প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-৫

প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-১
প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-২
প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-৩
প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-৪

রেজাল্ট দেয়ার দিনটি চলেই আসল। আমি আবার ঘুমকাতুরে মানুষ। আয়েস করে সকালের ঘুমটা দিয়ে ব্রেকফাস্ট করে রেজাল্ট আনতে গিয়ে কয়েকটা ক্লাসমেটকে খুঁজে পেলাম। আবার কয়েকটাকে দেখলাম রেজাল্ট নিয়ে হাসিমুখে বের হয়ে আসছে। নিশ্চয়ই ভাল করেছে, নাইলে এই দিনে তো এত হাসি বের হওয়ার কথা না!

বিস্তারিত»

অতঃপর… সেই ঘুম

ঘুমের গল্প পড়ে আমারো একটা গল্প বলতে ইচ্ছা করছে —

আমরা তখন ক্লাস সেভেন-এ। নাইট প্রেপ। প্রেপ গার্ড ২৯-এর সাব্বির ভাই। ওহ্‌ বলে রাখি, তখনও আমাদের নভিসেস ড্রিল এর প্রাক্টিস চলছে। যাই হোক যেটা বলছিলাম – আমাদের নাইট প্রেপ, চরম ঘুম পাচ্ছে। আমাদের ফয়সাল অসম্ভব ট্যালেন্টেড একটা পোলা, ওর ঘুমের স্টাইল এতই জোস যে ধরার কোন কায়দা নাই। চেয়ারে স্ট্রেইট হয়ে বসে ঘুমায়।

বিস্তারিত»

কি বিরানি খাওয়াইলা ক্লাস ক্যাপ্টেন ভাই

আজ কোনো সিরিয়াস বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাতে ইচ্ছে করছে না। তার ওপর আমাদের সেই ক্লাস ক্যাপ্টেন আজ মেইলে যা সব ছবি পাঠাইছে! এরপর কি আর মন অন্য কাজে বসে? আমাদের ক্লাস ক্যাপ্টেনের পরিচয়টা আজকে ফাঁস করে দিই? কি বলো?

এ ব্যাপারে অবশ্য তার অনুমতি নেয়া হয় নাই। তবে এই ব্লগে ফৌজদারহাটের ২১তম ব্যাচের আমাদের বন্ধুদের নিয়ে যতো কিছু লিখেছি, কারো কাছ থেকেই কখনো অনুমতি নেয়া হয়নি।

বিস্তারিত»

ফটো ব্লগঃ জাস্ট সেলোগ্রাফী- ০৯ (থাইল্যান্ড ভ্রমন)

ইদানীং এই এক সমস্যা। একদিন সিসিবি তে না আসলে এতো লেখা জমে যায় যে পড়ে কূল পাওয়া যায় না।এক সপ্তাহ দেশের বাইরে ছিলাম। এসে দেখি এতো লেখা । ২ দিন ধরে অফিসের ফাকে ফাকে পড়তেছি, তাও শেষ হয় নাই। আমার টুরের কিছু ছবি দিলাম। ছবিগুলো ব্যাংকক আর পাতায়া তে তোলা।
(অফ-টপিকঃ বীচের ছবি দিখে আবার কেঊ মিইন্ড খাইয়েন না। পাব্লিক ডিমান্ড ছিলো। )

from the plane
from the plane (from 55000 ft)
পাতায়া বীচ
পাতায়া বীচ
কোরাল আইল্যান্ড (পাতায়া)-১
কোরাল আইল্যান্ড (পাতায়া)-১
কোরাল আইল্যান্ড (পাতায়া)-২
কোরাল আইল্যান্ড (পাতায়া)-2
কোরাল আইল্যান্ড (পাতায়া)-3
কোরাল আইল্যান্ড (পাতায়া)-3
believe it or not
Ripley’s believe it or not
tiger with tigress
tiger with tigress
BTS (skytrain) bangkok
BTS (skytrain) bangkok

বিস্তারিত»

আমার প্রথম ভূত দর্শন

১৯৯৩ সাল। আমার ক্লাস এইটের ঘটনা। তখন আমি ছিলাম মেঘনা হাউসের ৩৩ নম্বর রুমে, অর্থাৎ ৩ তলায় জুনিয়র ব্লকের সেকেন্ড কর্ণারমোষ্ট রুম। বাথরুমে যেতে হলে ৮/৯ টা রুমের সামনে দিয়ে করিডোর ধরে হেটে যাওয়া লাগত। এমনিতেই আমি একটু ভীতু ছিলাম, তার উপর যখন শুনলাম রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুলের আমলে ঐ ব্লকের কোন এক রুমে একজন ছাত্র ফ্যানের সাথে ঝুলে আত্নহত্যা করেছিল এবং মাঝে মাঝে ভুত হয়ে চলে আসে তখন ভয় আরো বেড়ে গিয়েছিল।

