(একটা প্রেমের গল্পের প্লট ঘুরছিল মাথায়, আজকে সাইজে আনলাম, পড়ুন, মন্তব্য করুন এবং অন্যকে পড়তে ও মন্তব্যে উৎসাহীত করুন 😀 )
১।
সাব্বির স্যারের মাথার চুল গুলো একদম নরম পালকের মত, সিল্কি, অনেকটা বাচ্চাদের চুলের মত। স্যারের অভ্যাস ছিল বীজগনিতের অংক করার ফাঁকে ফাঁকে নিজের চুলে হাত বুলিয়ে দেয়া। এলোমেলো আগোছালো চুল গুলো এত সুন্দর লাগতো তখন, মনে হত চুলে আগুল চালিয়ে এলোমেলো করে দেই কাশফুলের মত করে।
স্যারের আর একটা স্বভাবের কারনে তুই আমার উপর খুব রেগে গিয়েছিলি। স্যারের অভ্যাস ছিল পাশের ছাত্র-ছাত্রীর খাতা নিজের কাছে টেনে এনে টানা অংক করে যাওয়া। বিপত্তি ঘটলো সেই দিন, যেদিন স্যার তোর খাতা টেনে অংক করতে গিয়ে দেখলো খাতায় টানা দুই পৃষ্টা জুড়ে তোর নাম লিখে রেখেছি আমি।
“বড়ই বিব্রতকর অবস্থা, স্যারের কাছে তো বটেই, বন্ধুদের কাছেও” যদিও এটা বলার সময় তোকে বিব্রত মনে হয়নি আমার।
২।
তোর সংগে বেশ ভালই জমেছিল ডায়েরি নিয়ে খেলাটা। আমাদের দুই জনের ছিল একটাই ডায়েরী, ভাগাভাগি করে লিখতাম। কলেজে যাবার সময় আমি নিয়ে যেতাম, ছুটিতে এলে তোকে দিতাম। সেই অর্থে ডায়রীটা আমার কাছে থাকত প্রায় নয় মাস, তোর কাছে মাত্র তিন মাস।
আমি নয় পৃষ্টা লিখলে তুই তিন পৃষ্টা তো লিখবি?
কিন্তু তুই তিন লাইনও লিখতি না। কৈফিয়ত দিয়েছিল এই বলে “ভালো লিখতে পারিনা জন্য লিখিনা”। অনেক দিন পর্যন্ত আমি এটাই সত্য জানতাম, তুই লিখতে পারিস না।
৩।
প্রথম পরিচয়টা মনে আছে তোর-আমার? আমি তোকে একটা বাঁশ পাতার খাতা উপহার হিসাবে দিয়েছিলাম মাসুমের মাধ্যমে। কারন তুই আমাকে দেখতে চেয়েছিলি। মাসুম ছিল তোর আর আমার কমন বন্ধু, তোর ছোটবেলার আর আমার বালক বেলার। মাসুম প্রেম করত ধর্ম-কুঠি লেনের সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটার সংগে। আর করবে নাই বা কেন, সেই মেয়েটা যে ওর একদম ছোট বেলার খেলার সাথী, “ন্যাংটা কালের দোস্ত”, মাসুম বলত। আর সুন্দরীদের উপরে পাড়ার মাস্তানরা একটু অভিভাবক সুলভ ভাবেই দেখে রাখে, খোজ খবর নেয়, কি করে, কার সাথে মেশে। পাড়ার একটা মান সম্মান আছে না? মাসুমও প্রেম করতে গিয়ে এই রকম এক পাড়াতো অভিভাবকের ধমক খেল, এটার সমাধান করে দিলাম আমি, আর এর বিনিময়ে তোর কাছে হিরো হয়ে গেলাম। তোর মা তোকে অনুমতি দিল “ এ রকম একটা ছেলের সংগে বন্ধুত্ব হতে পারে তোমার” বলে। তুই ডাকলি আমাকে, আমি দেখা না করে উপহার দিলাম বাঁশপাতার খাতা। এইতো, এভাবেই।
৪।
