একটা গান চাই

একটা গান চাই, গান।
সংগ্রামের কথা বলার গান,
বন্ধুর পথে চলার গান,
ক্ষুদিরামের মত মরার গান,
সমাজ জীবন থেকে সরার গান,
শক্ত শেকড় থেকে নড়ার গান,
মুক্তির আরোহণে চড়ার গান।

একটা গান চাই, গান।
সকল প্রেমকে মিছে বলার গান,
অনুভূতিদের পিষে ফেলার গান,
সত্যি ভালোবাসার খরার গান,
নষ্ট পিশাচদের মরার গান,
গরীব মানুষদের জরার গান,

বিস্তারিত»

একটি ভাবনা

স্যার

আমি যে ব্যাপারটা বলব টা হয়ত আপনার কাছে খুব সাধারন লাগতে পারে। হয়ত অনেক আগে থেকেই আপনি জানেন । কিন্তু আমি ব্যাপারটা ভেবে ভেবে অনেক আগে বের করেছিলাম। এমন একটা বয়সে যখন টা ভাবা আমার পক্ষে কঠিন  ছিল।
আমরা একটা জিনিস্কে একই সাথে দুই জায়গায় দেখতে পারি । এই ব্যাপারটা নিয়ে আমি চিন্তা করেছিলাম যখন আমি ক্লাস নাইন এ পড়ি। আমি আমার খাতায় এই ব্যাপারটা লিখে রেখেছিলাম ।

বিস্তারিত»

ফাতিমার চিঠি আমাদের কাছে……………..

একটি হাতে লেখা দলিল সম্প্রতি ইরাকের আবু গারীব কারাগার থেকে উদ্ধার হয়। ফাতেমা ঐ এলাকার একজন খ্যাতিমান মুজাহিদের বোন। আমেরিকান সৈন্যরা কিছুদিন পূর্বে ঐ মুজাহিদের বাড়িতে হটাত হামলা চালায়। কিন্তু তাকে পায় না। তারা তার বোনকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায় যেন ঐ মুজাহিদ নিজ থেকে ধরা দেয়।ফাতেমার মূল চিঠিটি এখানে দেয়া হল যা মাফকারাট আল ইসলামে(আরবী নিউজ এজন্সি) ইংরেজী অনুবাদসহ আরবীতে ছাপা হয়েছিল।

ফাতেমার চিঠি

“পরম করুনাময় আল্লাহতা’য়ালার নামে

(হে মুহাম্মদ) তুমি বলো,

বিস্তারিত»

বিদ্রোহে ফেটে পড়ি

মাঝে ইচ্ছা হয় বিদ্রোহে ফেটে পড়ি
আমার শরীর এর অনুতে অনুতে তেজস্ক্রিয়তা
আমি ফেলানি কে দেখিনি
দেখিনি আমার স্বদেশী বাংলাদেশীকে কোরবানি হতে
আমি তোমাদের অনুভব করি আমার সত্তায়
আমার ভালবাসায়।
দেখিছি নির্লজ্জ এর মত তোমাদের নিরবতা।
সহানুভুতির বদলে তোমাদের পৈশাচিক উল্লাস আমাকে নিথর করে
আমার ইচ্ছা হয় আলো দেখতে, আলো দেখাতে
আলপিনে আটকানো তোমাদের চোখ।
সব গুলো আলপিন তুলে ফেল
অনুভব কর দুঃশাসন
বোমার মত ফেটে পড়
মানচিত্র বাচাও
নয়তো মানচিত্র খাবে শকুনে।

বিস্তারিত»

তথাকথিত নেতৃত্ব ও গুণাবলী

ক্যাডেট কলেজের লিডারশীপ বিষয়টা একটি জমজমাট আলোচনা। অনেক দিন ধরেই ভাবছি লিখব,লেখা হয়ে ওঠে না।দেখা যাক সত্যকারের লিডারশীপ বিষয় টা কি??
আমি মনে করি, নেতা হলেন সেই ব্যক্তি যিনি এমন কিছু ঘটান যা সাধারণভাবে ঘটার কথা নয়। বস্তুত যা স্বাভাবিকভাবে ঘটবে, তার জন্য নেতার প্রয়োজন হয় না_ যে কোনো ব্যক্তিই তা করতে পারেন। সত্যিকারের নেতা অনন্য, অসাধারণ, অতুলনীয়, অভাবনীয় কিছু সৃষ্টি করেন। নেতা বড় কাজ করেন।

বিস্তারিত»

অতঃপর……………..

