প্রসঙ্গ সিসিবি : আত্মসমালোচনা ও অগ্রগতি ভাবনা এবং সিসিবি সংক্রান্ত কিছু প্রস্তাবনা

হাঁটি হাঁটি পা পা করে সিসিবি তিন বর্ষ শেষ করে পদার্পন করলো চতুর্থ বর্ষে। স্বপ্নময়ী কিছু তরুণ তরুণীর স্বপ্নে একেবারে ছোট পরিসরে শুরু হয়েছিলো যার পথচলা সময়ের আবর্তনে বেড়েছে তার পরিধি। কিছু বড় ভাইদের এগিয়ে আসা আর সবার ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে সিসিবির বিকাশ হচ্ছে ক্রমশই পূর্ণাঙ্গ ব্লগের দিকে। তাই শুরুতে যা ছিলো কেবলই স্মৃতিচারণমূলক লেখার সংকলন আস্তে আস্তে তাতে সমাবেশ ঘটেছে নানা স্বাদের নানা ধরণের লেখার ।

বিস্তারিত»

ছোট মুখে বড় কথা

১৫-১৬ ডিসেম্বর, ২০১০।

– “জাগো বাংলাদেশ”
– “যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই”
– “আমি গর্বিত”
– “রাজাকার নিপাত যাক”
– “৩০ লাখ শহীদের প্রাণের বিনিময়ে পাওয়া সূর্য …………. ”

facebook এ এরকম অনেক status দেখলাম,
CCB তেও অনেক গরম লেখা পড়লাম।

সব্বাই সেদিন বাংলাদেশ নিয়ে অনেক বড় বড় কথা বলল। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে শোরগোল করল। সরকারের কি করা উচিত,

বিস্তারিত»

আমার ক্ষুদ্রঋণ ও দেশপ্রেম ভাবনা

গত সপ্তাহে নরওয়ের এক সাংবাদিক গ্রামীন ক্ষুদ্রঋণের উপর একটা প্রামান্যচিত্র প্রকাশ করে বেশ হইচই ফেলে দিয়েছে। সেই প্রামান্যচিত্রে দেখানো হয়েছে ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতাদের উপর ক্ষুদ্রঋণের ফলাফল যা’র পুরোটাই নেতিবাচক। এই ব্যাপারটি আমাদের মধ্যবিত্তের কাছে (যারা তথ্যের জন্য মিডিয়ার দিকে চেয়ে থাকে) একধরনের শক, কারণ এতোদিন ধরে দেশী-বিদেশী মিডিয়া শুধু ক্ষুদ্রঋণের প্রশংসাই শুনিয়েছে। ক্ষুদ্রঋণের গ্রহীতাদের নানান দূর্ভোগের বিবরণের পাশাপাশি এই তথ্যচিত্র আরো একটি বিষয় তুলে ধরেছে, তা হলো বিদেশী অনুদান হিসেবে প্রাপ্ত তহবিল মিস-ম্যানেজমেন্ট।

বিস্তারিত»

মাসরুফের মুক্তিযুদ্ধ-বিষয়ক পোষ্ট থেকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নির্মাণের পদ্ধতি নিয়ে আমার ভাবনা

অনুজপ্রতীম মাসরুফের “অস্ত্র থেকে অক্ষর” লেখাটি সাম্প্রতিক সময়ে সিসিবি’র অন্যতম আলোচিত এবং প্রশংসিত একটি পোষ্ট। এর প্রতি আমাদের বেশিরভাগেরই মনোযোগও ছিল বেশ, কারণ এটি পোষ্ট করার আগে আরেকটি পোষ্টে লেখক জানিয়ে দিয়েছিল এর মূল প্রতিপাদ্য যা’ ছিল একজন এক্স-ক্যাডেট মুক্তিযোদ্ধা মেজর কামরুল ভাইয়ের সাথে সাক্ষাৎকার এবং তা’ থেকে প্রাপ্ত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক কিছু অজানা তথ্য। যথারীতি পোষ্ট আসল এবং সকলেই ব্যাপক প্রসংশায় ভাসিয়েও দিলাম পোষ্ট এবং পোষ্টদাতাকে।

বিস্তারিত»

