“পরকীয়া”-জিভের লালা ধরে রাখা দায়

মচমচে নতুন একটা বিষয় উঠে এসেছে,তা বেশ অনেক দিন পর। শেষ টা ছিল সেই কানিজ আলমাস। আসলে এখনকার বিষয় টা আর বেশি মচমচে। কারন পুরানো একটি বিষয় আবার উঠে এসেছে নতুন রঙ লাগিয়ে।আর কিছুই না রুমানা মঞ্জুরের কথাই বলছি।

হাসান সাইদ মারা যাবার পর পরেই জল ঘোলা হয়ে গেল।আর ঠিক তখনই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেল “ইরানি বন্ধুর” সঙ্গে রুমানা মঞ্জুরের ছবি আর ছাপানো মেইল।লোকে বলে”

বিস্তারিত»

প্রিয়তমা,তোমার জন্যে

প্রিয়তমা,
তোমার কান্নার শব্দ আজ কামানের আওয়াজকে হার
মানায় কেন?
তোমার মন খারাপ কেন এই অবেলায়?

বিস্তারিত»

শিক্ষক VS ক্যাডেট এর ৬বছরের ম্যাচের কিছু ধারাবিবরনি। সিজন ২-এপিসোড-১

সবাই কয় ভদ্রলোকের এক কথা। তাই মেলা দিন হইল এই সিরিজের আর এক পর্ব লিখতে গিয়েও মনের ভিতর খচখচ করছিল। লাস্ট পর্বে কইছিলাম এইডা আর লিখুম না। কিন্তু একটু ঠাণ্ডা মাথায় ভাইবা দেখলাম হুদাই খচখচ করতেছে। ওই কথা তো আমার জন্য প্রজয্যই না । :goragori: :goragori: :goragori: তাই লিখতে বইসা গেলাম।

 

১) সৈয়দ নুরুল ইসলাম স্যার। বাংলা ডিপার্টমেন্ট। স্যার নতুন আসছেন কলেজে।

বিস্তারিত»

এমনি করে সবাই যাবে…

গানটি ছিল এরকম

এমনি করে সবাই যাবে, যেতে হবে,
দেহের মাপের মাটির ঘরে শুতে হবে,
কেউ রবে না তখন সাথে যারাই ছিলো দিনে-রাতে;
চোখের আলোর ঝাড়বাতিটা নিভিয়ে দেবে, নিভিয়ে দেবে। ……

ফিডব্যাকের ১৪০০ বঙ্গাব্দ এ্যালবামের গান।

বিস্তারিত»

গরিব ব্লগারের কথা

প্রথম কিভাবে ব্লগের ঠিকানা পেলাম মনে নেই, বোধহয় গুগলে সার্চ দিয়ে কিংবা ফেসবুকে কোন লিংক পেয়ে। তখন মাত্র কলেজ থেকে বের হইসি। সবকিছুতেই চরম মজা পাই।
কম্পিউটার ঝকঝকে বাংলা দেখা শুরু করলাম সব যায়গায়। অভ্র নিয়ে গুতাগুতি শুরু করলাম। অনেক কিছু পারতাম না। তারপরো ব্লগ লেখার চেষ্টা করতাম। আমি এখন পর্যন্ত আমি অন্য কোনো ব্লগে লিখার সুযোগ পাইনাই 🙁
আমাদের ব্যাচের অনেকেই ভাবতো তখন আমি বোধহয় ব্লগের এডমিন বা কিছু একটা কোনো সমস্যা হইলেই আমারে ফোন কিংবা মেসেজ।

বিস্তারিত»

“শুভেচ্ছা”

আজ সকালে ঘুম ভাঙ্গল ঠাডা পইরা। ঠাডা বুঝেন? বজ্রপাত রে আমাগো এলাকায় ঠাডা কয়।

 

সকালে সারে সাতটা নাগাদ বাপে ফোন দিয়া ঘুম ভাঙ্গাইল।ঘুম জড়ানো গলায় বললাম

-স্লামুয়ালাইকুম আব্বু

-নিচে আয়। আমি তোর বাসার নিচে।

ঘুম ছুইটা গেল। রুমের চারি দিকে তাকাইয়া।রুমের অবস্থা দেখে ইচ্ছা করল সিড়ি দিয়ে না নেমে সরাসরি ছয় তলা থেকে লাফ দিয়া নাইমা যাই।

