[সিসিবিতে লিখা হয় না অনেকদিন। এমন না যে লিখতে ইচ্ছে করে না- কিন্তু লিখতে বসলেই শব্দেরা কোথায় যেন উড়ে যায়, ভাবনারাও চলে যায় এলোমেলো পায়ে; শূন্য পাতার দিকে তাকিয়ে আমায় বসে থাকতে হয় চুপচাপ!]
আমাদের অফিসের স্থান বদলের কথা হচ্ছিল অনেকদিন ধরেই, নিজেদের একটা বিল্ডিং-এ যাওয়ার ইচ্ছা ম্যানেজমেন্টের। এটা নিয়ে জল্পনা-কল্পনার সময়সীমা বেশি বলেই খুব একটা মাথা ঘামাচ্ছিলাম না। এখন হঠাৎ করেই সেই মুহূর্তটি চলে আসল, পরশু আমরা চলে যাচ্ছি নতুন বিল্ডিংটাতে। তারও আবার অনেক হ্যাপা, একটা ল্যাপটপ ছাড়া আর কিছুই সাথে নেয়া যাবে না (পেপারলেস অর্গানাইজেশনের বুদ্ধি যে কার মাথা থেকে আসল!!)। এতদিন ধরে ব্যবহার করা স্টেশনারী সব জিনিসপত্র সব জমা দিয়ে দিতে হবে, ট্রেনিং-এর সব বই সরিয়ে ফেলতে হবে, যত প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র আছে সব সরিয়ে ফেলতে হবে, মোদ্দা কথা- ডেস্কের সব কিছুই খালি করে ফেলতে হবে। একেবারে শেষ মুহূর্তে কাজ করার কলেজীয় অভ্যাসটা এখনও বিসর্জন দিতে পারিনি, তাই তড়িঘড়ি করে শুরু করলাম ডেস্ক খালি করা। জিনিসপত্র গুছাতে গিয়ে হঠাৎ কলেজের শেষ দিনের কথা মনে পড়ে গেল। কি অদ্ভুত! মনে হয়, এই তো সেদিন কলেজ ছেড়ে চলে এলাম। রুম খালি করতে গিয়ে হৃদয়টাকেও যে খালি করে ফেলেছিলাম- ইচ্ছে করছিল না প্রিয় রুমটাকে, প্রিয় কলেজটাকে ছেড়ে কোথাও যেতে! ঠিক এরকম আরেকটা অনুভূতি হয়েছিল ভার্সিটির হল ছাড়তে গিয়ে। রুমের নিজের জায়গাটার জন্য খুব খারাপ লাগছিল, একদমই ইচ্ছে করছিল না চলে যেতে! বের হয়ে পিছন ফিরে হলটার দিকে একবার তাকিয়েওছিলাম। ইস্, আমায় যদি কেউ ডাক দিয়ে আবার ফিরিয়ে নিয়ে যেত সোহরাওয়ার্দী রুমের ২০০৪ নং রুমটাতে, ফিরিয়ে দিত বন্ধুদের সাথের সেই স্বর্ণালী মুহূর্তগুলোকে! আমরা খুব সহজেই শিকড় গেড়ে ফেলি, তাই শিকড় উপড়ানোর কষ্ট পেতে হয় বারবার।
দিন-দিন যেন একটা যন্ত্রের মত হয়ে যাচ্ছি- সকালে এলার্মে ঘুম ভাঙ্গা, তড়িঘড়ি করে ফ্রেস হয়ে নাস্তা করা, পায়ে হেঁটে বড় রাস্তা পর্যন্ত যাওয়া, সেখান থেকে অফিসের গাড়িতে অফিসে পৌঁছানো, বিষন্ন মনে সারাদিন অফিস করা, সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে বিশ্রাম, রাতের খাওয়া, ঘুম, আবার পরের দিন সকালে এলার্মে ঘুম ভাঙ্গা…যেন একটা অবিচ্ছেদ্য চক্র, যে চক্র থেকে মুক্তি নেই। তাও ভালো তার মধ্যে বন্ধুদের উপস্থিতি আছে, আছে আত্মীয়-স্বজনেরা, উচ্ছ্বল কিছু সহকর্মী, ব্লগ, মুভি, ফুটবল কিংবা একান্ত মন খারাপ সময়ের গানেরা। মুঠোফোনে ক্ষুদে বার্তাদের আদান-প্রদান আছে, আছে প্রিয় মানুষদের সাথে মনের কথা বলার সৌভাগ্য! আচ্ছা, একটা রাতের জন্য ৭ ঘন্টা ২ মিনিট কি খুব বড় একটা সময়??
