সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ আঁতেল পুস্ট

সকালে ঘুম থেকে উঠেই ল্যাপটপ খুলে দেখি মুহাম্মদের ‘পাই’ নিয়ে একটা লেখা। পড়লাম, এবং পড়ে আমার একটা পুস্ট দিতে ইচ্ছা করলো। যেন তেন পুস্ট না, আঁতেল পুস্ট। ধৈর্য্য থাকলে সাথে থাকেন।

আমার থিসিসের বিষয় হইলো ইমেজ বেজড মেজারমেন্ট সিস্টেমস। জিনিসের ছবি থেকে জিওমেট্রিক মাপজোক বাইর করা আরকি। এই কাজ করার জন্য আগে যে ক্যামেরা ব্যবহার করবেন, সেই ক্যামেরাটাকে ক্যালিব্রেট করতে হবে। ক্যামেরা ক্যালিব্রেট করা মানে হইলো গিয়া,

বিস্তারিত»

নিলামে উঠছে দেশ…

মোনাজাত উদ্দিনের কথা হয়ত অনেকেই ভুলে গেছেন। মফস্বল সংবাদের অগ্রপথিক এক সাংবাদিক। এখনও হয়ত মাঝে মাঝে তার মৃত্যুবার্ষিকীতে কোন কোন দৈনিক কাগজের ভিতরের কোন এক পৃষ্ঠায় ছোট্ট এক কোনে তার স্মরণে ছোট্ট করে সাংবাদিকতার দায় সারতে কেউ কেউ খবর ছাপিয়ে থাকেন। অনেক ছোট বেলায় তার দুই একটা বই পড়ার দুঃসাহস করেছিলাম, কলেজে থাকতেই। ‘লক্ষ্মীটারি’ তেমনি একটা বই।

ওই বয়সে অনেক কিছুই বুঝতাম না,

বিস্তারিত»

মজার ছবি (সংগ্রহিত)

নেট থেকে কালেক্ট করা কিছু দেখা-অদেখা ছবি। সবগুলি একটি এলবামে দিলাম। ছবির উপরে ক্লিক করলে বড় করে দেখা যাবে।

বিস্তারিত»

আহা! এমন যদি হত!!!

লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি উড়োজাহাজের ছবি এঁকেছিলেন। সেটা ছিল শুধুই তার কল্পনা। তার কল্পনা আজ বাস্তব। উড়োজাহাজের টেকনোলজী আজ কোথায় চলে গেছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আজকের ওয়্যারলেস টেকনোলজীর কথাই বলি। ম্যাক্সওয়েলের সেই যুগান্তকারী চারটি সূত্র দিয়েই নাকি যার শুরু। ম্যাক্সওয়েল কি স্বপ্নেও ভেবেছিলেন যে লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির কল্পনার সেই উড়োজাহাজও একদিন ওয়্যারলেস কন্ট্রোলে আকাশে সানন্দে উড়বে! কি জানি! ভেবেছিলেন হয়তোবা।

তবে আজকালকার টেকনোলজীর ব্যবহার দেখে আমরা অনেকেই কিছুক্ষনের জন্যে ফিরে যাই অতীতের কোন এক মুহুর্তে,

বিস্তারিত»

সুপার কাপঃ আবাহনী ও শেখ রাসেল এর জয়

আগের দুদিন দুটো অঘটন ঘটলেও আজ ৩য় দিনে প্রত্যাশিতভাবে দুই বড় দলজয় পেয়েছে, আবাহনী প্রথমে পিছিয়ে পড়েও ২-১ গোলে হারিয়েছে চট্টগ্রাম মোহামেডানকে, অপর দিকে শেখ রাসেল হারিয়েছে রহমতগঞ্জকে। টানা ২য় জয়ের মাধ্যমে সেমিফাইনাল অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেছে আবাহনী অপর দিকে টানা দুই ম্যাচ হেরে রহমতগঞ্জের সেমিফাইনাল স্বপ্ন প্রায় শেষ।

দিনের প্রথম ম্যাচে তুলনামুলকভাবে ভাল খেলেও রহমতগঞ্জ পরাজয় বরন করে, ম্যাচের ৫২ মিনিটে ডানদিক থেকে সামির ওমারির ক্রসে হাওয়ায় শরীর ভাসিয়ে সার্বিয়ান খেলোয়ার মিলুনোভিচ অসাধারন এক গোল করে শেখ রাসেলকে জয় পাইয়ে দেন।

বিস্তারিত»

উত্তম কুমার।

“বুঝলেন ভাইজান, ক্লাশ ফোরে ইশকুলের নাটকে আমার অভিনয় দেইখা বাংলা স্যার বলছিলেন, এই পোলা তো একদিন উত্তম কুমার হইবো। হেডমাস্টার সাব একটা মেডেলও দিছিলেন। ” গার্ডের ইউনিফর্মটার এক পাশের বুক পকেট থেকে মেডেলটা বের করতে করতে অতীশদা হাসেন। মেডেল বলতে মরচে পড়া লোহার একটা চাকতির মতন। ভালো করে লক্ষ্য করলে বোঝা যায়, সেই চাকতির উপরে কোনকালে কিছু লেখা হয়তো ছিলো।

“ফিতাটা কই খুইলা পড়ে গ্যাছে!”

বিস্তারিত»

আমিও লিখলাম অনুকবিতা কিংবা হাবিজাবি

সবাই কবিতা লেখে। কেউ বড় কবিতা আবার কেউ অনু কবিতা। ভাবলাম আমিও চেষ্টা করি। কাজ হইলো না। তবে চেষ্টা একেবারেই বৃথা গেছে বলা যাবে না। বরং কয়েকটা সংগ্রহ করতে পারছি।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: এইগুলা একটাও আমার লেখা না

১। আমি লিখলাম সম্ভাবনা 😡
তুমি পড়লে সম্ভব না। =((

(ইস্তেকবাল ভাই নামে একজন বড় ভাই ছিলেন। আমরা যখন আবৃত্তি সংগঠন করি তিনি তখন স্বরিত নামের একটি সংগঠনে কবিতা পড়তেন।

বিস্তারিত»

মুহুর্তটা আমার জন্য বিশেষ

সিসিবি’র সদস্য সংখ্যা এইমাত্র ৭৩৫ হল। এটা আমার ক্যাডেট নম্বর। B-)

এই নম্বরটা শুধুই একটা নম্বর নয়। এটা আমার জীবনে নানাভাবে জড়িয়ে আছে। আমার ই-মেইল আইডি, কিছু কিছু পাসওয়ার্ডের অংশবিশেষ।

এই নম্বরের দৌড় শুধু ইহকালে না, পরকালেও।

বিস্তারিত»

একটি জনপ্রিয় গানের বিস্মৃত প্রায় রুপান্তর

কৈশোর নামক একটি রহস্যময় সময়ে ক্যাডেট কলেজে পদার্পন। কলেজে ঢুকে নিয়ম কানুনের প্রাথমিক ধাক্কা সামলে উঠে কৈশোরের শারিরীক পরিবর্তন গুলো যখন অনুভব করতে লাগলাম তখন হঠাত করেই খেয়াল করলাম আমাদের এক বন্ধুর ‘কপোল’ যেন পলিমাটির চরের মতোই উর্বর। আমাদের গাল যখন হালকা ‘তৃণরাজি’ তে আচ্ছাদিত তখন তার গালে যেন বাম্পার ফলন! এছাড়া নানান “মানবিক সম্পর্কের” বিষয়ে তার অগাধ জ্ঞান। শীঘ্রই বন্ধু মহলে সে পিতৃপ্রদত্ত নামের বদলে ‘চাচা’

বিস্তারিত»

আবারও কিছু লিখলাম

আমার পাশের সিটটা এখনও ফাঁকা আছে, মনে আছে কষ্ট, কিন্তু কেন যেন কোনও খেদ নেই এই ছোট্ট জীবনে। মানুষ এই পৃথিবীতে সব কিছু পেতে পারে না, তাই যা পাওয়া যায় তা নিয়ে সন্তুষ্ট থেকে সর্বক্ষণ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়াটাই মানবধর্ম হওয়া উচিত। আমার নিজস্ব জীবনদর্শন হলো, “সবচাইতে ভালো কিছু চাও, মন প্রাণ দিয়ে চাও, চেষ্টা করো তা অধিকার করতে, কিন্তু সবচেয়ে খারাপ কিছুর জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাক”।

বিস্তারিত»

শেখ আলীমের হাইকু -২

চৈত্রের চরে ইলিশ রঙের বালি
পালহীন নায়ে বৈঠা ঝিমায় থেমে গেছে ভাটিয়ালি
পদ্মা মরছে বোন গঙ্গার কোলে।

দিগন্তে নাচে সোনালী ধানের ঢেউ
সাত বলদের মলন ঘুরছে শক্ত ক্ষুরের পাড়া
উঠোনে লুটানো হেমন্তে ভেজা নাড়া।

বিস্তারিত»

হাইকু ভূমিকা

হাইকু সম্পর্কে নতুন ভাবে কিছু বলতে চাইনা কারন এ সম্পর্কে বোদ্ধা অনেক। তবে একটা কথা বলবো, পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় চমৎকার সব হাইকু রচিত হলেও বাংলা ভাষায় হাইকু হয়নি খুব বেশী। বুদ্ধদেব চ্যাটার্জী তাঁর তিনশো বছরের হাইকু – গ্রন্থের ভূমিকায় প্রথমেই বলেছেন, সুন্দরের প্রকাশ ব্যাপ্তিতে আছে আবার ক্ষুদ্র পরিসরেও আছে।তার পরে তিনি অবশ্য হাইকুর গঠন নিয়ে অন্য প্রসঙ্গ টেনেছেন। যে কথাটা অব্যক্ত রয়ে গেছে তা হলো,

বিস্তারিত»

বাচ্চা ভয়ংকর…..কাচ্চা ভয়ংকর…..(২)

মান্নান ভাই এর বাচ্চা ভয়ংকর…..কাচ্চা ভয়ংকর….. পড়ে আমারও এক বাচ্চার কাহিনী মনে পড়ে গেলো।
তার নাম ছিলো আবীর।সে আমার এক সিসিআর এর ফ্রেন্ডের মামাতো ভাই।আমরা যখন ১১ এ পড়ি তখনকার গল্প।

তো একবার সবাই ঈদের কানাকাটা করতে গেলো।সাথে আবীরও।কিন্তু কিছুক্ষন পরে দেখা গেলো যে তাকে কেউ খুঁজ়ে পাচ্ছে না।শেষে তাকে পাওয়া গেলো এক দোকানে সেখানে সে দোকানীর সাথে বেশ জমিয়ে কথা বলছে।পরে দোকানী যা জানালো তা হলো দোকানে রাখা একটা ছেলে ডলের জিপার খুলে সে বলছে “আঙ্কেল আঙ্কেল এই ভাইয়ের নু*টা কোথায়??”

পরে আর একবার বন্ধুর এক মামার বিয়ে।তো সবাই বউ নিয়ে কথা বলছে।তো আবীর কি মনে করে তারই এক কাজিন(মেয়ে) কে বলে ফেললো “তোমাকে আমি বিয়ে করবো!!!!কিন্তু তোমাকে আগে তুমি কাপড় খুলো তোমাকে দেখি।তুমি অনেক সুন্দর!!”
এইবার কিন্তু আবীর মায়ের কাছে চরম মাইর খাইলো।কিন্তু সে কি আর লাইনে আসে?

বিস্তারিত»

আবার সংবাদপত্র কিংবা প্রেসকি

সংবাদে ছিলাম দীর্ঘ সময়, ৬ বছর। আমার প্রথম চাকরি। আহমদুল কবির তখন সম্পাদক, আর তার ছেলে মিশু ভাই (আলতামাস কবির) নির্বাহী পরিচালক। জীবনে অনেক বস দেখেছি, তবে আহমদুল কবির একদিক থেকে ব্যতিক্রম। তিনি তর্ক পছন্দ করতেন। যে রিপোর্টার তার সঙ্গে তর্ক করতো, তাকে তিনি বেশি পছন্দ করতেন। জনকণ্ঠের তোয়াব ভাই তো পাল্টা কিছু বললেই বলেন, আমার সঙ্গে তর্ক করবে না। আর আহমদুল কবির সাহেব ভাবতেন,

বিস্তারিত»

কতিপয় ওয়েবসাইট ব্লক ও কিছু আজাইরা প্যাচাল

আমাদের সাবমেরিন ক্যাবল সংযুক্তির ইতিহাস আশা করি সবার মনে আছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখানো সরকারের প্রথম ডিজিটাল পদক্ষেপ দেখে বুঝলাম, আমাদের সরকারের তথ্য উপদেষ্টাদের মানের তেমন বেশকম হয় নাই। হাজারটা প্রক্সি সার্ভার আছে, কোটি কোটি ওয়েবসাইট আছে, কয়টা ব্যান করবেন? আইটি একটা জাউরা টেকনোলজি – আপনে কঠিন মাপের এক্সপার্ট দিয়া কোনো কিছু সিকিউর করলেও দেখা যাইবো চাইর আনা সাইজের এক পিচ্চি ঐটা ক্র্যাক কইরা বগল বাজাইতেসে –

বিস্তারিত»