১.
চারদিকে অন্ধতার পরিমান এত বেড়েছে,কোনোওভাবেই আর সত্যের দেখা পাওয়া যায় না ।আমি কোনো অবিশ্বাসী মানুষ না,কিন্তু তাই বলে চোখ বন্ধ করে থাকতে জানি না
এইসকল অন্ধতার একটা প্রধান ধারা হচ্ছে ধর্ম ।ধর্মের অপব্যাখ্যায় চার দিক ছেয়ে গেছে ।মুক্ত মনের চর্চা হয় না কোথাও ।বিদায় নিয়েছে বিজ্ঞানমনস্কতা,এবং অন্যান্য বুদ্ধিমত্তার উপহার ।মানুষ থেকে বিবর্তনের ধারার উল্টা পথে মনে হয় যেতে আর বেশী নেই ।পচা নোংরা বানরের দলে পরিনত হচ্ছি আমরা ।
২.
ইদানিং একজাতীয় “মাল্টিপারপাস” সর্বজ্ঞাণী,তথাকথিত বিজ্ঞান দার্শনিকের উদ্ভব হয়েছে,যাদের প্রধান কাজ হচ্ছে,ধর্মীয় পুস্তকে বিজ্ঞান খোজা,আমি বলছি না,ধর্মীয় পুস্তকে বিজ্ঞানের অস্তিত্ব নেই ।কিন্তু আমার আমার আপত্তি হচ্ছে এইসকল অর্ধশিক্ষিত(নৈর্ব্যত্তিক জ্ঞানের ব্যাপারে,কোনো কোনো ক্ষেত্রে “অর্ধশিক্ষিত ” শব্দটি তাদের জন্যে কমপ্লিমেন্ট হয়ে যায়)
কাঠমোল্লাদের আধুনিক সংস্করনদের প্রতি ।
তবে সমস্যার গভীরে যাবার আগে কিছু বিষয়ে সংজ্ঞায়ন করাকরিভাবে করা দরকার ।
প্রথম হচ্ছে বৈজ্ঞানিক তত্ব কিভাবে আত্নপ্রকাশ করে,
সকল বৈজ্ঞানিক তত্ব প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে “হাইপোথিসিস” ।
বিজ্ঞানী যখন হাইপোথিসিস দাড় করান,তখন তিনি কোনো একটি প্রাকৃতিক ঘটনাকে ব্যাখ্যার জন্যে কিছু গুরুত্বপূর্ন রাশির মাঝে সম্পর্কস্থাপনের চেষ্টা করেন ।একারনেই বৈজ্ঞানিক তত্ব ভীষনভাবে “দৃষ্টিকোন নির্ভর” ।
সমস্যা হচ্ছে আজকলের এই সব সবজান্তারা বিজ্ঞানকে অস্বাভাবিক(!) গুরুত্ব দিয়ে থাকেন( তিলমাত্র গানিতিক যোগ্যতা না থাকা সত্বেও) ।তারা মনে করেন ধর্মীয় পুস্তকে বিজ্ঞান খুজে পেলেই হলো,ধর্ম মহিমান্বিত হয়ে যাবে,অর্থাত্ বিজ্ঞানকেই সম্মানিত করা হল,এই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি যে কতটা আত্ঘাতী তা মননশীল মানুষ মাত্রই বুঝতে পারে ।
বিজ্ঞানের কোনো তত্ব “পরম” নয়,কারন তত্বগুলো নির্দিষ্ট দৃষ্টিকোন প্রসূত হাইপোথিসিসের ফলাফল মাত্র,তাই বিজ্ঞান সবসময় ই পরিবর্তনশীলতার মধ্য দিয়ে যায় ।চিরায়ত ধর্মের সাথে তার সমন্বয়ের চেষ্টা অবিশ্বাসীদের কাছে যেমন হাস্যকর,বিশ্বাসীদের কাছেও একরকম কটাক্ষের মত ।কারন ধর্ম ভিত্তি হচ্ছে বিশ্বাস,অথচ এইধরনের কর্মকান্ড কর্তার বিশ্বাসের গভীরতা নিয়ে যেমন প্রশ্ন তোলে উদ্দেশ্য নিয়েও সন্দিহান করে তোলে ।
৩.