কিছু কিছু সময় আসে যখন ক্লান্তি চারদিক থেকে ভর করে, তখন উৎসাহের খুব দরকার হয়ে পড়ে। সে সময় দিগ্ভ্রান্ত হয়ে যাই, কি করব বুঝে উঠতে পারি না। ‘দীপ নেভার আগে’ ছবির ‘সাদা-কালো’ গানটা প্রথম শোনার পর মনে হল এই সময়গুলোতে এই গানটা যেন একেবারে পারফেক্ট! তারপর থেকে টানা শুনে গেছি গানটা, বুঝলাম যে আমি মনে হয় বেশ ক্লান্ত হয়ে গেছি। যারা গানটা এখনও শুনেননি,তারা শুনে নিতে পারেন এখান থেকেই।
ভালো থাকুন সবাই, খুব ভালো।
আপনিও ভাল থাকুন...খুব ভাল... 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ধন্যবাদ 😀
চমৎকার!!
আহেম, দিহানাপ্পু, তানভীর ভাইয়ের টাইম আসছে 😀
কি চমৎকার একটানে পড়ে গেলাম ভাইয়া...আপনারা বসুন্ধরায় চলে যাবেন? একদিন আমাকে আপনার অফিসে ঘুরায় নিয়ে আসবেন?? আমার ওই বিল্ডিংটা দেখার খুব ইচ্ছা, ফয়েজ স্যারের ডিজাইন করা 🙂
১। ধন্যবাদ 🙂
২। মোটেও টাইম আসে নাই, সন্ন্যাসীদের কখনও টাইম আসে না 😀
৩। আবারও ধন্যবাদ। হু, বসুন্ধরায় চলে যাচ্ছি। ওখানে গিয়ে গুছিয়ে নেই, তারপর তোমাকে ঘুরায়ে নিয়ে আসব ইনশাল্লাহ। 🙂 জানতাম যে একজন বাংলাদেশী আর্কিটেক্টের ডিজাইন করা, কিন্তু উনি যে বুয়েটের স্যার তা জানতাম না!
ইয়ে, উনি বুয়েটের স্যার না, উনি স্বনামধন্য ব্লগ প্রিন্সিপালের ছোট ভাই এবং বসুন্ধরা সিটির আর্কিটেক্ট বিখ্যাত ফয়েজ স্যার।
আর্কিটেক্ট বিধায় স্যার বলে ডাকি 😀
তবে ছিলেন 🙂
এবং উনি একজন এক্সফৌজিয়ান :salute:
এখন ভাইও ডাকবি 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
হায় হায়! ফয়েজ ভাই এইটার ডিজাইনার?? কত কিছু যে জানা নাই রে ভাই! 🙁
ফয়েজ ভাইকে :salute:
ধন্যবাদের সাথে স্যালুট গ্রহন করা হল। 😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
:)) :))
=)) =)) =))
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
অনেক দিন বাদে আপনার লেখা পড়ে আবার বিষণ্ণ হইলাম, তানভীর ভাই। যদিও লেখাটা অনেক ভালো লাগছে। কারণ অনেক কিছুই মিলে গেলো। যে কথাগুলো লিখে লিখে ক্লান্ত এবং একঘেঁয়ে হয়ে উঠছি, সেগুলো এখন বলতেও অনীহা হয় মাঝে মাঝে...
