পৃথিবী তে মানব জাতি ২ প্রকারঃ গর্বিত ধুমপায়ী এবং অত্যাচারিত অধুমপায়ী। ধুমপায়ীরা গর্বিত কেন তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা কিন্তু অধুমপায়ীদের দাবি যে সেকন্ডারি ধুমপান এ তারাও ভুক্তভোগী, তাই তারা অত্যাচারিত। ক্যাডেট কলেজ এ ধুমপায়ীদের একটা অন্য ডাইমেনশনের যে স্বৃতিগাঁথা আছে তা আর বলতে।
বিস্তারিত»কিক অফ : ২য় পর্ব
আমার তখন থার্ড ইয়ার ফাইনাল চলছে । কিসের কি পড়াশোনা, আমি সারাদিন ফুটবল এর নেশায় মত্ত, :awesome: নোকিয়া ফ্যান্টাসি ফুটবলে আমার দলে কে স্ট্রাইকার হবে, আর কাকে গোলরক্ষক রাখব এইসবের হিসেব নিয়েই আমি ব্যস্ত। আমার খাতায় পাতার পর পাতা জুড়ে তাই ফুটবলেরই কথকতা । 😐
সাইফুর আর আমি একই ডিপার্টমেন্টে, আমার বাসায় ভাল লাগে না তাই ওর মেসে যেয়ে পড়ি । ওর আবার অন্য বাতিক,
বিস্তারিত»যেভাবে আমি একটি বাংলা প্রবাদ বুঝলাম
চোরের দশদিন,গৃহস্তের একদিন-একটি বাংলা প্রবাদ
তখন আমি ছোট
ঠিক যতটুকু ছোট হলে একটি ছেলে একটি বাংলা প্রবাদ বুঝেনা।
কিক অফ : প্রথম পর্ব
প্রথমবার যখন ইএসপিএন এর ওয়েবসাইটে কিক অফ এর অ্যাডটা দেখি, ওদের দেয়া ইমেইল অ্যাড্রেসে সাথে সাথেই জানিয়ে দেই যে ওদের এই ফুটবল কুইজ কনটেস্টে অংশগ্রহণ করতে আমি আগ্রহী । পরদিনই এল জবাব, আমার এবং আমার কোনো এক বন্ধুর নাম, ঠিকানা, প্রিমিয়ার লিগে কোন দল সাপোর্ট করি এইসব লিখে পাঠাতে ।
আমি তো তীব্র উত্তেজিত, যেন টাইব্রেকের শেষ পেনাল্টিটা নিচ্ছি । রবিন আর আমার সবকিছু লিখে পাঠিয়ে দিলাম উত্তর ।
বিস্তারিত»একটি ক্রিকেট ব্যাটের আত্মকাহিনী
আমি একটি ক্রিকেট ব্যাট, কালের আবর্তনে জীবনের ৩য় বর্ষে পা রেখেছি। শুনতে কম মনে হলেও মানুষের হিসেবে আমি বৃদ্ধ, বলতে গেলে মৃতপ্রায়। জীবনের শেষ মুহুর্তে খেলার স্থান ছেড়ে একটি রুমের কোনায় আমার অবস্থান। শুনেছি মৃত্যুর পূর্বে পুরা জীবনটা মানুষের সামনে ভেসে উঠে। যদিও মানুষ নই কিন্তু আমার পুরা জীবনটাকে আমি আমার চোখের সামনে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি, তাহলে কি আমার মত্যু আসন্ন? হয়ত তাই।
ক্রিকেট ব্যাট বলাতে আপনারা আসলে যা ভাবছেন,
বিস্তারিত»আমাদের কলেজ-৩(ছড়া version)
আমাদের কলেজ-১(ছড়া version)
আমাদের কলেজ-২(ছড়া version)
পরলো ধরা সেভেন-গুলা
মিটিং করার ফাঁকে,
ক্লাস এইটের ক্যাডাররা-সব
আসছে ঝাকে ঝাকে।
প্রথম পোষ্টে প্রথম প্রেমের গল্প
ক্যাডেট কলেজ ব্লগে আমার আগমন খুবই খারাপ সময়ে।এসেছিলাম এক বন্ধুর কাছ থেকে খবর পেয়ে, কিন্তু এসেই দেখি সব খারাপ সংবাদ। লেখার ইচ্ছে ছিল, কিন্তু এই দুঃসময়ে কি লিখব ভেবে পেলাম না। তাই কিছু কমেন্ট দিয়েই বাংলা লেখাটা প্র্যাকটিস করতে থাকলাম।
বিস্তারিত»আগুনের পরশমনি ছোঁয়াও প্রাণে
সন্ধ্যা ছয়টার দিকে জিহাদ , মুহাম্মদ আর ফরিদকে সাথে নিয়ে পিলখানায় বিডিআর গেটে গিয়ে দেখি তখনো কেউ আসেনি।
ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার থেকে রিকশা নিয়েছিলাম। আমাদের আগের রিকশায় ছিলো আমাদের ব্যাচের আজিজ আর রাসেল। জ্যামে পড়ে ওরা সম্ভবত আমাদের চেয়ে পিছিয়ে গিয়েছিলো তাই পৌছলো আমাদের মিনিট দ’শেক পর। কাইয়ূম ভাই আর জুনায়েদ রিকশা পায়নি, তাই হেঁটেই রওনা দিয়েছিলেন। পরে মাঝপথে এসে রিকশা পেয়েছিলেন কিনা আর জিজ্ঞেস করিনি,
বিস্তারিত»মাজহার আমাকে তুই মাফ করে দিস রে ভাই…
মাজহার,
আমার দোয়া নিস। আশা করি জান্নাতে ভাল আছিস। ২৪ তারিখের প্যারেডের সময় তোর সাথে শেষ দেখা হবার পর থেকে মনটা কেমন জানি করে। তোর জন্য খুব কষ্ট হচ্ছে রে ভাই। প্যারেডের পেছনের দর্শক সারি থেকে পালিয়ে আমি, তুই, জুনায়েদ আর জাহাঙ্গীর গেলাম সিগারেট খেতে। ওখানে আমার কোরের নন-স্মোকার আসাদও আসল। ওর সাথে মনের সুখে ঠিকমতো কথা বলতে পারলাম না তোদেরই জন্য।
তোকে জিজ্ঞেস করলাম,
বিস্তারিত»মেজর শাহনেওয়াজ স্মরণে……
মেজর শাহনেওয়াজ স্মরণে……
উনি রংপুর ক্যাডেট কলেজের ফার্স্ট ব্যাচের ক্যাডেট। আমার ক্যাডেট কলেজে যাওয়ার অনেক প্রেরণার মাঝে একজন। উনার ডাক নাম ছিল পিকো। ছোটবেলা থেকে সবসময় উনাকে পিকো ভাইয়া বলে ডাকতাম। অনেক বড় হওয়ার পরেও পিকো ভাইয়া বলেই নাম জানতাম, শাহনেওয়াজ নামটা মনে আসত না কখনো।
পিকো ভাইয়া আর্মির সিনিয়র মেজরদের ভেতর একজন। রিটায়ারমেন্টের খুব বেশি বাকি ছিল না, বড়জোড় ১ বা ২ বছর ছিল হয়ত।
বিস্তারিত»এলোমেলো স্মৃতিগুলো
১. দৈনন্দিন অফিসিয়াল অনেক চিঠিপত্রের ভিড়ে একটা চিঠি নজর কাড়লো। বাচ্চার অসুস্থতার জন্য মাহবুব ভাই (মেজর মাহবুব, বকক, ৪র্থ ব্যাচ) মিশনের টেনিউরের আড়াই মাস বাকি থাকতেই দেশে ফেরত চলে যাচ্ছেন। দুদিন বাদেই তার সাথে দেখা হল। মনরোভিয়ার এক সুপারস্টোরে কর্মরত জাকির ভাইয়ের একটা চিঠি তার পরিবারের কাছে পৌঁছাতে হবে বলে অনুরোধ করতেই সানন্দে রাজী হলেন। জাকির ভাই মাহবুব ভাইয়ের বাচ্চাদের জন্য প্রমাণ সাইজের কয়েক প্যাকেট চকলেটও দিয়ে দিলেন।
বিস্তারিত»অশ্রু
যখন আঁখিজলে চোখ ভেসে যায়
মনকে প্রবোধ দেই আমি,
কিন্তু আজ প্রবোধের কিছু নেই।
অশ্রুকে বাঁধ দেয়ার প্রয়োজন নেই,
আজ আমার কষ্টের দিন।
বন্ধু, সি ইউ এগেন
মনরোভিয়াতে গিয়েছিলাম একটা ছোট্ট কাজ নিয়ে। দুদিনের জন্য ওখানে আমিই আমার রাজা – সকালের পিটি, বিকেলের গেমস বা দিনের অফিস সবই আমার ইচ্ছায়। সকালে জমিয়ে ঘুমাব বলে রাত জেগে অফিসাররা মিলে “স্লামডগ মিলিওনিয়ার” রিভাইস করলাম। কিন্তু মানুষ ভাবে এক আর হয় আর এক। অন্ধকার থাকতে থাকতেই পাশের বেডে মোবাইলে রিশাদের (রংপুর, ৯২-৯৮) উদ্ধিগ্ন কথোপকথনে ঘুম ভাংলো। জানালো ডিজি বিডিআর শট ডেড।
হুড়মুড় করে এখানে ওখানে কয়েক দফা ফোন চালালাম,
বিস্তারিত»পুশকির ছোট ভাই “ঠুশকি” (খুশকি -২)
অনেকদিন ধরে আমাদের সায়েদের কোন :tuski: (টুশকি) পড়িনা। এত জনপ্রিয় একটা সিরিজ নিয়মিত না দেখলে কেমন জানি লাগে 🙁 । ইদানীং আবার সায়েদের কি এক রোগ হয়েছে যেন, লেখা তো পুরাপুরি বন্ধই, বরং শুধু ইমো দিয়ে কমেন্ট করে x-( । কী-বোর্ডটা নষ্ট হয়ে গিয়েছে মনে হয় :-B । আমি ঠিক করেছি আমার কী-বোর্ডটা সায়েদকে দিয়ে দিব। তাও টুশকি যেন থেমে না থাকে :no: ।
এরমধ্যে আরো কয়েকজনকে ‘টুশকির নকল সংস্করন’
বিস্তারিত»