তোমাদের ব্যাচটাকে খুব ভাল মত মনে আছে শুধুমাত্র এই কারনে। তবে আমার জানা ছিলনা এত কিছু। ওই স্যাররা তাদের পুত্রদেরকে নিজ রুমে নিয়ে প্রাইভেট পড়াতেন সেটা জানতাম, কিন্তু এতটা সুবিধা দিতেন তা জানতাম না। তবে আমি অনুরোধ করব এই বিষয়টা নিয়ে না লেখার জন্য। ক্যাডেটদের সম্পর্কে বাইরের লোকদের অনেক খারাপ ধারনা আছে সেটা আমরা সবাই কম বেশি জানি। পরীক্ষায় অন্যায় সুবিধা নেয়া তার মধ্যে অন্যতম।
বিস্তারিত»ছোট ছোট ঘটনা…
আনেক দিন পর আজ লিখতে বসলাম…কি আর করা…দেখি কি লেখা যায়……
ছোট ছোট ঘটনা……। ভাল লাগা বা না লাগা সকলের …………
১. তখন ভিপি ছিলেন মাহাবুবুর রহমান স্যর… তিনি খুবই মজার মানুষ ছিলেন। তার আদেশ হলো কোন ক্যাডেট পাক্ষিক পরীক্ষার সময় করিডোরের উপর কোনো ব্ই রাখা যাবে না। ভুল করে বা তাড়াহুড়া করে কয়েকজন বায়োলজি বই রেখেছিল………গাজী আজমল এর বই……পরীক্ষা চলছে. ভিপি ক্লাসের মাঝে এসে জানতে চাইলেন এই বইয়ের মালিক কে……পিছন থেকে একজন বলে বসল “স্যার গাজী আজমল এর বই ।
বিস্তারিত»আমরা তিনজন – ২য় পর্ব
আমরা অপারেশনে গিয়েছিলাম ২৪ ফেব্রুয়ারী কিংবা মার্চ তারিখে (মাস টা আমার ঠিক খেয়াল নেই)। ২৪ তারিখ বিকেলে কঙ্গো কমান্ডোরা আমাদের সাহায্য চাইলো। বিকেল বেলা আমরা আমাদের পুরো ট্রুপস নিয়ে আরো সামনে এগোলাম এবং একটা পর্যায়ে আমরাই ফ্রন্টলাইন হলাম। বিকেলের কিছু আগে পাক আর্মির একটা কোম্পানী এসে আমাদের সাথে জয়েন করলো। এর আগে শুরু থেকেই আমাদের সাথে মরক্কো আর্মির একটি মর্টার ডিটাচমেন্ট ও ছিলো। এই তিন দেশের সব এলিমেন্টগূলো আমাদের বাংলাদেশের কমান্ডে কাজ করছিলো।
বিস্তারিত»আমরা তিনজন – ১ম পর্ব
“সিসিবিতে ভিজিটর কমে গিয়েছে কিংবা নীরব পাঠকের সংখ্যা বেড়েছে। লেখা ও তেমন আসছেনা। হয়তোবা সবাই ই ব্যস্ত।”…এগুলো নিয়েই কথা বলছিলাম আমাদের সিসিবির পরিচিত মুখ কামরুলের সাথে ইয়াহু মেসেঞ্জারে গত ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে। তারাবীহ শেষ করে রুমে ঢুকে ড্রেস চেঞ্জ না করেই কম্পিউটার অন করলাম। মেসেঞ্জারে কামরুলকে অন লাইন দেখে কথা বলার লোভ সামলাতে না পেরে নক করলাম। একবারো ভাবিনি যে কামরুল ফ্রি আছে কি নেই।
বিস্তারিত»ঠেলা
বুজতাসি ঠেলা কারে কয়। সকালে নয়টায় অফিসে আইসি, হারাদিন রোজা, সন্ধায় ইফতারির সময় খাইসি এক কাপ কফি। এহনো গনক মহাশয়ের সামনে বতাম টিপি। রাইত সাড়ে দশটা বাজে। কহন যে বাড়ী যামু? লগে আইজকা আবার বিড়ির পাকিট খান আনি নাই। ভাবছিলাম বাসাইয় গিয়া ত টানমুই। অহন খিদার চে লাগছে বিড়ির নিশা।