মেয়েদের ব্যাপারে বরাবরই একটু উন্নাসিক ছিলাম। অনেক “নায়ক নায়ক ভাব” ছিল নিজের ভিতরে, এমন নায়ক, যার ছবিতে নায়িকার দরকার নেই একদমই। ড্যাম-কেয়ার। তবুও তোর সংগে কথা বলে ভালো লাগলো, কারন তোর সাবলীলতা, কোন মেয়েকে এত সাবলীল দেখিনি আমি এর আগে। বেশ একটা কেয়ারিং ভাব সব সময় ঘিরে থাকত তোর চারপাশে।
কিংবা এগুলো কিছু নয়, তোকে ভাল লাগার পিছনে এগুলো কোন কারনই নয়, শুধু ভালো লেগে গেল, ব্যাস।
৫।
আমরা আসলে ছিলাম তিনজন, নোবেল সহ। যেহেতু আমি, মাসুম তোর বাসায় আড্ডা দিতে যাই, এটা খুব সাধারন ব্যাপার যে নোবেলও যাবে তোর বাসায়। কারন আমরা তিনজন, ছুটিতে এক সংগেই ঘুরতাম।
এখনো মাঝে মাঝে হিসাবের খাতা উল্টাই, আমরা কেন তিনজন এক সংগে ঘুরতাম? নোবেল না থাকলে কি কি ক্ষতি হত আমাদের, আর লাভের খাতা থেকে কেটে দিতে হত কোন গুলো? প্রায়ই হিসেব করি, কিন্তু কোন দিনই হিসাব মিলেনি। মিলবেও না মনে হয় আর। দেখা যাক।
৬।
নোবেল তোকে রক্ত দিয়ে চিঠি লিখেছিল, এটা তুই জানার আগেই আমি জানি, কারন তোকে চিঠিটা আমার পাশে বসেই লিখেছিল সে। আমি তোকে বলেছিলাম, এটাকে গুরুত্ব না দিতে, আমি বরং আমার ব্যাপারে তোকে ভাবতে বলেছিলাম। আমি জানতাম নোবেলের দিকে ঝুকে যাচ্ছিস তুই, আমি জেনে বুঝেই তোকে এটা করতে মানা করেছিলাম। তুই ধরে নিয়েছিলি, আমি তোর নজর সরিয়ে নিচ্ছি নোবেলের দিক থেকে আমার দিকে, ভংয়কর স্বার্থপর হয়ে গিয়েছি তোর ব্যাপারে।
তোর ধারনা ভুল ছিল। কারন তুই প্রথম মেয়ে নয়, যাকে নোবেল রক্ত দিয়ে চিঠি লিখেছিল, আমার ধারনা তুই মনে হয় প্রথম পাচঁজনের মধ্যেও পড়বি না। তবে তোর আত্ম-বিশ্বাস ছিল প্রচুর, আমাকে বলেছিলি, “নোবলের আশ্রয় দরকার একটা, আমি ওর আশ্রয় হতে চাই” ।
নোবেল খুব ভাল ছেলে, যখন ভালবাসে, তখন মন-প্রান উজার করে ভালোবাসে, কিন্তু বাস্তবতা হল, ওর ভালোবাসার ক্ষেত্র বদলায়। ও আশ্রয় নেয় ঠিকই, আবার বদলেও ফেলে তা খুব সহজেই। বাঁধনে জড়ায় না।
তোর চাওয়াটা পুরোটাই উলটো ছিল, তুই বাঁধনে জড়াতে পছন্দ করতি।
তোরা দুজনেই ছিলি আমার খুব কাছের মানুষ, তোদের সবই আমি বুঝতাম। কিন্তু আমি বুঝাতে পারিনি তোকে, তুই ভুল করছিস। তুইই বরং ভেবেছিলি, আমি স্বার্থপর হয়ে গিয়েছি।
৭।
তোর আর আমার ব্যাপারটা নোবেল ধরতেই পারেনি। তবে এটুকু বুঝেছিল, আমি তোকে কোন এক কারনে এড়িয়ে চলছি। ঠিক কি কারনে জানিনা, “সম্পর্ক চুকেবুকে গেছে” এটা তোকে জানানোর দিন নোবেল আমাকে ওর সাথে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করল তোদের বাসায়। আমি খুব আগ্রহ ভরেই সেদিন গিয়েছিলাম। আমি দেখতে চাইছিলাম, নোবেল যখন তোকে প্রত্যাখান করবে, তখন তোর মানসিক অবস্থা কেমন হবে? তুই কি হাসবি খুব আমার দিকে তাঁকিয়ে?
