হাবিজাবি: স্পেশাল ডিনার!

বিষ্যুদবার। বৃহস্পতিবার।

ইংরাজিতে থার্সডে। সন্ধ্যে নামার অনেকক্ষণ আগে থেকেই আমাদের অপেক্ষা শুরু হতো। আজ ডিনারে কে কার কাছ থেকে কাস্টার্ড পাবে- কে কাবাবের সাথে স্যুপ অদলবদল করবে অন্য কারো সাথে। এসব আলোচনা শুরু হতো পাহাড়ের গায়ে পড়ে থাকা কলেজটায় – আমার প্রানের কলেজটায় সন্ধ্যে নামার অনেক আগে!

টিভি রুমের ভিসিডি শোতে সামনের চেয়ারে কে বসবে এসব নিয়ে খুনসুটির মাঝপথে যখন ডিনারের হুইসেল বাজতো- আমরা য়খন ক্লাস সেভেনে পড়তাম তখন সাথে সাথে ছুটতাম ফলইনে।

বিস্তারিত»

মেঘ পিয়নের চিঠি

তারা তিনজন

সাউথ হলের পাঁচতলার আমাদের ব্লকের সীমানায় একেবারে পূর্ব দিক ঘেঁষে করিডোরের শেষ মাথায় যে জায়গাটুকু সেটা আমাদের সবারই খুব প্রিয় জায়গা। সেখানে হাত দিয়ে হেলান দেয়ার জায়গাটুকুতে পা ছড়িয়ে বসে আয়েশ করে অনেক কিছুই দেখা যায়। ইট কাঠের জঞ্জালের ধোঁয়া ওঠা শহরে এখনো যে কিছু গাছ আছে সেটা বোঝা যায় সবচে ভালোভাবে।

বিস্তারিত»

সকালের মুক্তা

সকাল যখন মুচকি হেসে..
ছড়িয়ে আলো চারদিকে..
চোখের উপর আস্তে বসে..
ডাকে আমায় তার দিকে..

তন্দ্রা তখন দৌড়ে পালায়
হুড়মুড়িয়ে তার ছোটা..
ঝকমকানো মুক্তো দেখি
আসলে পানির ফোটা!!

বিস্তারিত»

কলেজের গন্ধ

কতই বা বয়স ছিল আমাদের। ১১/১২/১৩? ঐ অতটুকু বয়সে ছাড়লাম ঘর। আর ফেরা হয়নি। মা-বাবার আদরের সান্নিধ্য ছেড়ে শতাধিক ক্রোশ দূরে এক অজানা অচেনা জায়গাকে কি সহজেই আপন করে নিলাম। আসলেই কি আপন করতে পেরেছিলাম? হোম-সিকনেস আর ‘কলেজ ফিলিংসের’ একটা দ্বৈতস্বত্বা কি বাস করেনি আমার মাঝে? কলেজে থাকতে বাড়ির টান, আর ছুটিতে থাকতে কলেজের টান – এই দুইয়ের মাঝে পার করে দিলাম শৈশব-তারুণ্যের ছয় ছয়টি বছর।

বিস্তারিত»

আমার কাজলাদিদিরা – ৪ (নিশুআপু)

আমার কাজলাদিদিরা -৩ (চামু)
২০০৪ সালের পহেলা এপ্রিল দেশ ছাড়লাম। কোন রকম এপ্রিলফুল ছাড়াই আমরা জাপানে চলে আসলাম। বন্ধুরা মজা করে বলছিল তোদের নিশ্চয়ই প্লেনে তুলে চিটাগং নিয়ে নামিয়ে দিবে। চিটাগং এর ভাষা না বুঝে তোরা মনে করবি আসলেই জাপানে আসছিস। এরকম আরো অনেক মজার কথা বলে অনেকেই মন ভাল করার চেষ্টা করছিল। যখন আসছিলাম তখন ভেবেছি ৪-৫ বছর মনে হয় আর দেশে আসতে পারব না বন্ধুদের সাথে দেখা হবে না,

বিস্তারিত»

আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে……

গত দুইদিন ধরে লস এনজেলসে বৃষ্টি হল, সেই সাথে হাড় কাঁপিয়ে ঠান্ডা (অবশ্য এখানকার মাত্রায়)। সাত তলায় আমার ছোট্ট রুমের জানালা দিয়ে চোখে পড়ে সামান্য দূরের ‘শান্তা-মনিকা’ পাহাড়, কুমারীর সযত্ন আঁচড়ে তোলা চুলের শিঁথীর মত তার গা ঘেষে এঁকেবেকে উঠে যাওয়া পাহাড়ি রাস্তা। বৃষ্টি নামলে আবছা কুয়াশামত কিছু একটা দৃষ্টিসীমায় এসে প্রতিদিনকার চেনা দৃশ্যটাকেই খানিকটা অচেনা করে দেয়। গতকালও এমন হয়েছিল, আমার চেনা দৃশ্যটা অন্যরকম হয়ে দেখা দিয়েছিল।

বিস্তারিত»

ভ্যালেন্টাইন দিনে আমার একটি প্রস্তাবনা

ভ্যালেন্টাইন দিনে একটা কবিতা দিয়ে মাইনাস খাইছি। যাউজ্ঞা। এইদিনকে সামনে রেখে আমার একটা প্রস্তাবনা আছে। সিসিবি আগে কেমন ছিল আমি জানিনা কিন্তু আমি আসার পরে যা দেখছি আমি বিমুগ্ধ। মনে হয় সবাই আমরা এক পাড়া বা মহল্লার বাসিন্দা। প্রতিদিন দেখা হয় কথা হয়। কিন্তু একটা বিষয়ের কমতি আমার চোখে পড়েছে যদি সবাই একমত হয় তাইলে বিষয়টি ভাল বই খারাপ হবেনা। সবার লিখা পোষ্ট পড়তে গিয়ে,

বিস্তারিত»

যৈবতী ব্রীড়াবনত!!!

