প্রতেকই লেখার পিছনে একটা গল্প থাকে, এই লেখার পিছনের গল্পটি খুবই দুঃখজনক। ঘুম থেকে উঠে ফেসবুকে ঢুকে রাফায়েত আলভীর এই পোস্টটি চোখে পরল।
চিত্র- দুঃখী বালকের গল্প
২৬ বছরের মানে জীবনের অর্ধেকটা পার করে দেয়া, এতটা বছর একজন বন্ধু না পেয়ে ছেলেটি হতাশ হয়ে শেষ পর্যন্ত পত্রিকায় চিঠি লিখেছে। একবার চিন্তা করে দেখুন ২৬ টি বসন্ত পার হয়ে যাবার পরেও একজন বন্ধু জোটেনি হতভাগার।
এছাড়াও মেগা সিটি বাসের পিছনে, লঞ্চের ও সরকারী অফিসের টয়লেটে, ইউক্যালিপটাস গাছের বুকে একজন ভালো মনের মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করার করার আবেদন নিয়ে চিরকুট লেখাগুলো আমার খুব মন খারাপ করে দেয়। ব্যঙ্গ করার বদলে আমার মনে উঠে আসে তাদের একাকীত্ব এর চিত্র।
কারন আমিও একসময় একজন ভালো মনে বন্ধু খুঁজতাম, তখনকার দিনে তো আর ফেসবুক ছিল না, তাই পত্র মিতালীর ভরসাই ছিল শেষ ভরসা। সাথে ক্যাডেট কলেজে চিঠিই ছিল যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। কোন এক কাঠ-ফাটা দুপুরে কারেন্ট এফেয়ার্স বইয়ের পেছনে খুঁজে পেলাম গত মাসের কুইজ বিজয়ী কয়েকজন মেয়ের ঠিকানা। এর মধ্যে একজন জুঁই, একজন আশা, জুঁই নোয়াখালী আর আশা গাজীপুরের। দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ, আমি আর আমার রুমমেট জামান কাগজ কলম নিয়ে চিঠি লিখতে বসে গেলাম। আমি আশা, জামান জুঁই, কারন জ আর জ মিলে যাচ্ছে। জামানের সুন্দর হাতের লেখা সে ফট করে লিখে ফেলল চিঠি। আমি এইদিকে একবার খসড়া করে বানান ও ব্যকরণ ঠিক করলাম। এরপর ফাইনাল পিস লিখে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে মেস ওয়েটার এর মাধ্যমে দিলাম পাঠিয়ে। এরপর অপেক্ষার পালা, মাস চলে গেল অথচ উত্তর আসে না, তাহলে কি এত সুন্দর লেখা বন্ধুত্বের আহবানের কোন দাম নেই? কোন দাম নেই দুজন একাকী যুবকের আবেগের?
এরপর একদিন গণিতের হাই স্যার জামানকে ডেকে পাঠালেন অফিসে, এইরকম যেন আর না হয় বলে তিনি জামানের হাতে একটি চিঠি ধরিয়ে দেন। স্যার ভালো মানুষ ছিলেন, তাই চিঠি পড়ে, সব বুঝেও দিয়ে দিয়েছিলেন। জামান হারামজাদা জুঁইয়ের ফিরতি চিঠি আমাকে পড়তে দিল না, বাথরুমের ছিটকানী লাগিয়ে একা একা পড়ল।
এরও কয়েকদিন পরে গণিতের অপর শিক্ষক ফজলুল করিম স্যার আমাকে ডেকে পাঠালেন। ঠিক যা ভেবেছিলাম তাই, আশার চিঠি এসেছে, ফজলুল করিম স্যার আমাকে বললেন -এইগুলো কি হচ্ছে হামীম? এসব কোথা থেকে আসে?
