ভালোবাসার বন্ধুত্ব-০১
ভালোবাসার বন্ধুত্ব-০২
১০।
বাসায় এসে নীল লাঞ্চের পর শুয়ে বিশ্রাম করতে গেলো। কালকে থেকে আর এভাবে আরাম করা হবে না, তিন মাস। বাবা, মা আবার কই যেনো গেছে। প্রিয়াও গেছে পড়তে।
হঠাত গেটে যেনো কে কলিং বেল দিলো।
গেট খুলতে গিয়ে দেখে অনীতা।
নীলঃ প্রিয়া তো বাসায় নাই।
অনীতাঃ ভাইয়া ওর রুমে কালকে আমার একটা বই ফেলে গেছি। নিতে হবে।
নীলঃ ঠিক আছে, এসো ।
বই নিয়ে বের হবার সময় অনীতা বলে,”ভাইয়া বাসা ছেড়ে থাকতে কষ্ট হয় না?”
নীলঃ হবে না কেনো? হয় তো। কিন্তু কি করবো। যেতে যেহেতু হবেই কষ্ট যতো কম মনে করা যায়, ততই ভালো।
অনীতাঃ ভাইয়া আপনার ঠিকানা টা আমাকে দিবেন? চিঠি লিখবো?
নীলঃ হ্যা লিখে নাও (মনে মনে বলে, আর যাই করো প্রেম পত্র লিখো না, তাহলে একটা এক্সট্রা পেরেন্স ডে কাটাতে হবে প্রিন্সিপাল এর রুম এ) । জানো অনীতা, আমাদের না সব চিঠি আগে স্যার রা পড়ে, তারপর আমাদের দেয়।
অনীতাঃ অদ্ভুত তো। ঠিক আছে আমি আপনার খোজ নিবো কিন্তু। আসি। ভালো থাকবেন।
নীলঃ তুমিও ভালো থেকো।
১১।
ভোর বেলায় রেডি হয়ে বের হতে যাবে দেখে বাবা গাড়ি বের করছে।
নীলঃ তুমি আবার কই যাও?
বাবাঃ তোকে বাসে তুলে দিয়ে আসি।
নীলঃ বাবা, আমি এখন একা যেতে পারি। আর পুরোটা পথই তো একা যাবো।
বাবাঃ সেজন্যই তো অন্তত বাসে তুলে দিয়ে আসি।
নীলঃ ঠিক আছে , চলো। দাড়াও, আমি তমাল কে ফোন করে আসি বাস স্ট্যান্ডে আসার জন্য।
ইস, প্রতি বার এই অনূভুতি টা হয় বের হবার সময়। মনে হয়, ধুর কলেজে না যেতে হলে কতো ভালো হতো। আর ২ টা দিন ছুটি থাকতো। এতো গুলা বই নিয়ে এসেছিলো। একটু পড়া দরকার ছিলো। বেশির ভাগ বই তো যেভাবে নিয়ে এসেছিলো সেভাবেই নিয়ে যাচ্ছে।
ইস, আর কয়েকদিন থাকলে নির্ঘাত অনীতার সাথে কিছু একটা হয়ে যেতো।তিন মাসে ওর কতো ছেলের সাথে পরিচয় হয়ে যাবে। ধুর।
আর এই হাসান টা যে কি? এতোদিন ধরে একটা মেয়েকে পছন্দ করে বলতেই পারতেছে না। আমি হলে তো কবেই বলে দিতাম। নেস্কট ছুটিতে এসেই হাসানের কাহিনিটা শেষ করে দিতে হবে।
ওরা বাস স্ট্যান্ডের প্রায় কাছাকাছি। হঠাত নীল তাকিয়ে দেখে পাশের রিকশায় কালকের সেই মেয়েটি। আজকেও খুব সুন্দর লাগছে। কিন্তু ব্যাপারটা একটু বেশি কাকতালীয় হয়ে গেলো না? কালকে দেখা আবার আজকে যাবার সময়ও দেখা। যদিও আজকে মেয়েটা ওকে খেয়ালই করে নাই। করলেও হয়তো চিন্তো না। কালকে মাত্র কয়েক মুহুর্তের দেখা।
বাস স্ট্যান্ডে গিয়ে দেখে তমাল হাজির। সবার কাছ থেকে বিদায় নিতে ওরা তাদের জেলখানায় যাত্রা শুরু করলো।