বিস্তারিত»

হাইট অফ ট্রান্সলেশন-৩(ছবি-ব্লগ)

(রেড বুক অনুযায়ী একের পর এক ছবি-ব্লগ দেয়ার অপরাধে ব্যান খেতে পারি কিনা জানিনা। কিন্তু নিছক মজার এই ছবিগুলো শেয়ার করতে ইচ্ছা করে। কারও বিরক্তির কারণ হলে আওয়াজ দিবেন।)

বিস্তারিত»

একটি উঠোন একটি বাগান আর একজন ক্ষুদ্র মানবের শৈশব

(মন অনেক খারাপ কিছুদিন যাবৎ। সামুতে প্রকাশিত এই লেখাটি আমার নিজের সবচেয়ে প্রিয় আবেগ গত কারণে। সিসিবির সবার সাথে শেয়ার করলাম। )
খুব ছোট একটা বাড়ি।শহরের সীমানা ছাড়িয়ে মফঃস্বলের সূচনা যেখানে কিংবা মফঃস্বল নয় কিছুটা শহর কিছুটা মফঃস্বল।সেখানকার ছোট্ট একটি বাড়ি।সাধারণ মানুষের কাছে সেটা বিশেষ কিছু মনে হবে না শুধু মনে হবে শুধুই আরেকটি বাড়ি।সেটার কী বিশেষত্ব তা বুঝা যাবে না কারো কাছেই।শুধু সে ব্যতীত।তার বাড়ি তার আঙিনা তার খেলাঘর।সে এক শিশু শুধুই শিশু।তার চোখে রাজ্যের বিস্ময়।সবকিছুই সে েখে সবকিছু সে শুনে আর জানতে চায় তার অদেখাকে।তার খুব প্রিয় এই উঠান এই আঙিনা।কতটুকু হবে সেটা ।খুবই ছোট।৩০ ফুট বাই ২০ ফুট-কিন্তু এই ছোট জায়গা ধরে আছে তার জগতের অনেকাংশকে।উঠানের পাশের খোলা বারান্দায় বসে থাকে।বসে থাকে সে রাজ্যের বিস্ময় চোখে নিয়ে।

বিস্তারিত»

খেরোখাতা – আমার সকাল (ছুটির দিন ছাড়া)

(সর্তকীকরনঃ এটা বিবাহিত এবং বাবাদের জন্য লেখা, অন্যরা পড়তে পারেন, আপত্তি নাই)

মাঝে মাঝে কিছুদিন এমন আসে সব কিছু ঠিকঠাক লেগে যায়। সকালের ঘুম ভাঙ্গে একদম ঠিক সময়ে। সকালের প্রাতঃক্রিয়া, নাস্তা। এর আগে একটু “জগিং” এর মত। খবরের কাগজ আসে একদম “খাপের খাপ” টাইমে। নাস্তা খেতে খেতে হেড-লাইনের উপর একটু নজর বুলিয়ে নেয়া। নাস্তার মেনুটা হয় ভীষন পছন্দের। কোলষ্টারেল বেড়ে যাচ্ছে বলে ডিম না দেয়ার হুমকি থাকেনা তাতে।

বিস্তারিত»

প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-৪

প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-১
প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-২
প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-৩

রবিবার থার্ড পিরিয়ডের পর আমি আর স্বাতী চলে গেলাম লাইব্রেরীতে। ঐদিন আর ক্লাস ছিলনা। সাথে করে ল্যাব সংক্রান্ত কিছু নোটসও নিয়ে গেলাম যাতে বুঝতে পারে আমি কিছুটা প্রিপারেশন নিয়ে এসেছি। লাইব্রেরীতে জানালার পাশটায় যেখানে আলো বেশী ওখানে গিয়ে বসলাম, মুখোমুখি। প্রথম ল্যাব থেকে পড়াগুলো বুঝানো শুরু করল স্বাতী।

বিস্তারিত»

প্রবাসে প্রলাপ ০০৬

গতকালরাতে আমার ঘুম আসছিল না। শুয়ে শুয়ে কত কথা মনে পড়ে। অনেক আগে একসময় ঘুম না আসলেই একজনকে মেসেজ পাঠাতাম। ভার্চুয়ালি সে এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে যেত। চোখ বন্ধ করলে ঠিক যেন অনুভব করতাম স্পর্শটা। কাল অনেক চেষ্টা করলাম, স্পর্শটা ভুলে গেছি। স্পর্শ মনে করার সেই চেষ্টা আমার ঘুমকে আরো দূরে সরিয়ে নিল। মাথায় হাত বুলানোটা আমার এত্ত পছন্দের।

বিস্তারিত»

চলো বদলে যাই…!!!

