(রেড বুক অনুযায়ী একের পর এক ছবি-ব্লগ দেয়ার অপরাধে ব্যান খেতে পারি কিনা জানিনা। কিন্তু নিছক মজার এই ছবিগুলো শেয়ার করতে ইচ্ছা করে। কারও বিরক্তির কারণ হলে আওয়াজ দিবেন।)
বিস্তারিত»একটি উঠোন একটি বাগান আর একজন ক্ষুদ্র মানবের শৈশব
(মন অনেক খারাপ কিছুদিন যাবৎ। সামুতে প্রকাশিত এই লেখাটি আমার নিজের সবচেয়ে প্রিয় আবেগ গত কারণে। সিসিবির সবার সাথে শেয়ার করলাম। )
খুব ছোট একটা বাড়ি।শহরের সীমানা ছাড়িয়ে মফঃস্বলের সূচনা যেখানে কিংবা মফঃস্বল নয় কিছুটা শহর কিছুটা মফঃস্বল।সেখানকার ছোট্ট একটি বাড়ি।সাধারণ মানুষের কাছে সেটা বিশেষ কিছু মনে হবে না শুধু মনে হবে শুধুই আরেকটি বাড়ি।সেটার কী বিশেষত্ব তা বুঝা যাবে না কারো কাছেই।শুধু সে ব্যতীত।তার বাড়ি তার আঙিনা তার খেলাঘর।সে এক শিশু শুধুই শিশু।তার চোখে রাজ্যের বিস্ময়।সবকিছুই সে েখে সবকিছু সে শুনে আর জানতে চায় তার অদেখাকে।তার খুব প্রিয় এই উঠান এই আঙিনা।কতটুকু হবে সেটা ।খুবই ছোট।৩০ ফুট বাই ২০ ফুট-কিন্তু এই ছোট জায়গা ধরে আছে তার জগতের অনেকাংশকে।উঠানের পাশের খোলা বারান্দায় বসে থাকে।বসে থাকে সে রাজ্যের বিস্ময় চোখে নিয়ে।
খেরোখাতা – আমার সকাল (ছুটির দিন ছাড়া)
(সর্তকীকরনঃ এটা বিবাহিত এবং বাবাদের জন্য লেখা, অন্যরা পড়তে পারেন, আপত্তি নাই)
মাঝে মাঝে কিছুদিন এমন আসে সব কিছু ঠিকঠাক লেগে যায়। সকালের ঘুম ভাঙ্গে একদম ঠিক সময়ে। সকালের প্রাতঃক্রিয়া, নাস্তা। এর আগে একটু “জগিং” এর মত। খবরের কাগজ আসে একদম “খাপের খাপ” টাইমে। নাস্তা খেতে খেতে হেড-লাইনের উপর একটু নজর বুলিয়ে নেয়া। নাস্তার মেনুটা হয় ভীষন পছন্দের। কোলষ্টারেল বেড়ে যাচ্ছে বলে ডিম না দেয়ার হুমকি থাকেনা তাতে।
বিস্তারিত»প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-৪
প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-১
প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-২
প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-৩
রবিবার থার্ড পিরিয়ডের পর আমি আর স্বাতী চলে গেলাম লাইব্রেরীতে। ঐদিন আর ক্লাস ছিলনা। সাথে করে ল্যাব সংক্রান্ত কিছু নোটসও নিয়ে গেলাম যাতে বুঝতে পারে আমি কিছুটা প্রিপারেশন নিয়ে এসেছি। লাইব্রেরীতে জানালার পাশটায় যেখানে আলো বেশী ওখানে গিয়ে বসলাম, মুখোমুখি। প্রথম ল্যাব থেকে পড়াগুলো বুঝানো শুরু করল স্বাতী।
বিস্তারিত»প্রবাসে প্রলাপ ০০৬
গতকালরাতে আমার ঘুম আসছিল না। শুয়ে শুয়ে কত কথা মনে পড়ে। অনেক আগে একসময় ঘুম না আসলেই একজনকে মেসেজ পাঠাতাম। ভার্চুয়ালি সে এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে যেত। চোখ বন্ধ করলে ঠিক যেন অনুভব করতাম স্পর্শটা। কাল অনেক চেষ্টা করলাম, স্পর্শটা ভুলে গেছি। স্পর্শ মনে করার সেই চেষ্টা আমার ঘুমকে আরো দূরে সরিয়ে নিল। মাথায় হাত বুলানোটা আমার এত্ত পছন্দের।
বিস্তারিত»চলো বদলে যাই…!!!
