নেলসন রোলিহ্লাহ্লা ম্যান্ডেলা (জোজা উচ্চারণ: [xoˈliːɬaɬa manˈdeːla]; জন্ম: জুলাই ১৮, ১৯১৮ – ডিসেম্বর ৫, ২০১৩) ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকারগণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রথম রাষ্ট্রপতি। তিনি ১৯৯৪ হতে ১৯৯৯ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে ম্যান্ডেলা আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের সশস্ত্র সংগঠন উমখন্তো উই সিযওয়ের নেতা হিসাবে বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। ১৯৬২ সালে তাঁকে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদী সরকার গ্রেপ্তার করে ও অন্তর্ঘাতসহ নানা অপরাধের দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়।
বিস্তারিত»কিঞ্চিৎ রস
ঘোষনাঃ সত্যিকার ঘটনার চরিত্রের সাথে নামের কোন মিল নেই।
ক্লাস সেভেন। মামুন আর দিনার রুমে টেবিল টেনিস খেলে ধরা খেল প্রচন্ড কড়া টিচার আনিস ফিরোজা ম্যাডামের কাছে। ম্যাডামের আবার একটু গুন্ডামী করার মানে পিঠে দুই চারটা দেবার অভ্যাস আছে। মামুন দেখলো কপালে মার নিশ্চিত। তো একা খাবে কেন? সাথে সাথে করুণ সুরে বলল, ম্যাডাম, আমাদের কোন দোষ নাই, আসিফ আমাদের শিখিয়ে দিয়ে রুমে খেলতে বলেছে।
বিস্তারিত»মগের মুল্লুক
কবিতাটা লিখেছিলাম অনেকদিন পূর্বে । বর্তমান পরিস্থিতির সাথে ব্যপক মিল যায় বলে দিলাম ।
নির্বিচারে মরছে মানুষ এ দেশের পথে পথে
হরতাল অবরোধে,
দিকে দিকে শুধু বিশৃংখলা আইন মানেনা কেউ
সংঘাত আর সংগ্রামে আজ উঠেছে মরণ ঢেউ
শাসকগোষ্ঠী মত্ত হয়েছে নতুন খেলাতে মেতে
ওরা চায় শুধু ধোকাবাজি করে ক্ষমতার রশি পেতে
হায় হায় শুধু করি
এসব তামাশা বুঝতে না পেরে আমরা জনতা মরি
এখানে অবুঝ জনতার চোখে ওরা দিয়ে যায় ধূলা
এখানে শাসক মদ গিলে যায়,
আমার দার্শনিক সাজার বারোটা বাজা ও কিছু স্মৃতি
গতকাল রাত থেকে স্মৃতিকাতর হয়ে আছি।
গোফ-দাড়ি দুটোই স্বাভাবিক নিয়মে বাড়ছিলো। মাস দুই এর কম না।
চেহারায় কেমন একটা দার্শনিক দার্শনিক ভাব চলে আসছিলো। যদিও দুর্জনেরা নানান আকথা কুকথা বলে আমাকে খোচানোর চেষ্টা করেছেন। আমি তো আয়না দেখতে জানি। জানি আমাকে বেশ লাগছিলো দেখতে। কিন্তু অন্যদের তা সইবে কেনো!
যুগ চেঞ্জ হয়ে গেছে এখন পুরুষেরা গোফ-দাড়ি তো রাখেই না, বরং অনেকে বুকের লোম ও কামায়।
নির্বাচন সংলাপ
পোলিং এজেন্টরা এদিকে আসেন।এই যে এই বুথের ব্যালট বক্স।স্বচ্ছ, তবু উল্টা করে দেখাচ্ছি।দেখেন, কিচ্ছু নাই।এই যে ঢাকনা।এতে চারপাশে আর মাঝখানে ফুটা আছে। এখন ঢাকনাটা বক্সে লাগাই।এই যে লক।প্লাস্টিকের তৈরী।বক্স আর ঢাকনার ফুটাতে লকটা লাগিয়ে দিলাম টাইট করে।এটা আপনাদের সামনে এই টেবিলে থাক।ঢাকনাতে শুধু উপরের ফুটাটা খোলা থাকল ব্যালট পেপার ঢুকানর জন্য।ওহ্যাঁ, ব্যালট বক্স আর চারটা লকের সিরিয়াল নম্বর বলছি লিখে নেন। আর একটা কথা।এই লকটা একেবারে ওয়ান টাইম।এটা শুধু ছিড়েঁই খোলা যাবে।
বিস্তারিত»কলকাতার চিঠি
নিউমার্কেটের বাসে উঠেই বুঝলাম পূজার সিজনে বের হওয়া মোটেও উচিৎ হয়নি। অসম্ভব ভীড় আর গরমে দাঁড়িয়ে আছি (আমার সিট ভাগ্য খুব খারাপ) , এদিকে উচ্চতা কম বলে উপরের রডও নাগাল পাইনা, তাই হাতের ছাতা ব্যস্ততার সাথে ব্যাগে ঢুকিয়ে দুই সিট ধরে দাঁড়িয়ে গেলাম।
যে সিটের সামনে দাঁড়িয়েছিলাম তাতে দুই বোন বসে ছিল, বড় বোন ছোট জনের চেয়ে খুব বড় না হলেও বুঝদারের মত জানালাটা তুলে দে,খুব রোদ,
দিন যায় কথা থাকে-২
ততদিনে আমাদের সুদিন চলে আসছে। কোন জায়গায় চান্স না পাওয়ার সামাজিক,মানসিক গ্লানি কাটিয়ে ততদিনে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গর্বিত ছাত্র হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে ফেলেছি। “ক্যাডেট কলেজে পড়লেই কি সবাই ভাল জায়গায় চান্স পায়” বলা নিন্দুকের মুখে তখন “জানতাম এই ছেলেই একদিন…” বানী শোভা পায়।
শীতের কোন কোন কোন সকালে সিরাজগঞ্জ থেকে চলে আসে নাসিম। আমরা সারাদিন সারা টাঙ্গাইল চষে বেড়াই। শহর পেড়িয়ে,নদী পাড় হয়ে চলে যাই কোন এক চরের গ্রামে।
বিস্তারিত»কিভাবে অনলাইনে “ভালো ছেলে” ইমেজ গড়বেন
প্রতেকই লেখার পিছনে একটা গল্প থাকে, এই লেখার পিছনের গল্পটি খুবই দুঃখজনক। ঘুম থেকে উঠে ফেসবুকে ঢুকে রাফায়েত আলভীর এই পোস্টটি চোখে পরল।
চিত্র- দুঃখী বালকের গল্প
২৬ বছরের মানে জীবনের অর্ধেকটা পার করে দেয়া, এতটা বছর একজন বন্ধু না পেয়ে ছেলেটি হতাশ হয়ে শেষ পর্যন্ত পত্রিকায় চিঠি লিখেছে। একবার চিন্তা করে দেখুন ২৬ টি বসন্ত পার হয়ে যাবার পরেও একজন বন্ধু জোটেনি হতভাগার।
বিস্তারিত»ইনসমনিয়া
দীর্ঘ, ক্লান্তিকর, মরবিড শীতের রাতের কার্নিশে
পাপ জমে তিলেতিলে শিশিরের মত অসহায় ঘাসে।
ভেন্টিলেটরে জেগে ওঠে স্টুপিড চড়ুইয়ের প্রলাপ
অপসৃয়মান রাতের ছায়া,চড়ুই আর আমাতে জমে ওঠে আলাপ।
ক্যাঁচক্যাঁচ শব্দে পুরনো চেয়ারটা হিঁচড়ে বারান্দায় নিয়ে যাওয়া,
অতঃপর বাসি তামাকে সূর্যের বিপরীতে নাচে নীলচে রঙের ধোঁয়া!!
“তোমাদের শোক যখন আমার কবিতার পুঁজি
তখন আমি একফালি রোদের বিলাসিতা খুঁজি।
বহুদিন আগে ছায়াদের দেশ থেকে চুরি করে আনা রোদ,
বৃষ্টি
বৃষ্টি হচ্ছে লস আঞ্জেলেসে ।
আকাশ মেঘে ঢাকা। দূর পাহারগুলোকে ও মেঘ ঢেকে দিয়েছে ।জানালা দিয়ে দেখলে বোঝা যাবে না যে বৃষ্টি ।
বাংলাদেশের সাথে তুলনা করলে এটা ইলশে গুড়ি। না ইলশে গুড়ি বল্লে ভুল হবে। আর ও কম।
বৃষ্টি ভেজা পিচঢালা রাস্তায় গাড়ি চলাতে এক ভেজা আওয়াজের হচ্ছে । এই আওয়াজ ও জানালার পাশ দিয়ে পানি পড়ার আওয়াজ।
ঘাপলা যখন নাম নিয়ে…
বুয়েটে ভর্তি হওয়ার পর অনেক বালক-বালিকারই নাম নিয়ে ঘাপলা হয় হলের লিস্টে। বেশ কয়েকজন বালকের ক্ষেত্রে দেখেছি এই সমস্যা। কোন বালিকার ক্ষেত্রে হয়েছে কিনা জানা নাই। তবে যেহেতু ছাত্রী হলও বুয়েটেরই হল, ঘাপলা হওয়ারই কথা।
আমার জন্মের পর বাপ-মা অনেক চিন্তা-ভাবনা করে নাম রাখলো “মোঃ সামিউল ইসলাম”। স্কুল, কলেজ কোন জায়গায় নাম নিয়ে কোন ঝামেলা হয় নাই। যদিও ক্যাডেট কলেজে আমার লকারে আমার নাম “SAMI”র বদলে “SHAMI” লেখা ছিল।
বিস্তারিত»তিন মহারথির পতন
২০০৮ এর ২৯ শে ডিসেম্বর এ অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বেশ কিছু মহারথী ছিটকে পড়ে রাজনীতির রঙ্গমঞ্চ থেকে। এবং বলা বাহুল্য গত পাঁচ বছর এরাই টিভি, টকশো, রাস্তা মাতিয়ে রেখেছেন। বিষয়টা এতোটাই আমোদের যে সবার সাথে শেয়ার করতে মন চাইলো।
বিভাগওয়ারি ফলাফল
পাই চার্ট
একাধিক আসনে
চট্টগ্রাম ১৪ তে অলি আহমেদ জামাতের প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন।
মাহমুদ ভাইয়ের সাথে কয়েকদিন
এই ব্লগটা লিখছি কারন হাসান মাহমুদ ভাইকে (ককর) কথা দিয়েছিলাম।
উনি সবসময় আমাকে ব্লগ লিখতে বলতেন। উনার লস আঞ্জেলেস থেকে জাপান যাওয়ার আগে আমি বললাম
“ভাই,আমি ব্লগের মাধ্যমে আপনার সাথে যোগাযোগ রাখবো, আপডেট জানাবো।”
আমার মতো অলসের ঐ কথাতেই শেষ। চেয়েছিলাম ফোন করবো কিংবা স্কাইপে কথা বলবো,প্রবাস জীবনের নানা বাস্তততার কারনে ওইগুলোও হচ্ছে না। এদিকে বাঁচাল এ ছোটভাই প্রিয় ভাই-ভাবির সাথে কথা না বলতে পেরে পেট ফেটে যেন মরেই যাচ্ছে।
অথঃবিড়াল সমাচার
দুইটা বিড়াল মিলিয়া এক টুকরা কেক চুরি করিল। কিন্তু কে কতটুকু খাইবে ঠিক করিয়া উঠিতে পারিল না। শুরু হইল ঝগড়া,মারামারি,হরতাল ,গাড়ি ও মানুষ পুড়ানো।
পাশের উঁচু গাছের ডালে বসিয়া এক চালাক বানর দেখিতেছিল সব।ঝগড়া নয় কেকের লোভে নামিয়া আসিলো সে।
গম্ভির চালে বলিল-এই, তোরা ঝগড়া থামা।আমি আসিয়াছি দ্বি পাক্ষিক মীমাংসার জন্য।শীর্ষ হইতে বৈঠকে নামিয়া।
কেক যার হাতে ছিল সেই বিড়াল বলিল-এই কেক আমার পূর্ব পুরুষ এবং আমার স্বপ্ন ।
অন্তর্নিহিতা
টিএসসির গোল চত্বরে দাঁড়িয়ে আছি অনেকক্ষণ। কলাভবনের কাজটা শেষ করে সারিনি মাহিরের সামনে পড়লাম। আর তার কোথা রাখতে আজ এখানে এসে দাঁড়িয়ে থাকা। শালা মানুষ হলো না। সেই কলেজ লাইফ থেকে শুরু করেছে। তার যেন কোন অন্ত নাই, নাই বিরক্তি। ছোটবেলা থেকে খাতার পাতায় অযথাই আঁকিবুঁকি করার একটা বদ অভ্যাস ছিল। আর আলপনাও মোটামুটি আঁকতে পারতাম। তাই যখন আমার টেনেটুনে করে পরীক্ষার পাশে কোথাও চান্স পেলাম না,
বিস্তারিত»