আমি পদার্থবিজ্ঞানে আগ্রহী,তাই কিছু তথাকথিত “দাবীকৃত” সাযুস্যের কথা বলছি।
সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়ত নবীজীর মেরাজের ঘটনা(কুরআনে কোনোও অতিরন্জিত বর্ননা পাওয়া যায় না,কেবলমাত্র আলআকসা ভ্রমনের কথা বলা আছে,তা অবশ্য মেরাজের অন্যান্য ঘটনার তুলনায় শিশু)
যেসব ঘটনা দাবী করা হয় বিভিন্ন হাদীসে,তা কেবল মাত্র ঈশ্বরের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ ছাড়া(যদিও সৃস্টিমুহুর্তের পর তার আর কোনোও কজের হদিস পাওয়া যায় না,মিথলজি ছাড়া) একেবারেই অসম্ভব ।এটা তবুও আমার মেনে নিতে অসুবিধা নেই যে ঐশ্বরিক হস্তক্ষেপেই এটা হয়েছে,আমি বিশ্বাসী সুতরাং আমার অসুবিধা নেই ।(যদিও উদ্ভট মিথলজির অনুপস্থিতি ইসলামের অন্যতম সৌন্দর্য,এবং এই ঘটনা মিথলজির কাতারে পরে যায়)।কিন্তু আমার আপত্তি তৈরী হয় যখন মানুষজন এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় নেমে পড়ে ।সবচেয়ে বেশী উল্লেখ করা হয় আইনস্টাইন কে(যদিও যারা উল্লেখ করে তাদের মধ্যে অধিকাংশ,আপেক্ষিকতা তো দুরে থাক,আইনস্টাইন বানান পর্যন্ত করতে পারে না ।)
বলা হয় আইনস্টাইন মেরাজের ঘটনা প্রমান করে গেছেন ।(হাসব নাকি কাদব!)
প্রধানত আইনস্টাইনের ১৯০৫ এর “বিশেষ আপেক্ষিক তত্ব ”
এই ঔদ্ধত্যের ভিত্তি ।সেই তত্বের গতিশীল স্থানাংক কাঠামোতে ঘড়ির শ্লথ হয়ে যাওয়া সম্পর্কিত প্রেডিকশান এই দাবীর মূল ।(আলোর গতিতে চলা সম্ভব হলে,পর্যবেক্ষক সাপেক্ষে স্থির হয়ে যায় )।কিন্তু একই সাথে পর্যবেক্ষকের ভর স্থির কাঠামোতে দাড়িয়ে থাকা অপর একজন পর্যবেক্ষকের তুলনায় অসীম হয়ে যায়,অসীম ভরের কোনো বস্তুকে গতিশীলের জন্যে দরকার অসীম বল,এবং অসীম সম্পাদিত কাজ ।এজন্যেই আপেক্ষিক তত্ব আলোর বেগ, ভর(স্থির ভর,কারন বিভিন্ন এনার্জি পার্টিকেল গতিশীল অবস্থায় ভর প্রদর্শন করে)সম্পন্ন বস্তুর জন্যে অনুমোদন করে না ।
মজা হচ্ছে বিশেষ আপিক্ষিক তত্ব শুধুমাত্র “জড়” প্রসঙ্গ কাঠামোতে প্রযোজ্য(যেসকল প্রসঙ্গ কাঠামো পরস্পরের সাথে সমদ্রুতিতে চলমান) ।তার মানে ত্বরনিত কাঠামোতে(যেখানে বেগের পরিবর্তন হচ্ছে) বিশেষ আপেক্ষিকতা প্রয়োগ করা যায় না ।করতে হয় জেনারেল রিলেটিভিটি(১৯১৫ সালে আইনস্টাইন কর্তিক আবিস্কৃত,প্রধানত এই তত্বের জন্যে তিনি কিংবদন্তিতে পরিনত হন ।.