাকা দিছে 🙁 😉
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
এইটা আবার কে? 😮
ঐ =((
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
এখন তো প্রশ্ন আরো বাইড়া গেলো ......... ঢাকার মেয়েরা কি ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করে ?
চিটাগাঙ্গের মেয়েরা সরাসরি কি বলে ??
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: ;)) ;)) ;)) ;)) ;))
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
খালি কথা না , ২ দিন দেখা হইলে ৩য় দিন বিয়ে করতে চায়। বাস্তব অভিজ্ঞতা
😮 😮
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
😮 😮 😮
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
রবিন ভাই কংগ্রেটস 😛 😛 ।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
আচ্ছা ...... আচ্ছা ...... আচ্ছা ...... সত্যি করে বলো রবিন, প্রথম দুই দিন কি করসিলা যে তৃতীয় দিনেই বিয়ের দরকার পড়সে ???
হা, এইটা কে, ঝাতি ঝানবার ছায়।
১০০ :party:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
রায়হান আবীরের কাছ থেকে শুনে লেখাটা পড়লাম
খুব ভালো লাগলো
ছোট্ট ছোট্ট কনফিউশন সবসময়ই মনে আসে হয়তো
আপনার মতো প্রকাশ হয়না
ভালো থাকবেন
দুঃখিত গতকাল নেটে ছিলামনা বলে আপনার মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল।
আসবেন আমাদের এখানে, নিয়মিত অনিয়মিত যেভাবেই হোক। আপনার আসা এবং টুকটাক পরামর্শ আমাদের উৎসাহিত করবে।
ভাল থাকবেন আপনি।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাই, শুরুতে তো বলসেন সিরিজ। আর কই ?? আউলা চিন্তা কি শেষ হয়ে গেলো ?? জাতি আপনার আরও আউলা চিন্তাগুলো পড়তে চায় ...
আউলা চিন্তার কুনু বেইল নাইক্ক্যা, বুঝছো, মাথায় মাল উঠি গেলে তখন বড় পেইন হয়, না বইলা থাকতে পারিনা।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
:boss: :boss:
Life is Mad.