বিস্তারিত»আচার০০২: অণুকাব্য
বুকের ভেতর জমাট জল,
অকস্নাৎ নিহারকণা…
পাঁজরা ভাঙে, পাঁজরা ভাঙি।
টুপটাপ, তারপর নৈঃশব্দ।
ভীষণ ধ্বংসস্তূপের উদর হতে
বেরিয়ে আসেন কালপুরুষ।
গায়ে মেখে নয়া রোদ,
আবার গড়েন, হার না মানা,
সৃষ্টিসুখের উল্লাসে অবোধ।।
(আমার সিরিজটার নাম তারেক ভাইয়ের কাছ থেকে ধার করা। যখন শুরু করেছিলাম তখন কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়নি, এখন করছি, ধন্যবাদ সহ।)
বিস্তারিত»টুশকি ৩
১. মোল্লা স্যার আমাদের কলেজের স্পোটর্স সংক্রান্ত ব্যাপারে অত্যন্ত আগ্রহের সাথে ক্যাডেটদের নিয়ে অংশ গ্রহন করতেন। নীতি নির্ধারণ থেকে শুরু করে খেলোয়াড় নির্বাচনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তিনি ছিলেন অন্যতম ব্যক্তি। সেই মোল্লা স্যার আইসিসি কম্পিটিশনের জন্য প্রস্তুতিরত কলেজ ফুটবল টিমে সদ্য ক্লাস সেভেন থেকে এইটে উঠেছে এমন একজনকে নিয়ে নিলেন। ব্যাপারটা অভূতপূর্ব। এর কারণ আর কিছুই না,
বিস্তারিত»ভিডিও পোস্টঃ কফি হাউসের সেই আড্ডাটা…
প্রায় একবছর আগে সিসিবি’র যাত্রা হয়েছিল শুরু। পুরাটাই নিজস্ব স্বার্থে। আমাদের লেখার কোন জায়গা ছিল না। থাকলেও আমাদের বিষয়বস্তু একটু অন্যরকম হবার কারণে কমিউনিটি ব্লগে দেবার আগে দুই একবার ভাবতে হতো। পাহাড় সমান জমিয়ে রাখা স্মৃতিকথাগুলো আমরা তাই নিজেদের জায়গায় লেখা শুরু করলাম…
হতে পারে স্মৃতিকথা বেশীদিন লাগাতার হজম করা যায়না। লেখক, পাঠক সবারই একঘেয়ে লাগে। তাই আজ-অবদি আমরা অনেককেই পেয়েছি যারা হঠাৎ করে এসেছেন,
বিস্তারিত»আমার ঘুমবেলা -১
এই ব্লগ এ লিখার কথা ভাবলেই কলেজের কত কথা মনে হয় লিখি…। কিন্তু আটকে যাই শুধু সেন্সরশিপ এর কথা ভেবে…কি করব , বয়সটাই এমন ছিল। ভবিষ্যতে কেউ অগ্রগামী হবে এই আশায় বসে আছি।
কলেজের যে আবেগটা এখনো ধরে রাখতে পেরেছি তা হল ঘুমের প্রতি সীমাহীন ভালবাসা । আহাঃ ক্লাস সেভেন এ তাকে কতই যে মিস করতাম, ভাবলে এখনো বুক থেকে একদলা ধোয়া বের হয় ।
বিস্তারিত»ক্যাডেট নম্বর!
যে কোন ক্যাডেটের প্রথম পরিচয় তাঁর ক্যাডেট নাম এবং নম্বর। ক্লাস সেভেনে কলেজে পা দিয়েই কলেজ থেকে পাওয়া এই দুটি জিনিসই যে কোন ক্যাডেটের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে ভাবে মিশে যায়। ক্যাডেট নম্বর টা অনেকটা ব্রান্ড এর মত-ওয়েস্টার্ন আমলে গরু বা ঘোড়ার পিছনে লোহা গরম করে যেমন দেয়া হত! কলেজ কর্তৃপক্ষ ক্যাডেটদেরকে নম্বর দিয়ে কত সমস্যার সমাধান করেছে তার ইয়ত্তা নেই। অমুক সিনিয়র ক্লাস সেভেনের পাঁচজনকে ডেকেছেন-
কে কে যাবে?