আ মরি বাংলা ভাষা

শব্দগুলো সব উঠে আসছে, বিমর্ষ অভিমানী বাংলা ভাষা আমার। এত শ্রম দিয়ে এত যতনে লেখাটিকে সাজালাম, শব্দে বাক্যে খেলিয়ে কবিতা বানালাম, গান এনেছিলাম কণ্ঠে, অশ্রুপ্রবণ দুটো হৃদয় নিয়ে উপন্যাস লিখেছিলাম, টুসকি বানালাম, ছবিতে ছবিতে ভরিয়ে সেদিনের বেড়ানো, পিকনিক মাতালাম তবু আমার লেখা থেকে শোকার্ত সব শব্দেরা মিছিল করে কালোব্যাজ নিয়ে বেরিয়ে আসছে কেন। সামান্য লেখক আমি, যে কোন লেখায় একটি শব্দ কি মাত্রা উল্টে পাল্টে গেলে কি ভীষণ বিভ্রান্তি হতে পারে আমার থেকে বেশি কে জানে।

বিস্তারিত»

জন্ম নিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গ

দেশের সরকার তো সেই আদ্দিকাল থেকে জন্ম নিয়ন্ত্রণ নিয়ে পুরা ই ব্যাস্ত। আজ এই পরিকল্পনা তো কাল ওই কর্মসূচি।কিন্তু বিধিবাম সব ক্ষেত্রে ই ব্যাপার টা হয়ে যাচ্ছে “বাঘের মত গর্জন করে ব্যাঙের মত লাফ”। অবশ্য অস্বীকার করব না যে আমাদের দেশের জন্ম নিয়ন্ত্রণ অনেকটা ই করা গেছে, যদি ও জনসংখ্যার বিস্ফোরণ ব্যাপার টা এখন ও মারাত্মক হুমকি হয়েই রয়ে গেছে।

আমার প্রশ্ন হচ্ছে “জনসংখ্যা বাড়লে সমস্যা টা কি?”

জানি যারা পড়ছেন তাদের কেউ কেউ already প্রস্তুত হয়ে গেছেন আমার এই কথাটার যথোপযুক্ত উত্তর দেওয়ার জন্য।

বিস্তারিত»

রকিব হাসান থেকে সৈয়দ আবুল মকসুদ


তিন গোয়েন্দা যখন পড়া শুরু করলাম তখন আমি হয়ত ফোরে পড়ি।সারাদিন মাথা গুঁজে রহস্যের সমাধান পড়তাম আর কিশোর পাশাকে হিরো বানিয়ে ফ্যান্টাসিতে ভাসতাম।তিন গোয়েন্দা পড়ার আগে আমি তেমন একটা গল্পের বই পড়তাম না।ছোটবেলায় আমার সমসাময়িক সবাই যখন সারাদিন কার্টুন দেখে কিংবা কমিক পড়ে ফিক ফিক করে হাসে,আমি সেই সময়ে ব্যস্ত খেলাধুলা নিয়ে।অনেক ছোট থেকেই আমার ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা মারাত্মক।আমি আর আমার চেয়ে ৪ বছরের বড় চাচাতো ভাইটি বাড়ির উঠানকে মাঠ বানিয়ে প্রতিদিন সবাইকে যন্ত্রনা দিতাম।আরেকটু বড় হলে আমরা উঠানের পাশাপাশি বড় মাঠেও খেলা শুরু করলাম।আমার খেলার সাথী ছিল আমার বড় ভাইয়ের বন্ধুরা,আমি আমার বয়সী বন্ধুদের সাথে ক্রিকেট খেলা শুরু যখন আমার ভাইয়ের বন্ধুরা ক্রিকেট ছেড়ে ফুচকা খাওয়া কিংবা চায়ের দোকানে আড্ডা দেয়ার মাঝেই বেশি মজা খুজে পেল।আসলে আমার বয়সি ছেলেরা তখন বরফ-পানি বিংবা ছোয়াছোয়ি খেলা থেকে অবসর নিয়ে মাত্র ক্রিকেট ময়দানে নাম লিখিয়েছে।অবশ্য তাদের সাথে বেশিদিন খেলার সৌভাগ্য আমার হয়নি।ক্লাস ফোরে থাকতে আমি ঢাকায় চলে আসি আর বিদায় জানিয়ে আসি বাল্যবন্ধুদের।