ঘটনা ১

ইমন কলেজে উঠেই নতুন মোবাইল কিনেছে। আনন্দে তাই এখন সবার ছবি তুলে বেড়াচ্ছে। তার ছোট বোন রুমে শুয়ে শুয়ে বই পড়ছে, বড় বোন বাথরুম থেকে গোসল থেকে বের হয়েছে; এরকম কত মজার ছবি। -এই কি করিস,এসব ছবি তুলছিস কেন? দেখছিস না আমি রেডি না। -দাড়াও না আপু, একটু মজা করি। আরে তুলতে দাও না। ক্লিক।

কয়েক ঘন্টা পর…

-কিরে নতুন মোবাইল কিনছস নাকি?

বিস্তারিত»

সুন্দরবন নিয়ে উন্মাদনার কিছুটা কি আমরা পর্যটনশিল্প বিকাশে কাজে লাগাতে পারি না?

সুন্দরবন নিয়ে অনেক উন্মাদনা অনেক কিছু হল। এর থেকে সত্যিকার অর্থে কে লাভবান হল তা প্রশ্নই থেকে গেল। একটি বিতর্কিত সংগঠনের আয়োজন করা এই প্রতিযোগিতায় আমরা বেশিরভাগ মানুষই কিছু না বুঝেই অংশগ্রহন করলাম। আমাদের এমনভাবে বুঝানো হল যে ভোট দিলেই হয়ে যাবে কিন্তু আরো অন্যান্য বিষয়ও যে বিবেচনায় এসেছে এই বাপারটা আমাদের প্রচার মাধ্যম বা ফোন কোম্পানী কেউই বলে নি। তাতে যে তাদের লস।
যাই হোক এই উন্মাদনার মাঝে আব্দুর নূর তুষার একটি পোস্ট এ বলেছিলেন সুন্দরবনে অধিক মানুষের আনাগোনা এই বনের আসল সৌন্দর্য নষ্ট করতে পারে।

বিস্তারিত»

আজাইরা কষ্ট,অসীম প্রতীক্ষা

ক। বাসায় ছুটিতে গেলে সেখানে ঈদে আমার কর্মসূচী বেশ একটা সেট প্যাটার্নের । সকালে নামাজ , কিছুটা খাওয়া-দাওয়া আর তারপর সবগুলা টি ভি চ্যানেল এ প্রগ্রামের সাথে সাথে মজা করে এ্যড দেখা । সবগুলা চ্যানেল একসাথে যেন কম্পিটিশনে নামে কে কার চেয়ে বেশি এ্যড দেখাতে পারবে । এবার তার সাথে সন্ধ্যা থেকে শুরু হল খুব বাজে রকম জ্বর । তা এমন ই যে মাথাটা বিছানা থেকে উঠানো যেন পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী কাজ করা ।

বিস্তারিত»

প্রবাসে প্রলাপ ০১৬

১।
আমার প্রবাস জীবন প্রায় ৮ বছর হতে চলল। ৮ বছরে প্রায় ১৫ খানা ঈদ করেছি একা একা। বেশির ভাগ ঈদই ক্লাস করে কিংবা ঘুম দিয়ে পার করে দিয়েছি। এবারের কোরবানি ঈদ একেবারে ব্যতিক্রম কাটল। একটাবারের জন্য ও মন খারাপ হয়নি। খুব খারাপ হলেও একবারের জন্য ও মনে হয়নি যে দেশে থাকলে ভাল হত। সত্যি বলতে কি দেশ ই আমার সাথে ছিল এবার। আমার আম্মু ছিল এইবার আমার কাছে।

বিস্তারিত»

হলদে পক্ষীর ‘৭১

১৪ মে, ১৯৭১।
পিরোজপুর জেলার কৃষ্ণনগর গ্রাম।
ঊর্মিলা সকালে উঠেই বুঝতে পারল, আর একটি অবশ দিন অপেক্ষা করছে তার জন্য। সারাদেশে কি যে শুরু হল, যুদ্ধ,গুলি আর বিপ্লব। ঊর্মিলা অনেক কিছুই বুঝতে পারে না,গতবার যখন তার ভাই ঢাকা থেকে বেড়াতে এসেছিল, তখন বাবা আর ভাই কে অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে শুনেছে,আইয়ুব খান, মনায়েম খান, রাও ফরমান আলি এই সব নাম গুলো বার বার ওর কানে আছড়ে পরছিল।

বিস্তারিত»

