(১৬)
ক্লাশ নাইনের সবচেয়ে ভদ্র ছেলেটি ইডি খাচ্ছে । ব্যাপার কি ? সবাই অবাক । পরে জানলাম সে এক ম্যাডামকে বলেছিল “ম্যাডাম এই টপিকটা খুব কঠিন , যদি দু দুবার করে বোঝান তবে খুব ভাল হয়” । ম্যাডাম ‘দু দুবার’ শব্দটিকে
অন্যভাবে মিন করেছিলেন । ফলে ভদ্র ছেলেটির ৩ টা এক্সট্রা দ্রিল ।
(১৭)
ছুটিতে আমরা কয়েক ফ্রেন্ড একটা ফাস্টফুডের দোকানে ঢুকেছি হালকা নাস্তা করার জন্য ।
অসাধারণ অস্ট্রেলিয়া
ইংল্যান্ডকে ৬-১ এ ওয়ানডে সিরিজ হারিয়েও এতোটা মজা পাই নি, কারন বুকের মধ্যে তখনো অ্যাসেজ হারের কস্ট ছিলো।
আজকে একটু আগে যেভাবে ইংল্যান্ড কে উড়িয়ে দিলো পন্টিং আর ওয়াটসন … আসলেই অনেকদিন পর ক্রিকেট কে এতো সুন্দর লাগছে।
কলেজের খেলার সময়টা খুব মিস করছি, সবাই মিলে টিভি রুমে বসে হইচই করার মজাই আলাদা। মনে আছে আমাদের হাউজে আমি সহ মাত্র ৪ জন অস্ট্রেলিয়া সাপোর্ট করতাম.
বিস্তারিত»ফিরে দেখা (পর্ব-৪)
(১১)
মুসতাঈন স্যার ছিলেন আমাদের এডজুটেন্ট । তিনি আবার ইংরেজী ব্যতীত কখনই কথা বলতেন না । তার মুখ থেকে শোনা কিছু ইংরেজীর নমুনাঃ
*কোন কারণে আমাদের ফর্মে এসেছিলেন তিনি । এসে দেখলেন ফ্যান বন্ধ । তিনি বললেন “গিভ দ্যা ফ্যান” ।
*প্রিন্সিপাল ইন্সপেকশন প্যারেডে তিনি হেয়ার কাট চেক করতে এসেছেন । তখন কমান্ড দিলেন “ওপেন ইওর ক্যাপ” ।
*এস এস সির রেজাল্ট বের হয়েছে ।
ঢাল ঢোল নাই আসলেই
এটা মনেহয় আমার প্রথম পোস্ট হওয়া উচিত ছিলো।
যাই হোক, আমার ডিটেলস মোটামুটি সব দেয়া আছে প্রোফাইলের মধ্যে, আর বেশী কিছু বলতে গেলে বেশী কিছু লিখতে হবে, পরে একসময় লেখা যাবে সেগুলো।
আমি আসলে কখনো নিজে ব্লগ লিখি নাই, অফিস আওয়ারে সবকিছু গুছিয়ে লিখতে হয় বলেই যখন বাসায় থাকি তখন খুব এলোমেলো থাকতে ইচ্ছা করে। কোনো কিছু গুছিয়ে ব্লগ লেখা তাই আমার কঠিনতম কাজের মধ্যে একটা।
বিস্তারিত»সুতপা আর আমাদের চারপাশের ‘আমরা’
মেয়েটার নাম মনেহয় সুতপা, আমি চিনি না। ঈদের ছুটির সময় মেয়েটা মারা যায় নিজের শ্বশুরবাড়িতে, অনেক মার খেয়ে সারা শরীরে অনেক আঘাতের দাগ ছিলো, যে দেখেছে সেই বলেছে যে সুতপাকে নির্যাতন করে মেরে ফেলা হয়েছে, কিন্তু শ্বশুরবাড়ি থেকে বলে, সুতপা নাকি আত্যহত্যা করেছে, তাও বারান্দার গ্রীলের সাথে ঝুলে!
বারান্দার গ্রীলে কেউ কি মারা যায়?