বিস্তারিত»

একজন সরোস ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ।

বারাক ওবামার নাম আমরা সবাই জানি কিন্তু তার সৃস্টিকর্তাদের একজন জর্জ সরোসের নাম আমরা অনেকেই জানিনা। তিনি একজন বিনিয়োগকারী, বিনিয়োগ গবেষক, অর্থনীতিবিদ, জনহিতৈষী। তার জন্ম ১৯৩০ সালে হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে, তিনি তার শৈশবে নাজি বাহিনীর হাতে আটক হন এবং পরবর্তি সময়ে সভিয়েত কমিনিজ্যমের দ্বারা অত্যাচারিত হন। তিনি একজন ইহুদী। এবং অন্যান্য আট দশটা ইহুদীদের মত তিনিও ফ্যাসিস্ট ও কমিনিজ্যম বিরোধি। তিনি উদারনৈতিকবাদে বিশ্বাসী।

এবার আসি আসল কথায় ২০০৮ সালের অর্থনৈতিক মন্দার জন্য ২ জন দায়ী ব্যাক্তির একজন তিনি।

বিস্তারিত»

১৯৭১ কটু দৃষ্টিকোণ………………কিছু ব্যক্তিগত উত্তর

১৯৭১- ভিন্ন দৃষ্টিকোণ হতে ………………… লেখাটি অনেক পাঠক কে বিব্রত করেছে। আমি লিখেছিলাম তাদের অভিযোগের কিছু গঠণমূলক সমালোচনা এখানে হতে পারে এই আশায়। যেহুতু লেখাটি আমার এবং পাকিস্তানি সাংবাদিকদের লেখাগুলো আমার পড়া তাই এর জবাব দেওয়ার দায়িত্ব আমার উপরই বর্তায়। তাই ১৯৭১ কটু দৃষ্টিকোণ………………কিছু ব্যক্তিগত উত্তর শিরোণামে এর জবাব দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

প্রথম অভিযোগঃ *৫০০০ বিহাড়ি ও অবাঙ্গালী (শরনার্থী) চট্টগ্রাম বন্দর হতে করাচি বন্দরে উপস্থিত হয়।

বিস্তারিত»

১৯৭১- ভিন্ন দৃষ্টিকোণ হতে …………………

মার্চের প্রথম সপ্তাহেই ৫০০০ বিহাড়ি ও অবাঙ্গালী চট্টগ্রাম বন্দর হতে করাচি বন্দরে উপস্থিত হয়। তাদের সবাই আওয়ামী দস্যুদের দ্বারা চরমভাবে নির্যাতিত। তাদের আহাজারিতে করাচি বন্দর শোকে স্তব্দ। এই করুণ সংবাদসমুহ পাকিস্তানি সংবাদপত্রে প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি। কারন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার নির্দেশ ছিল পূর্ব পাকিস্তানে ঘটে যাওয়া অবাঙ্গালীদের প্রতি নির্যাতন, ধর্ষণ, লুট। ও হত্যার সংবাদ বা প্রতিবেদন প্রকাশ না করার জন্য।

বিস্তারিত»

গার্হস্থ্য পরিবেশ একটি পৃথক বিষয় ও পরিবেশ রক্ষায় অবদান

গার্হস্থ্য অর্থনীতির মত গার্হস্থ্য পরিবেশ আমাদের দেশে প্রচলিত বিষয় নয়। গার্হস্থ্য পরিবেশ বিষয়টি Interior Architecture হতে ভিন্ন, আবার গার্হস্থ্য পরিবেশ ঘরোয়া পরিবেশ বা ঘরের পরিবেশ হতেও পৃথক। গার্হস্থ্য পরিবেশের ইংরেজি প্রতিশব্দ হল Home Ecology। Home Ecology বিষয়টি Family Ecology হতেও ভিন্ন। Interior Architecture Family Ecology, Home environment, Homely Environment ইত্যাদি বিষয়সমূহ Home Ecology এর অন্তর্ভুক্ত বিষয়গত উপাদান হিসেবে আলোচনা হতে পারে। অন্যদিকে গার্হস্থ্য অর্থনীতির পাঠও গার্হস্থ্য পরিবেশের অধ্যায়ন ব্যাতিত সম্পুর্ণ হতে পারেনা।

