অজানা

আমি ধরিনি তোমার হাত
কিংবা ছুয়ে দেখিনি তোমার চুল,
আমি বসিও নি তোমার পাশে
ও চোখে চোখ রাখার সাহস আমার নেই ।
কখোনো হবেও বলে মনে হয় না !

বিস্তারিত»

কাল(সময়)

আমাদের স্কুলে যখন ক্লাশ থ্রীতে পরতাম তখনকার কথা।আমাদের বাংলা ক্লাশ নিতেন মামুন স্যার।তিনি বাংলা ব্যকরণ পরানোর দিনে এই জোকস টা বলেছিলেন।আমরা বেশ মজা পেয়েছিলাম।দেখি আপনারা মজা পান কিনা??(না পাইলে আমার কিছু করার নাই)

এক স্যার তার ক্লাশের ছাত্রদেরকে ক্রিয়ার কাল পরাবেন।তার আগে তিনি দেখতে চাইলেন কেউ এ বিষয়ে কিছু জানে কিনা।তাই তিনি জিজ্ঞেস করলেন , “কেউ কি বলতে পারবে কাল কত প্রকার?”
১ম ছাত্রঃস্যার কাল তিন প্রকার।

বিস্তারিত»

অক্ষমতা

আমি পাঁপড়ি ছেড়া ফুলের মত
বসন্ত আসার আগেই ঝরে যাই।
আমি শীতের শুকনো পাতার মত
ঝড় আসার পূর্বেই উড়ে যাই।
আমি মেঘের গায়ে ধূলোর মত
বৃষ্টি নামার আগেই পড়ে যাই।

বিস্তারিত»

শিরোনামহীন

Alone

দুইটি যুগ পার করেও
আজ়ো আমি সাংগুর পাড় ধরে হাটছি
গন্তব্যহীন নিরলস পথচলা
আমি দুই যুগ ঘুমাই নি
আমি পৃথিবী দেখব
আমি পৃথিবীকে চিনব…

বিস্তারিত»

মন্দকাব্য (দুই বিঘা জমি)

উপেন কহিল, “বুঝেছেন রাজা , কিনে লও মোর জমি,
আমি একা একা, নাই কোনো দোকা
দুটো বিঘে জমি, প্রয়োজন নাই মানি।
ভাবি বসে বসে, ক্ষণে কেশে কেশে
যাব চলে কাশী, হব সন্যাসী।

বিস্তারিত»

প্রতিশোধ

আমি অতটা উদার নই ।
আমি বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে
শেষ করব তোমার ভালবাসা।
পা দিয়ে পিষে ফেলব
তোমার মনের প্রত্যেকটি স্বপ্ন
প্রতিটি আশা।

বিস্তারিত»

ঘৃণা

রাস্তার পাশের ডাস্টবিন দেখেছ কখনো?
খুব দুর্গন্ধ না?
কী বিশ্রি দেখতে,ঘৃণা চলে আসে।
কিন্তু এখন আর ঘৃণা লাগেনা তেমন ।
কারন-তোমাকে দেখলে আরো বেশি ঘৃণা চলে আসে।

বিস্তারিত»

দোষী

আমার কলম যদি ধারালো ছুরি হয়ে
তোমার বুকে বিধে রক্তাক্ত করে দেয়,
বল এ কি আমার দোষ?

আমার লেখা সবগুলো কবিতা যদি
ঝড় হয়ে এসে তোমায় লণ্ডভণ্ড করে দেয়
বল এ কি আমার দোষ?

বিস্তারিত»

তুমুল ভাব

……..গতকালই প্রথম ব্লগ লিখলাম। আজ দুপুরে অফিস থেকে এসে দেখি বেশ কিছু কমেন্ট,যার বেশিরভাগই হল আমার লেখার আকৃতি নিয়ে। ব্যপক আহ্বান পাইলাম বড় লেখার জন্য। এতে করে লাভ যা হল, সেটা হচ্ছে নিজেকে একদিনেই তুমুল হিট ভেবে :-B এবং হঠাৎ আমার ভিতরে উদিত সামাজিক দায়বদ্ধতা হতে নিজেরেই নিজে বাঁশ :bash: দিতে আরামের ঘুমটারে ছাইড়া এই ভরদুপুরবেলাতেই বইসা গেলাম লিখতে। যা হোক আসল ঘটনায় আসি। এইরকম আমজনতার আহ্বানে সাড়া দিতে গিয়া কলেজেও আমি ব্যপক বাম্বু লাভ করিয়াছি।

বিস্তারিত»

প্রথম হাবিজাবি

ব্লগে আমার প্রোফাইল খোলার পর আজই প্রথম লিখতে বসেছি। লেখক হিসাবে আমি বরাবরই দুর্বল প্রকৃতির। মনের ভাব সঠিক ভাবে ব্যক্ত করার ক্ষমতার দুর্বলতার দরুন আমাকে বাংলার এক প্রবাদপুরুষ ছিনাই (রাজশাহী ক্যডেট কলেজে তিনি সাঁনাই হিসাবে ব্যপক পরিচিত) তার ক্লাসে প্রায়শঃই নীল ডাউন করে রাখতেন। এতে লাভ কিছুমাত্র তো হয়ই নাই বরং অন্যরা বসে থাকার দরুন এবং আমি নীচে নীল ডাউন হয়ে থাকাতে বরাবরই আমার এন্টিনাও নীচে থাকত।

বিস্তারিত»

অভিশাপ

আমি তোমাকে অভিশাপ দিচ্ছি
তুমি আর কথা বলতে পারবে না।
কথা বলতে গেলেই কুকুরের মত ঘেউ ঘেউ
শব্দ বের হবে তোমার মুখ থেকে।

আমি তোমাকে অভিশাপ দিচ্ছি
তুমি আর কাঁদতে পারবে না।

বিস্তারিত»

ডায়ালগ অব পিসিসি

সিসিবিতে এসে প্রথমেই খুব লজ্জায় পড়ি। প্রত্যেক কলেজের এত এত সদস্য-সদস্যা আর পিসিসির মাত্র কয়েকজন।তাও যারা আছে তাদের বেশির ভাগই মনে হয় কমেন্ট করতেই বেশি পছন্দ করে আমি যতদূর দেখলাম।পাবনা বিভাগে গিয়ে দেখি মাত্র অর্ধশত সংগ্রহ। খুবই হতাশ হতে হল আমাকে।

অন্যান্য কলেজের কাছে পিসিসি দেখলাম পাত্তাই পাচ্ছে না এ ক্ষেত্রে।আরে আমরা পিসিসি-কে বলছে আমরা পারিনা (আমরা পারিনা এমন কোন কাজ কি আছে নাকি!!)
অনেকগুলো ব্লগ পড়লাম কয়েকদিন ধরে।সবার স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহন,মতামত ভালই লাগে পড়তে।

বিস্তারিত»

আমরা তিনজন এবং একটি রাত

মাস দেড়েক আগের কথা।

রাতে খেয়ে আমি সুমন আর মিলু যে যার মত পড়ছিলাম।সারাদিন প্রচুর খাটুনি ছিলো।ল্যাব আর ক্লাস।ঘুম ঘুম ভাব সবারই চোখে।তারপরেও কেন যেন ঘুম আসছিল না।তিন জন গল্প শুরু করলাম।যদি ঘুম আসে এই ইচ্ছায়।মিলু বোতল নিয়ে পানি আনতে গেল।আমি আর সুমন প্লান করলাম মিলু ফিরে আসার সময় ওকে দরজার পাশ থেকে ভয় দেখাব।তাড়াতাড়ি লুকিয়ে পড়লাম আমরা ।মিলূ দরজা খুলতেই আমরা হো হো করে হেসে উঠি।কিন্তু মিলুর কোন ভাবান্তর হল না।

বিস্তারিত»

গুরুরঙ্গ ০১

আমরা ক্লাস সেভেনে যখন আসলাম তখন একজন স্যারকে দেখতাম ডাইনিং এর মাঝে দাঁড়িয়ে থাকতে। পরে জানলাম উনি মেস ওআইসি। আরও জানলাম আমাদের ভাসানী হাউসেরই এক ব্যাচমেটের দূরসম্পর্কের নানা। ছোটখাট একজন লোক। খুব আন্তরিকতার সাথে বায়োলজী পড়াতেন। শান্তশিষ্ট ভদ্রলোক হঠাত্‍ একদিন ক্ষেপে উঠলেন যখন ডাইনিং এর এককোনা থেকে কেউ পোকা বলে চেচিয়ে উঠল। একটু পর পর একেক জায়গা থেকে পোকা শব্দটি ভেসে আসছে আর স্যার ক্রমাগত ক্ষেপে যাচ্ছেন।

বিস্তারিত»

নামটা খুঁজে পাচ্ছি না

আমার ঠিক জানা নাই ভালো লেখকরা কোন কিছু লিখার আগেই নামটা দিয়ে দেন কিনা।আমি শুধু এটাই জানি যে আমি দেই।কিন্তু এইটার যে কি নাম দিব খুঁজে পাচ্ছি না।

ছোটবেলায় প্রথমে হতে চেয়েছিলাম কনফেকশনারীর দোকানদার।বিনা পয়সায় পেষ্ট্রী খাওয়াটাই যখন আমার কাছে সবচাইতে আকর্ষনীয়।তারপর কখন ও ক্রিকেটার,কখন ও জার্নালিষ্ট (স্পোর্টস),কখন ও ফ্যাশন ডিজাইনার আবার কখন ও স্বপ্ন দেখেছি আমি বিরাট এক্সিবিশন করছি বেংগল গ্যালারীতে।কখনোই যেটা চাইনি সেটা হল আর্মি অফিসার হতে।শেষ পর্জ়ন্ত ওটাই হতে হল।তাই স্পোর্টস রিপোর্টার হওয়ার সুপ্ত ইচ্ছেটা এই ব্লগেই পুরন করি।

বিস্তারিত»