একদিন আমার এক ব্লগে কইছিলাম যে আমার সাথে পড়ে এক কঠিন সুন্দরী আরেক ডাকিনী’রে রেজিষ্ট্রিকরণপূর্বক বিয়ে’থা করে সুখে-শান্তিতে ঘর-সংসার করছে :no: =(( =((

আজ হইছে কি, ক্লাসে সে রিসার্চ প্রপোজাল প্রেজেন্ট করছিল। তো, শুরুতে ল্যাপটপ অন করার সাথে সাথে প্রজেক্টরের বিশাল স্ক্রিনে তার বিয়ের ছবিটা আরো বিশাল হয়ে ভেসে উঠল। তাই দেখে সবাই বেশ মজা পেল। কেউ কেউ মন্তব্যও করল বেশ ভাল ভাল,

বিস্তারিত»

নতুন আইলাম

অনেক আগে শুনছিলাম এই ব্লগের কথা। কিন্তু সময় পাই নাই আসার। এইবার আসলাম। দেখি কি দুনিয়া এইটা…।

বিস্তারিত»

বাংলা গানের জয়যাত্রা থাকবে অব্যাহত

clip
ভেবে অবাক হই, আমাদের বাগানে এত ফুল থাকতে কেন আমরা ফুলের অন্বেষণে ছুটোছুটি করি। আমি মেরিডিয়ান-চ্যানেল আই ‘খুদে গানরাজ’ এর কথা বলছি। গতকাল ধানমন্ডি জাতীয় মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে এই অসাধারণ, অতুলনীয় আর আমার খুবই প্রিয় এই অনুষ্ঠানটির ফাইনালে গিয়েছিলাম। অনেকদিন থেকেই আমি এ অনুষ্ঠানটি নিয়মিত দেখার চেষ্টা করেছি। দু-একটা এপিসোড মিস করলেও অধিকাংশই দেখেছি, আর অবাক হয়েছি কিভাবে এই ছোট্ট বাচ্চাগুলো এত সুন্দর গান গায়।

বিস্তারিত»

সি-৫৯, দক্ষিণ ছায়াবীথি

আটানব্বইয়ের শেষের দিকে কোন একসময়। ঢাকায় এসেছি আই এস এস বি দিতে। অন্য ক্যাডেট কলেজগুলোর চেনা অচেনা বিভিন্ন বন্ধুদের সাথে জমজমাট চারটা দিন পার করলাম। তখন কোন এক কারণে সরকারবিরোধীদের হরতাল অবরোধ চলছিল। যেদিন আই এস এস বি শেষ করে বের হলাম সেদিন সন্ধ্যা থেকেই আবার লাগাতার এক অবরোধের ডাক দিয়ে বসেছিলেন বিরোধী নেত্রী। বিকেল পাঁচটার দিকে আমরা তিনজন ঠিক করলাম গাজীপুর যাবো। জহিরের বাসায়।

বিস্তারিত»

টুকলিফাইং – ০৩

দেহগত কামনা বা যৌনতার প্রথম উদ্ভব হয় মনে। তারপর তা দেহে সঞ্চারিত হয়। যৌন সংসর্গের সিঙ্ঘভাগই মানসিক, ক্ষুদ্র অংশ দৈহিক। শতকরা আশি এবং শতকরা কুড়ি ভাগ। মন যখন বিকল বা বিক্ষিপ্ত থাকে তখন যৌনতার উদ্ভব হয় না…

এ যুগে রোমান্টিক প্রেমের ভাটা পড়েছে এবং সামান্য বাল্যপ্রেমকে গুরুত্ব দেওয়ার কথা এযুগে ভাবাই যায় না। বরং নর ও নারী উভয়পক্ষই অনেক বেশী বাস্তববোধসম্পন্ন, আবেগবর্জিত এবং সম্পর্কটাও অনেক চাঁচাছোলা।

বিস্তারিত»

মানুষ ভালোবাসে পাগলের মতো, বোকার মতো নয়

আজ ভালোবাসা দিবস। সিসিবি’র সবাইকে আজকের দিনটিতে প্রচণ্ডরকম ভালোবাসা জানাচ্ছি। ভীষণ ভালোবাসার মানুষকে একেবারে বুকে আগলে ধরে যেভাবে পাগলের মতো ভালোবাসে, সেভাবেই। তোমাদের খুব কম মানুষকেই আমি মুখোমুখি দেখেছি, অধিকাংশকেই কখনো দেখিনি, কথা বলা তো দূরের কথা। অথচ এই ব্লগের মাধ্যমে তোমরা সবাই আমার কতো চেনা, কতো আপন, কতো ভালোবাসার- সেটা প্রতি মূহুর্তেই উপভোগ করি।

বলতে পারো, এইটা আর নতুন কি? আপনি তো প্রায়ই সেটা বলেন।

বিস্তারিত»

ভালোবাসা-দিবসের বিনিময়

আজ ভালবাসার দিনে
তোমাকে দেবো ভোরের সূর্যটা লাল
বিনিময়ে তুমি চুমুতে ঢেকে দাও
আমার দুটো গাল।

আজ ভালবাসার দিনে
সাদা মেঘের দলকে দেবো ছুটি,
বিনিময়ে চাই একান্ত আমার করে
তোমার রাংগা ঠোট দুটি ।

বিস্তারিত»