বিস্তারিত»

প্রশ্ন ও উত্তর

আমরা কোথা থেকে এসেছি???????
মানুষ যখন থেকে তাদের আশে-পাশে জগত নিয়ে চিন্তা করেছে তখন থেকে এক প্রশ্ন আমরা কোথা থেকে এসেছি?
এই প্রশ্নের উত্তর আমরা বিভিন্ন ভাবে দিয়েছি।কিন্তু আমরা যদি খুব ভাল ভাবে চিন্তা করি তাহলে মূলত এই প্রশ্নের দুইটি উত্তর আমাদের জানা এবং তা এসেছে দুইটি বিখ্যাত তত্ত্ব থেকে তা হল-
১.ঐশ্বরিক তত্ত্ব
২.ডারউনের র্বিবতনবাদ তত্ত্ব
আমরা এই দুটি মতবাদ সর্ম্পকে খুব ভালো করে জানি।তবে একটা কথা বলতে হয় তা হল বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ আর আবিষ্কার বর্তমান কালে ডারউনের মতবাদের ভিত্তি যেমন দূর্বল করে দিয়েছি,

বিস্তারিত»

স্বপ্ন বনাম বাস্তবতা – ১

প্যাশন বনাম প্রফেশনের সুন্দর বাংলা কী হতে পারে? হাতের কাছে অভিধানটা নেই। তাই আপাতত স্বপ্ন বনাম বাস্তবতা দিয়েই শুরু করি। এটা একটা সিরিজ হতেও পারে নাও হতে পারে। নির্ভর করছে পোস্ট পরবর্তী আলোচনার উপর – যদি আদৌ তা হয়। তবে কম বেশি আমরা সবাই যেহেতু এই দ্বন্ধের আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছি তাই মনে হয় বিষয়টা নিয়ে সবারই কিছু না কিছু ভাবনা রয়েছে – হয়তো তা এখনও ভাসা ভাসা যা ভাষা খুঁজে বেরাচ্ছে।

বিস্তারিত»

দাজ্জালের আগমন ২

(আগের লেখায় যারা মন্তব্য করেছেন তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি।আর আমার ফ্রন্ট জনিত সমস্যার কারণে কিছু বানান ভুল আসে এজন্য সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।এই লেখায় ভুল পাওয়া যাবেনা আশাকরি।)

প্রথম লেখার পর আমার এই লেখার উদ্দেশ্য সর্ম্পকে অনেকে ভুল ধারণা করেছেন,প্রথমেই সেগুলো দূর করার চেষ্টা করছি।তবে যারা ইচ্ছা করে ঘুমাই তাদের ঘুম ভাঙানো য়ায় না।

আমি কিন্তু ইবলিসকে ফেরেশতা বলিনি বলেছি সে ছিল ফেরেশতাদের মধ্যে শ্রেষ্ট।আর হযরত ঈসা (আ) কে ক্রুশ বিদ্ধ করার আগেই আল্লাহতালা তাকে আসমানে তুলে নেন।মুসলমান হিসেবে আমি এটা বিশ্বাস করি তবে আমি ইতিহাসের কথ্ বলেছি।

বিস্তারিত»

দাজ্জালের আগমন ১

আমরা যারা ইসলাম র্ধমের অনুসারী আছি দাজ্জালের আগমন র্নিঃসন্দেহে একটি তাৎর্পযপূর্ণ ঘটনা।কারন হযরত মুহাম্মদ (সা) বলেন “দাজ্জাল সারা পৃথিবীকে মিথ্যা আর ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে।নবীজি তার বিভিন্ন হাদীসে দাজ্জালের সম্পর্কে বিভিন্ন বর্ণনা দিয়েছেন।দাজ্জালের সর্ম্পকে আমাদের জানতে হলে, তার তাৎপর্য বুঝতে হলে আমাদের মানব জাতির ইতিহাস জানতে হবে।ইসলাম মতে আল্লাহতালা ইচ্ছা পোষণ করলেন দুনিয়াতে তার প্রতিনিধি পাঠাবেন ।এই কথা ফেরেশতাদের জানালে তারা বলল “আল্লাহ এরা তো দুনিয়াতে যাবার পর ফিতনা ফ্যাসাদে লিপ্ত হবে।”

বিস্তারিত»