১২।
রাতে যথারীতি কলেজে আড্ডা। কে ছুটিতে কি করেছে, কোথায় ঘুরেছে। একেক জনের একেক রকমের কাহিনি।
এক জায়গায় অবশ্য বেশিরভাগেরই একি কাহিনি। বই খাতা যেভাবে নিয়ে গিয়েছিলো, ঠিক সেভাবেই ফেরত এসেছে।
তমালের কল্যানে সবাই অনীতার কাহিনি শুনলো। রনি তো বলেই বসলো “যেদিন প্রথম চিঠি আসবে ওইদিন কিন্তু ক্যান্টিন ফ্রি দিতে হবে”
নীলঃ হ্যা, আমার তো বিয়ে লাগছে যে তোকে ক্যান্টিন ফ্রি দিবো।দেখা যাবে ।
১৩।
রাতে ঘুমাবার আগে নীল তমাল কে সেই মেয়েটির কথা বললো। তমাল এর সহজ উত্তরঃ এটা আর নতুন কি? তুই যেখানে মেয়েঘটিত কাহিনি সেইখানে।
নীলঃ ঘুমা, তুই তো আবার দুই লাইন বেশি বুঝিস।
এই তিন মাসে পড়ার চাপে ওদের অবস্তা হালুয়া। এর মাঝে বলার মতো কাহিনি হয়েছে, অনীতার চিঠি।
যাক, বুদ্ধিমতী মেয়ে। এমন কিছু লেখে নাই যাতে সেন্সর বোর্ডের হাতে পড়ে। নাহ, মেয়েটা ভালই। মিশলে মনে হয় খারাপ হবে না।
একদিন ধরা পড়ে গেলো তমালের হাতে।
তমালঃ কিরে তুই এক চিঠি কয়বার পড়িস?
নীলঃ না এমনি দেখছিলাম। মেয়েটার হাতের লেখা বেশ সুন্দর। আর তুই যা ভাবতেছিস, তা না। আমরা তো জাস্ট ফ্রেন্ড।
তমালঃ হ্যা। আমার এক কাজিন আছে। এন এস ইউ তে পড়ে। সেও তার যেকোনো গার্ল ফ্রেন্ড এর সম্পর্কেই বলে :just: ফ্রেন্ড।
নীলঃ দেখা যাবে নে, পরে কি হয়। দেতো প্র্যাকটিকাল খাতাটা…
এর কয়েকদিন পর পেলো হাসানের এক করুন চিঠি। ওর কাহিনি বেশ খারাপ। ও নাকি সেই মেয়েকে চিঠি দিয়ে প্রস্তাব করেছিলি। মেয়ে চিঠি না পড়েই ছিড়ে ফেলে দিয়েছে। নাহ, হাসানের কাহিনি তো বেশ সিরিয়াস হয়ে উঠছে, এই বার গিয়েই একটা কিছু করতে হবে।
১৪।
“আচ্ছা, আমি আপনাকে সাতটা চিঠি লিখলাম, আর আপনি লিখলেন মাত্র তিনটা। এটা তো ঠিক না”
“না আসলে এইবার পড়ার বেশ চাপ ছিলো তো, তাই।”
তিন মাস পর ছুটিতে এসেই অণীতার প্রশ্নের মুখে পড়লো নীল।
অনীতাঃ আসলে আপনাদের ওই লাইফ টা আমার খুব ভালো লাগে। কিন্তু আম্মার যেতে দিল না। যাই, প্রিয়ার সাথে কিছু কাজ আছে। পরে কথা হবে।
নীল চিন্তা করে অনীতা কি আমাকে পছন্দ করা শুরু করলো?
১৫।
সন্ধার পর গেলো হাসান এর বাসায়। গিয়ে দেখে যা ভেবেছিলো তাই। মন খারাপ করে বসে আছে।
নীলঃ কিরে তোর এই অবস্তা কেন? টেনশন নিস না। এইবার তোর কাহিনি এর একটা কিছু করেই যাবো, দেখিস।
হাসানঃ দেখা যাক।
নীলঃ ওকে , এখনি চল তো। তোর ওই রাজকন্যা এর বাসা টা চিনে আসি। তারপর আমি খোজ লাগাবো কাল্কেই।
এই সময় সোহেল এসে হাজির। “কিরে নীল, তুই কবে আসলি?”
নীলঃ আজকেই।
সোহেলঃ কই যাস?