মহাখালিস্থ টিএনটি কলোনী। গেট দিয়ে ঢুকেই হাতের ডানপাশে যে প্রথম পাঁচতলা বাড়ি, তার তিন তলার দক্ষিণ পাশের ইউনিটে গতপরশু নতুন ভাড়াটে উঠেছে। বাড়ির কর্তার নাম মোঃ হাসানুজ্জামান, বিবাহিত। তার সহধর্মিনীর নাম টিনা হলেও বর্তমানে মিসেস জামান নামেই পরিচয় দিয়ে থাকেন। এর আগে যখন তারা মুন্সিগঞ্জ ছিলেন, সবাই তখন ঐ নামেই ডাকত। এদের বিয়ে কিন্তু বেশি দিন হয় নি, এই বছর খানেক হবে। সেই অর্থে এখনো এদেরকে নব দম্পতিই বলা যায়…

বিস্তারিত»

অথঃ নিদ্রা কথন

প্রথম ব্লগেই এত্তো ভালো ভালো কমেন্টস তাই মনে হয় বদহজম হয়ে গেসে! ঘুম আসছিলোনা, আর সেই চিন্তাতেই কলেজে ক্যাডেটদের ঘুমের বিভিন্ন কায়দা কানুন মনে পড়তে লাগলো। আইডিয়াটা না আবার বেমালুম গায়েব হয়ে যায় তাই চটজলদি লিখে ফেলা-
আমাদের অনেক সকালে বিছানা ছাড়তে হতো বলেই যেন ঘুমটা আমাদের ঠিক বিছানার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতো না। প্রায়ই বিছানার গন্ডি ছেড়ে আরো বিভিন্ন জায়গায় নিদ্রাদেবী আমাদের চোখে ভর করতেন।

বিস্তারিত»

মনপুরা

ডিসক্লেইমারঃ দয়া করে সিনেমাবোদ্ধারা দূরে থাকুন। এইটা কোন চিন্তাশীল রিভিউ না

দয়া করে কেউ মনপুরা দেখতে যায়েন না। পরিচালককে খামচি দিতে ইচ্ছা করবে। 😡
ফাল্গুনের প্রথম দিনে আমরা অনেক মজা করি, আমাদের ডিপার্টমেন্টের রেওয়াজ এইটা। আর কিছু না হলে, অন্তত হলুদ কমলা ছড়াছড়ি থাকে ক্যাম্পাসে। জুটিরা পাশাপাশি বসে ফিসফাস করে… এটা ওদের মজা, আমরা দূর থেকে ওদের গালাগালি করি… এটা আমাদের মজা।

বিস্তারিত»

একজন পর্দা নিয়ন্ত্রকের পারফর্মার হয়ে ওঠা

মূলতঃ ক্লাস সেভেনের ট্যালেন্ট শো থেকেই শুরু হয় ক্যাডেটদের ষ্টেজ পারফর্মেন্স। ওই সময় থেকেই প্রায় নির্দিষ্ট হয়ে যায় ব্যাচের কালচারাল প্রোগ্রাম হলে কোন দায়িত্ব কাকে নিতে হবে। দায়িত্ব ভাগাভাগির সেই মাহেন্দ্রক্ষণ থেকেই আমার বন্ধু ‘পর্দা নিয়ন্ত্রক’ হিসেবে ব্যাপক নাম করে ফেলল। প্রায় সব শাখায় জান-প্রাণ দিয়ে চেষ্টা করেও বিফল আর ওয়াশ-আউট হয়ে শেষ পর্যন্ত ‘পর্দা নিয়ন্ত্রন’কে সে আর্টের পর্যায়ে নিয়ে গেল। কিন্তু অবস্থার উন্নয়নের চিন্তা যেহেতু সার্বজনীন,

বিস্তারিত»

ভাগ্যবানের দূঃখ

একটা নূতন গল্প বলব বলে আজ খুলে বসলাম আমার খেরোখাতা,
বহুদিনের অব্যাবহারে জমে গেছে ধূলোর আস্তরণ।
প্রাপ্তির হিসেব মিলাতে গিয়ে আজ নিজেকে বড় ভাগ্যবান মনে হয় –
মনে হয় এত দ্রুত সব পাবার ছিল না।
আজ কেন যেন নিজের গল্প শোনাতে ইচ্ছে করে না আর,
শীতনিদ্রার সুখ খুঁজে পেয়েছি, নীরবতাই আজ পরম আরাধ্য।

বিস্তারিত»