ভালো থাকেন, খুব খুব ভালো। 🙂
আন্দালিব,, আমার লেখাগুলো কেমন যেন বিষন্ন টাইপ হয়ে যায়, কি যে করি! 🙁
অনেক ধন্যবাদ তোমার মন্তব্যের জন্য।
যে কথাগুলো লিখে লিখে ক্লান্ত এবং একঘেঁয়ে হয়ে উঠেছ- সেই লেখাগুলো কিন্তু সবসময় আমার পড়তে ভালো লাগে। 🙂
দারুন লাগল তানভীর ভাই... ভাল থাকুন, খুব ভাল
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
অনেক ধন্যবাদ আকাশ। 🙂
তোমার সাপ্তাহিক এখনও মিস্ করি। 🙁
গানটা জোশ !!
হু! মাথায় ঘুরতে থাকার মত গান!
লিখাটা জব্বর হইছে।
মনে দাগ কাটছে।
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
অনেক ধন্যবাদ আহমদ ভাই 🙂
গানটা চরম... শুইনা ভালো লাগছে। লেখাটাও ভালো। 🙂
থ্যাঙ্কু জেরিনের জান্টু 🙂
সংক্ষেপে জেজে 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
জেজে
:khekz: :khekz: :just: :pira:
ইয়ে ভাইয়েরা আপনারা ভুলে যাচ্ছেন,এটা জান্টু নয়,টান্টু 😀 😀
এক জায়গা ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যাওয়া আসলেই কষ্টের। ছোটকালে বাবার বদলির চাকরীর কারণে এই জিনিসটা এত দেখেছি যে মাঝে বিরক্তিই লাগত। সম্ভবত ক্যাডেট কলেজ একমাত্র জায়গা যেখানে আমি এক নাগাড়ে ছয় বছর (সব থেকে বেশী সময়) থেকেছি, তাই খারাপটাও বেশী লেগেছিল।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আসলেই, এক জায়গায় বেশ কিছুদিন থাকলেই মায়া পড়ে যায়! 🙁
শুনলাম তোর জন্যে নাকি আন্টি মেয়ে দেখতেছে? 😉
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
এইসব উড়ো খবরে কান দিস্ না! 😉
এইসব উড়ো খবরে কান দিস্ না, যথা সময়ে হাজিরা দিস ! 😉
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
তানভীর ভাইয়া,বুঝতে পারলাম তা কেন,এটাই আমার পড়া আপনার প্রথম ব্লগ,আগের গুলো কি করে মিস হল বলতে পারছি না।
লেখা এক কথাই অসাধারণ।আমি শিকড় গেড়ে ফেলাকে খুব ভয় পাই,কিন্তু তারপর ও জানিনা কি করে আমি মায়াই পড়ে যাই ।যেমন এই সিসিবি।কোথা থেকে এসে যেন এখানে শিকড় গেড়ে বসে গেছি!
দীপ নেভার আগে সিনেমাটার সব কটা গান এ অসাধারণ,এর মধ্যে তুই নেই তাই গানটাই বেশি ভালো লাগে 🙂
অনেক ধন্যবাদ জেরিন 🙂
শিকড় তো মানুষ ইচ্ছে করে গাড়ে না, এমনিতেই গেড়ে যায়!
সবার একই রোগ হলে কেমনে হবে ? কারোই লিখতে ইচ্ছা করে না.........
লিখা বালা ওইছে
আমার কি সমস্ত কিছুই হলো ভুল
ভুল কথা, ভুল সম্মোধন
ভুল পথ, ভুল বাড়ি, ভুল ঘোরাফেরা
সারাটা জীবন ভুল চিঠি লেখা হলো শুধু,
ভুল দরজায় হলো ব্যর্থ করাঘাত
আমার কেবল হলো সমস্ত জীবন শুধু ভুল বই পড়া ।
অনেক ধন্যবাদ রুম্মান ভাই 🙂
ন্যাশনাল আর্ট গ্যালারীতে আপনার আর্ট এক্সিবিশনের তো বেশি দেরী নাই। 🙂
মনে আছে নাকি রে পাগলা ? আমি তো ভাবলাম পোষ্ট টা বেশী আগে দিয়ে ফেলছি,কার ও হয়তো মনে নাই । ২৩ তারিখের আগে ১টা রিমাইন্ডার পোষ্ট দিতে চাইছিলাম । এখন দেখতাছি লাগবে না । 😀
আমার কি সমস্ত কিছুই হলো ভুল
ভুল কথা, ভুল সম্মোধন
ভুল পথ, ভুল বাড়ি, ভুল ঘোরাফেরা
সারাটা জীবন ভুল চিঠি লেখা হলো শুধু,
ভুল দরজায় হলো ব্যর্থ করাঘাত
আমার কেবল হলো সমস্ত জীবন শুধু ভুল বই পড়া ।
না ভাইয়া, মনে আছে। তারপরও একটা রিমাইন্ডার পোস্ট দিয়েন। 🙂
মন ভাল নেই ...............