পুলিশ যখন মেয়েটার লাশ হাসপাতালে নিয়ে আসে,
বিস্তারিত»ফিরে দেখা (পর্ব-৩)
(৭)
কলেজে মাঝে মাঝেই স্যানিটারি ইন্সপেকশন হোত । এর উদ্দেশ্য ছিল ক্যাডেটদের হাইজেনিক কন্ডিশন ঠিক আছে কিনা তা চেক করা । এই ইন্সপেকশনে মূলত মেডিক্যাল অফিসার স্যারকে মূল দায়িত্ন দিয়ে পাঠানো হত । তিনি ক্যাডেটদের রুমগুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন আছে কিনা তা দেখতেন । পাশাপাশি হাউস এবং একাডেমির টয়লেট বাথরুমগুলো হাইজেনিক কিনা তাও চেক করতেন । আর এই চেকিংগুলো ছিল ঝটিকা চেক । কাউকে না জানিয়েই হঠাৎ করেই চেক করা হত ।
বিস্তারিত»ফিরে দেখা (পর্ব-২)
(৪)
ইলেভেনে আমার রুমমেট ছিলো রকিব । এস এস সির ছুটিতে নতুন গার্লফ্রেন্ড জুটিয়েছে সে । মেয়েটার সাথে কথা বলতে হবে তাই মোবাইল নিয়ে এসেছে কলেজে । প্রতিদিন রাতেই মেয়েটির সাথে কথা বলে ও । বিষয়টি কারো কাছে অজানা রইলনা । একদিন আমরা জিজ্ঞাসা করলাম , দোস্ত তোর গার্লফ্রেন্ডের কন্ঠ কেমন । উত্তরে সে বলল মেয়েদের মতো ।
(৫)
সব কলেজেই কিছু প্রচলিত ভুতের গল্প আছে হয়ত ,
ফিরে দেখা (পর্ব-১)
(১)
আমরা তখন ক্লাশ টুয়েলভে । কলেজ ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি । একদিন ক্লাশ নিতে এসে মশিউর স্যার বললেন আজ তোমাদের গল্প শুনবো । তোমাদের কোন মজার ঘটনা থাকলে সেগুলো বল । আমি উঠে দাড়ালাম । শুরু করলাম আমার গল্প ।
তখন আমরা ক্লাশ সেভেনে । তিনতলা হাউসের নিচের হাউসে ছিলাম আমি । আমাদের মসজিদটি ছিলো হাউসের সাথে । অন্য হাউসের ক্যডেটরা মসজিদে যাওয়ার জন্য হাউসের সামনের রাস্তা ব্যবহার করত ।
আমার ক্যাডেট লাইফ এবং প্রবাস লাইফ (২য় পর্ব)
কলেজে আমি ছাত্র হিসাবে ছিলাম মিডিয়াম ক্যাটাগরির আর ক্যাডেট হিসাবে ছিলাম টপ বদমাইশ। প্রথম টার্মে ছিলাম ১৮ দিন এবং এরমধ্যে ২/৩ টা ঘটনা ঘটালাম।আমার প্রথম ক্যাড্ট ক্রাইম হিসেবে সুরু হল , জুম্মার নামাজের সময় , আমার দুই ফ্রেণ্ডের পাঞ্জাবির কোনা গীড়া দিয়ে দেয়া।দুঃখজনকভাবে আমাদের শ্রদ্ধেয় স্যার পাঁঠা তা দেখে ফেলল এবং তাঁর আভ্যাসমত কান ধরে মলা এবং ৮২ শিক্কার একটা থাপ্পর ! ক্লাস সেভেনে এইরকম কাজ করার জন্য তিনি আতিশয় আশ্চয’
বিস্তারিত»সেই ঈদ শপিং
আমি বরাবরই জিনিসপত্র কেনার ক্ষেত্রে একটু choosy । এটার ভালো দিক হচ্ছে – সবাই পছন্দের দাম দেয়, আর অসুবিধার দিক হলো- যেকোন অনুষ্ঠানের আগে মার্কেটিং এর দায়িত্ব পড়ে আমার ঘাড়ে।
গত ঈদে আন্টি আর পিচ্চি কাজিনটাকে নিয়ে নিউ মার্কেট গিয়েছিলাম। সারাদিন কেনাকাটা করে বাসায় ফেরার পর বোন কান্নাকটি শুরু করল জুতা কিনে দেয়া হয়নি কেন – এই দাবিতে। ওর মত ভয়ংকর পিচ্চি আমাদের বংশে আর একটাও নেই।
তোদেরকে ভুলি কেমনে…
মোবাইল এ হঠাৎ SMS আসার শব্দ। SMS টা পরতে লাগলাম
” দোস্ত, কেমন আছিস ? অনেকদিন তোদেরকে দেখিনা। খুব দেখতে ইচ্ছা করে। আমার একটু খারাপ সময় যাচ্ছে, তাই তোদের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারিনা… ঠিক হয়ে গেলেই আমাকে পাবি… দোয়া করিস আর অনেক ভাল থাকিস…”
চোখে পানি এসে গেল। খারাপ লাগতে লাগল খুব। কেমনে ভুলি তোদের ?