আর জেনারেল রিলাটিভিটিতে ঘড়ির শ্লথ আচরন এর প্রেডিকশান অনেক অন্যরকম(ত্বরনীত কাঠামোতে,অথবা মহাকর্ষ ক্ষেত্রে ঘড়ি শ্লথ আচরন করে ।এখানে আলাদা লিখলেও জেনারেল রিলেটিভিটি জড় ভর ও মহাকর্ষ ভরের ইকুইভ্যালেন্সের কারনে একসিলারেটেড বডি এবং গ্র্যাভিটেশনাল ফিল্ডের মাঝে কোনো পার্থক্য করে না)।আর আমাদের সবজান্তাদের দৌড় এই পর্যন্ত পৌছেনি(টেনসর আ্যানালাইসিস,নন ইউক্লিডিয়ান জিওমেট্রি,রীমেন সারফেস দিয়ে ফরমুলেটেড তত্ব টি আর যাই হোক,সবজান্তাদের জন্যে নয় )।
জেনারেল রিলেটিভিটিকে অস্বীকার করেও অবশ্য পাড় পাওয়া যায় না ।কারন নবীজী যখন যাত্রা শুরু করেন তখন শুন্যবেগে ছিলেন,আলোর বেগে পৌছাতে হলেও(যদিও অনুমোদিত নয়)
ত্বরন প্রোয়োজন এবং তখনই তা বিশেষ আপেক্ষিকতার হাত থেকে চলে গেছে ।উর্ধাকাশে গিয়ে ও তাকে থামতে হয়েছিলো ,অন্তত আরশে কুদসী দেখার জন্যে ।
৪।
নানা অন্ধতায় আমরা ডুবে থাকি,চারপাশে,শুধু হনুমানের বৃথা আস্ফালন,তবে মুক্তমনের জন্যে এগিয়ে যাবই আমরা ।
চলবে ।
:hug:
ঘুম ভাইঙ্গা শেষমেষ যে আসলি আমি এতেই খুশি 🙂
ব্লগে স্বাগতম , দোস্ত।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
থ্যাঙ্কস দোস্ত।
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
মেরাজের বৈজ্ঞানিক ব্যাখা আছে নাকি?
কত কিছু যে জানি না এই জীবনে............।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
সেটাই
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
থাকতে পারে... আমাদের হয়তো এখনো জানা নেই। কোরানের কত কিছুই তো আমরা জানিনা এখনো।
সাবাস বাচ্চা বান্দর। তুই আইলি দেইক্যা ভাল্লাগলো। স্বাগতম।
নিয়মিত থাকিস।
ধন্যবাদ ......
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
ব্লগে স্বাগতম , দোস্ত :clap:
চারিদিকে সবাই খালি সিরিয়াস পুষ্ট দেয় 🙁
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
সিরিয়াস টাইম......সিরিয়াস পুস্ট!!! :))
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
সু-আগতম 😀
ব্লগে ভাইরা এত বিনয়ী...... 😀 😀
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
ধর্মান্ধতা নিপাত যাক...
সত্য চিন্তা মুক্তি পাক...
হোসেন, ব্লগে স্বাগতম... :clap:
***প্রথম পোস্টেই যা দিলা...মাইরি... ;;;
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
এইটা কি বললি? ধর্মীয় পুস্তকে তো আসলেই বিজ্ঞানের অস্তিত্ব নেই, অন্তত আমি যতদূর জানি। ব্যাখ্যা-ট্যাখ্যার বিষয় না। এমনিতেই তো ধর্মের নিয়ম আর বিজ্ঞানের নিয়ম আলাদা। দুটাকে সম্পূর্ণ পৃথক হিসেবে দেখতে চাই, একটার সাথে আরেকটার নাম উচ্চারিত হোক সেটা চাই না।
ধর্ম ও বিজ্ঞানকে আলাদা করার জন্য স্টিফেন গুল্ড Nonoverlapping magisteria নামে একটা ধারণা উপস্থাপন করেছিলেন। ধারণাটা বেশ ভাল লেগেছিল। এই লিংকে গিয়ে পড়তে পারিস।
এইটা একটা ট্যাক্টিক্যাল কথা......,তর্কে জেতার জন্যে কিছু ব্যাপার খুলে রাখতে হয়।তাহলে স্ট্রং যুক্তিগুলো সঠিক সময়ে বের করা যায়। আসল কথাটা ত তুই বলেই দিয়েছিস......
বিজ্ঞান যদি এত সহজে বের করে ফেলা যেত তাহলে ফাইনম্যান,আইনস্টাইনরা ধ্যানে বসত।
আর রিলিজিয়াস স্ক্রিপচার গুলিতে তে প্রকৃতি সম্পর্কে হাস্যকর কথায় ভর্তি। এখন জাকির নায়েক রা সেগুলিকে মেটাফোর আখ্যা দিয়ে মেলানোর চেষ্টা করে......কম জানা থাকলে সেগুলোকেই মহিমান্বিত মনে হয়।
রাশেদ খলিফা যখন কুরানের আয়াত এদিক সেদিক করে, টেম্পারিং করে ১৯ থিওরী দিয়ে ছিল তা নিয়ে ফালাফালি কম হয়নি। মজা হচ্ছে পরে যখন রাশেদ খলিফা নিজেকে নবী দাবী করল তখন মানুষজন তাকে মুরতাদ ঘোষনা করল।কিন্তু এখনো অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী জাতীয় ডিজিটাল মোল্লারা সেটা বুক ফুলিয়ে প্রচার করে বেড়ায়।
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
হুম... এইবার বুঝছি...
রাশাদ খলিফার কাহিনীটা খুব ইন্টারেস্টিং লাগছিল। কি থেকে লোকটা কি হল, আবার শেষে গিয়ে সব হারাইল। মানুষ খালি ভস হইতে চায়, যেকোন উপায়েই হোক। আর বর্তমানে তো পৃথিবীতে সভ্যতার বালাই দেখতেছি না, নইলে এইসব মানুষ আবার রাতারাতি নেতা হয়ে যায় ক্যাম্নে?!
শেষ নবী, শেষ কিতাব বইলা ইতি টাইনা একটা লাভ হইছে ... নইলে রাশাদ খলিফাও হয়ত ... 😀
আমি কি বুঝাইতে পারলাম ??
(বাইবেল পার্টি'র মাথায় তখনকার আমলে "সিল গালা ... শেষ" কন্সেপ্টটা আসে নাই বইলা ইদানিংকার পার্টি'র মন খারাপ)
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
মিরাজের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নিয়ে কলেজের ঘটনাটা মনে পড়ছে। নতুন প্রিন্সিপাল রফিকুল ইসলাম। লোকমুখে শুনেছিলাম, উনি নাকি নাস্তিক কিছিমের। ছাত্র ইউনিয়ন করতেন। উনিই কলেজে এসে নতুন নিয়ম চালু করলেন: মেরাজ উপলক্ষ্য বিশেষ মিলাদ-মাহফিলের আগে মেরাজের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নিয়ে আলোচনা শুরু হল। প্রতি ক্লাস থেকে একজন আলোচনা করেছিল। তালুকদার স্যারের দায়িত্ব ছিল বৈজ্ঞানিক বিষয়টা বুঝিয়ে দেয়া। কেউই খুব একটা বুঝেনি। কিন্তু প্রিন্সিপালের জ্ঞানের বহর ও প্রগতিশীলতা দেখে সবার সে কি প্রশংসা। রফিকুল ইসলাম সেটা কেন করেছিলেন আজও বুঝতে পারলাম না।
আমি রফিক স্যারের কাহিনী কখোনই ঠিকমত বুঝি নাই।
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
ইসলামে উদ্ভট মিথলজি কম। কিন্তু এর কারণ বোধহয় সময়। আরও হাজার বছর আগে এলে মিথলজি বেশীই থাকত মনে হয়। যে ধর্ম যত প্রাচীন তাতে উদ্ভট মিথলজি ততই বেশী। এটাই স্বাভাবিক। বিংশ শতকে যে পাতি ধর্মগুলোর উদ্ভব হয়েছে সেগুলোতে কিন্তু তেমন কোন উদ্ভট মিথলজিই নেই। এটা তাই জাস্ট সময়ের ব্যাপার।
এইখানেও যাস্ট??? x-(
জাস্ট শব্দটা আসলেই সেইরকম। যেকোন সময় যেকোন প্রেক্ষিতে মাইরা দিতে পারবেন। জাস্ট শব্দের এই জনপ্রিয়তা যাকে কেন্দ্র করে সেই মাস্ফ্যু ভাইকে :salute:
~x( ~x( ~x( :(( :(( :((
:just: :khekz: :khekz:
Life is Mad.
আবার মিথলজি গুলোও কিন্তু সব মৌলিক ন্য......বাইবেলের পুরাতন নতুন নিয়ম,ছাড়াও অন্যান্য মিথ থেকেও অনেক কিছু এসেছে। যেমন সুমেরীয় ফিনিশীয় দের থেকে অনেক কিছুই এসেছে। এগুলো নিয়ে আলাদা ভাবে বড় পরিসরে লেখার ইচ্ছা আছে।এমননি ততকালীন পৌত্তলিক যে ধর্মাচার আরবে প্রচলিত ছিল তারও অনেক কিছু ইস্লামে এডোপ্টেড হয়েছে।প্রসঙ্গত হজ্জ্ব এবং তাওয়াফ উল্লেখযোগ্য।
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
😮 😮 😮
উদ্ভট বলেই না মিথলোজি? সায়েন্টিফিক মিথলোজি বলে ত কিছু আছে শুনি নাই। তবে এটা ঠিক যে মিথলোজির সিস্টেম্যাটিক ব্যাখ্যা আছে।
বিশ্বাস, সংস্কার, আর বিজ্ঞান আলাদা করে আলোচনা করা উচিত। তা না হলে সিদ্ধান্ত অতি সুদূর.........
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
ভালো বলেছ। তবে লেখা ব্লগোপোযোগী করার জন্য আরো সহজভাবে ব্যাখ্যা দিয়ে লিখতে হবে। সংবাদপত্রের ভাষায় আর কি! কারণ প্রবন্ধ লিখলে ব্লগারদের পড়ানোর মতো তোমার উদ্দেশ্য সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম।
ওহহো........ সুস্বাগতম হোসেন আমাদের সিসিবিতে। বড় ভাইয়ের সম্মানে এখানে নতুনরা প্রথমেই ১০টা :frontroll: দিয়া ফালায়। তুমারে নিয়মটা এখনো কেউ কয় নাই?? বড়ই আশ্চার্য্য!! রাশেদ, তুমিই তদারকি করো কমান্ডটা ঠিকমতো ফলো হচ্ছে কি-না!! কুইক............... 😡
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
ফ্রন্টরোলের ইমো কেম্নে দেয়? ১০ টা কেন ১০০ টা দিব।
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
দেখ ... যা ভাল মনে করস ...
(লেখা ভাল লাগছে ... সিরিজ হচ্ছে জেনে খুশি হলাম ... তবে বেশি ঝুল দিস না)
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
চেষ্টা করব...ধন্যবাদ......
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
সানাউল্লাহ ভাইয়ের কথাটা মনে ধরছে।
হোসেন, সাধারণ আপেক্ষিকতার বিষয়গুলা আরেকটু খোলাসা কইরা লেখিস এর পর থেকে। তাহলে বুঝতে আরও সুবিধা হবে।
জেনারেল রিলেটিভিটি নিয়া লেখাটাই ঝামেলার বিষয়.........ভিজুয়ালাইজেশনে সমস্যা হয় খুব
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
ইসলামের অনেক মনিষী (আমি নাম ভুলে গেছি তাদের, Gazali ও হতে পারে) কিনতু মেরাজকে একটা আধ্যাতিক ঘটনা বা spiritual travel হিসাবে মনে করেন, physical ascending না। বাংলাদেশে কেনো যেনো এটা কখনো কোথ।ও পড়িনি, বা শুনিনি।
আধ্যাত্নিক হলে আমার কোন প্রশ্ন নাই...
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
আল্লাহ্র চেয়ে বড় বিজ্ঞানী আর নাই; উনি কোন সাইন্স-এ ফালায়া এটা করসেন এটা বাইর করার মত ABILITY আমাদের এখনো আসেনাই বলে আমার মুনে কয়।
:boss: :boss: :boss:
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
perfect!
ভাইরে এই spiritual travel করার জন্য তো মোহাম্মদ হইতে হয় না, এই sprititual travel মি আমি বা আপনিও করতে পারেন না? কার্ল সেগাল কোট করবো "an extraordinary claim requires an extraordinary evidence." কেউ একটা কিছু বললো যেটা কিনা টাস্টিফাই করা সম্ভব না, সেটা একটা ফাঁদা গল্প হওয়ার সম্ভবনাই বেশী।
ভাইয়া, ব্লগে স্বাগতম 😀 😀
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
একটা ওয়েবসাইট থেকে - "Orthodox Muslims hold that the Miraj was a literal, bodily ascent to heaven, but others have suggested that it was purely a mystical experience. The distinction goes back to the early days of Islam." এখনো এটা নিয়ে আলোচনা হয়।
থিওরি অব রিলেটিভিটি টেনে আনা খুবই হাস্যকর। relativity কিছুই বোঝে না তারা।
ব্লগে স্বাগতম । ধর্মের দিয়ে বিজ্ঞান আর বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম ব্যাখ্যা করা সম্ভব না । তুমি আর মুহাম্মদ অনেক আকর্ষনীয় এবং আপাত কঠিন বিষয় গুলো বেশ সহজভাবে উপস্হাপন করেছ সেজন্য কুদোস । আরো লিখতে থাক শুভকামনা । আর নিজ কলেজের ক্যাডেট হিসেবে :just: ৫টা :frontroll: কুইক দিয়ে ফেল ।
ফ্রন্টরোলের ইমো কেম্নে দেয়?
------------------------------------------------------------------
কামলা খেটে যাই
ঐ ব্যাটা খালি ডাউট দ্যাস কেন??? x-(
প্রথমে কমেন্ট এ ক্লিক কর...
এইবার ইমোর বক্সের more এ ক্লিক করলে তৃতীয় লাইনে ফ্রন্ট্রোলের ইমো পাইবি... :just: যতগুলা দিতে চাস ক্লিক কর...এরপর সাবমিট এ ক্লিক কর...
ব্যাস!!!
এই সহজ ব্যাপারটা নিয়ে ডাউট দেবার জন্য আরো দশটা ফ্রন্ট্রোল দে... 😡
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
দেখি জুনা একটা দিয়া দেখা তো , হারি আপ ।
হোসেন উলটা ঘুরবে, উলটা......... ঘুর । :grr:
ডাউট দেয়া এই মুহূর্তে যে কেম্নে দেখাই... :-/
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ব্লগে স্বাগতম :hatsoff:
জটিল লেখা দিয়ে শুরু করলা দেখি :dreamy: । মর্নিং নাকি শোওজ দ্য ডে :-/
দেখা যাক কি হয়...
:clap: :clap: :clap: :clap: ওয়েলডান ব্রো।
Life is Mad.