বিস্তারিত»

একটি অনুরোধ…………………

প্রথমেই সিসিবিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। আজকে বহুদিন পরে সিসিবিতে লগিন করলাম। যদিও প্রায়ঃশই সিসিবিতে আসি, কিন্তু কি কারনে যেন লগিন করা হয় না। হঠাৎ করে আজ সিসিবির পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে গেল। :dreamy: :dreamy: ২০০৮ সালের কথা। তখন সবে মাত্র কলেজ থেকে বের হয়েছি। সেনাবাহিনীতে যোগদানের উদ্দেশ্যের চেয়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়ার জন্যই ভর্তি হলাম ডিফেন্স গাইড নামক কোচিং সেন্টারে। সেখানেই একদিন পরিচয় মাসরুফ ভাইয়ের সাথে।

বিস্তারিত»

শুভ জন্মদিন প্রিয়

চারটি বছর গেল পরপর
আজকে পড়েছে পাঁচে,
তব জন্মদিন নয়ত মলিন
ভয়াল বিশ্ব আঁচে।

আজকের শুভ দিনে কেউ নিশ্চয়ই আমার ছড়ার অন্ত্যমিল নিয়ে প্রশ্ন তুলবেন না। তবে কপিরাইট নিয়ে যাদের তীব্র খুঁতখুঁতানি তাদের জন্য এই ছড়া আমার লেখা নয়। হুমায়ুন আহমেদের কোন এক গল্পের বইয়ে ছিল। শুধু সিসিবির চার বছর এর সাথে মিলাতে গিয়ে দু-একটা শব্দ এদিক ওদিক করতে হয়েছে।

বিস্তারিত»

পিঙ্গলকেশী

অনেক দিন থেকেই দেখা হবে হবে করে হয়নি,আজ হয়ে গেল। দেশ থেকে ফেরার পর এই প্রথম। ওর নাম নিনা।ওর বাবা জর্জিয়ান,মা রাশিয়ান। আমার সাথে দেখা হয়েছিল প্রথম ভার্সিটিতে। ও ডেন্টিস্ট এর ছাত্রী।আমাদের ক্লাস আলাদা আলাদা হয়,তার মধ্যে ও আমার থেকেও ২ কোর্স সিনিয়র।

যাই হোক দেখা হওয়া টা কাকতালীয়। আসলে খুবই কাকতালীয়।আমাদের ফিলসপি(দর্শন) ক্লাস ছিল। এই সব ক্লাস সাধারনত ঘুমাবার জন্য,কিম্বা গল্প করার জন্য।

বিস্তারিত»

জগতের সকল নারী সুখী হোক !!!

এটা আমার নিজের গল্প।[ অন্য কারো সাথে মিলে গেলে তা নিতান্তই কাকতালীয় !!]

আমার একটা গার্লফ্রেন্ড আছে। বিশ্বাস করেন একটাই। আমাদের অনেক দিনের রিলেশন। প্রায় ৭বছর হল আমরা প্রতিাদিন ঝগড়া করি। প্রতিদিনই প্রায়। এই ৭বছরে খুব বেশী হলে ৭দিন আমাদের মধ্যে কোন ঝগড়া হয় নাই। তাও সেটা এক টানা ৭ দিন হবে না। এক ঘন্টার মধ্যে কখনো কখনো ৩-৪বার ঝগড়া হয় ৩-৪টা ভিন্ন ইস্যু তে।

বিস্তারিত»

এ্যানাগ্লিফ

এই বছরের এপ্রিল মাস থেকে রাজধানীতে অবস্থান করছি। ৪ জন মিলে আছি আমার কলেজের-ই এক বন্ধুর বাসায়; ৪ ক্যাডেট বন্ধু, আর কেউ নয়। সুতরাং বলাই বাহুল্য, সময়টা দারুণ যাচ্ছে 🙂