আমি তোর মানসিক ক্ষমতা দেখতে গিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম তুই পাশ করবি। তুই করিসনি। বরং প্রথম তোর চোখ ভরা কান্না দেখলাম। আর সেই প্রথম আমি তোর বাসায় পেট ভরে খেলাম। নোবেল মনে হয় তোকে আগেই বলে রেখেছিল সে যাবে তোর বাসায়, অনেক কিছু বানিয়েছিলি তুই। অনেক নতুন নতুন খাবার। সাসলিক প্রথম সেদিনই খেলাম, তোর হাতের বানানো। আর মিষ্টি। খুব মজা লেগেছিল আমার।
আমি অনেকদিন গিয়েছিলাম তোর বাসায়, কোনদিন তুই এত যত্ন করে খাবার সাজিয়ে দিসনি আমাকে। সেইদিন বুঝেছিলাম, তুই আসলে নোবলকে আশ্রয় দিতে চাসনি, বরং তুইই আশ্রয় চেয়েছিলি নোবেলের কাছে।
সেই অর্থে তুই আমাকে অজস্র মিথ্যা বলেছিস। আমি কিছু মনে করিনি, কারন ভালবাসায় মিথ্যা বলাতে কোন পাপ নেই।
তবে তুই মিথ্যা কথা গুলো আমাকে না বললেও পারতি।
৮।
তুই যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িস, তখনও একবার গেলাম। এবারো নোবেল নিয়ে গেল। আমি তখন বেকার, কোথাও ভর্তি হতে পারিনি, অফুরন্ত সময় হাতে।
না গেলেও পারতাম। তবুও গেলাম, তোর ভালোবাসার গভীরতা দেখতে। অস্বীকার করবো না, নোবেলের প্রতি তোর অনুরাগ দেখে আমি সত্যি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। তোকে আমার খুব অসহায় মনে হচ্ছিল, আবার রাগও হচ্ছিল খুব, তুই আমার এত কাছের বন্ধু হয়ে কেন একটা ভূলের পিছনে বারবার মাথা খুটছিস। তখন আমি তো শুধুই তোর বন্ধু, আর কিছুতো না। তোর ভালবাসা আমার কাছে অতীত।
আর একটা কারন ছিল যাবার। আমি দেখতে চাচ্ছিলাম তুই কত কষ্টে আছিস। আমি যতটুকু কষ্টে আছি তার কাছাকাছি গিয়েছিস কিনা? গিয়েছিলাম তোকে দেখে তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে।
ফিরতে রাত হয়ে গিয়েছিল আমাদের। বগুড়ার একটা হোটেলে ছিলাম আমি আর নোবেল। নোবেল বার বার বলছিল তোর কথা, আমাকে অনুরোধ করছিল ব্যাপারটা একটু দেখতে।
আমি আগ্রহ দেখাইনি আর। আমি জয়ী হতে ভালবাসি। খেলা শেষ হয়ে গিয়েছিল। জয়ের কাতারে আমি একাই দাড়িয়েছিলাম। নতুন করে আর মাঠে নামতে ইচ্ছে করেনি।
৯।
আমরা তিনজন ভালই আছি। মাসুম বিয়ে করেছে তার শৈশবের খেলার বন্ধুকে, নোবেল ব্যস্ত নতুন আশ্রয়ে। বেশ আছি আমিও, চাকুরী, সংসার, পড়াশুনা।
কেমন আছিস তুই?
১ম 😀
এই জায়গাটা ভাইয়া চরম লাগল...
এই রকমের অনুভূতি মনে হয় সবার মাঝেই কম-বেশি, সজ্ঞানে-অজ্ঞানে কাজ করে তাইনা?
এইখানটায় এসে কেমন যেন লাগল... ভিতরটা ফাকা ফাকা বোধ করলাম...
অফ টপিকঃ ভাইয়া, এইটা কি সত্যি ঘটনা?? 😉 😉 😉
শারমিন ভাবী কি জানে? 😀
😛 😛
ভাইরে, এটি একটি গল্প, জীবিত মৃত মিল কাকতাল মাত্র। যিনি মিল খুজবেন তিনি সময় নষ্ট করবেন 🙂
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
" ভাই, দায়ভার এড়ানোর দারুণ একটা পদক্ষেপ" এই বাক্যটি 😛 😛
লেখাটা খুব ভালো লাগছে।
ফয়েজ ভাইয়ের মন্তব্যে ব্যাপক সন্দেহের উপাদান পাওয়া যাচ্ছে :-/
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ঐ 😛
আপনি বলে দিলেই তো আর সময় নষ্ট হয়না। :khekz: :khekz:
ফয়েজ ভাই, :salute: :salute:
বলার মত কিছু খুঁজে পাচ্ছি না। অসাধারণ!!
পাঁচ তারা দেয়া ছাড়া আর কিইবা করার আছে! :boss: :boss:
🙂
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমিও দিলাম :salute:
নোবলের আশ্রয় দরকার একটা, আমি ওর আশ্রয় হতে চাই” ইরাম নোবেল টাইপ পুলার আশ্রয় হইতে চাওয়া একজনের কাছেই লাইফের পরথম বড় ধরণের ছ্যাঁকাটা খাইছিলাম :(( ।পরে সেই নোবেলের আশ্রয় যখন বদলায়া গেল তখন তার কাঁচুমাচু প্রত্যাবর্তন দেইখা সত্যি বলতে কী,বেশ আনন্দই পাইছিলাম :)) ।
আমারে স্যাডিস্ট কন,আরো কন যে আমি উনারে "প্রকৃত" ভালবাসিনাই ইত্যাদি ইত্যাদি-কিন্তু জাইনা শুইনা ফাজিল পোলার আশ্রয় হইতে চাওয়া মাইয়ার পরিণতিতে আমি যদি কই যে কষ্ট পাইছি তাইলে সেইটা ডাহা চাপা মারা হইবো।এইদারে জেলাসীও কইতে পারেন-কি আমার মত পুলা থাকতে ওই বেটারে চুজ করল কেন( x-( ) টাইপ---
ফয়েজ চাচা-কত্ত কিছু যে রিলেট করতে পারলাম... :shy: :shy: :shy:
মেয়েঘটিত যে কোন কেইসেই তো তুই নিজেরে রিলেট করতে পারবি! :grr: :grr:
@ মাস্ফু
😀 :grr:
@ তানভীর
:thumbup:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
x-( x-( x-( তানভির্ভাইকিয়ামারেইঙ্গিতেলুইচ্চাকৈলেন্নাকি? x-( x-( x-(
ইঙ্গিতে আবার কি কইলাম? যা কইলাম ডাইরেক্ট-ই তো কইলাম। :grr: :grr:
:thumbup: :thumbup:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
কেনো দাদা আপনাকে তো নাকি প্রায়ই সোনাগাছির দিকে পাওয়া যেত?ছ্যাঁ ছ্যাঁ ছ্যাঁ মশায় নিজে চালুনি হয়ে সুঁইয়ের দোষ ধরচেন কেন? 😛
সোনাগাছি, হেইডা আবার কি? খায় না মাথায় দেয়?
