
বুকের ভেতর জল পুকুরে জমছে মান
পুড়বি তুই
রক্ত নদের তপ্ত স্রোতে হঠাৎ ঢেউ
যখন ছুঁই
উদাস বাতাস কাঁপন ধরায় ওই দূরের
ঝাউ শাখায়
জোৎস্না সিঁড়ি ভাঙলো পরীর নিরর্গল
শ্বেত পাখায়

বুকের ভেতর জল পুকুরে জমছে মান
পুড়বি তুই
রক্ত নদের তপ্ত স্রোতে হঠাৎ ঢেউ
যখন ছুঁই
উদাস বাতাস কাঁপন ধরায় ওই দূরের
ঝাউ শাখায়
জোৎস্না সিঁড়ি ভাঙলো পরীর নিরর্গল
শ্বেত পাখায়
লম্ব আঁকার পদ্ধতি তো সবাইই জানেন। বা অন্তত এক সময় জানতেন। অনেকটা বাধ্য হয়েই। আজকে আমার লেখা সেই লম্ব নিয়েই। ব্যাপারটা কত ঝামেলার ছিল মনে আছে? আমি এখন আবার সেই পদ্ধতি বর্ণনায় যাব না। শুধু ছবিটা দিয়ে দিচ্ছি। এতেই আশা করি মনে হয়ে যাবে-
তা আমি এত কিছু বাদ দিয়ে সিসিবিতে হঠাৎ জ্যামিতির ক্লাস নেয়া শুরু করলাম কেন? কারণ আমি লম্ব আঁকার আরও একটি পদ্ধতি সবাইকে জানাতে চাই।
বিস্তারিত»যদি ক্ষয়ে যাওয়া ছাদ হয় আকাশ
বৃষ্টিরা নিরাপদে সেখানে নেয় আবাস
ধীরে ধীরে তবে মেঝের ধুলো
হলে হোক প্রজাপতি ঘাস।
হুট করে যদি সব ভাঙ্গা চেয়ার
ঘুণে খাওয়া নড়বড়ে টেবিলের কিনার
১।
ক। আমার স্ত্রী-র সাথে অকারণেই একচোট হয়ে গেল। কারণটা তেমন জটিল কিছু নয়…আমার ছেলেকে আমি লরি-র কয়েকটা ছবি মেইল করে পাঠিয়েছিলাম সেটা নিয়েই…
-তুমি কেন ওই ছবিগুলি পাঠালে?
-কেন, তাতে কি এমন সমস্যা হয়েছে?
-দিন নেই…রাত নেই…সব সময়ে সেই ছবিগুলি দেখে…আর আমাকে বলে আরও ছবি ডাউনলোড করে দিতে!
-তো তুমি আরও কয়েকটা ছবি ডাউনলোড করে দিলেই তো পারো!
এই বর্ষার সন্ধ্যায় আমার মনে
খুশি জেগেছে
ঘন ঘন গর্জন বৃষ্টির বর্ষন
গাঢ় মেঘ আকাশে।
রিমঝিম স্বরে বারি ঝরে পড়ে
অমিত গোধূলী ঢাকা সন্ধ্যে
ছল ছল শব্দে ছুটে বারিধারা
বাঁশির সুরের ছন্দে।
নীড় হতে আজ বের হয়নি পাখি
সিক্ত জলে কুন্তল
ভিজা পাতার নিচে, মুদে দু’খানি আঁখি
বাঞ্চা লাভে চঞ্চল।
উৎপল পলে পলে,
বিস্তারিত»১৯৭১- ভিন্ন দৃষ্টিকোণ হতে ………………… লেখাটি অনেক পাঠক কে বিব্রত করেছে। আমি লিখেছিলাম তাদের অভিযোগের কিছু গঠণমূলক সমালোচনা এখানে হতে পারে এই আশায়। যেহুতু লেখাটি আমার এবং পাকিস্তানি সাংবাদিকদের লেখাগুলো আমার পড়া তাই এর জবাব দেওয়ার দায়িত্ব আমার উপরই বর্তায়। তাই ১৯৭১ কটু দৃষ্টিকোণ………………কিছু ব্যক্তিগত উত্তর শিরোণামে এর জবাব দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
প্রথম অভিযোগঃ *৫০০০ বিহাড়ি ও অবাঙ্গালী (শরনার্থী) চট্টগ্রাম বন্দর হতে করাচি বন্দরে উপস্থিত হয়।
বিস্তারিত»আলসেমি করে করে অনেক দিন কিছুই লেখা হয়না। এরমধ্যে কয়েকদিন আগে খেয়াল করলাম ইংরেজীতে স্বপ্ন দেখছি। দুই মাস ধরে দিনের মধ্যে ১৪ ঘন্টারও বেশি ইংরেজীতেই কথাবার্তা বললে হয়তো এইরকমই হয়ে যায়। যাহোক, মনে হলো যেমনই হোক একটা কিছু লেখা যাক।
অনেক আগে রিডার্স ডাইজেস্টে একটা জোক পড়েছিলাম৷ একটা টিন এজ মেয়ে তার মাকে গিয়ে প্রশ্ন করলো, মা, তুমি কেন বাবার প্রেমে পড়লে?