আমাদের প্রতিদিনের একটা কমন কাজ হল অফিস থেকে ফিরে রাতে ডিনারের পর একসাথে রাত জেগে টিভি দেখা। এটা প্রতিটি পরিবারেরই একটা খুব সাধারণ দৃশ্য, কিন্তু ব্যাপারটা আদতে অত স্বাভাবিক নয়। ব্লগের নন-ক্যাডেট ভিজিটর-দের বোঝার সুবিধার্থে বলছি : ক্যাডেট কলেজে একসাথে থার্সডে নাইটে মুভি দেখার ব্যাপারটা অনেক স্পেশাল ছিল।

বিস্তারিত»

সময় গেলে সাধন হবে না

কটা দিন ধরে একটা ফ্র্যাইজ মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। হোয়াট ইফ। আমিও জানিনা হোয়াট ইফ। হোয়াট ইফ হোয়াট? হোয়াট ইফ ইউ ওয়্যার মাইন। কি হত? না তেমন কেউ না? আই মিন আমার ক্ষেত্রে না। পাঠক হয়তো ভাববেন ভনিতা। হ্যাঁ তা কিছুটা তো বটেই।

আচ্ছা যেহেতু হোয়াট ইফ ইউ ওয়্যার মাইন দিয়েই শুরু করলাম, সো এইটা নিয়েই একটু গ্যাজানো যাক। আমার দেখা মানুষদের মধ্যে একমাত্র ক্যাডেটস আর ভেরী স্পেশাল চিড়িয়া যারা কিনা বুঝে শুনে গ্যাজাইতে ওস্তাদ।

বিস্তারিত»

আফটার এণ্ড বিফোর এভরি ইভেন্ট জোকস – ৩

নিয়ামত

এ ঘটনা-ও জামিলকে নিয়ে। র-জামিল নয়, ফ-জামিলকে নিয়েই এবং এ কাহিনীতে আরও একজন আছে যার নাম সায়েম।

আমাদের এস.এস.সি পরীক্ষার সময় যেবার ঘোষণা দিয়ে দিল যে অপশনাল সাবজেক্ট বা ফোর্থ সাবজেক্ট যোগ হবে না, তখন তো সবাই খুশিতে আত্নহারা। যাক একটা সাবজেক্ট কম পড়তে হবে। আর এই খুশিতে আত্নহারা হবার বহিঃপ্রকাশ ঘটল মিড-টার্ম বা পাক্ষিক পরীক্ষার খাতায় আর ই.ডি. গ্রাউণ্ডে।

বিস্তারিত»

আফটার এণ্ড বিফোর এভরি ইভেন্ট জোকস – ২

সূরা যিলযাল

প্রিটেস্ট অথবা টেস্ট পরীক্ষা হবে। ইসলাম শিক্ষা পরীক্ষায় একটা অবজেক্টিভ প্রশ্ন দেয়া হয়েছিল- সূরা যিলযাল কোথায় অবতীর্ণ হয়? অপশনগুলো ছিল- মক্কা, মদীনা, জেদ্দা, কোনটিই নয়। সবার ধারণা ছিল যে সেবার প্রশ্ন একটু কঠিন হবে কারণ স্যারই বলে দিয়েছিলেন যে প্রশ্ন কঠিন করা হবে। যাই হোক, অডিটোরিয়াম থেকে বের হয়ে সবাই যখন উত্তর মিলাতে ব্যস্ত; কেউ বলে দোস্ত এটার আন্সার কি, কেউ বলে দোস্ত ঐটা কি লিখছস,

বিস্তারিত»

আফটার এণ্ড বিফোর এভরি ইভেন্ট জোকস – ১

পরোটা

ক্লাস সেভেনের ঘটনা। আমাদের ব্যাচে জামিল দুইজন। একজন র-জামিল, অন্যজন ফ-জামিল।
র-জামিল মানে রবীন্দ্র হাউসের জামিল আর ফ-জামিল মানে ফজলুল হক হাউসের জামিল। ঘটনাটা ফ-জামিলকে নিয়ে।

ডাইনিং হলে খাবার সময় কিছু চাইলে পাশের সিনিয়র ভাইদের কি বলতে হইত এটা আমাদের সবার মনে আছে। যেমন- ভাত দরকার হলে বলতাম, “প্লিজ ভাই এক্সকিউজ মি, ভাই, ভাত পাস করেন”। অথবা ডাল দরকার হলে বলতাম,

বিস্তারিত»