ডিস্ক্লেইমারঃ যারা জানেন না, তাদের জন্য।
আজকের দুনিয়ায় ফেসবুক ব্যবহার করেন না, এমন মানুষ খুব কম। আমি আগেও একটা লেখায় লিখেছিলাম যে, ফেসবুক একাউন্ট এখন স্ট্যাটাস সিম্বল হয়ে দাড়িয়েছে।সেইদিন এক ফ্রেন্ড এর সাথে কথা বলতে বলতে বল্লো যে, এই সপ্তাহে কক্সবাজার থেকে ঘুরে আসলাম। আমি খুব রাগ করে বললাম,
তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৭
[অনেকদিন পর বিরতি দেওয়া সিরিজে একটু তেল ভরলাম। বিশেষ চাপে আছি। তাই লেখা নিয়মিত না। প্রেশার রিলিজ হলে আবার নিয়মিত হব ইনশাল্লাহ]
তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৫ | | | | তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৬
তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৪
তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে – ৩
তুমি ভাসবে হৃদয় মাঝে –
বড় হবো…
ডিসক্লেইমারঃ যদিও ডিসক্লেইমার সম্মন্ধে অনেকেরই আপত্তি আছে, কিন্তু তার পরেও পোস্টের শুরুতেই এই অপ্রিয় কাজটি না করে পারছিনা। কারণ, আমি একটা ভয়ঙ্কর কাজ করতে যাচ্ছি যেটা আমার জীবনে এর আগে কখনো করিনি।
……অবশেষে আমি একখানা ছড়া (নাকি কবিতা ঠিক জানিনা) লিখিয়া ফেলেয়াছি। লেখা পড়া করিতে করিতে যখন আমার আর কিছু ভালো লাগেনা, যখন মনের মধ্যে আত্মোপলব্ধি হইল যে, “জীবন তো একটাই, কি হবে এই একমাত্র জীবনটাকে এত কষ্ট দিয়ে”
সাপ্তাহিক…৪
রঙহীন বিরক্তিকর একটা সপ্তাহ শেষ করলাম। ক্লাস-খাওয়া-ঘুম এর চক্করের মাঝে পুরো সপ্তাহের সবচেয়ে রঙ্গীন ঘটনা বলতে সিসিবির নতুন সাজ। বেশ ভাল লেগেছে, বিশেষ করে উপরের পরিবর্তনশীল ব্যানারগুলো। এর পিছনে যাদের অবদান আছে তাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফেদেরার শেষ পর্যন্ত সাম্প্রাসের রেকর্ড ভেঙ্গেই দিল… খেলাটা দেখার সুযোগ হয়নি, নেটের টেক্সট কমেন্ট্রি ছিল ভরসা। রডিকের শুরুটা দেখে মনে হয়েছিল আশা আছে, কিন্তু ২য় সেট টাইব্রেকে যখন ৪ টা সেট পয়েন্ট মিস করলো তখনই বোঝা হয়ে গিয়েছিল ঘটনা কি ঘটতে যাচ্ছে।
বিস্তারিত»ফ্রী-নাইটঃ নাটক বিষয়ে অহেতুক সংলাপ
০।
কলেজের স্বাদ এখনও মুখ থেকে যায় নায় তাই বৃহস্পতিবার মানেই আমার কাছে এখনো ফ্রী নাইট, যেই দিন পড়াশুনা ছাড়া আর যে কোন কিছু করা জায়েয। তাই প্রতি বহস্পতিবার আসলেই সন্ধ্যার পর ঘরে থাকা দায় কারণ আড্ডা ছাড়া মানুষ বাঁচে নাকি? এই আড্ডায় ক্লাস, হাসাহাসি, খোঁচাখুঁচি, প্রেম সব চলে সমান তালে সাথে মাঝে মাঝে চলে অহেতুক দেশ উদ্ধার। আজকে এমন এক দেশ উদ্ধার করতে গিয়েই একটা কথা মাথায় ঘুরছে,
ডায়েরীর পাতা থেকে উদ্ধার করা জঞ্জাল – ৪
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০০৩
বৃহস্পতিবার
মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের শেষ শিক্ষাবর্ষের কয়েকটি মাস বাকি আছে। তারপর মুক্তি, স্বাধীনতা যে যেটাই বলুক না কেন। বিরক্তির চূড়ান্ত সীমায় অবস্থান করছি। কিভাবে যে বেচে আছি তা উপরওয়ালা জানেন। কলেজটা এখন একনায়কতন্ত্রের একটি জ্বলন্ত উদাহরণ। প্রতিটা পদে আটকানো হচ্ছে আমাদের। নিয়মের মাঝে শক্ত করে বেধে ফেলেছে আমাদের। এতটা কখনই দরকার ছিল না। Red Book এর Reference দিয়ে সব নিয়ম আরোপ করা হচ্ছে।
ওয়ান্স ইন আ লাইফটাইম
[ পৌরাণিক সপ্তাহ চলছে সিসিবির। এর শুরু আমারই হাত ধরে । আমি এর ফাঁকে একটা অল্প পুরান কাহিনী দিয়ে দেই, জীবন থেকে নেওয়া কেন যেন হঠাৎ লেখতে ইচ্ছা হল। একেবারে নতুন এর আগে এটা নিয়ে কোথাও কখনো লেখিনি আমার নিজের ডায়েরিতেও না একেবারে টাটকা লেখা অনলি ফর সিসিবি]
পূর্বকথাঃ
বিছানায় শুয়ে শুয়ে স্যালাইনের ফোঁটা গুনি। সকাল থেকে চলছে । গতকাল রাতে হঠাৎ করে প্রচন্ড পেটে ব্যাথায় অজ্ঞান টাইপ হয়ে যাওয়ার সময় পাশের বাসা থেকে দুলাভাই এসে ঘুমের ওষুধ সিরিঞ্জ পুশ করে ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে এই স্যালাইন চালু করে দিয়ে গেছেন।
কাব্যকথা
সস্তা টিশার্ট দুপুরের রোদে পুড়ে আরও সস্তা হতে থাকে।
আর আমি বিত্তবানদের প্রতিনিধি হয়ে বসে থাকি শীতল কফিনে।
কর্ণের কথা (মিথলজি)
চারিদিক আলো করে ধীরে ধীরে সূর্য উঠছে, ভোর হওয়ার সময়টা রাধেয়র ভীষণ পছন্দের । আজও প্রাচীন বটগাছটার নীচে বসে সূর্যোদয় দেখছিল সে । কি বিপুল বিক্রমে রাতের অন্ধকারকে দূরে হঠিয়ে সূর্যের আগমন ! প্রতিদিন দেখে তবু মুগ্ধতা কাটেনা । খুব আপন মনে হয়, মনে হয় সূর্যের মতো সেও যদি সব অন্ধকারকে জয় করতে পারত । এসব আবোল-তাবোল ভাবছে আর তার প্রিয় ধনুকটাতে হাত বুলাচ্ছে রাধেয় ।
বিস্তারিত»মীথবাজিঃ সিসিফাস ১
[কামরুল তপু (‘০২) ও রায়হান আবীর (‘০৫) এর দেখাদেখি আমিও! 😀 ]
=====================================
থানাটোসের ঘুম ভেঙেছে সেই ভোরে। সকালে দাঁত মাজতে মাজতে সে দেয়ালে সেঁটে রাখা লিস্টি দেখছিল। মুখ ভর্তি ফেনা থু করে ফেলে দিয়ে কুলি করতে করতে সে শিডিউল মিলিয়ে নেয়। সকালে কয়েকজনের আত্মা তুলে রাখতে হবে। এটা তেমন কোন ব্যাপার না, সকালে সবাই গভীর ঘুমে ডুবে থাকে। খুব সহজেই কাজ সারা যায়।
ফ্ল্যাশব্যাক ০৩
১। আমার ফ্রেণ্ড মাহবুবের ওয়াইফের নাম হাসি। হাসির মামাত ভাই রাজ়ীব মাহবুবকে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে ওর এক চাচার সাথে-
চাচা, এইটা হইল হাসির ভাতাড় ।