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ও দাদা সোনাগাছির পাঁড় খদ্দের হয়ে এখন জায়গাটার নামই চিনতে পারচেন না?বুঝলেন না মশাই,আমাদের যেমন টানবাজার আপনাদের কোলকাতা তেমনি সোনাগাছি 😀 😀
কিন্তু এতোসব জায়গার নাম মাস্ফ্যু জানলো কেম্নে? জাতি জানতে চায়......... 😕
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আমিও সেই কথাই বলছিলাম...
@মাস্ফ্যু... প্রথমে সানা ভাইকে, তারপর জাতিকে জানায় দে
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
জাতি আমারে কানে কানে আইসা কইয়া গেছে সেইখান থিকা জাঞ্ছি 😉
মাসরুফ তো কলকাতার আদিবাসী...... :gulti: :gulti:
:-B
মাসরুফ কি কথার লাইন চেঞ্জ করার ধান্ধায় আছিস নাকি...??? :duel: :duel:
একেবারেই সঠিক...।। :khekz: :khekz:
এসব কি বোলজেনগো মেহেদীদা 😮 😮 😮
আসলে ইদানিং মেহেদী ভাই লন্ডনের কইন্যাদের দেইখা শুধু নারীঘটিত ব্যাপার নিয়া কথা বলতে মজা পান... কেউ প্রসঙ্গ ঘুরায়া দিলে আবার খেইপা যায়... 😀 😀 ঘুরায়া ফিরায়া সেই প্রসঙ্গে ফেরত আসতে চায়! ;;; ;;;
নারী নিয়ে কথা বলতে যে অনেক মজা !! তাই অন্যকে খেপাবে--- তবুও ওই নারী নিয়া...
:khekz: :khekz:
চামে মাস্ফ্যু ভাই টিজ খাইতেছে। আরে মাস্ফ্যূ ভাইয়ের ব্যাপারটা তো কিলিয়ার-- সবাই জানে। কিন্তু মেহেদী ভাই এই ব্যাপারে নতুন তো!! 😛 😛 😛
:frontroll: :frontroll:
ধন্যবাদ......।। কিন্তু আসলেই কি নতুন...??? মনে তো হয় না...।। :awesome: :awesome:
:)) :))
শারমীন ভাবীর ইমেইল এড্রেস্টা এট্টু দেন তো কেউ?উনার সাথে আমার জরুরী আলাপ আছে ফয়েজ ভাইয়ের বিয়াপারে... 😛 😛
গল্প কে গল্পের জায়গায় রাখি, জীবনের সংগে না মিলাই :no:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বস,
সালাম।
এক্কারে পাথরায় (rocking) ফেলসেন কইলাম। 😛
জোস লাগসে - শুরু থেকে চলন এবং শেষটুকু। চমৎকার ফ্রেমে বন্দী করেছেন তিনটি প্রান আর বয়ে চলা জীবন।
:clap:
আপনের গল্পটা পইড়ে এরপর কয়েকটা আনবিক-পারমানবিক পদক্ষেপ নিমু ভাবতাছি।
:salute:
সৈয়দ সাফী
ইস কত্ত দিন পরে প্যারেডে তোমার লগে দেখা হইলো। তুমি আছো তো আমি নাই, আমি আছি তো তুমি নাই।
আছ ক্যামন ভাইডি?
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
এলোমেলো আগোছালো চুল গুলো এত সুন্দর লাগতো তখন, মনে হত চুলে আগুল বুলিয়ে এলোমেলো করে দেই কাশফুলের মত করে
আমি শুরুতে ভাবছিলাম এট্টা টিচার-ইস্টুডেন্ট পেরেম কাহিনী হৈব(নীতিগত ভাবে আমি এইটার ঘোর বিরোধী)
অফ টপিক-বিসিএস পরীক্ষার দীর্ঘ বিরতির পর আপনেদের মাস্ফ্যু এইবার আবার নসুতে টিচিং এসিস্টেন্ট হিসাবে ঢুক্তেছে :shy:
ভালো বলেছ, একখানে তাইলে তুমি আর খাপো খাপো করবা না। 😀
নসুতে সাবধানে থাইকো কিন্তু, ওইখানে তোমারে পাংগা দেয়ার জন্য রেডিমেট লোক আছে একজন আমার :grr:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
😮 😮 কন কি?ইংলিশ ডিপার্টমেন্টে?তাইলে তো আমার খবর আছে...আর ইকোনমিক্স ডিপার্ট্মেন্টে হইলে বেইল নাই ঐখানে আমার রেপুটেশন খুবি ভালা O:-) O:-)
এডমিনিস্ট্রেশনে :grr: :grr:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
অসাধারন... কি বলবো খুজে পাচ্ছি না
:hatsoff: :hatsoff: :hatsoff:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
🙂
থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু 😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বাস্তব ঘটনা নিয়ে লেখে গল্প পড়ার মজাই আলাদা 😀
নেন এই লেখার জন্য ক্যাপ খুললাম :hatsoff:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:no:
:hatsoff:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আহা, আমার ছুট্ট বেলার প্রেম মনে পইড়া গেল :dreamy: :dreamy:
ফয়েজ ভাই, আপনি নিজেও জানেন যে গল্পটা খুবই ভালো হয়েছে, তাই আর কিছু বললাম না।
😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
নাহ, বেশি ভাল হয় নাই, আরও ভাল করা যেত। কষ্টটা ফুটে নাই ঠিক মত। 🙂
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
এই ব্যাটা তোর কাহিনী লিখে ফেল কুইক ।
vaiya simply josh. besi rokom. keno j eto valo lekhen? dhur apnar ban chai
ব্যাঞ্চায়া লাভ নাই, আমি ব্যান খাই না। 😀
ভালো লাগছে জন্য প্রীত হইলাম। তোমাদের ভাল লাগাই আমার আনন্দ :grr:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
কঠিন ... ফয়েজ ভাই রক করে ... ৫ তারা দিলাম
বস ... একটা প্রশ্ন ...
ওনার কি এখনও চাকুরী, সংসার, পড়াশুনা নাই ???
কঠিন প্রশ্ন করছো দেখি? আছে নিশ্চয়, উনিও নিশ্চয় বিয়া টিয়া কইরা সুখেই আছেন। :grr:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
অসাধারণ গল্প। ছ্যাঁকা খাইয়াও নায়ক সাহেব বেশ ভালো আছে ভাবতেই ভালো লাগলো। ৫তারা।
একটা ব্যাপার বেশ কিছু দিন ধরে বলি বলি করে বলা হচ্ছে না... এর আগেও আরেকটি পোস্টে লক্ষ্য করে ছিলাম। ভূল বানানটা ভুল।
যাক বাবা, তুমি কি কমেন্ট করবা এইটা নিয়া টেনশিত ছিলাম। বাচাইলা।
😀
ক্যাম্নে কি? ভূল বানান ু নাকি? আমি তো ভাবছি ূ 😛
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
কেনো? 🙁
ফজু মল্লিক বলি নাই তো? 😕
:awesome: :awesome:
বানান ঠিক করে ফেলেছি। থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু
😛
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
:boss:
🙁
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
দুইটা পয়েন্ট মাথায় আসলো প্রথমবার পড়ার পরই।
গল্পের নায়কের ভালবাসার গভীরতা আসলে কতটুকু? নোবেল বাবাজীর হাতে চলে যাওয়া আটকানোর জন্যে চেষ্টায় কতটুকু জোর ছিলো?
আমার কাছে কিন্তু সেরকম কোন প্রচেষ্টা চোখে পড়লো না। এবং এ কারণেই গল্পের একদম শেষটুকুর বিশ্বাসযোগ্যতা কমে গেছে অনেক। যারে আমি চাইই নাই তেমন কইরা, তার জন্যে আমার বিরহ বোধের উৎস কোথায়?
হবে না ফয়েজ ভাই। লেখার গতিময়তা দিয়া পাঠক ভুলাইবেন, এই দিন আর নাই।
আবার লিখেন। 😀
www.tareqnurulhasan.com
একটা জিনিস মাথায় রাখতে চেয়েছি, সেটা হচ্ছে নির্মোহ বর্ননা। খুব কষ্টের কথা নির্মোহ করে বলা। চোখ ফেটে পানি আসবে কিন্তু মুখে হাসি।
ঠিক ধরেছো, কষ্টটা ফুটে নাই, নায়কের মধ্যে বন্ধুর জন্য স্যক্রিফাইস এবং না পাওয়ার কষ্ট কোনটাই লেখাতে আনতে পারি নাই 😛
সেই অর্থে এটা তৃতীয় শ্রেনীর লেখা 🙂
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
লেখা তৃতীয় শ্রেণীর না মোটেই, প্রথম শ্রেণীর।
নির্মোহ বর্ণনায় আপনি একশ তে একশ।
কিন্তু আমি বুঝতে চাইছিলাম গল্পটারে।
যাকগে, আপনি মাইন্ড খাইসেন কি না বুঝতাছি না। :((
www.tareqnurulhasan.com
আরে না মাইন্ড খাই নাই, বরং এই লেখাতে অনেক সময় দিচ্ছি
তোমার কথায় বিরাট উপকার হইছে আমার :hug:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাইরে লোকে কত্ত পছন্দ করে... পাঠকের মাঝে অতৃপ্তি থাকলে তারা কী সুন্দর কইরা বলে হাসান ভাইয়ের মত... :dreamy: :dreamy: আহা আহা !!
আমার লেখা পড়লে আমারে সবাই বকা দেয়। অথচ লেখার উন্নতি না অবনতি, কী কী হতে পারত; প্রকাশভঙ্গি কেমন--- এইসব কেউ বলে না... 🙁 🙁 🙁
ফয়েজ ভাই, আমারে দোয়া কইরা দেন বস।
আমি আপনার মতো হপোওওও :(( :(( :((
x-( কপিরাইট কই??? x-(
নাই 😀 😀
আমি কপিরাইটে মানিনা। উইন্ডোজ ইউজ করি মাইক্রোসফট এর। কপিরাইট গুইন্নাও দেখিনা। 😉
গান শুনি মিডিয়া প্লেয়ার ক্লাসিক দিয়া। ওদেরও টাকা দেইনা। 😉
সিনেমা দেখলাম নতুন হলিউড প্রোডাকশন... ওদের না করা সত্ত্বেও আমার হাতে মুভি...
😀 😀
আরে ভাই, যুগ পাল্টাইছে... কপিরাইটের খাওয়া আছে এই দেশে?? শুনছেন কোনদিন? ;;; ;;;
বাপরে ~x( ~x(
দিন দেখি আসলেই বদলায়ে গেছে...... :thumbup: :thumbup:
ফয়েজ ভাই গল্পটা খুবই ভাল লেগেছে । অনেক জোশ । আমিও তৃপ্তির ঢেকুর তুলপো :((
কপিরাইট কই? x-(
নেক্সট টাইম মাইট 😛
🙂
থ্যাঙ্কু আদনান
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
কেনো? ঝাতি ঝানতে ছায়
অসাধারণ :hatsoff:
কেমনে কি?
আশেপাশে এমন ছেলে মেয়ে আছে অনেক।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
হিন্দী সিনেমার কাহিনী হিসেবে খুব ভালো।
গল্প হিসেবে মোটামোটি।
শুধু বলার ঢং টা ভালো লাগছে, কিন্তু কাহিনীতে নতুনত্ব নাই। 🙁
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
কামরুল তুমি কি সমালোচনা সাহিত্য পড়তাছো নাকি আজকাল? 😉
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
ঠিক ধরছেন। 😀
আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদের রচনা সমগ্র পড়ছি। সেখানে একটা বিরাট অংশ জুড়ে সমালোচনার কথাবার্তা আছে। 🙂
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
@ কামরুল
হ্যাঁ ঠিক বলেছ। ত্রিভূজ প্রেমের খুব সাধারন একটা প্লট এটা। একই রকম প্লটে আরও কিছু গল্প এর আগেও সিসিবিতে এসেছে।
আমি একটু ভিন্নভাবে বলতে চেয়েছি এটা সত্যি। দৃশ্য হিসাবে কল্পনা করে করে। বর্ননা মূলক ভাবে প্রথম পুরুষে। কিন্তু একটা জিনিস পারিনি, নায়কের মধ্যে ট্র্যাজেডিটা আনতে পারিনি পঞ্চাশ ভাগও।
দেখা যাক পরে এটা কাটিয়ে উঠতে পারি কিনা।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
চমত্কার লেখা| অনেকদিন পর আবার আপনার লেখা পড়ে মজা পেলাম|
ধন্যবাদ ভাইয়া।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ভালো লাগলো খুব। অনেক দিন পরে একটা সুইট গল্প পড়লাম।আমারো জানতে মন চাইছে নায়িকার কি হলো? ফয়েজ ভাই , brava
নায়িকা ভালোই আছে আশাকরি আপু।
তোমাকে নিয়মিত দেখে খুব ভালো লাগছে। 🙂
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বস, আপনার গল্পটা জটিল লাগলো। কিন্তু গল্পের আপনাকে পছন্দ করতে পারলাম না। আমার মনে হয় না, সত্যিকারের ভালোবাসাতে কেউ এইভাবে ভালোবাসার মানুষকে ছেড়ে দিয়ে আসতে পারে।
পারে না। পারে না...
এইটা ভালোবাসা কেমনে হয়? হাত ফসকে চলে গেলো তো !!!!
এই বেলা আমার ব্যক্তিগত মতামত বলি।আমার সাথে কাউকে একমত হতে বলছিনাসশুধু বন্ধুভাবে ভাগাভাগি করছি অনুভূতিগুলো।
ভালোবাসাটা যদি খাঁটি হয় তবে তা কেন জানি এক অদ্ভুত ধরণের অভিমানের জন্ম দেয় ভালোবাসার মানুষের মনে-আর এ কারণেই ভালবাসার অপমান অথবা অবহেলাকে সে ক্ষমা করে দিতে পারেনা কোনভাবেই।আর পারেনা বলেই সাতঘাটের জল খেয়ে ভালোবাসার মানুষটি যখন ধরা দেয় হাতের নাগালে-তখন পুরোন দিনের অবহেলার স্মৃতি মুছে ফেলা সম্ভব হয়না-ভালবাসাটুকুও উত্তাপ হারায়।"যখন তোমার জন্যে এক হাতে সূর্য আরেক হাতে চাঁদ এনে দিতে চাইতাম তখন তুমি আমায় হেলায় ফেলে চলে গিয়েছ অন্যের কাছে আর আজ তার কাছে পদাঘাত পেয়ে আশ্রয় চাইছ আমার কাছে-আমি এত সস্তা নই"এরকম একটা চিন্তাধারা কাজ করে।এবং আমার অভিজ্ঞতা বলে-ক্যাডেটদের ভেতরে এই "ইগো" বা আত্মসম্মানবোধটা এতই প্রবল থাকে যে সেটা থেকে বেরিয়ে শুধু ভালবাসার খাতিরে সবকিছু উপেক্ষা করতে তার অস্তিত্বে বাধে।
ভাঙ্গা হৃদয় নিয়ে আমি থাকতে পারব কিন্তু ভাঙ্গা মেরুদন্ড নিয়ে নয়-ক্যাডেট স্বজাতির ভেতরে এই বোধটা প্রবল ভাবেই কাজ করে বলেই আমার ধারণা।হয়তো এটা ভুল,ভালবাসা এসব ছোটখাটো ব্যাপার উপেক্ষা করতে শেখায় এমনটিও হতে পারে,তবে আমার ক্ষেত্রে নয় অন্ততঃ।এটা ভালবাসার ব্যর্থতা নয়,আমার সীমাবদ্ধতা।
অনেক আউলা ঝাউলা বইলা ফেললাম কেউ মাইন্ড খাইয়েন না।তারেক ভাইয়ের লেখায় ভাল কমেন্ট করার যোগ্যতা থাকলে আমি "আবার খাপো মাস্ফ্যূ" হইতাম না 😀
:-/ :-/
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
মানেএএএ...মাশরুফ ভাই...থিসিস লিখা ফেলেন :no:
তারেক ভাই আসলো কই দিয়ে? :grr:
ওইটা টাইপিং এরর-অতিরিক্ত আবেগের ফলে উৎসারিত ভুলের পঙতিময় বহিঃপ্রকাশ B-) B-)
:shy: :shy: :shy: তুমিও একটা লিখো আপু :shy: :shy: :shy:
তোর মনে এখনো এত কষ্ট কেন? মনটাকে মুক্ত করে দে ।
@ মইনুল
আমি নায়কের মধ্যে একটা কঠিন মানসিকতা ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছিলাম। না মচকানোর মত একটা ব্যাপার।
আর একটা ব্যাপার, সত্যিকারের ভালোবাসা বলেই হয়ত ছেড়ে আসতে পারে, এইভাবে ভাবত পার, কিনবা অন্যভাবে, আমি তোমাকে ছাড়াও চলতে পারি। যা ভাব আরকি। মাস্ফুর মত করে বলি
তবে নায়কের ট্র্যাজেডিটা ফুটাতে পারিনি, এনিওয়ে
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আসলে বস, ভালোবাসা আর যুদ্ধে সব জায়েজ - এই টাইপের কথা প্রচলিত থাকলেও আমার কখনো ভালোবাসা = যুদ্ধ মনে হয়নি। আমার ধারনা, ভালোবাসার ক্ষেত্রে দুই পক্ষই জয়ী হয়।
আসলে আমার সব সময় মনে হয়েছে, কেউ যখন কাউকে ভালোবাসে, তার চিন্তা জুড়ে থাকে, অন্য জন কিসে সুখী হবে। আমার বন্ধুরা ভুল করে, আমি ক্ষমা করে দেই। কিন্তু আমার ভালোবাসার মানুষ ভুল করলে আমার ইগো আমার সামনে এসে দাড়ালে আমার কাছে মনে হবে (ব্যক্তিগত চিন্তা) আমার ভালোবাসাতে ভুল ছিলো। তার পাশে যখন আমার সত্যিকারের অর্থেই থাকা দরকার, তখন যদি ইগোর জন্যে থাকতে না পারি, আমার মনে হয় খারাপ লাগবে।
গল্পের ফয়েজ ভাই নোবেল ভাইয়ের আগে না পরে নাকি সমসাময়িকভাবে নায়িকার প্রতি নিজের অনুরাগ প্রকাশ করেছেন বা ইঙ্গিত করেছেন, ব্যাপারটা পরিস্কার না। আর নারীচরিত এর ব্যাপারে আমার তেমন ভালো আইডিয়া নেই, তবে যতদুর মনে হয় বুঝি, তাতে মনে হয়েছে, নায়িকা হয়ত আশা করেছিলেন তার ভালোবাসা দিয়ে নোবেল ভাইকে বহুমুখী থেকে একমুখী বানাতে পারবেন। মাঝে মাঝেই তো মেয়েরা এমন করে।
আবার দেখেন বস, খারাপ পথে থাকা কোনো ছেলে যদি কোনো মেয়ের প্রেমে পড়ে প্রত্যাখ্যাত হয়, তখন মাঝে মাঝে আমরা ছেলেটার প্রতি সমবেদনা অনুভব করি, যে ইসসস - ভালোবাসার আশ্রয় পেলে হয়ত ছেলেটা ঠিক হয়ে যেতে পারত। কিন্তু মেয়েটা যদি ছেলেটাকে গ্রহন করে পরে প্রতারিত হয়, মেয়েটাকে -- (মহিলা) গাধা কোথাকার !!! ভাবতে দেরী করিনা।
আসলে বস সত্যিকারের ভালোবাসাটাই তো কনফিউজিং ব্যাপার। (কনফিউজিং এর ভালো বাংলা কি??) এখনো এইটার সংগাটাই বুঝতে পারলাম না। তবে আমি যাকে ভালোবাসি সে, যে কারনেই হোক কষ্টে আছে, কিন্তু আমি সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কিছুই করলাম না, এই ব্যাপারটা মাথায় নিয়ে চলতে, আমার কাছে আমার ইগো হারানোর চাইতে বেশী কষ্ট হবে। কি জানি, ফ্যান্টাসি বই বেশী পড়ি দেখেই হয়ত এই ধরনের চিন্তা ভাবনা চলে আসে, বাস্তবতা মনে হয় অন্যরকম।
আসলেই বস, গল্পের আপনাকে নায়িকার কষ্টে তেমন একটা দুখী মনে হয়নি, কেবল একটা লাইন ছাড়া -
গল্পের আপনি যে আসলে হেরে গিয়েছেন, এইটা ফোটে নাই ... :frontroll: :frontroll: :frontroll:
😀
গল্পটা তোমার মনে দাগ কেটেছে এটাও তো একটা বিরাট পাওয়া গল্পকারের, কি বল। 🙂
তুমি ভাবতে পার অনেককিছু, কিন্তু নায়ক ভাবছিল সে জয়ী, কারন এটা তার যুক্তি।
জীবনের মজা তো এখানেই, একেক জন একেক দৃষ্টিভংগী নিয়ে চলে।
তবে তুমিও গল্পের নায়ক কে গল্পকারের সংগে মিলিয়ে ফেলছো। তুমি গল্পের নায়কের জায়গায় আমাকে না বসিয়ে গল্পটা আরেকবার পরে দেখবে।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
:frontroll: :frontroll: :frontroll:
গল্পে নায়কের নামটা টেকনিক্যালি দিয়ে দিয়েন বস। আর গল্পের ফয়েজ ভাই ব্যাপারটা দুষ্টামি করে বলেছি।
নায়কের নাম মইনুল, ডাক নাম স্বপ্ন, গল্পের নায়িকা স্বপ্নচারী বইলা ডাকতো :grr: :grr:
=)) =))
কমেন্ট নাম্বার ১০০।
বস ...... আমার ডাকনাম রাশেদ, আর আমার নায়িকা অয়ন বলে ডাকে।
স্বপ্ন, মইনুল, রাশেদ, অয়ন। এতো নাম। কেম্নে কি 😮
আরো আছে ......... তবে স্বপ্ন নামটা কখনো ব্যাবহার করি নাই। ঠু টিপিক্যাল ......
আমি প্রায়ই গল্পের নাম খুজে পাই না। দিয়েন তো কিছু :))
:salute: :salute: :salute:
:salute: :salute: :salute:
:salute: :salute: :salute:
🙂
এতবার স্যালুট নিলে তো হাত ব্যাথা হই যাবে।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
এটা হচ্ছে ইন থ্রিজ স্যালুট......
:)) :))
:boss:
কেমন জানি একটু মন খারাপ মন খারাপ হয়ে গেল।
আরে ব্যাপার না, এটা তো গল্পই একটা মাত্র 😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
প্রেমের গল্প হলেও ভাল লাগছে 🙂
কবে যে তুমি প্রেম করা শুরু করবা মুহাম্মদ? 🙂
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
:thumbup: :thumbup: :thumbup:
মুহম্মদ প্রেম ট্রেম করবেনা এক্কেবারে ডায়রেক্ট ঝিকিঝিকি পম্পম :))
মাসরুফেরও কি সেই ধরনের টার্গেট ছিল নাকি......??? 😀 😀
:shy: :shy: না আমি আগে প্রেম তারপর ঝিকিঝিকি পম্পম :shy: :shy:
ফয়েজ ভাই, গল্পটা পড়ে ভালো লাগলো খুব, আর যেই দূর্বলতা গল্পটার তা আপনি নিজেই বলে দিলেন যে ছেলেটার কষ্টটা ততো ফুটে নাই। আর শেষের লাইনটা দেখে বহুত আগে আমি একটা কবিতা লিখসিলাম তার শেষ লাইনটা মনে পড়ল-
'তারপর এক সময় আমরা সবাই ভালো থাকি...'
সামি ভাই, আপনার কবিতাটা আমদের সাথে শেয়ার করেন না!
=))