আমি বললাম স্যার আর হবে না এমন। মাফ করে দেন। স্যার আমাকে ছাতি দিয়ে পুটুতে সপাসপ এক হালি বাড়ি লাগিয়ে দিলেন। আমি নিতম্ব ডলতে ডলতে বললাম- স্যার, আর আসবে না কোনদিন, এই চিঠিটা দয়া করে দিয়ে দেন। হাই স্যারের মতো ফজলুল করিম স্যারের দয়ার শরীর না, নিতম্বে লাল দাগ আর চিঠিবিহীন ফিরে আসলাম সে দুপুরে। তন্ন তন্ন করে খুঁজলাম আশার ঠিকানা, কিন্তু না কোথাও পাওয়া গেল না। সেই আমার জীবনের প্রথম বন্ধুত্ব চেয়ে দাগা খাওয়া। ভোলা হয়নি, ভোলার চেষ্টা করেও ভোলা হয়নি।
ঢাকার আনন্দ সিনেমা হলের সামনে একদিন আনারস খাচ্ছি তখন দেখলাম পাশের দোকানে একটা বই ঝুলছে- নাম ” পত্র-মিতালী” দাম বিশ টাকা। বইয়ে বিভিন্ন মেয়েকে চিঠি লেখার ঠিকানা দেয়া আছে। কিন্তু ততদিনে বনফুলের পাঠকের মৃত্যুর মতো চিঠি লেখকের মৃত্যু হয়ে গেছে।
এইরকম ছোট-খাটো দুঃখের কথা হয়তো আপনারও আছে, কিন্তু লোক লজ্জার ভয়ের কারনে বলতে পারছেন না। জীবনের নানান অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তাই এই টিউটোরিয়াল লিখতে বসেছি। চিঠি, টাকায় নাম্বার, রঙ নাম্বারের ফোন ইত্যাদি যুগ পার হয়ে গেছে। আমাদের এক এলাকার বোন রঙ নাম্বারে কথা বলে ভেগে গেল- গিয়ে দেখে সেই ভদ্রলোকের আগের ঘরের স্ত্রী এবং সন্তান রয়েছে, আমরা খবর পেয়ে উদ্ধার করতে গেলাম মোটর বাইকে করে দল বেঁধে, গিয়ে দেখি এলাকার বোন দ্বিতীয় স্ত্রী রূপেই সংসার করছে, স্থানীয় একটি কলেজে ভর্তি হয়েছে। আমরা পৌঁছবার সাথে সাথে আমাদের বাজার থেকে মিষ্টি, নিমকি আর চা আনিয়ে আপ্যায়ন করল।
এছাড়াও আমার এক চাচা রঙ নাম্বারে কথা বলে ডেন্টিস্ট মেয়ের সাথে প্রেম করেছেন, এবং বিয়ে করেছেন। তাদের সুখের সংসার।
বে-লাইনে চলে যাচ্ছি, যাই হোক- বর্তমান সময়ে আপনাকে বন্ধুত্ব করতে হলে ফেসবুকে একটি একাউন্ট থাকতে হবে। নাওয়া খাওয়া ঘুমের মতো ফেসবুক একটি আবশ্যক অংশ আমাদের জীবনে এই বিষয়টি কষ্ট হলেও মেনে নিতে হবে। এছাড়াও ফেসবুকে রয়েছে ইমেজ বিল্ডিং ব্যপার, মনে রাখবেন আপনি যত সুন্দর ইমেজ তৈরি করতে পারবেন, আপনার তত বন্ধু বাড়বে, তত বেশী মানুষ আপনার সাথে কথা বলবে। অনলাইনে একটি ভালো ছেলের ইমেজ তৈরি করতে কিছু বিষয় মেনে চলা অত্যন্ত জরূরী। চলুন ধীরে ধীরে দেখে নেই-
১- প্রোফাইল পিকচার
লম্বা মাথায়ালা ক্যামেরা দিয়ে একটি ছবি তুলিয়ে নিন, এডিট করে সেটিকে প্রোফাইল পিকচার বানাতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে ছবিতে যেন কোন অশ্লীল বিষয় না থাকে। কোন অশ্লীল মূর্তি, ভাস্কর্য, নিজের বুকের পশম, নাভি ইত্যাদি প্রোফাইল পিকচারে কোনভাবেই যেন না আসে।
চিত্র- একটি ভালো ছেলের প্রোফাইল পিকচারের নমুনা।
চিত্র- ভালো প্রোফাইল পিকচারের নমুনা (০২)
এবারে দেখে নিন একটি দুষ্টু ছেলের প্রোফাইল পিকচারের অবস্থা, এইধরনের প্রোফাইল পিকচার দিলে ধরে রাখুন আপনার অনলাইন ভালো ইমেজ গড়ার সেইদিনই ইতি। প্রতিটি ধাপ সতর্কতার সাথে পালন করতে হবে।
চিত্র- দুষ্টু ছেলের প্রোফাইল পিকচার
এছাড়াও আছে গলা কাটা ছবি, রক্ত-সহ এবং কিছু ভয়াবহ ছবি, এগুলো কখনই প্রোফাইল পিচকার হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। মনে রাখতে হবে অনলাইনে ভালো ইমেজের জন্য ডিসেন্ট ছবি।
চিত্র- একটি ভয়াবহ প্রোফাইল পিকচারের নমুনা।