নীলঃ যাই ,আমাদের ভাবীর বাসা টা চিনে আসি।
সোহেলঃ চল যাই।
বাসার কাছাকাছি এসেই হাসান বলে, ওইযে দেখ বারান্দায় হাটাহাটি করছে।
নীলঃ শালা, এত দূর থেকে তুই দেখতেছিস মনে চোখে। দাড়া আমাকে চিনে না। আমি আরেকটু কাছে থেকে দেখে আসি।
কিন্তু নীলের ভাগ্যটাই খারাপ। যেই কাছাকাছি গেলো ওমনি গেলো কারেন্ট। মেজাজ খারাপ করে ফিরে এলো।
ধুর, চেহারাটাই দেখতে পারলাম না।চিন্তা করিস না । দেখি এক্টা পথ বের হয়ে যাবে। চল, কতোদিন চাচার দোকানে চা খাই না।
১৬।
পরদিন সকাল এ নীল বাসা থেকে বের হলো তমাল এর বাসায় যাবে বলে। ওর ব্যাগে জায়গা ছিলো না। তাই কিছু বই খাতা তমালের ব্যাগে দিয়েছিলো।
কিন্তু কিছুদুর যেতেই অবাক কান্ড। সেই মেয়েটিকে আবার দেখলো। গতো দুই মাসে নীল প্রায় ভুলেই গিয়েছিলো এই মেয়েটির কথা। কিন্তু তিনবারের দেখা নিশ্চয় কাকতালীয় হতে পারে না। কি ব্যাপার, ওর সাথে এই মেয়ের বার বার দেখা হচ্ছে কেনো? নাহ, মেয়েটাকে খুজে বের করা দরকার।
(চলবে…)
৮১ টি মন্তব্য : “ভালোবাসার বন্ধুত্ব-০৩”
মন্তব্য করুন
:grr: :grr: :grr:
আপনি যেহেতু ক্লেইম করেন্নাই, তাই আমি ফার্স্ট O:-) O:-) O:-)
এইটা একবার কইতে গিয়া বোল্ড হইছি কিন্তু। খুব খিয়াল কইরা
:khekz:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
x-( x-( x-(
:frontroll: :frontroll: ;))
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:grr: :grr: :grr: :grr:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
যাক, আমার সাড়ে তিনটা পর্যন্ত জেগে থাকা পুরাপুরি লস হয় নাই। চমৎকার লাগলো রবিন।
বাজী লাগতেসি, চতুর্ভূজের দিকে আগাচ্ছে কাহিনী।
চার কোনায় কে কে বলেন তো?
সব চরিত্রের নাম এখনও তো দাওনি। আরও দুয়েকটা পর্ব যাক। 🙂 🙂 🙂
আরে এখন পর্যন্তই বলেন দেখি
এখন পর্যন্ত তুমি হাসান যাকে পছন্দ করে তার নাম দাওনি। আর নীল যাকে দেখে বেড়াচ্ছে স্বাভাবিক কারনেই তার নাম এখনো আসেনি। এখন পর্যন্ত তোমার গল্পে প্রেমিক পুরুষ ২ জন, এবং ৩ জন নারী চরিত্র (প্রেমপোযোগী) পাওয়া গেসে। সাথীকে বাদ দিলে নায়িকা ২ জন। এখন আমার মনে হয় না তুমি তমাল বা সোহেলকে প্রেমে পড়াতে যাচ্ছো।
ঠিক হলো ??????
আসলে আমিও এখনো জানি না কি হবে। ডেইলি অফিস থেকে এসে রাতে একটি করে পর্ব লেখতে বসি। তবে হ্যা, আপনার ইকুয়েশন ঠিক আছে। মানে, এখন পর্যন্ত কাহিনি থেকে তাই মনে হয় যে, চার জন মূলে। তবে জানি না, পরে কি হবে।
রবিন, আমি জানি এটা আমার অযৌক্তিক আবদার হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু তার পরেও বলছি, আমার খুব শখ বন্ধুত্ব থেকে প্রেমে transition হচ্ছে, এই রকম একটা গল্প পড়ার। এই সিরিজে না হোক, তোমার অন্য কোনো গল্পে এই ধরনের কাহিনী আশা করছি।
অফ টপিক, transition এর ভালো বাংলা কি ?? শা ......র ইংরেজী ১৬ ঘন্টা বলার পরে বাংলা দরকারি শব্দ সব ভুলে যাচ্ছি।
রুপান্তর।
ভাইয়া, এই গল্পে তো এখনকার সিচুয়েশনে আমি বন্ধুত্ব পাইতেছিনা। না হাসানের সাথে ওই মেয়ের, না নীলের সাথে কারো।
অনধিকার চর্চা করছি। মাইন্দ খাইয়ো না।