বিষন্নতা ভয়াবহ ভাইরাস রোগ.......
কি হইছে তোমার? বনে-জংগলে দৌড়াদৌড়ি করতেছ নাকি এখনও?
নাহ......বন জঙ্গল থেকে আইসা পড়ছি......
কি হইছে জানি না.......তবে ভয়াবহ ভাইরাসে ধরছে 🙁
আরে মিয়া! দুইদিনের দুনিয়ায় এত মন খারাপের কি আছে??? মাস্তি করে বেড়াও। 🙂
মাস্তি করতে পারতেছি না দেইখাই মন খারাপ 🙁
আপনেও শেকড় গাড়েন 😕 😕 , দুইন্যাটা বিরিক্ষে ভইরা যাইতেছে :grr: ।
গানটার জন্য কইষ্যা পেলাস; আর চেলিবেরেটি ব্লগারদের লেখা পড়লেই মনটা কেমন ভালো হয়ে যায়।
এইবার সিরিয়াস কথা কই, আজকাল আর বিষণ্নতায় ছোঁয় না, একটু ভয়েই আছি... এটাই হয়তো বিষণ্নতার অন্য রূপ। ধুর নিজেই বুঝতেছি না কি বলতেছি। ভালো থাকবেন তানভীর ভাই; সিথি আপু থুক্কু ভাবী আর রুমকীকে শুভেচ্ছা দিয়েন।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
হ, মানুষরাও মাঝে মাঝে তোদের মত (মানে বৃক্ষের মত) শেকড় গাড়ে। 😀
বিষন্নতা না ছোঁওয়া তো ভালো কথা, আজকাল নাকি তোকে কোন বিশেষ এলাকার আশেপাশে ঘুরতে দেখা যায়- কাহিনী কি??
যাকে যাকে শুভেচ্ছা দেয়ার দরকার সবাইকে শুভেচ্ছা পাঠায়ে দিব নে!! 😛
এসব বিশেষ মহলের ষড়যন্ত্র, কান দিতে নেই। 😕
নতুন কিছুই করা হয় না আজকাল, লেখাও আসে না। সবকিছুই চলছে স্বাভাবিক ভাবেই, তারপরো মনে হয় কেমন যেন স্থবির। ভালো কথা ভাইয়া, আপনি কেমন আছেন? ভালো তো?
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
বুঝছি, সব কয়টারে বিষন্নতায় ধরছে!! এইসব বাদ দিয়া ব্লগ লিখতে বসে যা, দেখবি সব আবার ঠিক হয়ে যাচ্ছে। 🙂
আমি মোটামুটি ভালো আছি, সুখে থাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি সবসময়! 🙂
🙁
পারিবারিক সুখ সম্প্রীতিটাই বড় বিষয় 😛
তো আন্টি নাকী শুনলাম বিশেষ অভিযানে নেমেছেন। দাওয়াত দিয়েন কিন্তু। :grr: :grr:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
"আমি মোটামুটি ভালো আছি, সুখে থাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি সবসময়!"...... :salute:
তানভীর ভাই, ভালো বলেছেন। রুম ২০০৪ এ কেউ ডেকেছিল কিনা জানি না, তবে রুম ২০০২ কিন্তু আপনাদের খুব মিস করত এতটুকু বলতে পারি।
তান্স ব্লগ দিছে? ওয়াও, ওয়াও। 😀
ভালো ছিলো লেখা। আহারে তোর এতো সাধের ডেস্ক ছেড়ে যাইতে হবে।
আমি তো তাও ব্লগ দিলাম, তোর তো কোন খবর নাই!!