জামাইকে অনেক জায়গায় ভাতাড় বলা হয়। সম্ভবত ভাতের জোগান দেয়ার পুরস্কার সরূপ এই নাম।
২। আমার মামীর ব্লাড ক্যান্সার। গত মাসে উনি ছিলেন কাকরাইলে ইসলামি ব্যাংক সেন্ট্রাল হাস্পাতালে। ব্লাড দরকার ছিল তাই আমার এক কলিগকে (কৃতজ্ঞতা মাছুম ভাইকে) নিয়ে গেলাম।
বিস্তারিত»সশস্ত্র বাহিনীতে গণহত্যা: মঞ্জুরের হত্যাকান্ডসহ কিছু অজানা তথ্য ও আমাদের সুশীল সমাজ।
অভ্যুত্থান ঘটে গেছে। নিহত প্রেসিডেন্ট জিয়া। লাশ তখনো পড়ে আছে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউজে।
মেজর রেজা সকালে ঘুম থেকে উঠে জানলেন সব। প্রথমে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল পড়ে থাকা লাশ সরিয়ে নেওয়ার। অন্য কাজ চাইলে দেওয়া হয় চট্টগ্রামের জিওসি মেজর জেনারেল মঞ্জুরের দেহররি দায়িত্ব। শেষ সময় পর্যন্ত এই কাজটি করেছেন।
মেজর রেজা শুরু থেকে পুরোটা বলেছেন প্রমান্য চিত্রটিতে। এটাই তার প্রথম সাক্ষাৎকার। জিয়া হত্যা থেকে শুরু করে দায়ী হিসেবে চিহ্নিত সেনা কর্মকর্তাদের ফাঁসি পর্যন্ত ঘটনা নিয়ে অসংখ্য গল্প চালু আছে।
রম্য গল্প: বচনামৃত
ডিসক্লেইমার: ঘটনা খুবই খারাপ। আবার একটা গল্প লিখছি। শুধু তাই না, ব্লগে দেওয়ারও সাহস করতাছি। আবারও বলি এইটা কাল্পনিক গল্প।
আজমল হায়দার কথা বলতে ভালবাসেন। ২৭ বছর চাকরি করেছেন। সচিব ছিলেন তিনটি মন্ত্রণালয়ের। তখন কথা শোনার অনেক মানুষ ছিল। আজমল হায়দার কথা বলতেন আর বাকিরা শুনতেন।
কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে জীবন শুরু করেছিলেন। ঘড়ি ধরে টানা ৪০ মিনিট কথা বলতে হতো। ক্লান্ত হতেন না আজমল হায়দার।
বিস্তারিত»যে সীমান্তে শুধুই বসন্ত ! (১)
সিকোয়েন্স- প্রথম দেখা ।
দৃশ্যপটঃ ১
ওপেনিং শট – লং শটে ব্যস্ত রাস্তায় গাড়ীর জ্যাম।
জুম ইন-সারি সারি গাড়ীর ছাদ ছুঁয়ে ট্রাফিক সিগন্যাল পোস্টে এসে ফ্রেম স্থির হবে।
সাথে সাথেই লাল বাতি হলুদ হয়ে সবুজ হবে।
সেটঃ আউটডোর-মগবাজার আড়ং।
লিংকঃ প্রতীক্ষা
মেইন গেট এর সামনে দাঁড়ানো ছিল আকাশ।
সাদা একটা ফতুয়া আর নীল রং এর জীন্সএ
ও’র পুরা ক্যাজুয়াল লুক।
একজন স্বপ্নবাজ মানুষের দুইটি স্বপ্ন…
স্বপ্নবাজ মানুষ মাত্রই স্বপ্ন দেখতে আর দেখাতে পারে। আমি স্বপ্নবাজ কিনা জানি না, আমি শুধু স্বপ্নই দেখে যাই, কাউকে কোন স্বপ্ন দেখাতে পারি না। তবুও মাঝে মাঝে নিজেকে স্বপ্নবাজ বলেই মনে হয়। আমি জেগে জেগে… ঘুমের মাঝে সব সময়ই স্বপ্ন দেখি।
একবার স্বপ্ন দেখি- আমি শৈশব এ ফিরে গেছি আবার দেখি আমি মৃত্যু শয্যায়। কিছু স্বপ্ন নষ্টালজিয়ার ভিন্ন রূপ কিনা সেটাও বুঝতে পারি না।
বিস্তারিত»