এমন হতে পারে, কোনো জায়গাতে ফিজিক্স পড়তে গিয়ে অই মেয়েটার সাথে পরিচয় হল। নীল কোনো ভাবে মেয়েটার নোট ম্যানেজ করবে। ফটোকপি দোকানে যতক্ষন নোত ফটোকপি হচ্ছে, নীল মেয়েটাকে প্রস্তাব দিয়ে দেখতে পারে যে, আমার পিপাসা পেয়েছে আমি পেপ্সি খাচ্ছি, তুমি কি খাবে ?? মেয়েটা অবাক / বিব্রত হয়ে না করলে, নীল ব্যাখ্যা করবে, আমি খাচ্ছি আর আমরা একসাথে আসার পরেও তুমি দাঁড়িয়ে আছো, ব্যাপারটা কেমন দেখায় ?? মেয়েটা কোনো ড্রিংক নেবে। ব্যস, আর কি চাই। নীল তো ক্যাডেট, বাকিটা আস্তে আস্তে সে নিজেই ম্যানেজ করে নিতে পারবে। আই মিন, বন্ধুত্বের continuation।
আর এই গল্পেই হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। ইনশাল্লাহ তোমার অনেক গল্প পড়ব। কোনো একটাতে লিখো।
অফ টপিক, continuation এর বাংলা আগামিকাল জানিয়ো আমাকে। এখন ঘুমাও।
ধারাবাহিক মনে হয়। ওরে আমি কতো জানি রে। =))
ভাই, এইটাই আগে লেখি, আমি যে ডজার প্রজাতির। পরের গল্প যে কবে লেখমু। আপনি মনে হয় আমার ফটোব্লগ দেখেন নাই। 😛
কাইয়ুম ভাই রে জিগাইয়েন
:pira:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ক্যা ...... পিড়া গেলি ক্যা ??????
দোস্ত ব্যাপক মিজা পিলুম, এখন পিরা না গিয়া উপায় কি ক 😀 :))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আবার মিরা জাইয়েন না
স্বপ্নচারী ভাই, আপনিই একটা লিখে ফেলেন না...
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:thumbup: :thumbup:
বুড়া হইয়া গেছি ভাই। এখন কি আর প্রেমের গল্প আসে ?? আর সবচে বড় ঝামেলা আমার লেখার হাত মোটেও ভালো না, হাতের লেখা তো নয়ই।
লিখতে গেলে দেখা যাবে বন্ধু বান্ধবের প্রেমের কাহিনি খিচুরী বানায়া বিকট কারবার করে ফেলছি। প্রেমের গল্প পাইনই ভালো লেখে।
অফ টপিকঃ আপনাদের মাহফুজ ভাই এখন কই আছে?
ইউ এন মিশনে। কঙ্গো। কালকে অফিস নাই ?? ঘুমায়ে যাও।
পুরান অভ্যাস 😀
এতো মেঘ না চাইতে সুনামি...
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
মেঘ ডাইকা তো সুনামি হয় না...
তিল থেকে তরমুজ হইতে পারলে মেঘ থেকে সুনামি হইতে পারবে না কেন ?????
জবাব চাই .........
:khekz: :khekz: :khekz: =))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
:khekz: :khekz:
(ধন্যবাদ স্বপ্নচারী ভাই সাপোর্টের জন্য)
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
কিন্তু ঘটনাটা একটু আকস্মিক মনে হইতেসে! হুট কইরা চিঠি লেখার মতো রিলেশন ক্যাম্নে...??
"যাই হোক, গল্পে বিদিক সাস্পেন্স… মাযা আরাহা হ্যায় :tuski: "
শব্দটা পছন্দ হইছে
আলম, সবাই তো আর তোমার আমার মতো অভাগা না রে... :no:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
=)) =)) =)) আলম, হুট কইরা আগায়া যাও
আলমভাই আপ্নেরেও কি...???
=)) =))
:)) =))
:(( :(( :(( :((
😉 😉 😉 😉 😉
হ......... দেখছো ভাই। পুলাপাইন কত লাকি 🙁 🙁 🙁 🙁 🙁
:(( :(( :(( :(( :((
আমাদেরো আছে কপাল
তার নাম গোপাল
এই আর কি।
:bash: :bash: :bash: :bash:
~x( ~x( ~x(
:hatsoff:
আমার এক কাজিন আছে। এন এস ইউ তে পড়ে। সেও তার যেকোনো গার্ল ফ্রেন্ড এর সম্পর্কেই বলে :just: ফ্রেন্ড।
x-( x-( x-(
তোর কাজিন এর স্বভাব দেখি তোর মতই হইছে
ঠাকুর্ঘরে কে রে? মাসরুফ ভাই কিন্তু কলা খায় নাই। :pira: :pira: :pira:
কিরে ম্যাশ খেপস কিয়েল্লাই?