মহাখালিস্থ টিএনটি কলোনী। গেট দিয়ে ঢুকেই হাতের ডানপাশে যে প্রথম পাঁচতলা বাড়ি, তার তিন তলার দক্ষিণ পাশের ইউনিটে গতপরশু নতুন ভাড়াটে উঠেছে। বাড়ির কর্তার নাম মোঃ হাসানুজ্জামান, বিবাহিত। তার সহধর্মিনীর নাম টিনা হলেও বর্তমানে মিসেস জামান নামেই পরিচয় দিয়ে থাকেন। এর আগে যখন তারা মুন্সিগঞ্জ ছিলেন, সবাই তখন ঐ নামেই ডাকত। এদের বিয়ে কিন্তু বেশি দিন হয় নি, এই বছর খানেক হবে। সেই অর্থে এখনো এদেরকে নব দম্পতিই বলা যায়…
বিস্তারিত»অথঃ নিদ্রা কথন
প্রথম ব্লগেই এত্তো ভালো ভালো কমেন্টস তাই মনে হয় বদহজম হয়ে গেসে! ঘুম আসছিলোনা, আর সেই চিন্তাতেই কলেজে ক্যাডেটদের ঘুমের বিভিন্ন কায়দা কানুন মনে পড়তে লাগলো। আইডিয়াটা না আবার বেমালুম গায়েব হয়ে যায় তাই চটজলদি লিখে ফেলা-
আমাদের অনেক সকালে বিছানা ছাড়তে হতো বলেই যেন ঘুমটা আমাদের ঠিক বিছানার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতো না। প্রায়ই বিছানার গন্ডি ছেড়ে আরো বিভিন্ন জায়গায় নিদ্রাদেবী আমাদের চোখে ভর করতেন।
মনপুরা
ডিসক্লেইমারঃ দয়া করে সিনেমাবোদ্ধারা দূরে থাকুন। এইটা কোন চিন্তাশীল রিভিউ না
দয়া করে কেউ মনপুরা দেখতে যায়েন না। পরিচালককে খামচি দিতে ইচ্ছা করবে। 😡
ফাল্গুনের প্রথম দিনে আমরা অনেক মজা করি, আমাদের ডিপার্টমেন্টের রেওয়াজ এইটা। আর কিছু না হলে, অন্তত হলুদ কমলা ছড়াছড়ি থাকে ক্যাম্পাসে। জুটিরা পাশাপাশি বসে ফিসফাস করে… এটা ওদের মজা, আমরা দূর থেকে ওদের গালাগালি করি… এটা আমাদের মজা।
একজন পর্দা নিয়ন্ত্রকের পারফর্মার হয়ে ওঠা
মূলতঃ ক্লাস সেভেনের ট্যালেন্ট শো থেকেই শুরু হয় ক্যাডেটদের ষ্টেজ পারফর্মেন্স। ওই সময় থেকেই প্রায় নির্দিষ্ট হয়ে যায় ব্যাচের কালচারাল প্রোগ্রাম হলে কোন দায়িত্ব কাকে নিতে হবে। দায়িত্ব ভাগাভাগির সেই মাহেন্দ্রক্ষণ থেকেই আমার বন্ধু ‘পর্দা নিয়ন্ত্রক’ হিসেবে ব্যাপক নাম করে ফেলল। প্রায় সব শাখায় জান-প্রাণ দিয়ে চেষ্টা করেও বিফল আর ওয়াশ-আউট হয়ে শেষ পর্যন্ত ‘পর্দা নিয়ন্ত্রন’কে সে আর্টের পর্যায়ে নিয়ে গেল। কিন্তু অবস্থার উন্নয়নের চিন্তা যেহেতু সার্বজনীন,
বিস্তারিত»ভাগ্যবানের দূঃখ
একটা নূতন গল্প বলব বলে আজ খুলে বসলাম আমার খেরোখাতা,
বহুদিনের অব্যাবহারে জমে গেছে ধূলোর আস্তরণ।
প্রাপ্তির হিসেব মিলাতে গিয়ে আজ নিজেকে বড় ভাগ্যবান মনে হয় –
মনে হয় এত দ্রুত সব পাবার ছিল না।
আজ কেন যেন নিজের গল্প শোনাতে ইচ্ছে করে না আর,
শীতনিদ্রার সুখ খুঁজে পেয়েছি, নীরবতাই আজ পরম আরাধ্য।
তোমায় কিছু বলার ছিল