বিকৃত লালসা, আক্রমণ ও সমসাময়িক ধারনা

অনেক হতাশা থেকে লিখতে বসা। প্রত্যেকটি বিষয় এর যুক্তিযুক্ত সমালোচনা বিষয়টিকে করে তোলে অনেক বেশি গ্রহনযোগ্য আর নিখুঁত। কিন্তু আমরা মনে হয় সব বিষয় ছেড়ে নারীর পোশাক নিয়ে মেতেছি। আমাদের সকল যুক্তি আলোচনা, সমালোচনা এখন পোশাকবদ্ধ। শালীন আর অশালীন পোশাকের পার্থক্য নিরূপণে আমরা বুদ্ধি যুক্তি আর ধর্ম ব্যবহার করছি। পোশাক স্বাধীনতা আমাদের কতটুকু??? আমরা কতটুকু স্বাধীন?? নাকি আমাদের ধর্ম, কৃষ্টি কালচার শুধু নারী নিবদ্ধ???

জাফর ইকবাল সাহেবের মেয়ের ছবি দেখলাম কোন এক ব্লগে।

বিস্তারিত»

কালো দিন এবং কিছু অপ্রাসঙ্গিক কথা

(লেখাটা শুরু করেছিলাম কামরুলের কালো দিনের মন্তব্য করতে গিয়া। এতো বড় হইয়া গেলো যে লেখা হিসাবেই দিয়া দিলাম।)

সিলেটের আরও অনেক কাহিনী পাওয়া যায়। পামোশ যেখানেই গেছেন অনেক কাহিনীর জন্ম দিয়েছেন। ব্যাক্তিগত জীবনে প্রবল ধর্মকর্মকরা এই মানুষটির ভাগ্য কেন এমন; কে জানে? ঝিনাইদহের এক বড় ভাই অইদিন পামোশের কথা বললেন। পামোশ কুমিল্লা থেকে আমাদের কলেজে বদলি হয়ে আসলেন অইখানে ঝামেলা করার জন্য। 

বিস্তারিত»

১১.১১.১১

ক.
দু সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ইন্টারনেটের বাইরে ছিলাম। টিভি খবর কিংবা খবরের কাগজ, কোন কিছুর সাথেই যোগাযোগ ছিল না। তাই আশেপাশের অনেক ঘটনাই টের পাইনি। আজকে দুপুর নাগাত ঘুম থেকে উঠে অনেকিন পরে ফেসবুকে ঢুকে দেখলাম বেশ একটা উৎসব উৎসব ভাব। আজকে ১১.১১.১১!!! ফেসবুক বা ইন্টারনেট না থাকলে মনে হয় টেরই পেতাম না, শুধু এই তারিখ না, আরো কত কিছুই যে টের পেতাম না কে জানে!

বিস্তারিত»

ভালো থাকুন মনোয়ারুল হাসান বিপ্লব ভাই ও রুখসানা লোপা আপু

গতকাল ল্যাবে বসে ঝিমাচ্ছি এমন সময় কেউ একজন খোমাখাতায় নক করে বললো ভাই মির্জাপুরের এক্স ক্যাডেট এক বড়ভাই মারা গেছে জানেন? খবরটা শুনে মন খারাপ হয়ে গেলো। মৃত্যু সংবাদ শুনলেই আমার ভালো লাগে না, তার মাঝে মৃত্যুটা যদি হয় পরিচিত কোন মানুষের সেটা মেনে নেয়া কষ্টেরই। তবে পরিচিত বলে ফেললাম অবলীলায় অথচ তাকে আমি কখনও দেখিনি। তারা যে বছর কলেজ থেকে বের হয়ে গেছেন তার পরের বছর আমরা ঢুকেছি।

বিস্তারিত»

১০ই নভেম্বর, শহীদ নূর হোসেন দিবস স্মরণে লেখা দুটি কবিতা- ‘হৃদয়ের রাজপথে’ ও ‘নূর হোসেন’

হৃদয়ের রাজপথে
———————
শহর জুড়ে সে ছড়িয়েছে শপথের ঘ্রাণ,
তপ্ত পথের বুকে উড়িয়েছে ধূলো,
অবাধ্য ঝাঁকড়া চুলে যুবকের অবিনাশী দেহ
রক্ত-আখের বুকে জড়িয়েছে প্রাণ।

সৌর তারা ছাওয়া আকাশের মতো
নূর হোসেন আজও জাগে অনির্বার
স্বদেশের দিনরাত্রি জুড়ে;
বিদীর্ণ সে বুকের রক্তে ভাসে পথ মাঠ নদী
উন্মাদনায় হাসে মাটি বাংলার।

বোনেরা কোত্থেকে ছুটে এসে ওই উদোম,

বিস্তারিত»