মোস্তফা জব্বার অভ্রের বিরুদ্ধে পাইরেসি মামলা করেছে। এই যে লিঙ্কঃ
অভ্রকে কারণ দর্শাতে বলেছে কপিরাইট অফিস
আসুন আমরা এবার সিরিয়াসলি বিষয়টা গ্রহন করি। মজা করার সময় শেষ। আমাদের মধ্যে যারা আইনবিদ আছেন তারা একটু এগিয়ে আসি।
বিস্তারিত»মোস্তফা জব্বার অভ্রের বিরুদ্ধে পাইরেসি মামলা করেছে। এই যে লিঙ্কঃ
অভ্রকে কারণ দর্শাতে বলেছে কপিরাইট অফিস
আসুন আমরা এবার সিরিয়াসলি বিষয়টা গ্রহন করি। মজা করার সময় শেষ। আমাদের মধ্যে যারা আইনবিদ আছেন তারা একটু এগিয়ে আসি।
বিস্তারিত»আমার আগের ব্লগ ‘দৃষ্টিনন্দন দৃষ্টিতে’ বলেছি আব্বার ডান চোখে cataract সার্জারীর কথা।বাম চোখেও সার্জারী করা দরকার।তাই আমি চাচ্ছিলাম যত দ্রুত করে ফেলা যায়।দেরী হলে যদি আবার কোন অসুবিধা হয়!তাই আব্বাকে তাগিদ দিচ্ছিলাম এই বছরের শুরুতেই করে ফেলার জন্য।কিন্তু যথারীতি তাঁর সার্ভিস,পারিবারিক,সামাজিক ব্যস্ততার কারনে বিলম্বিত হচ্ছিল।আমি বারবার বিরক্ত হয়ে বলেছি তোমার চোখ আগে বাকী সব পরে।টাকাসহ সবই ত রেডি করে রেখেছি।খালি ঢাকা আসবা আর অপারেশন হবে।আরেকটি চোখ ভাল হওয়ার কারনে চশমা ছাড়াই দিব্বি ভাল দেখতে পাচ্ছেন তাই মনে হয় তেমন তাগিদ দেখা যাচ্ছিল না তাঁর মধ্যে।আর ঝামেলাও যেন শেষ হয়না।এবার আর অনেককিছু নিয়েই আমাদের ভাবতে হয়নি।আগেই চিন্তা করেছিলাম সেই ইসলামিয়াতেই সেইম ডাক্তার দিয়ে সেইম লেন্স নেয়া হবে।আগের ম্যাচের সাফল্যে কোচরা যেমন উইনিং কম্বিনেশন ভাঙ্গতে চাননা এখানে আমার ভূমিকাও ছিল তাই।
বিস্তারিত»আব্বার হঠাৎ করেই চোখে ছানি পড়লো। ৫৫ বছর বয়সে বার্ধক্য ভর করেনি। এখনো আব্বা অনেক কর্মঠ এবং সার্ভিসে আছেন। কোন অসুখও নেই এবং এমন হয়নি যে কোন অপারেশন বা সিরিয়াস সিকনেসের কারনে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। ছানি আরো বেশি বয়সে হয় সাধারণত। কিন্ত আব্বার হঠাৎ করেই এবছর প্রব্লেম ধরা পড়লো এবং খুব দ্রুত ছানি ম্যাচিউরড হয়ে গেল। সামান্য দূরত্বেও মানুষ আইডেন্টিফাই করতে সমস্যা হয়। অনেকেই হয়ত ভাবে দেখেও কথা বললোনা তাই একটু বিব্রতকর বটে।
বিস্তারিত»পনেরশ শতাব্দী থেকেই মূলত সম্পদ আহরনের উদ্দেশ্যে নতুন ভূখন্ডের আশায় অভিযাত্রীরা এক একেকটা জাহাজ নিয়ে প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর দাপরে বেড়াতে শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় মানব সভ্যতা প্রবেশ করে ঔপনিবেশিকতার যুগে। এরপর ইতিহাসটা আর আগের মতো থাকেনি। আর সাধারণ মানুষও বুঝতে পারে পৃথিবী চ্যাÌটা না, গোল। মূল কান্ডের সাথে যোগ হয় অনেক শাখা-প্রশাখার। এক সময় সেই শাখা-প্রশাখার সতেজতা ছাড়িয়ে যায় মূল কান্ডকেও।