মা জবাব দিচ্ছে,
ফুজি পাহাড়ের কাছে আশি হ্রদ, পাশে ছোট্ট পর্যটন শহর হাকোনে। ক্ষনিক অবকাশে এসেছি। সারাদিন হ্রদের পাশে, পাহাড়ের ঢালে হাঁটাহাঁটি। টোকিওর কর্মকোলাহলের বাইরে ধীর সেলুলয়েড চিত্রের মতো সময়।শান্ত হ্রদের জলে নুড়ি কুড়োচ্ছে আমার স্ত্রী নোরিকো,আমি পায়চারি করছি পাড়ে। দূরে শিনতো মন্দির তোরণের আবছা কাঠামো, পটভূমিতে পাহাড়ী অরণ্যের বিস্তার।সব চেয়ে বড় পাহাড়টি ফুজি। শরতের হালকা কুয়াশায় মোড়া পাহাড়ী অরণ্যে পাতার রঙ এখন লাল। যতদূর চোখ যায়,শুধু লাল আর লাল আর লাল।
বিস্তারিত»জানিনা সেদিন মুক্ত আকাশে পাখিরা গাইল কী না !
জানিনা সে’রাতে মুক্ত বাতাস পেল নাকি এ জোৎস্না !
তবু এটা জানি পৃথিবী সেদিন আনন্দে আপ্লুত-
হয়ে পড়েছিল, কারণ সেদিন হয়েছিল এটা পূত।
ধরার মাঝেতে বিচরণ করে গেছেন কত মানব।
তবু তার মাঝে অভাব দেখেছি- কয়েক মহামানব!
আজ এই দিনে পৃথিবীর ‘পরে জন্মেছিল যে জন,
দেখেছি তারেই সকলের মাঝে হয়েছেন যে সুজন।
অনেক দিন হয়ে গেল সিসিবিতে নীরব পাঠকের ভুমিকায়। সাহসের অভাবে কোন পোস্ট করা হয়ে উঠেনি। তবে কালে ভদ্রে দুই-একটা মন্তব্য করেছি। আর এই সাহসের অভাবটা আমার চিরদিনই ছিল। প্রতিটি ব্যাচে ভেজাবেড়াল টাইপের দুই-একটা ক্যাডেট থাকে। তদেরই মতো আমি একজন। ভেজাবেড়াল কি রকম? ধরেন, নিচে নিচে বহুত দুষ্টামি ফাজলামি করবে কিন্তু সিনিয়রদের সামনে গেলে, বেটা কিছুই বোঝে না। স্যারদের সামনে গেলেতো অবস্থা আরো বেগতিক, ছাইড়া দিলো দিলো অবস্থা।
বিস্তারিত»মার্চের প্রথম সপ্তাহেই ৫০০০ বিহাড়ি ও অবাঙ্গালী চট্টগ্রাম বন্দর হতে করাচি বন্দরে উপস্থিত হয়। তাদের সবাই আওয়ামী দস্যুদের দ্বারা চরমভাবে নির্যাতিত। তাদের আহাজারিতে করাচি বন্দর শোকে স্তব্দ। এই করুণ সংবাদসমুহ পাকিস্তানি সংবাদপত্রে প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি। কারন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার নির্দেশ ছিল পূর্ব পাকিস্তানে ঘটে যাওয়া অবাঙ্গালীদের প্রতি নির্যাতন, ধর্ষণ, লুট। ও হত্যার সংবাদ বা প্রতিবেদন প্রকাশ না করার জন্য।
বিস্তারিত»পথের বাঁকে স্বপ্নের বেঁচাকেনা
কুয়াশায় মোড়া ভালবাসার অনুরাগ
কিংবা নদীর জলে ভেসে থাকা মন
পাতায় পাতায় ঝরে রক্তের দাগ।
দখিনা বাতাসে সুখের আভাস
ছাদের কোনায় বাস্তবতা চুপচাপ
ছাত্রদের কন্ঠঃ
দশটি বছর বইয়ের মাঝে হয়ে গেলো পার
অনেক হলো পড়ালেখা ভাল্লাগে না আর।
কলেজ বলে হয়ে রূঢ়
বানাবো তোমাকে বুড়ো
তার আগে তে আমার থেকে পাবে না নিস্তার।
বিস্তারিত»আমি সখী নষ্ট মানুষ, ঘুণে খাওয়া, শতেক পোড়েন মন
একশো পশুর লক্ষ আঁচড় বুকে করে ফিরছি সারাক্ষণ
তোর কী হবে আমার সাথে হৃদয় জড়ালে?
ভালোবাসায় মন পোড়ালে?
ভাবিস সখী, তুই তো সুখী, সুখবিলাসী
তোর পরানে তিরিশটা জলরঙের হাসি
ধুনচিবনের কঞ্চিতে কি আঁশ মেটে মন?
আমার অন্ধকারের বন্ধ ঘরে করবি কী তখন?
আলো হয়ে আসলি না হয়,
বিস্তারিত»বালিশে মাথা দিয়ে শুয়ে আছি। পাশে ফোন, সাইলেন্ট করা। বাতি জ্বলছে-নিভছে… ফোন আসছে। মানুষের চোখ ১৮০ ডিগ্রিতে না দেখলে হয়তো টের পেতাম না। কে ফোন করছে সেটা তুলে দেখতে ইচ্ছা করছে না, ভীষণ ক্লান্তি। অলসতায় পুরো শরীর চেপে ঠেসে আছে বিছানায়। তবু অনেক কষ্টে তুললাম – দেখি বাপ্পী ফোন করেছে। ধরার সাথে সাথে বলল: “ডুড্, কি করিস? কতক্ষণ ধরে ফোন করছি।”
“আমি ঘুমাই; মানে ঘুম থেকে উঠলাম আর কি।”