আজ আমি বলবোই। গত তিনদিন ধরে ভেবেছি কয়েকবার এই নিয়ে, ঘুরে ফিরে একটাই জবাব এসেছে- আমাকে বলতেই হবে।
বারবার একটা দুরাশঙ্কায় মন কুকড়ে যাচ্ছে। ‘না’ শব্দটার সাথে আমার আজন্ম বৈরীতা, সেটা যেই বলুক না কেন। তারপরো এক অক্ষরের এই ক্ষুদ্র শব্দটা মাঝে মাঝেই জীবনকে ভীষনভাবে নাড়া দিয়ে গেছে। আজ যদি ওর মুখ থেকেও না শুনতে হয়, তবে ভার্সিটিতে থাকার কোন ইচ্ছে বা কারণ আর অবশিষ্ট থাকবে না।
বিস্তারিত»প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-৩
প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-১
প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা-২
দুইজনের ছোট্ট একটা গ্রুপ। আর বাকীদেরও ঠিক তাই। কেমিস্ট্রি কোনকালেই আমার প্রিয় বিষয় ছিলনা, ল্যাবগুলো তো না-ই! পিপেট, ব্যুরেট, বীকার, টেস্টটিউব, রাসায়নিক দ্রবণ- এইসব জড় পদার্থের প্রতি উৎসাহের কোন কারণ আছে কিনা আমার জানা নাই, আর কারণ থাকলেই বা আমার কি! প্রথম ল্যাবে স্যার কি কি জানি ইন্সট্রাকশন দিলেন, বুঝলাম না বা বুঝার চেষ্টা করলাম না।
বিস্তারিত»কিছু এক্স ক্যাডেট এর সাক্ষাৎকার
গত দুই/আড়াই মাস ধরে সিসিবির সাথে আমার ঘনিষ্ঠ পরিচয়। সেই সাথে এরই মধ্যে আশেপাশের হাতে গোনা ক’জন এক্স ক্যাডেট এর সাথে সিসিবিকে নিয়ে হয়েছে আমার কিছু কথপোকথন। তারই কিছু উল্লেখযোগ্য অংশ নিয়ে আমার আজকের এই পোষ্ট…
আরিফ ভাই (সিসিসি, ৯০-৯৬ ব্যাচ)
প্রশ্নঃ স্যার, আপনি কি ক্যাডেট কলেজ ব্লগের মেম্বার?
উত্তরঃ হ্যাঁ, আমি তো ওখানে নিয়মিত যেতাম। কেন, তুই মেম্বার না?
একটি জেন্ডার বিষয়ক ম্যাগাজিনের বিজ্ঞাপন
একটা সময় ছিলো যখন আমাদের সমাজে নারীদের প্রতি প্রকট বৈষম্য বিরাজমান ছিলো। কিন্তু এখন দিন বদলেছে। আমরা বলতে পারি, ভাবতে পারি যে তারাও মানুষ। তারাও পারে ভাবতে। তাদেরও অধিকার আছে। তারাও পারে পুরুষের মত সমাজের সকল ক্ষেত্রে অবদান রাখতে। কিন্তু তারপরও তাদের বিড়ম্বনা কম নয়। আবার পুরুষরাও যে সবসময় শুধু কাঠগরাতে, তাও নয়। আর এইসব সমস্যা এবং চিন্তাধারা নিয়ে একটা ম্যাগাজিনের আবির্ভাব।
‘শব্দ’
বিস্তারিত»এক্সট্রা ড্রিলের দুষ্ট চক্র
ক্যাডেট কলেজ ভেদে এক্সট্রা ড্রিলের চলনের রকমফের থাকলেও ( আমার জানা মতে) সিলেট ক্যাডেট কলেজের স্টাফ (এন,সি,ও/ওস্তাদ) দের ই,ডির ব্যাপারে উদারতা মোটামুটি ঐতিহাসিক পর্যায়ের। যে কারণে ক্লাস ইলেভেন এক সময় আমরা কজন বন্ধু দেখলাম আসলে এক টার্মে আমারা কদিন গেমস ড্রেসে গেমস টাইমে মাঠে গিয়েছি তা আঙ্গুলে গুনে বলা যায়।
এই ধারাবাহিকতায় আমার বন্ধু সাইফ (১১২২, স্থপতি হতে যাচ্ছে) একটি সুত্র বানিয়ে বসলো!
বিস্তারিত»