বিংশ শতাব্দীতে যখন এই একই মানব সম্প্রদায় সিলিকন সাগরে ইলেক্ট্রন,
বিস্তারিত»আকাশ প্রীতি আমার বেশ পুরানো একটা রোগ। হাসবেন না কিন্তু; হতে পারি নেহায়েত এক চাওয়ালা- কিন্তু নীলাকাশের প্রেমে পড়তে তো দোষ নেই। আপনারাই তো বলেন, প্রেম নাকি অন্ধ 😡 । মাঝে মাঝে তাই কাজ ফেলে ব্যালকনীতে দাঁড়িয়ে আকাশের (এইটা কইলকাইত্যার আকাশদা না, উপরের দিকে তাকান, হ্যাঁ এই আকাশলীনা 😀 ) সাথে ডেটিং করি। ভালোই লাগে রাতের আকাশ ভরা তারা; মোহাচ্ছন্নের মতো গোধূলীর আকাশে ধোঁয়াশাটাও তৃষ্ণার্তের মতো উপভোগ করি।
বিস্তারিত»ইন্টারনেটে ঘুরতে ঘুরতে Smashing Magazine ওয়েবসাইটে একটি ফাটাফাটি পোষ্ট খুঁজে পেয়েছি। পোষ্টটিতে ইন্টারনেটে সফল ব্লগগুলোর ডিজাইনের উপর জরিপ চালিয়ে প্রাপ্ত তথ্যগুলোকে সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আর পোষ্টটির শেষে মূল অংশগুলোকে পয়েন্ট আকারে দেয়া হয়েছে।
আমি পয়েন্টগুলো নিয়ে একটু আলোচনার করতে চেষ্টা করব। আর যারা বিস্তারিত জানতে চান, তারা ওয়েবসাইটে গিয়ে পোষ্টটি পড়ে নিতে পারেন।
এক –
বিস্তারিত»গুগল একদিন পুরো বিশ্ব শাসন করবে – এই কথাটি কি বিশ্বাস করেন? তাহলে আশা করি এই পোষ্টটি আপনাকে নতুন করে ভাবতে শিখাবে।
সম্প্রতি গুগলের প্রধান এরিখ স্মিড্থ এক সাক্ষাতকারে বলেছেন, অর্থনৈতিক মন্দাকে মোকাবেলা করতে তারা তাদের আয়ের পথ প্রশস্ত করতে প্রতিমাসে অন্তত একটি উদীয়মান কোম্পানীকে কিনে নিতে চান। ফলে নতুন কোম্পানীর সাথে সাথে তাদের সাথে যোগ দেবে কোম্পানিগুলোর চৌকস প্রোগ্রামাররা।
বিস্তারিত»আজকে অনেক কষ্ট কইরা প্রায় দুই পৃষ্ঠার একটা ব্লগ লিখলাম। ঈদ উপলক্ষে লিখা। দিহান ভাবীজান অনুরোধ করছে তারে না কইরা দিলাম, তারপর যখন কইল আমি নাকি কাইয়ুম ভাইয়ের মত হইয়া যাইতাছি। তখন আর সহ্য করতে পারলাম না :duel: । তাই স্বাদ এবং সাধ্য না থাকা সত্ত্বেও লিখতে বসলাম।
কিন্তু আমি ঠিক করছি আর লিখব না। কারণ টা একটু বলি, আমি নোটপ্যাডে লিখি অভ্র দিয়া।
বিস্তারিত»বাংলাদেশে নূতন একখানা কথা দারুণ চলিতেছে আজকাল – ডিজিটাল বাংলাদেশ। প্রায় সর্বক্ষেত্রেই ইহার প্রচলন লক্ষ্যনীয়। উদাহরণস্বরূপঃ আমরা যাহাকে ডেলাইট সেভিং টাইম বলিয়া আখ্যা দেই, তাহা কিন্তু অল্পশিক্ষিত জনগণের নিকট ‘ডিজিটাল টাইম’ নামেই অধিক পরিচিত।
যাহাই হৌক, ভাবিতে ভালই লাগে, গর্ববোধ হয়, আমরা এখন যুগের সাথে মার্চ করিতে পারিতেছি। কারো কারো হয়তো ইহাও মনে হইতে পারেঃ “ধুর, আমেরিকা-টামেরিকা’র বেল আছে? বাংলাদেশ ও এখন ডিজিটাল যুগে আয়া পরসে।
বিস্তারিত»[অলস মস্তিস্ক শয়তানের কারখানা। সেই কারখানার একটা প্রডাক্ট ছাপছি। কন্সেপ্টটা সাধারণ, কিন্তু কতটুকু বাস্তব? দেখি জ্ঞ্যানী লোকেরা কি বলেন!]