এভাবেই একটি সুন্দর প্রোফাইক পিকচার সিলেক্ট করার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে আপনার ভালো ছেলে ইমেজ গড়ে তোলার প্রথম পরীক্ষা পাশ করে যাবেন।
২-স্ট্যাটাস
স্ট্যাটাস আপডেট দেয়া এবং কোনসব স্ট্যাটাসে লাইক দিচ্ছেন এর উপরে আপনার অনলাইন ভালো ছেলে ইমেজ প্রচণ্ড ভাবে নির্ভর করছে। কোন অশ্লীল সুড়সুড়ি দায়ক স্ট্যাটাসে লাইক দেয়া চলবে না, সুড়সুড়ি দায়ক স্ট্যাটাসে লাইক দিলে সেটি পাবলিক ফিডে চলে আসে এবং অন্য সবাই দেখতে পায়।
সেদিন একটা স্ট্যাটাসে আমি লাইক দিলাম, স্ট্যাটাসটি ছিল এমন-
আমার নুনু
আমার অহংকার
এরপর গভীর রাতে এক প্রবাসী আপার মেসেজ পেলাম- তিনি আমাকে আনফ্রেনড করে দিয়েছেন এবং লিখেছেন- ফেসবুকে উঠলেই জাতে ওঠা যায়না, লাইকে বংশের পরিচয়।
তাই এই ধরনের কোন স্ট্যাটাসে লাইক দেয়া চলবে না, স্ট্যাটাসের প্রতিটি শব্দ, বাক্য মন দিয়ে পড়তে হবে এবং এরপর লাইক দিতে হবে। মনে রাখবেন- একটি দুষ্টু স্ট্যাটাসে লাইক আপনার ক্যারিয়ার ধ্বংসের জন্য যথেষ্ট।
উদাহরণ-
লাল ফিতে,সাদা মোজা, স্কুলের ইউনিফর্মে সজ্জিত নীলাঞ্জনারা স্কুল বাসে চড়ে দ্রুত চলে গেলেও নীলাঞ্জনাদের প্রেমে পড়া’রা পড়া ফেলে এক ছুটে রাস্তার মোড়ে এসে চলে যাওয়া বাস দেখেই বিষণ্ণ-অবসন্ন মনেই দীর্ঘ দিন কাটিয়ে দেয়। অঙ্কের খাতায় পাতায় পাতায় জায়গা করে নেওয়া নীলাঞ্জনারা হিন্দী গানের কলি,সদ্য শেখা গালাগালি এসবকিছুকেই একঘেয়ে করে প্রেমিকদের দাম দিয়ে যন্ত্রণা কেনানোর মত ক্ষমতাও অর্জন করে ফেলে শুধুমাত্র খোলা চুলে,মনের ভুলে, অবহেরে দু চোখ মেলে তাকিয়েই। নীলাঞ্জনারা বড় হয়,হয়তো তখন সে কোন এক ভুলোমনা রুবি রায়।যাকে কোন এক দ্বীপ জ্বলা সন্ধ্যায়,হৃদয়ের জানালায় কান্নার খাঁচাটা শুধু রেখে কবিতা দিয়ে কত করে ডাকত বৃথা স্বপ্নের জাল বুনতে থাকা কিশোরটি। রোদ জ্বলা দুপুরে, সুর তুলে নুপূরে বাস থেকে নামা ভুলোমনা রুবি রায় একদিন একাকী দাঁড়িয়ে থাকা ছেলেকে কবিতার সুরে প্রশ্ন করে “তোমাকে কোথায় যেন দেখছি?” সবই নিয়তি, রুবি রায় রা তো আর নাটোরের বনলতা সেন হয় না, যাকে দেখে দু দন্ড শান্তি পেয়েছিল জীবনানন্দ দাস। রুবি’রা বড়জোড় সুনীলের বরুণা হতে পারে, বিশ্বসংসার তন্ন তন্ন করে ১০৮ টি নীল পদ্ম এনে দিলেও যারা কথা রাখে না। বুকে মাংসের গন্ধ নিয়ে বরুণারা ঠিকই একদিন সুখী হয়, সুজাতার মত। হীরা-জহরতে আগাগোড়া মোড়া, সুজাতাদের স্বামীরা লাখপতি থেকে সময়ের বিবর্তনে কোটিপতি হয়ে যায় শুধুমাত্র সুজাতাদের সুখী করতে। সুজাতারা সবসময় সুখে থাকে।
লাইক দেবার জন্য চমৎকার একটি স্ট্যাটাস, সামান্য দুঃখ, সামান্য অভিমান এক চিমটি সামান্য কটাক্ষ। এখানে লাইক দিলে সবাই বুঝবে আপনার মনে ভিতরের একটু যায়গায় অনেক দুঃখ আছে, একাকীত্ব আছে। মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব করার জন্য যা ক্যাটালিস্ট হিসাবে কাজ করে। অতিরিক্ত সুখী ছেলেদের সাথে কেউ বন্ধুত্ব করে না।
সুড়সুড়ি দায়ক স্ট্যাটাসে আপনি যদি লাইক দেন তাহলে আপনার ডেপথ এবং এটিটুড নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। এবং যেটি হবে অনলাইনে আপনার ভালো ছেলে ইমেজ গঠনে প্রধান অন্তরায়-
উদাহরণ- সুড়সুড়ি দায়ক স্ট্যাটাস।
প্রিয়তমা,
বিশ্বাস করো শচীন অবসর নিয়েছে!
জানোতো?
আপাতত টেস্টে আমার চেয়ে ধারাবাহিক পারফরমার আর কেউ নেই!