প্রসংগ ক্যাডেট কলেজঃপ্রত্যাশা ও বাস্তবতা
(লেখাটি মেহেদী ভাইয়ের পোস্টের মন্তব্য হিসেবে দিতে গিয়ে দেখলাম বড় হয়ে যাচ্ছে,তাই আলাদা করে দিলাম।এখানে আমার কিছু ব্যক্তিগত অভিমত তুলে ধরছি।একে শ্রদ্ধেয় মেহেদী ভাইয়ের লেখার পাল্টা জবাব বা এ জাতীয় কিছু হিসেবে না নেবার অনুরোধ করছি সবাইকে,বরং উনার সুপাঠ্য লেখাটি পড়ে আমার ব্যক্তিগত মতামতের প্রকাশ ঘটেছে এখানে।যে কোন ধরণের সমালোচনা সাদরে আমন্ত্রিত।)
ক্যাডেট কলেজ এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে কিছু মেধাবী সন্তানকে সঠিক পরিচর্যা প্রদান করতে আমাদের দরিদ্র মাতৃভূমি তার কষ্টার্জিত অর্থ অকাতরে ব্যয করে ।মনে পড়ে,
বিস্তারিত»বন্ধু এবং বিশ্বাস……(পূনশ্চ.)
ভেবেছিলাম আর কোনোদিন লিখব না। কিন্তু আমার লেখায় কামরুল এর মন্তব্য বাধ্য করলো। কামরুল এর কিছু লাইন এর উত্তর দেয়া খুব জরুরী মনে করছি। নাহলে হয়তো কিছু ব্যাপার এর মানে অন্যরকম হয়ে যেতে পারে। প্রথমেই বলে রাখি, আমার বন্ধু এবং বিশ্বাস লেখাটা আমি কিন্তু কারো প্রতি অভিযোগ বা কাউকে খারাপ দেখানোর জন্য লেখি নাই। শুধু মনের কিছু কথা জানাতে চেয়েছিলাম। এইবার কামরুল এর কিছু প্রশ্নের উত্তর দেয়া মনে হয় দরকার।
বিস্তারিত»ক্যাডেট কলেজঃ প্রত্যাশা ও বাস্তবতা
[ক্যাডেট কলেজ কে আমি মসজিদের মত পবিত্র মনে করি। কিন্তু সেখানকার সব মানুষগুলোকে নয়। ক্যাডেট কলেজ এর প্রত্যাশা ও বাস্তবতা নিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি, তুলে ধরতে চেয়েছি কিছু উদাহরন। তবে সব তথ্য প্রমানিত নয়। অনেক কিছু স্মৃতি থেকে লেখা, তাই ভুল হলে, ক্ষমা প্রাথী। আর ক্যডেট কলেজ বা কোনো ক্যডেট কে হেয় করতে চাইনি, তার পরেও কেউ কষ্ট পেলে, ক্ষমা চাই বার বার । আর লেখাটি আমার ব্যাক্তিগত মতামত,
বিস্তারিত»কলেজের বন্ধুরা
তীব্র ব্যাস্ততার মাঝে মাঝে যখন একটু সময় পাই প্রায়ই পিছনে ফিরে পুরনো স্মৃতি হাতড়ে বেড়াই । আপনা আপনি একটা লম্বা দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে আবার মুহুর্তেই বাতাসে মিলিয়ে যায় । সেই দিনগুলোর কথা কি করে ভুলি ?
সালেহীনের নাটকে প্রাপ্তবয়স্কদের পত্রিকা কেনার অভিনয় করে বিশেষ ( !! ) পুরস্কার পাওয়া । আরিফের হঠাৎ হঠাৎ হুজুর হয়ে যাওয়া আবার দুই দিন পরেই রসময় দা’র উপন্যাসের খোঁজে পোলাপাইনের নিকট ধর্না দেওয়া ।
বিস্তারিত»বন্ধু এবং বিশ্বাস……(শেষ পর্ব)
ধন্যবাদ সবাইকে। আমি ভাবি নাই আমার একটা লিখা এতো সাড়া পাবে। তাও আবার একটা স্পাই নিয়ে লিখে। যারা আমার প্রতি সমবেদনা দেখিয়েছেন তাদের কে ধন্যবাদ। ভেবেছিলাম ওইটাই হবে আমার প্রথম ও শেষ লেখা। কিন্তু এতো সাড়া পাবার পর ফিনিশিং না দিয়ে পারলাম না।
যারা আমাকে মন্তব্য দিয়েছেন তাদের ভালোবাসা পেয়ে আমি অভিভূত। আমি এই ব্লগের নীরব পাঠক ছিলাম, ইনশাল্লাহ থাকবো। আহসান ভাই, মাশরুফ,
বিস্তারিত»