সকাল বেলায় অফিসে, স্কুলে বা নিজের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে যেতে সবাইকে ঘন্টার পর ঘন্টা রাস্তায় পার করতে হয়। মোটামুটি একই, অধিকাংশ ক্ষেত্রে তার চেয়েও ভয়াবহ অবস্থার সম্মূখীন হতে হয় ফেরার সময়। গুলশানের অফিস পাড়া থেকে মোহাম্মদপুরের আবাসিক এলাকায় পৌঁছাতে, অফিস শেষে তিন ঘন্টা ব্যয় করার ঘটনা এখন বোধহয় অনেকেরই গায়ে সয়ে এসেছে।
বিস্তারিত»এক.
একটা জিনিস আমি অনেক আগে থেকেই খেয়াল করে দেখেছি, সেটা হল, বডি পার্টসের কথা না শুনা। মানে আমি যেটা করতে চাই বা চাই না, আমার কিছু বেয়াদব অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ঠিক তার উল্টাটা করে। ধর্মে নাকি আছে শেষ বিচারে এইসব বডি পার্টস তাদের দ্বারা সংঘটিত ঘটনা নিজেরাই বর্ণনা করবে নালিশ হিসেবে। ব্যাপারটা আমার জন্য প্রবল হতাশার হবে কোন সন্দেহ নাই। কারণ একটা জিনিস আমি করতে চাইছিনা,
শুক্রবার দুপুরবেলা। জম্পেশ খানা-দানার পর আমার রুমে সবাই মিলে গল্প করছি। আমরা মানে আমি, আদিব, শান্ত এবং অভিজিৎ। গান শোনার জন্য পিসি অন করতেই পংটা আদিব প্রশ্ন করল,
-তো মামা, তোমার পিসিতে ‘সেই রকম’ কিছু নাই??? থাকলে দেখাও না…
আমি কিছু না বলে প্রথমে ‘ভিউ হিডেন ফাইলস এন্ড ফোল্ডারস’ অপশন চালু করলাম। এরপর একটি ফোল্ডার আসার পর সবার দিকে তাকিয়ে নাটকীয়ভাবে বললাম,
বিস্তারিত»ডিস্ক্লেইমারঃ যারা জানেন না, তাদের জন্য।
আজকের দুনিয়ায় ফেসবুক ব্যবহার করেন না, এমন মানুষ খুব কম। আমি আগেও একটা লেখায় লিখেছিলাম যে, ফেসবুক একাউন্ট এখন স্ট্যাটাস সিম্বল হয়ে দাড়িয়েছে।সেইদিন এক ফ্রেন্ড এর সাথে কথা বলতে বলতে বল্লো যে, এই সপ্তাহে কক্সবাজার থেকে ঘুরে আসলাম। আমি খুব রাগ করে বললাম,
ডিসক্লেইমারঃ প্রযুক্তিগত বিষয়ে বাংলায় লেখাটা খুব মুশকিলের কাজ। কারন খুব কম প্রযুক্তি বিষয়ক শব্দেরই বাংলা প্রতিশব্দ আছে। আবার অনেক বাংলা প্রতিশব্দ আছে যা শুনতে এবং অর্থগতভাবে বেশ হাস্যকর। সুতরাং সেই দিকে যাবার আমার খুব একটা ইচ্ছে বা ক্ষমতা নেই। সুতরাং এই রচনায় প্রচুর ইংরেজি শব্দ থাকার সম্ভাবনা আছে(রোমান অথবা বাংলা হরফে)। আগেই ক্ষমাপ্রার্থি।
মাইক্রোসফট নামটা ইদানীং ইভিল এম্পায়ার এর সমার্থক হিসেবেই বেশি পরিচিত।
বিস্তারিত»আমরা সবাই জানি আগামী ১৯শে জুন, ২০০৯ থেকে আমাদের দেশের ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা এগিয়ে নেয়া হচ্ছে। যার ফলে ১৮ই জুন রাত ১১ টায় আমাদের ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা এগিয়ে ১৯শে জুন ০০.০০ ঘন্টা করতে হবে।
অনেক তর্ক বিতর্ক চলছে এই নিয়ে। অনেকে বলছে পুরা দেশের সব হিসাব চেঞ্জ হয়ে যাবে, অনেকে বলছে কোনো দরকার ছিলো না। অনেকে বলছে এটা অনেকের বুঝতে সময় লাগবে।
বিস্তারিত»