মনে রাখতে হবে আপনার ভালো ছেলে ইমেজ তৈরি করতে হবে, ভালো ছেলেদের কামনা বাসনা থাকে না, কাউকে কামনা করলে তারা ভালো ছেলে হতে পারে না। নিজের স্ট্যাটাসে আপনাকে লিখতে হবে সুন্দর সুন্দর কথা। আপনি পর্ন দেখতে পারেন, তবে তাই বলে সেই কথা অনলাইনে লিখবেন না, বাসার কাজের মেয়েকে একটা চড় দিতে পারেন সেই কথাও লেখা যাবে না, রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রসাব করবেন কিন্তু তাই বলে সেই কথা স্টাটাসে লিখবেন? ছি ছি……।
স্ট্যাটাসে লিখবেন- শিশু শ্রমের বিরুদ্ধে, দেশকে পরিছন্ন করে গড়ে তোলার অঙ্গিকার নিয়ে, আপনি লিখবেন- অনুভূতিগুলোকে আমরা মূল্য দিতে শিখিনি, জোছনা রাতে চাঁদ দেখার গল্প, পুকুরের পানিতে পা ডুবিয়ে বসে থাকা মেয়েটির কথা।
যদি লিখে বসেন – ঠোঁটে ঠোঁটে ব্যরিকেড, প্রেমের পদ্যটাই, চুমু আর দ্রোহের দিব্বি তোমাকেই চাই। তবে আপনার ক্যারিয়ার শেষ।
কবিতা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে প্রেমকে গুরুত্ব দিন, শরীরী বর্ননা থাকলে তখনি সেইটিকে এড়িয়ে চলুন। যেমন “পরানের গহীন ভিতর” কবিতার এই অংশটি কি আপনি স্ট্যাটাসে দেবেন? যদি উত্তর হ্যাঁ হয়, তবে আপনার অনালাইন ভালো ইমেজ বিলডিং এর এখানেই পুটু মারা হোল সারা।
তোমার খামাচির দাগ এখনো কি টকটাকা লাল,
এখনো জ্বলন তার চোৎরার পাতার লাহান।
শয়তান, দ্যাখো না করছ কি তুমি কি সোন্দর গাল,
না হয় দুপুর বেলা একবার দিছিলাম টান?
না হয় উঠানে ছিল লোকজন কামের মানুষ,
চুলায় আছিল ভাত, পোলাপান পিছের বাগানে,
তোমারে পরান দিছি, তাই বইলা দেই নাই হুঁশ,
আমি তো তোমারে নিতে চাই নাই ঘরের বিছানে।
হ, জানি নিজের কাছে কোনো কথা থাকে না গোপন।
দিনের দুফুর বেলা যেই তুমি আসছিলা ঘরে
আতখা এমন মনে হইছিল- আন্ধার যেমন,
আতখা এমন ছায়া সোহাগের আর্শির ভিতরে।
আবার ডাকলে পরে কিছুতেই স্বীকার হমু না।
বুকের পাষাণ নিয়া দিমু ডুব শীতল যমুনা।।
এই ধরনের কবিতার লাইন কখনই দেয়া চলবে না। চরণ চয়নে পরিচয় দিতে হবে বুদ্ধিমত্তার।
‘ভরসা রেখেছি”
তুমুল অন্ধকারে আমরা
চোখের থেকেও বেশি
পায়ে ভরসা রেখেছি,
কি জানি কখন
পায়ের তলায় পিষে যায় ঘনঘাস
কিংবা, জুতোর সোলে
ঘুরেফিরে সেই আলো মাখামাখি
আর আমরা অন্ধের মতো, তর্কে বহুদূর…
কেউ কারোর ওপর ভরসা রাখতে পারছি না
অথচ, আমরাই…বিবাগী বৃষ্টিতে
মাথার থেকেও বেশি ভরসা রেখেছি
ছাতার ওপর,
আর রাস্তাঘাটে, পায়ের থেকেও বেশি
নির্বিকার পথের ওপর ।
(‘পিয়াকাফে’ সেপ্টেম্বর ২০১৩ সংখ্যা থেকে সংগৃহীত)
এভাবে বুদ্ধিমত্তার সাথে স্ট্যাটাস সিলেক্ট করতে থাকলে অনলাইনে আপনার ইমেজ ভালো হতে থাকবে। ধীরে ধীরে মেয়েরা আপনার উপরে ভরসা রাখতে শুরু করবে।
মদ সিগারেট যা আপনি টানেন সে কথা ফেসবুকে প্রকাশ করা চলবে না। বুজ পার্টি, লাউঞ্জে চেক ইন দেবেন না। কিছু জিনিস লুকিয়ে রাখতে হয়, এতে অপরাধ নেই। অনলাইনে মানুষকে একটু ধোঁকা দিলে এমন কোন ক্ষতি নেই। যে দেশের খুনী রাজাকারেরা ৪২ বছর ধরে দেশের মানুষকে ধোঁকা দিয়ে রাজনীতি করে যাচ্ছে, মন্ত্রী হয়ে যাচ্ছে, ধর্মীয় নেতা বনে যাচ্ছে-সে দেশে অনলাইনে মানুষকে এক আধটু ধোঁকা দিলে এমন কিছু হয়না।
০৩-মেয়েদের ছবিতে লাইক
ভুলেও পাবলিক প্রাইভেসির কোন ছবিতে লাইক দিবেন না। মনে রাখবেন মেয়েরা মেয়েদের ইর্ষা করে, নিউজ ফিডে সুন্দরী মেয়ের ছবিতে লাইক দেখলে অন্য মেয়েরা হিংসা করা শুরু করবে এবং আপনার কাছ থেকে দূরে সরে যাবে, তখন আপনার বন্ধুত্বের আহবানে কেউ সাড়া দেবে না।
এছাড়া মেয়েদের ছবিতে সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করুন। আসুন দেখে নেই ধনাত্মক ও ঋণাত্মক মন্তব্য টেম্পলেট
ধনাত্মক-
ছবিটি সুন্দর হয়েছে
দারুন ছবি
আরে বাহ
চমৎকার লাগছে
লুকিং নাইস
ফলাফল- ধনাত্নক মন্তব্য করতে থাকলে আপনার একটি চমৎকার ইমেজ তৈরি হবে। আলু যেমন সব তরকারীতে দেয়া যায়, এই ধনাত্মক মন্তব্যও সব ছবিতে দেয়া যায়।
ঋণাত্মক-
খুবই আকর্ষনীয়া লাগছে
আবেদনময় ছবি
লুকিং সেক্সি
এপিলিং
ফলাফল- আপনার প্রতি নেগেটিভ ইমেজ তৈরি, এবং আপনার অনলাইন ভালো ছেলে ইমেজের পুটু মারা। এছাড়াও অনেক সময় বিশেষ প্রশংসা করতে হয়। বিশেষ প্রশংসার ক্ষেত্রে কিছু লাইন আপনাকে মনে রাখতে হবে।
বিশেষ লাইন ০১- চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা
বিশেষ লাইন ০২-ওই চোখে তাকিয়ো না, তুমি লুটপাট হয়ে যাবে
বিশেষ লাইন ০৩- প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস–তোমার চোখে দেখেছিলেম আমার সর্বনাশ।।
বিশেষ ডিসক্লেইমার- ভালো ইমেজ তৈরি করতে হলে অবশ্যই চোখের নীচে নামবেন না। চোখের নীচে শুধু দুষ্টু ছেলেরা নামে।
তবে সব সময় কি এইসব মন্তব্য করে যাবেন? তাহলে কি হবে? মেয়েরা বোর হয়ে যাবে না? মাঝে মাঝে হাস্যরস মূলক পিকচার কমেন্ট করতে হবে।
চিত্র- হালকা হাস্যরস মূলক পিকচার কমেন্ট (০১)
চিত্র- হালকা হাস্যরস মূলক পিকচার কমেন্ট (০২)
০৫-আস্ক এফ এম ডট কম
নতুন এই ট্রেন্ডটি আপনাকে বন্ধু পেতে সাহায্য করবে। মনে রাখবেন মেয়েরা প্রশ্ন পেতে এবং উত্তর দিতে খুবই ভালো বোধ করে। পুরুষের মনোযোগ একটি বিশেষ আকর্ষন। কোন মেয়ে আজকে সারাদিন কি করল তাতে আমাদের কিছুই আসে যায় না, তাই বলে সেটি প্রকাশ করলে চলবে না। সুন্দর সুন্দর প্রশ্ন করুণ। প্রতিটি মেয়ে নিজের সম্পর্কে বলতে ভালোবাসে, কেউ তাকে তার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করছে এবং মনোযোগ দিয়ে উত্তরগুলো পড়ছে এটি মেয়েদের জন্য চমৎকার একটি অভিজ্ঞতা।
কি ধরনের প্রশ্ন করবেন-
আপনার প্রিয় লেখক কে?
আপনার শখ কি?
কি ধরনের মুভি দেখতে পছন্দ করেন?
who is most the important person in your life?
What is most important for you in a serious relationship?
What is the most important thing you have learned in life?
If you could choose to stay a certain age forever, what age would it be?
What is the best advice u’ve ever received?
What is your dream travel destination?
এবং অন্যান্য। স্বনামে প্রশ্ন করবেন, সুন্দর সুন্দর প্রশ্ন করবেন, এতে আপনার প্রতি মেয়েরা আগ্রহী হবে। বন্ধুত্বের পথে আপনি এক কদম এগিয়ে যাবেন।
( ব্লগ হিট হইলে নেক্সট পর্ব আসবে, না হইলে নাই)
এইখানে আমার দুইটা জিনিস ব্যবহার হইছে। তারপরেও আমারে মানুষ ব্লকায় ক্যান??? জাতি জানতে চায়। গবেষণায় ভুল আছে। :bash: :bash: :bash:
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
😛 কারন তুমি নিরপেক্ষ না, এইযুগে সবচেয়ে সেফ আছে নিরপেক্ষরা/
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
ওরে নিরপেক্ষ পয়েন্টটা জুড়ে দে, কিছু ছেলে ক্ষতির হাত থেকে বাঁচবে। এভাবে তো কেউ আগে বলে নাই :((
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
কারণ তুই চুষীল না
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
ওহ হো মজা। এমন এপিক পোস্টের প্রথম কমেন্টার মনে হয় আমি।
অফ কোর্স এইডা "হিট" হইসে।
২য় পর্ব লিখতে এখনি বসে যান ভাই।
::salute::
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
ধুর, প্রথম হইতে পারলাম না। দিবস ভাই আগেই ওত পেতে ছিলেন কে জানতো??
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
এতবড় কমেন্ট লিখলে প্রথম হবা ক্যামনে? 😀 😀 😀
হেরে যাব বলে তো স্বপ্ন দেখি নি
এরপর থেকে ইটা রাইখা পড়া ধরমু। 😀
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
😀
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
অবশ্যই হিট । আমার যা লাইক ছিল সবই দিলাম । ট্রাকভর্তি লাইক ।
পুনশ্চ : তোর এই পোস্টে ফেসবুকেও কিছু চিন্তা না কইরাই লাইক মাইরা দিছি । ভাল ছেলে ইমেজে কালিমা পড়বে না তো আবার 😕 ??
ঝড়ের বেগে লাইক হবে। 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
পোস্ট হিট করার জন্য লগ ইন করলাম =)) =))
B-) খোঁচা দিলা? 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
ব্যাড বয় ইমেজ নিয়ে আছি
ওইটা নিয়েই সম্ভবত বাকি জীবন কাটিয়ে দিতে হবে তোর লেখা পড়ে সেইটাই বুঝলাম
তবে চরম analysis
একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার,সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমার অহংকার
দেশের সব মডেলদের পিকচারে গোত্তা খেয়ে পরে থাকলে এমনই হবে ভাই। 😀 B-) 😉
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
:boss:
বন্ধু বুঝে নাও! এখনো সময় আছে লাইনে আসো! 😀
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
ওর বেশি পছন্দ মনে হয় মোনালিসা ছিলো।
শুনলাম তার বিয়ে হয়ে গেছে।
সারিকারেও দেখি না।
বাট বিদ্যা ভালো আসতেছে মিডিয়ায়।
ওর প্রোফাইল চেক করা দরকার।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
তোর জন্য শুনি মেয়েরা পাগল আর তুই এই কথা কস!
তবে কাউবয় টাইপ ছবি বদলাতে হবে।
এরা নাকি ছেলে পছন্দ করে!
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রায়হান ভাইর প্রোফাইলে গেলে মেয়েদের ট্রাফিকের ওজন টের পাওয়া যায়।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
😀
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
কিছু পোলাপান চান্স পাইলেই পিক আপ দেয়, এইটা নিয়া নেক্সট পর্বে কিছু রাখিস :duel:
ব্লগ কিন্তু কোপায়া হিট :grr: :awesome:
"Never think that you’re not supposed to be there. Cause you wouldn’t be there if you wasn’t supposed to be there."
- A Concerto Is a Conversation
😀 😛 B-) 😉
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
নেক্সট পর্ব পোস্ট করার আরেকধাপ আগায় দিলাম 🙂 🙂
রক্তিম প্রসাদ প্রাচীরে বন্দি সবুজ মায়া
এরি মাঝে খুজে ফিরি নিজের অচেনা ছায়া..
ধইন্না ধইন্না 🙂
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
"ঠোঁটে ঠোঁটে ব্যরিকেড, প্রেমের পদ্যটাই, চুমু আর দ্রোহের দিব্বি তোমাকেই চাই।" এটা কার লেখা?
কবির সুমনের গান জাতিস্মর। সম্ভবত। তুমি কি আমার কাজিন নাবিলা?
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
চরম ব্লগ, লগ ইন কইরা কম্নটস করলাম ঃ) সামনের পর্বের অপেক্ষায়। আর সাথে এই ধরণের ছেলে খুজতেসে এরকম কয়েকটা আপুদের প্রোফাইল লীংক দিলে ভালো হত।
সাবাস সাবাস
নাজমুল তুমি বস,শিন টান কইরা ::salute::
তুমি গেছো
স্পর্ধা গেছে
বিনয় এসেছে।
ঠিক বলছিস।
নাজমুল বুক টান টান করে দাড়ায়।
তবে ওর ওরিয়েন্টেশন নিয়া আমি সিউর না।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
Valo likso..porer Probo porar opekkhay thaklam.:)
আপনি কে ইশিতা ম্যাডাম? চিনতে পারলাম না, ফেসবুকে একটু নক দিয়েন তো 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
বহুত দিন পর সিসিবি তে ঢু মারলাম। হাসতেই আছি...
পোলাপান কেম্নে যে পারে!!!! =)) =)) =))
😀 পারতে হয় ভাই
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
এই ছবি কেমন হবে ??
:thumbup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
যদি গণিতের আবদুল হাই প্রামাণিক হয় তবে স্যারের কাছে আমার বিবাহ সংক্রান্ত চিঠি আছে।
কোন এক মেয়ের চিঠি পেয়ে হাই স্যার আর মোদাচ্ছের আলী সিকদার স্যার মিলে সিদ্ধান্তে পৌছালো ঘটনা গুরুতর।
এমনকি আমি বাবা হতে চলেছি।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
জি, গণিতের আব্দুল হাই প্রামানিক স্যার। ভদ্রলোক, আমার সাথে খুব ভালো সম্পর্ক ছিল।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
হাই স্যারের কাহিনী - আমার সাথে নিয়ে একটা ব্লগ লিখে ফেলতে হবে।
সপ্তাহ খানেক প্যারা দিছে।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:pira2:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:hatsoff:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:awesome:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:pira2:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:party:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:boss:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
প্রচন্ড মাইগ্রেনের ব্যথা (গত কয়েকদিনের যথেচ্ছ মদ্যপান ও অনিয়মের ফল) নিয়ে লেখাটা পড়লাম। হাসলে মাইগ্রেনের ব্যথা প্রাথমিক ভাবে বৃদ্ধি পেলেও পরে ভালো লাগে।
এইবার একটু সিরিয়াস ফ্লেভার এ্যাড করি। জানিনা কতটুকু খেয়াল করে লিখেছ তবে তোমার লেখায় সমাজ বিজ্ঞানের সিম্বলিক ইন্টারেকশান থিওরীটি ও লেবেলিং থিওরীর বর্তমান জমানার এ্যাপ্লিকেশান চমৎকার ভাবে উঠে এসেছে। এই যে ফেইসবুকে ভালো ছেলের ইমেজ তৈরী, নিজেকে প্রয়োজনের খাতিরে সঠিক (তবে সবসময় হয়ত সত্য নয়) ভাবে প্রকাশ করার চেষ্টা এটাকেই সমাজবিজ্ঞানীরা ১৯২০ সালের দিকে বলেছিল, "People interpret one another’s behavior and it is these interpretations that form the social bond." একইসাথে বিতর্কিত স্ট্যাটাস ও ছবিতে লাইক, কিংবা ছবিতে কিঞ্চিত উড়াধুড়া মন্তব্য করে নগদে নিজের ইমেজকে এক ধাক্কায় ড্রেনে ফেলে দেয়ার অপর নাম হলো লেবেলিং থিওরী। :-B :-B
লাইক দিসুইন তো মরসুইন! :bash: :bash:
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
শুধুমাত্র পুরুষ জাতির জন্য লেখা একুশ শতকের শ্রেষ্ঠ ব্লগ,পুরুষের হাহাকার এবার ঘুচলো বলে।
-দ্যা নিউ ইয়র্ক টাইমস
তুমি গেছো
স্পর্ধা গেছে
বিনয় এসেছে।
খারাপ ছেলে ইমেজে নিজের ছবি দিলেন না কেন? আপনার মাগুর মাছ মার্কা চিত পটাং কতগুলা ছবি ছিলনা বিরিশিরি না কই জানি?
লেখা ভালো হইসে,আমার দুই বার হাসি পাইসে
যখন চলে যাব দূরে...বহুদূরে...নৈশব্দের দূর নগরীতে
আমি কি খারাপ ছেলে নাকি? সুযোগের অভাবে সবাই চরিত্রবান। সুযোগ পেয়েও যে নিজেকে নিরাপদে সামলে রাখে সেই ভালো ছেলে। আমি একটি চমৎকার ভালো ছেলে। দশের স্কেলে হেসে খেলে সাত দশমিক ছয় দেয়া যাবে। 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
ফ্রেন্ডু লিস্টিতে একজন বড় ভাই অথবা বোনকে ঢুকিয়ে নিলে আর এত কিছু ফলো করা লাগে না। রিতিমত স্বঘোষিত লুল পোলার ইমেজও অটোমেটিক ভালো হয়ে যায়, যাইতে হয়। :/ একগাদা ভাই বোন নিয়া এখন আমি তা হাড়ে হাড়ে টের পাইতেছি 🙁
গভীর রাতে ফেসবুকের আপুরা আর আপু থাকে না, ভাইয়ারা আর ভাইয়া থাকে না, আপু ভাইয়া সবাই নীচে নেমে আসে। ফেসবুকে ভাই বোন বানায়ে রক্ষা নেই। ভালো ইমেজ গড়তে হলে টিউটোরিয়াল ফলো করতে হবে। (সম্পাদিত)
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
কিভাবে অনলাইনে “ভালো মেয়ে” ইমেজ গড়বেন এমন কিছুও দেখতে ইচ্ছুক 😀
আপনার তো চমৎকার ডিসেন্ট ইমেজ, এত পেরা নিচ্ছেন কেন? 😉 B-)
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
তাও শুনতে মন চাইতে পারেনা? 😉 😛
:grr: :grr: 😀
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
তুমি মা কল্পতরু,
আমরা সব পোষা গরু।
আমরা ভুসি পেলেই খুশি হব,
ঘুসি খেলে বাঁচব না। 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
কিভাবে অনলাইনে “ভালো মেয়ে” ইমেজ গড়বেন এমন কিছুও দেখতে ইচ্ছুক 😀
এখন বলে কি আর হবে?