:just: একটু গাল ফুলিয়েছেন। 😀 😀 😀
=)) =))
:))
আহ্... কলেজে চিঠি পাইতে কি যে মজা লাগত! কলেজে পাওয়া বেশিরভাগ চিঠি (বিশেষ করে মেয়েদেরগুলি) এখনো আমার তোলা আছে।
পেইনে পড়তাম আমার কাজিনটার চিঠি নিয়া... পোলাপান আজাইরা গ্যাড়াইতো; মিজাজ তিরিক্ষি হয়া যাইত! x-(
যাই হোক, গল্পে বিদিক সাস্পেন্স... মাযা আরাহা হ্যায় :tuski:
আহারে... পুরা ছয়ডা বছরে একটা মাইয়াও দুই কলম লিখা পাঠাইলো না :bash: :bash: :bash:
লেখাটা বেশ ভালো লাগছে। একটা জায়গায় এসে খুব করে মনে পড়ল কলেজ এর কথা প্রতিবার ছুটি(ক্লাস টেন পর্যন্ত) থেকে কলেজে এ যাবার আগে আমি আমার বাবাকে বলতাম যে কলেজে যাব না আমাকে তুমি নিয়ে আসতে পারো না?, ছুটিটা আরো বড় হয়না কেন?
এখন সব বদলায়ে গেছে প্রতিবার দেশ থেকে আসার সময় আমার বাপ বলে যে তুই চলে আসতে পারিস না একদম? তোর ছুটিটা আরো বড় করা যায় না?
ভাই মনটা খারাপ করে দিলেন ।
ধন্যবাদ ভাইয়া। লেখা ভালো লাগছে শুনে খুব এ ভালো লাগলো।চেষ্টা করতেছি কিছু একটা লেখার।
তোরে বলতে ভুইলা গেসি তোর চেষ্টা অতি ভাল ছিল :clap:
:hatsoff: :hatsoff:
দোস্ত, গল্প ভালো আগাচ্ছে! :thumbup: :thumbup:
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
যাক, শেষ পর্যন্ত তুই কমেন্ট করলি।
নিজের বাড়ি থেকে দূরে থাকা কি এত সহজ রে!
ঠিক কইছোস। কিন্তু এখন তো আমার আর ভালো লাগতেছে না। কিছুদিন মনে হয় বাড়িতে না থাকাই ভালো হবে।
যদি খালি ছ্যাকা টাইপ বা অন্য কোন ট্র্যাজেডি হইছে তাইলে রবিনের খবরই আছে ;;;
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আমি আর লিখবো না। লেখককে স্পষ্ট হুমকি দেয়ার অপরাধে কাইয়ূম ভাইএর ব্যান চাই।
লেখার পূর্ন স্বাধীনতা চাই। নাইলে কিন্তু অনশনে যেতে বাধ্য হবো। আমাকে কঠোর হতে বাধ্য করবেন না কিন্তু। :)) :))
এইটা স্পষ্ট হুমকি কই? এইটাতো অস্পষ্ট হুমকি :-B
স্পষ্ট হুমকি হইলেতো কইতাম ছ্যাকা কাহিনি হইলে লেখককে লুংগি পিড়া লং আপ করায়া রাখা হবে ;)) ;)) ;))
যাহোক, কঠোর হইসনা, দেখি গল্প কুন্দিকে যায় :thumbup: :thumbup:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ধুর ভাই, আমি তো মিজা করলাম। গল্প যে কোনদিকে যাইবো আমিও টেনশন এ আছি। আর এতো নিয়মিত লেখার পাব্লিক আমি না। জানেন ই তো, ডজার প্রজাতির। আর ব্লগের যে পরিবেশ ভালো লাগতেছে না।
আমি কিন্তু মিজা করিনাই, লুংগি পিড়া লং আপ কিন্তু সিরিয়াস :-B ;)) ;))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এইযে স্পষ্ট হুমকি দিলেন, তাইলে কেমনে। ঠিক, আছে, লুংগির নিচে হাফ প্যান্ট পইড়া নিমু নে
হাহাহাহাহাহাহাহাহ!!!!!!!!!!!!!!
:thumbup: :thumbup:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
x-( x-(
:grr: :grr: :grr:
ডার্টি মাইন্ড... :grr:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আমিও লেখার সময় ভাবছিলাম এই লাইন টা পোলাপাইন ধরবো।
😀 😀 😀
😉
হুমমমম ......... কোনো সন্দেহ ছাড়াই বোঝা যাচ্ছে অনীতা খুব সাহসি মেয়ে। মনে নীলকে সেই ডিজার্ভ করে। :-B :-B
:thumbup: