ভার্সিটি থেকে ফিরছি, বেশ ফুরফুরে মেজাজে। যাক আজকের পরীক্ষাটাও ভালো ভাবেই শেষ হয়েছে, এবার কয়েকদিনের জন্য ঘুম আর বাউন্ডুলেপনা। তওসিফ বলছিল জাফলং যাবার কথা, মন্দ হয় না। তিথিটা গেলে বোধহয় খুব জমতো, তবে মনে হয় না বাসা থেকে পারমিশন পাবে। এসব অগোছালো কথাবার্তা ভাবতে ভাবতেই বাসার গেটের সামনে কেবলি পৌঁছেছি, আরেব্বাপ এই ভেজাল আবার শুরু করলো কে !!! ছোট ভাইটা খুশি মনে পুরনো কাগজ, সংবাদপত্র,
বিস্তারিত»খসড়াঃ নতুন এক্স-ক্যাডেটদের উদ্দেশ্যে উপদেশ পোস্ট (২য় কিস্তি)
কিছুদিন আগে রায়হান একটা পোষ্ট দিয়েছে এই ব্যাপারে। প্রথমে ভেবেছিলাম আমার মতামত ওর পোষ্টে মন্তব্য আকারে দেই। পরে ভাবলাম, নতুন পোষ্ট দেই, আবার সবার নজরে আসুক ব্যাপারটা।
সমস্যা
১।
আমি ব্যক্তিগত ভাবে দেখেছি, ইন্টার এর পরে ক্যাডেটরা যখন কলেজের বাহিরে আসে তখন তাদের মাঝে এক ধরনের জড়তা কাজ করে। ক্যাডেট কলেজের ভিতরে প্রাতিষ্টানিক ভাবে সামরিক বাহিনী ছাড়া “প্রফেশন” হিসাবে অন্য কোন কিছুর আলোচনা হয় না।
পান্থশালার সেই মেয়েটি (একটি ট্র্যাজেডি কবিতা)
রাতটা ছিলো ভীষণ রকম শীতের
পান্থশালায় কেউ ছিলো না আর
টিমটিমে এক বাল্ব ছিলো ওই কোণে
সে আলোতেও বাড়ছে অন্ধকার!
হাতে আমার একটা মদের গ্লাস
চারটে বোতল-সবগুলোই খালি
শেষ ফোঁটাটাও চেটেপুটে খেয়ে
আমি তখন বেহুশ হয়ে ঘুমে!
ঠিক তখনই সে মেয়েটি এলো
বাইরে তখন কুঁয়াশায় ভেজা চাঁদ,
আমায় ডেকে তুললো সে ঘুম থেকে
মাতাল আমিও অবাক তাকে দেখে!
আক্ষেপ
বোবার অসহায় গোঙানী শোনা যাচ্ছে,
কি যেন বলার তীব্র প্রচেষ্টা।
মাঝে মাঝে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে
এদিক থেকে ওদিক।
সবাই বলে পাগল,
ওকে ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে না।
মাঝে মাঝে ধাক্কা দিচ্ছে
দরজায়, দেওয়ালে, গ্রীলে, মাটিতে।
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- ০৯
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- [১] [২] [৩] [৪] [৫] [৬] [৭] [৮]
৩৮।
সেখানে ওরা কিছুখন ছিলো। তারপর বিদায় নিয়ে চলে এলো।
আসার পথে নীল, সোহেল, অয়ন কেউই কোনো কথা বললো। অদ্ভুত এক নীরবতা ছিলো পুরোটা পথ জুড়ে ছিলো। অয়ন যদিও এতোদিন ফান করেই বলছিলো কিন্তু যখন বাস্তবতা এই ভাবে সামনে এসে দাড়ালো সেও কিছু বলার মতো খুজে পাচ্ছিলো না।
সিসিবি ‘ছবি সঙ্কলন’
আপডেট:
খুব বেশি ছবি আমাদের হাতে আসেনি, তাই ছবি পাঠানোর সময় বাড়ানো হলো। আশা করি সবাই অংশগ্রহন করবেন।
ছবি আর লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ –১৫ মে, ২০০৯।
একটি আজাইরা পোষ্ট : ফিরে দেখা
অনেকদিন থেকেই ঠিক করে রেখেছিলাম যেই দিন আমার ৫০তম পোষ্ট আসবে, সেইদিন এই উপলক্ষে একটা পোষ্ট দিবো। তাহলে এক কাজ এ দুই কাজ হবে। নিজেরও একটা পোষ্ট বাড়বে সেই সাথে কলেজেরও। হঠাত খেয়াল করে দেখি গত পোষ্ট টাই ছিলো আমার ৫০তম পোষ্ট। খেয়াল করা হয় নাই।ধুর খেয়াল না করার জন্য আমার ব্যান চাই। :bash:
৫০তম পোষ্টে এসে লিখতে বসে হঠাত পিছনে ফিরে তাকালাম। কি পেলাম ,
‘পরানের গহীন ভিতর’- সিসিবি স্মৃতিচারণ সঙ্কলন (সংশোধিত)
অবশেষে অনেক প্রতীক্ষার পর প্রকাশিত হলো সিসিবির প্রথম ই-বই ‘পরানের গহীন ভিতর’।
প্রথমবার বলে এতে শুধুমাত্র ক্যাডেট কলেজ নিয়ে স্মৃতিচারণমূলক লেখাগুলি থেকে বাছাই করে লেখা রাখা হয়েছে। ভবিষ্যতে ভিন্নধর্মী লেখাগুলিকে নিয়ে আরো সঙ্কলন প্রকাশের ইচ্ছা সিসিবি প্রকাশনা পরিষদের রয়েছে।
প্রথমবারের অনভিজ্ঞতার কারণে এতে হাজারো রকমের ভুল রয়েছে । আমরা সবার কাছে এর জন্যে আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। আশাকরি সিসিবির সকল সদস্য ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
বিস্তারিত»ক্যাডেট কলেজ উইথ বাংলালিঙ্ক(ভিডিও)
কারেন্ট এফেয়ার্স ডিসপ্লে উপলক্ষ্যে কলেজে অনেকগুলো ভিডিও বানিয়েছিলাম আমদের ক্লাসমেটরা মিলে!এর মাঝে একটা ছিলো বাংলালিঙ্কের এড!কাজটা সবার তখন ভালো লেগেছিল!আশা করি এক্স-ক্যাডেটদেরও লাগবে!ইউটিউবে আপলোড করার জন্য শরীফ এবং সালমানকে থ্যাঙ্কস!আর ভিডিওটাতে যে পিচ্ছিটা অভিনয় করেছে,ক্যাডেট মামুন,ক্লাস এইট!চমৎকার অভিন্য করেছে!অবশ্য কাদানোর জন্য ওকে অনেক পাঙ্গাতে হয়েছিলো!
ক্যাডেট কলেজ নিয়ে এই ভিডিওটা ক্যাডেটরা অবশ্যই দেখবেন!
ক্যাডেট কলেজ উইথ বাংলালিংক ভিডিও
আরেকটা ভিডিও,ম্যাথ ক্লাসে ডান্স!
বিস্তারিত»ল্যাম্পপোস্ট
ল্যাম্পপোস্ট,
ন্যুব্জঘাড়ে, কতনা রোদ বৃষ্টি সয়ে!
দাঁড়ায়ে রয়েছ তুমি রাস্তার পাশে,
কোন এক গূঢ় অভিলাষে।
তোমাকে দেখেনা কেউ,
তবু মানুষের পথে তুমি ঢেলে দাও
অবিরাম পথ চলা আলো।
পোকাদের প্রবল বিরোধ, বয়স্ক মলিন খোলস;
সব বাঁধা ভেদ করে উজ্জ্বল তোমার হৃদয়,
অন্ধকারে মিলে যাওয়া পথ চিরে এনে দেয়
মানুষের চলার ঠিকানা।
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- ০৮
আচার ০১৮: পরবাসীর রোজনামচা
১।
গত তিন চার দিন ধরে বাসা থেকে বের হই না। থিসিসের “কে কি করছে” পার্ট শেষ, সুতরাং ইউনিভার্সিটিতে থেকে কাজ করার বাধ্যবাধকতা নাই। এখন লিখতেছি “আমি কি করছি” পার্ট, যেটা আছে মাথার ভেতরে আর ল্যাপির মধ্যে। সুতরাং বাসা থেকেই কাজ করি। বাসা থেকে কাজ করার সুবিধা হলো ক্ষিদা লাগলেই কিচেনে গিয়ে কিছু একটা বানিয়ে নেয়া যায়। দিন কাল ভালোই যাচ্ছে, ক্ষিদা লাগলে কিচেনে যাই।
ভার্টিগো
ডাক্তার যখন বললো আমার রোগের নাম ভার্টিগো, আমি একটু চমকাইয়া গেছিলাম। আমি তো জানতাম ভার্টিগো একটা সিনেমার নাম। হিচককের সেরা ছবির একটা ভার্টিগো। ভাবলাম এতো বেশি মুভি দেখি বলে রোগটাও বাধাইলাম শেষ পর্যন্ত একটা মুভির নামে।
বিছানায় শুয়ে শুয়ে মোবাইলে ইন্টারনেট ঘাটা শুরু করলাম। প্রথম লাইনটা পড়ে আবার চমকাইলাম। লেখা আছে এটা একধরণের ‘স্পিনিং মুভমেন্ট’। আসলেই চার দিন আমার মাথাটাকে শেন ওয়ার্নের হাতের বলের মতো মনে হইছে।
অশিরোনাম গ্রন্থনা
…তাকিয়ে থাকার মাঝে এক নিপুণ শিল্প অনেকটাই বিমূর্ত হয়ে লুকিয়ে থাকে। শুধুমাত্র দু’চোখ মেলে তোমার দিকে চেয়ে থাকা যায়। সেই নিস্তরঙ্গ চোখে জল-কাদা-রোদ লেগে ঝাঁঝরা রাতের ঝাঁঝ জমে, আর সেভাবেই তাকিয়ে থাকায় ক্লান্ত না হয়ে খুশি হই আমি।…
…সকালে চোখ মেলতেই বুকের ওপর থেকে জোড়া পায়রা উড়ে গেল! ধবল জোড়া কবুতরে থাকে অদ্ভুত শিহরণ, পায়রার বুকে এমন শুভ্রতা বিকিরিত হয়; এবং আমি বুঝে উঠি এই সকল প্রেম,
বিস্তারিত»ছোট মুখে কিছু বড় কথা (রাজনীতি সম্পর্কিত)
জানিনা আমার এই লেখাটা কে কিভাবে নেবেন। হয়ত পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা ততটা পরিপক্ক হয়নি বলে লেখার অনেক বিষয়ে ভুল চিন্তাধারায় প্রতিফলন ঘটেছে। তাই শুরুতেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আশা করছি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে ভুলগুলো শুধরে দেবেন।
রাজনীতি সচেতন নাগরিকরা গণতান্ত্রিক দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করে। আর আমাদের দেশের প্রায় ৯০% প্রাপ্ত বয়ষ্ক মানুষের আড্ডার বিষয় হচ্ছে ‘রাজনীতি’। কিন্তু তাই বলে কি আমরা বলতে পারি যে তারা সবাই রাজনীতি সচেতন?
বিস্তারিত»