ফেসবুক একাউন্ট করলাম ২০০৮ সালে
তখন যদি বলতি
শ খানেক সুন্দরীর সাথে
তুই ও থাকতে পারতি.....
:))
বাংলার সকল মেয়ের জানু, দাবাং খ্যাত জান ভাই এই কথা বললে আমরা কোন গর্তে লুকাবো? 😀 😉 :(( 😉 B-) 😕
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
moja pailam 😀
😀 😀 😀 মজা আর মজা ভাই, মজাই ছাড়ে না
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
ভাল্লাগছে 😀
😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
=)) =)) =)) =)) =))
😀 B-)
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
সিরাম হইছে ভাই পুরাই পাঙ্খা টাইপ :)) :clap:
বারে বারে অবাক হই, আর দেখি ফিরে ফিরে
কতটা বদলে গেছি এই আমি প্রতিটি পদে পদে.....................
ভালো ছেলেরে লেখা ব্লগ কি খারাপ হতে পারেন? 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
=)) =)) =))
মইরা গেলাম
ভালো ছেলেরা মরে গেলে দুষ্টু ছেলেতে অনলাইন ভরে যাবে। অবশ্যই মরবা না 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
:pira2:
ভাল লাগল...
😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
=)) =)) =)) =))
সব ভালো ছেলেরা দলে দলে মন্তব্য করে যাচ্ছে দেখি!
ব্লগের লেখকই একটি ভালো ছেলে, কমেন্ট তো অবশ্যই ভালো ছেলেরা করবে।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
carry on bro......nijer image dorkar nai......but tomar image ta ei bar valo korei charbo........ :thumbup: :thumbup:
😀 আমি তো অনেক পুরানো ভালো ছেলে
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
ব্যাপক হইছে মিয়া। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
রঞ্জনা আমি আর আসবো না...
ধইন্না ভাই, ধইন্না
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
=)) =)) =))
ওমাগো, সাজ সকালে পেটে ব্যাথা করতেছে হাসতে হাসতে, পরের পর্বের অপেক্ষায় 🙂
এইসব পিচ্চি পোলাপাইন এমন লেখে কেম্নে??
ব্লগে অর্ধেক মন্তব্য তো দেখি রাজীব-এর!!
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
দাদা কি এই ব্লগের কথা কচ্চেন?
এতো মজা, এতো হাসি। ছেলেটারে হাতের কাছে পাইলে মেডেল দিতাম।
আর সব ব্লগের কথা বললে আমি করি কি ভাই ব্লগে ঢুকলে বলি।
প্রথমেই ড্যাশ বোর্ডে যাই। তারপর কমেন্ট বাটনে ক্লিক করে সব কমেন্ট পড়ি।
আর ভাই গেট টুগেদারের ব্যাপারে আওয়াজ দেন।
ছেলেপেলে মুখিয়ে আছে।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
ভাই অভিজ্ঞতার বয়স নাই। পিকনিকের বিষয়ে একটু আওয়াজ দিয়েন। 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
এই ব্লগের লেখক যে নিজ ব্যাক্তি জীবনের নানা অভিজ্ঞতার ফসল এবং প্রচুর গবেষণাজনিত শ্রম স্বীকার করিয়াছেন তাহা পরিষ্কার ।
অপিচ তাহার ইমেজসম্পন্ন বন্ধুরাও তাহাকে সবিশেষ উদ্বুদ্ধ করিয়াছে বলিয়া আমার বিশ্বাস ।
শিব্রাম কি তোমার কিছু হয়? বংশ লতিকা চেক কর তো !
আমি চোখ মেললুম আকাশে
জ্বলে উঠলো আলো পূবে পশ্চিমে
বাঙালি রসধর জাতি।
তবে ওর চকোত্তি বাবুর সাথে কানেকশন থাকতে পারে। (সম্পাদিত)
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আপা আমি কিছুই বলব না 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
হাসতি হাসতি মরি গিলাম ভাই। পরেরখান কবি দিবিন?
মইরো না, অনলাইন খারাপ ছেলেদের হাতে তুলে দেব না 😀
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।