হ, আমার সাধের ডেস্ক ছেড়ে যেতে হবে! ওখানে তো আবার কারও কোন ফিক্সড সিট নাই। 🙁
আমি লেখা ভুইলা গেছি 🙁
এক সময় এগুলোও চক্রের অংশ হয়ে যাবে, তখন জমবে খেলা।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাই, এরা তো অলরেডী চক্রেরই অংশ! কিন্তু এদের বৈচিত্র্য বেশি কিংবা এদের সাথে স্বার্থের সম্পর্ক একটু কম বলেই ঠিক চক্রের অংশ মনে হয় না! 🙂
এই রকম লেখা পড়তে সব সময়ই দারুণ লাগে আরো তো তোর লেখা..... :hatsoff:
নতুন অফিস বিল্ডিং এর মতো ব্লগও নতুন নতুন লেখায় ভরিয়ে দে..... :thumbup:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
নতুন নতুন লেখায় ভরিয়ে দেয়া তো আমার পক্ষে সম্ভব না, তোরা যদি ভাসিয়ে দিতে পারিস তাহলে রক্ষে! 🙂
রুমকীর আব্বু,
তোমার তো মাস্তি ই মাস্তি, হুদাই বিষন্নতার ভাব ধরো ক্যান?? আমি শিওর, নতুন বিল্ডিং তোমার জন্য অন্যরকম সুফল বয়ে আনবে ;;)
এক গান বেশিদিন শুনা ভাল না,বুঝলা??
রুমকীর আম্মুর জন্য শুভেচ্ছা আর রুমকীরে অনেক আদর 😀
কথা সত্য, আমার তো মাস্তি, এখনও বিয়ে করি নাই যে তাই! 😀 তাই বলে মাঝে মাঝে বিষন্ন হতেও খারাপ লাগে না! 😛
অভাগা যেদিকে তাকায় সেদিকে সমুদ্র শুকায়ে যায়। আমি শিউর আমরা যেই ফ্লো্রে বসব সেই ফ্লোর মরুভূমি হয়ে যাবে, মৎস্যকন্যা থাকবে না একটাও ..... 😐
এক গান বেশিদিন শুনতে ভালো লাগলে কি করা, ভাল না যেনেও শুনতে হয় বারবার.. 🙂
রুমকী আর রুমকীর আম্মুকে যথাক্রমে তোমার আদর আর শুভেচ্ছা পৌঁছে দেয়া হবে 😀
যথাক্রমে করলে তো রুমকির আগে ওর আম্মার আসার কথা। কেম্নে কি? :grr:
রেগুলার অফিস বদলাইতে বদলাইতে টায়ার্ড হয়ে অফিস বাদ ই দিয়া দিলাম 🙁 কি হবে অফিস কইরা, মরতে একদিন হবেই।
এফসিসি ছাইড়া আসতে কষ্ট হইছে। মনে আছে, বলাবলি করছিলাম ক্যাডেট কলেজে মাস্টার্স পর্যন্ত চালু করলে কী এমন সমস্যা হয়! 😛
যাইহোক, সিসিবি'র অন্যতম তারকা ব্লগার হে তানভীর, কেমন আছিস? 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
অফিস ছাড়তে পারাতেই তো জীবনের সুখ! আপনি তাইলে এখন অনেক সুখী! 🙂
আসলেই বস্! ক্যাডেট কলেজ মাস্টার্স পর্যন্ত থাকা উচিত ছিল। 🙁
মোটামুটি ভালো আছি বস্ (তারকা ব্লগার বইল্যা তো দিলেন পঁচাইয়া!)।
জাতি এখন তারকা ব্লগার কাইয়ূম ভাইয়ের ব্লগ চায়! 😀
হে জাতি, এই যে আমার ব্লগ :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
দুঃখিত, যেমন ছিলে!
জাতি এখন তারকা ব্লগার কাইয়ূম ভাইয়ের নতুন ব্লগ (লেখা) চায়! 😀
তোরে যা কইসিলাম এসেমেসে 😉 একটা গান এড কইরা কুইক কুইক মেইল কর। :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
বহুবহুদিন পরে লেখলেন ভাইয়া। সবার দেখি তৌফিকের মত DDSB।
লিখতে ইচ্ছা করে প্রায়ই, কিন্তু লিখা আসে না! 🙁
তোমার নতুন কোন ব্লগও তো নাই অনেকদিন ধরে!
অফটপিকঃ DDSB কি?
সব তারকা ব্লগাররা ব্লগ দিচ্ছে। ব্লগের তো সুপার হিট অবস্থা।
তৌফিকের লাস্ট ব্লগে ছিল DDSB different day same bullshit
।
অনেক পরে লিখলে তানভীর। ভালো লাগলো। একটা প্রেমের গল্প লিখে ফেলো। দেখবে মন ভালো হয়ে গিয়েছে।
ধন্যবাদ মইনুল ভাই। 🙂
প্রেমের গল্প লিখা অনেক কঠিন, আমাকে দিয়ে আর হবে না।
আপনার লেখা কই? একটা জম্পেশ প্রেমের গল্প লিখে ফেলুন তো তাড়াতাড়ি!
দেশে থাকতে অনেক প্রেম কাহিনী শোনা হতো। কিন্তু এখন তো আর সেটা হচ্ছে না। প্রেমের গল্পের আইডিয়া পাওয়া যাচ্ছে না দেখে লেখা হচ্ছে না। তুমি বরং কারোটা নিজের বলে চালিয়ে একটা লিখে ফেলো।
টেনশনের কিছু নাই তানভীর ভাই; আপনার আর সিথি আপুর প্রেম কাহিনীটা তুলে দিলেই পারেন। মাঝে মধ্যে একটু আধটু টুইস্ট, একটু ক্ল্যাইমেক্স; চাইলে কাহিনী জমাতে মাঝখানে ভিলেইন হিসেবে রিবিনভিরেও নিয়ে আসতে পারেন। তবে শেষতক যাতে আপনাকেই রুমকীর আব্বা হিসেবে দেখা যায়...... নাইলে আবার পাবলিক ক্ষেইপা যাইতে পারে। :grr:
সিরাম একটা প্রেমের গল্প হইবেক। :thumbup:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
মন উদাস করা লেখা। গানটা দারুন!
আমার বন্ধুয়া বিহনে
ধন্যবাদ ভাইয়া। 🙂
হু, গানটা অনেকবার শুনতে হচ্ছে, মাথায় ঢুকে গেছে একেবারে।
কীরে ব্যাটা, মন খারাপ ক্যান? এদিকে আয়, একটা ঝাঁকি দিয়া দেই, সব ঠিক হয়া যাইবো। 🙂
www.tareqnurulhasan.com
মনের কি আর ঠিক আছে রে? কখনও ভালো থাকে, কখনও খারাপ। 🙂
তোদের খবর কি?
মনের কন্সিস্টেন্সির জন্যে তোর দরকার হইলো একটা বিয়া কইরা ফেলা।
কিন্তু গরীবের কথা কি আর তোর কানে যাইবো? (স্নিফলস)
www.tareqnurulhasan.com
হ, মনের কষ্ট কনসিসটেন্ট রাখার জন্য বিয়ার বিকল্প নাই 😉
অনেক নস্টালজিক একটা লেখা তানভীর।
নিয়মতান্ত্রিক জীবিকার পেছনে ছোটা জীবনের ছবি ফুটে উঠেছে স্পষ্ট হয়ে।
মাঝে মাঝে মনে হয় - ধূর -কি লাভ !
চকিতে ভাবনায় ছেদ পড়ে। নড়ে চড়ে বসি।
তখন ভ্রম ভাঙ্গে যে - না এখনও গাছ হতে পারিনি।
ভাল থেকো তুমিও।
সৈয়দ সাফী
ধন্যবাদ ভাইয়া কষ্ট করে পুরনো এই লেখাটা পড়ে মন্তব্য করার জন্য। 🙂
মাঝে মাঝে মনে হয়, জীবিকার পিছনে ছুটে বেড়ানোটাই একমাত্র কাজ। 🙁