বিমএ থেকে যখন ফোন দিস।
বিস্তারিত»আবার ফিরে যেতে ইচ্ছা করে
আজকে রওনা দিলাম মিরপুর । আশফাক আর রাসেল এর সাথে দেখা করতে । যাওয়ার পর গল্প জমে উঠল । প্রথমেই খোজ নিলাম পোলাপাইনের। হাসিব কোথাই রে এখন ? অনেকদিন ওর সাথে যোগাযোগ নাই। শুনলাম নুর নাকি আয়ুব এর সাথে দেখা করতে অর বাসাই গেছিল? শালার প্রেম এখনও কমে নাই । হেসে উঠলাম সবাই । অনেকদিন পর একসাথে বসা আমাদের। এ কথা সে কথার পর আসলো ক্যাডেট কলেজ এর কথা।
বিস্তারিত»ইফতার পার্টি
বরাবর
ব্লগ প্রিন্সিপাল
ক্যাডেট কলেজ ব্লগ
বিষয়: ইফতার পার্টি আয়োজনের প্রস্তাব
মহাত্মন,
বিনীত নিবেদন এই যে এই মাসের শেষের দিকে রোজা শুরু হইতে যাইতেছে। রোজা রাখিতে যাইয়া মাসরুফ সহ সিসিবির কিছু সদস্যের ওজন :just: বিশ তিরিশ কেজি করিয়া কমিয়া যাইতে পারে।
বিস্তারিত»সিসিবি’টা গল্প: টোকা।
(মজার জন্য লেখা। ফাজলামি করে লেখা। কেউ সিরিয়াসলি নিবেন না আশা করি।)
এক:
চিত্রনায়িকা কুয়েলিকা তার ছিপছিপে দেহে হাসির ঝলক তুলতে তুলতে বলে, “যাহ, কামরুল ভাই!”
পরিচালক কামরুল হাসান জর্দা দেয়া পান মুখে পুরে দিয়ে বিড়ি ধরান। আয়েশ করে একটা টান দিয়ে বলেন, “আরে চিন্তার কিছু নাই। ছেলে আমার ছোট ভাইয়ের মত। ভেরি গুড বয়। এইএইসসিতে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে।”
কুয়েলিকার মুখ লজ্জায় লাল হয়।
বিস্তারিত»ক্যাডেট কলেজসমূহের এইচ এস সি রেজাল্ট’০৯
ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ- ৪৫ জনের মাঝে ৩০ জন এ+
ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ- ৪৭ জনের মাঝে ৪৬ জন এ+
মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ- ৪৭ জনের মাঝে ৪৫ জন এ+
রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ- ৩৯ জনের মাঝে ৩৬ জন এ+
সিলেট ক্যাডেট কলেজ- ৪২ জনের মাঝে ৩৬ জন এ+
রংপুর ক্যাডেট কলেজ- ৪৮ জনের মাঝে ৪৫ জন এ+
বরিশাল ক্যাডেট কলেজ -৪৮ জনের মাঝে ৩৯ জন এ+
পাবনা ক্যাডেট কলেজ- ৪৮ জনের মাঝে ৪৫ জন এ+
ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজ- ৫১ জনের মাঝে ২৬ জন এ+
কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ –