সেদিন কি যেন একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছিল, ক্লাসের সব মেয়েদের সাথে স্বাতীও দেখি শাড়ি পড়ে এসেছে। শাড়ি পড়ার সাথে সাথে মেয়েদের মধ্যে একটা অন্যরকম পরিবর্তন আসে, আমি আগে কখনও খেয়াল করিনি। ওকে দেখার পর আমার মধ্যে তৈরী হওয়া বিষ্ময়-ভালোলাগা মিশ্রিত এই অনুভুতিটাকে কেন জানি একান্তই নিজের মনে হল! সেসময় হ্যাবলার মত তাকিয়ে থাকা ছাড়া আর কিছু করছিলাম বলে মনে পড়ছেনা। আমি সাধারণত এই ধরনের অনুষ্ঠান এড়িয়ে যাই। কিন্তু, সেদিন যে কি হল, চলে গেলাম অনুষ্ঠান দেখতে। অনুষ্ঠান তো আমার আর দেখা হলো না, দেখে গেলাম শুধু ওকেই। কিন্তু নীল শাড়ি পড়া মেয়েটা বুঝলই না!
বিকেলে অনুষ্ঠান শেষে রাস্তায় বের হয়েই দেখলাম চারপাশটা লোকজনের উপস্থিতি একটু কম। বুঝলাম, কিছুক্ষন আগে হয়ে যাওয়া কোন রাজনৈতিক গোলযোগ এর পিছনে দায়ী। আমি ভাই খুব ভীতু মানুষ, তাই কাপুরুষের মত ডানে-বামে না তাকিয়ে ভালো মানুষের মত হলের ছেলে হলে ফিরে গেলাম। ভুলেই গেলাম একটু আগে নীল শাড়ি পড়া একটা মেয়ের জন্য আমার অনুভূতির কথা! হলে গিয়েও ঠিক স্বস্তি পাচ্ছিলাম না। আপন কাউকে বিপদের মধ্যে ফেলে আসার অস্বস্তি মনে হয়! কি মনে করে রুমের পিছনের বারান্দায় এসে দাঁড়ালাম। এই বারান্দাটা থেকে আবার রাস্তা দেখা যায় ভালোভাবেই। হঠাৎ চোখ পড়ল একটা নীল শাড়ি পড়া মেয়ের দিকে। কেমন যেন অসহায়ের মত এইদিক ঐদিক তাকাচ্ছে। এইটা স্বাতী না? ভালোভাবে তাকিয়ে দেখলাম। আরে, তাই তো! কিন্তু একা রাস্তায় দাঁড়িয়ে কি করছে? ঠিক কি করব বুঝে উঠতে পারছিলাম না! আমার কি এখন ওর কাছে যাওয়া উচিৎ, ও কি কারো সাহায্য খুঁজছে? যাব কি যাব না- এই ভাবতে ভাবতে কি মনে করে চলে গেলাম
ওর কাছে। পিছন থেকে গিয়ে আস্তে করে পাশে দাঁড়ালাম। আমাকে দেখে রীতিমত ভয় পেয়ে গেল স্বাতী। আমি মিনমিন করে বললাম, আমি তোমার ক্লাসের, আমাকে মনে হয় আগে কখনও দেখনি। ওর ঢোক গেলাটা আমি স্পষ্ট অনুভব করতে পারলাম। তারপর একে একে ওর রোল নাম্বার, নাম ইত্যাদি আরও অনেক কিছু বলার পর মনে হয় বিশ্বাস করল। কিন্তু কিছুই বলছে না! আমি জিজ্ঞেস করলাম, কিছু খুঁজছ? মাথা নাড়ল উপর-নিচ। বললাম, কি খুঁজছ? আমার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকল, তারপর কি মনে করে মন খারাপ করে বলল, রিক্সা পাচ্ছিনা! আমি খুব চিন্তিত মুখে বললাম, এখানে তো এখন রিক্সা পাবেনা,মাত্রই একটা গন্ডগোল হল। বেশ কিছুটা পথ হেঁটে গেলে হয়ত পাওয়া যেতে পারে। তারপরও দেখলাম দ্বিধান্বিত মুখে দাঁড়িয়ে আছে। বললাম, এগিয়ে দেব? আলতো করে মাথা নাড়ল। মিষ্টি রোদের সাথে বসন্তের আগমনী বার্তা জানিয়ে দেয়া বাতাসটাকে ঐদিনের চেয়ে বেশী আগে কখনও ভালো লেগেছে কিনা মনে করতে পারলাম না!
বেশীক্ষণ কি পাশাপাশি হেঁটেছিলাম ঐদিন? অনেক কথা কি হয়েছিল আমাদের? বড়জোর ১০-১৫ মিনিট হেঁটেছি, কথা হয়নি কিছুই, শুধুই পাশাপাশি হাঁটা। আমার মত কল্পনাবিলাসী মানুষের জন্য তো ঐ সময়টুকুই যথেষ্ট। হলে নিজের রুমের ছোট্ট বিছানায় শুয়ে কত কি ভেবেছি সেই রাতে, এটা বলা উচিৎ ছিল, ওটাও তো বলতে পারতাম। পরদিন হয়ত ক্লাসে আমরা অনেক কথা বলব, আমার কোন কথায় মিষ্টি করে হেসে দিবে, আরো কত কি! সব বোকারাই মনে হয় এরকম করে! পরদিন এল, ক্লাসও হল- কিন্তু একবারও আমাদের চোখাচোখি হলনা, কথা বলা তো অনেক দূরের ব্যাপার। ক্লাস চলতে থাকল তার নিজস্ব গতিতে, পরীক্ষাগুলোও মাঝে মাঝে এসে মনে করিয়ে দেয় পড়তে হবে। আমার স্বপ্নগুলোও আস্তে আস্তে করে বিলীন হওয়া শুরু করল। স্বপ্নটা হয়তো পুরোপুরি বিলীনই হয়ে যেত যদি কেমিস্ট্রি ল্যাবে আমরা দুইজন এক গ্রুপে না পড়তাম! ল্যাব পার্টনার নিয়ে ঝামেলা হওয়ায় স্যার লটারীর মত একটা অদ্ভুত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন। সারাজীবন কোন লটারীতে না জেতা এই বোকাসোকা আমিই সেদিন মনে হয় সবচেয়ে বড় লটারীটা জিতে গেলাম!
[প্রথমে ভেবেছিলাম এক পর্বে শেষ করব। প্রথম পর্ব লেখার পর ভাবলাম ২ পর্বে অবশ্যই শেষ করব। এখন দেখি ২ পর্বেও শেষ হয়না। ~x( কাহিনী দেখি হিন্দি সিরিয়ালের মত এগুচ্ছে! ধুর! নিজেই নিজের ব্যাঞ্চাই :bash: ]
এখনো কমেন্ট নাই, ক্যাম্নে?
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
প্রথম হওয়ার জন্য অভিনন্দন ভাইয়া। 😀
বেশ সুন্দর ভাবে এগুচ্ছে এইরকম মিষ্টি একটা কাহিনী আহারে (আফসোস)... একটা মিষ্টি মিল দিয়েন ভাইয়া শেষে পিলিজ লাগে আপনার।
অফটপিকঃ চৈত্র মাসে বিকেলে কারো চোখের দিকে তাকাতে নাই। সর্বনাশ হবেই হবে। (কপিরাইটঃ কে জানি কইছিল ভুইলা গেছি , আমিই মনে হয়)
তপু, মিষ্টি মিলের গ্যারান্টি তো দিতে পারছিনা! দেখি কি হয়! 😛
প্রহর শেষের আলোয় রাঙ্গা সেদিন চৈত্র মাস,
তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ। (কপিরাইটঃ কবিগুরু) 😀
ঐ তুমি নীল শাড়ি পড়াইছো ক্যান? সবুজ চোখে দেখ না তুমি? হাল্কা টিয়া সবুজ?
যাউজ্ঞা, প্রেম জমতেছে মনে হয়। থ্যাংক্স টু রাজনৈতিক গন্ডগোল, যেটা কিনা প্র্যাক্টিক্যালিও অনেক ভালেন্টাইনের জন্ম দিয়েছে।
এইবার ল্যাবে এক্স-পেরিমেন্ট, রিপোর্ট, আর যদি টেষ্টের সময় হাতে ঘন সালফিউরিক এসিড পরে তাইলে তো মারদাংগা।
চালিয়ে যাও বাচ্চু।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ভাইয়া, এরপর যদি কখনও প্রেমের গল্প লিখি (সম্ভাবনা খুবই কম) এবং যদি ঐটাতে নায়িকা শাড়ী পড়ে- তাহলে হাল্কা টিয়া সবুজ শাড়ীই পড়বে। 😀
ল্যাবে কি হবে ঐটা নিয়ে ঝামেলায় আছি। দেখি কি করা যায়! আর বেশী বড় করতে ইচ্ছা করছে না! 😕
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনাদের ফিডব্যাক পেলে নিজের লেখালেখিটা একটু শুধরে নেয়া যায়! 🙂
গ্রিন গ্রিন আপ আপ!! :thumbup: :thumbup:
না পড়াইলেও হবে। আমরা আমরাইতো। 😉
ভালো লাগল। আমি কখনোই জিততে পারিনি।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
আমিও কখনই জিততে পারিনি। 🙁 🙁
অই মিয়া,
লটারির কথা কইছি, বুঝো নাই ক্যান :chup:
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
ভাইয়া, আমিও কিন্তু লটারীর কথাই বলছি। আমি লাইফে কখনও লটারী জিতি নাই। 🙁
তোমরা কি নিয়া কথা বল, লটারী? 🙂
আমি তো লটারীর টিকিট কিনিই না......... হুদা হুদাই 😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বস,
এটা সাধারণ লটারি না, জীবনের লটারি 😀 😀 😀
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
পথে দুই বধিরের দেখা।
বধির১: ভাই, কোথায় যান?
বধির২: ভাই, বাজারে যাই।
বধির১: ওহ! তাই বলেন, আমি ভাবলাম আপনি বাজারে যান।
বধির২: না রে ভাই, সেদিন কি আর আছে, আমি এখন বাজারেই যাই।
বধির১: ঠিক আছে যান তাহলে। আমি বাজারের দিকে যাচ্ছি, আপনি ওদিকটা ঘুরে আসেন...
মাহমুদ ভাই, তানভীর ভাই, এখানে তো লটারি নিয়েই কথা হইতেছে। নাকি?? ;;; ;;; :khekz:
ধইরা ফালাইছো ছুডো ভাই। :(( :((
কি আর করা
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
=)) =))
:goragori: :goragori: :pira:
😀
কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ 😀 😀
মিষ্টি গল্প 🙂 , সুন্দর করে আগাচ্ছে।
বাস্তব জীবনেও যদি গল্পের মতই লটারী জেতা যেত :dreamy: ।
শুধু গল্পই মিষ্টি হয়, বাস্তব জীবন না! :dreamy: :dreamy:
আমার সর্বনাশে তোমার পৌষ মাস হওয়ায় তোমার ভ্যাঞ্চাই। 😀 😀
আবারো ঝগড়া করেন... মানে, আবারো লেখা দেন। 😉
নেক্সট পর্বে শেষ কেমনে কি ? না মানিনা । দোস্ত এইটা হিন্দী সিরিয়াল না হোক বাংলা ধারাবাহিক স্টাইলে বাড়ায় যাও । ভাল লাগসে লেখা :clap:
দোস্ত, আমার মত অলস যে এই কয়টা পর্ব লিখছে এই তো বেশি! তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে মনে হয়। 😕
ভালো লাগছে ভাইয়া, পরের পর্ব কবে পাবো????
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
আগে ভালো কইরা চা-টা খাওয়ায়, তাইলে দেখি কাল পরের পর্ব দিতে পারি নাকি! 😀
অনেক ধন্যবাদ রকিব। 🙂
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
কী সুন্দর ফুলওয়ালা কাপে চা দিলাম 😀 😀
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
মাশাল্লাহ!
থ্যাঙ্কু রকিব। পরের পর্ব তো তাহলে কালই দিতে হয়। 🙂
লটারী জেতার অভিনন্দন ভাইডি ...
ল্যাবের ভিতর আর বাহিরের সিকোয়েন্স তাড়তাড়ি নামা ...
সত্য কথন সিরিয়াল ভাল জমছে ...
সাবাস
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
অনেক ধন্যবাদ বস্! 🙂
ভিতর আর বাহিরের সিকোয়েন্স কি এত তাড়াতাড়ি নামে বলেন? 😛
সত্য কথন সিরিয়াল বলতে কি বুঝাইতে চাইলেন? 😕
যার জীবন যত রঙ্গিন, তার লেখা'র রূপ তত বর্ণিল ... অন্যের জীবন থেকে কিংবা শুধুই কল্পনা শক্তি দিয়ে খুব বেশি লেখা যায় না।
আমি কি বুঝাইতে পারলাম?? নাকি আরও প্যাচায়া গ্যালো ?
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
প্যাচায়া যায়নাই বস্। তয়, আমার জীবন কিন্তু রঙ্গীন না! আশেপাশের মানুষের রঙ্গীন জীবন দেইখাই লেখার চেষ্টা করি আর কি! 🙁
ভাই পড়ে মজা লাগতেছে। তাড়াতাড়ি শেষ কইরেন না, আপনার পিলিজ লাগে।
থ্যাঙ্কু শার্লী। 🙂
তাড়াতাড়ি শেষ না কইরা উপায় নাই। আর কিছুদিন গেলে আমি নিজেই কাহিনী ভুলে যাব। 😛 😛
=)) =)) ভাই আপনি দেখি আমার মত ফাঁকিবাজ।
ওহ! দারুণ! আমি আগেরটা এখনও পড়ি নাই। তবে স্বাতীর চরিত্রটা ভালো লাগছে! 🙂
নেক্সট এপিসোড, থুড়ি, পর্ব কবে আসবে?
যাক, তোমার বুঝার মত করে লিখতে পারছি ওতেই আমি খুশি। 😀
দেখি, কাল শেষ করে দেয়া যায় কিনা! 😕
'ক্যায়সা ইয়ে পেয়ার হ্যায়'... জমজমাট কাহিনী এগুচ্ছে। মারহাবা। নিচে 'সমাপ্ত' লেখা দেখলে সিওর আপনার ব্যাঞ্চাইতাম। কেরি অন ব্রো।
ধন্যবাদ আলম। 🙂
সমাপ্ত করতেই তো চাচ্ছি রে ভাই! খুব আলসেমী লাগে। 🙁
স্বাতী চিনেও না চেনার ভান করল কেন??? 😡
ওর ব্যান চাই... :thumbdown:
ফয়েজ ভাই, দেইখ্যা যান- স্বাতী আপুও নীল শাড়ি পড়ছে...সবুজ শাড়ি পড়ে নাই... 😛
বুলু বুলু আপ আপ... 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
জুনা, ঠিকই বলছিস! মেয়েরা চিনেও চিনে না, বুঝেও বুঝে না! :no: :no:
ভুল, সবই ভুল! 😛 😛
খুউব সুন্দর!
এরকম মিস্টি গল্প পড়তে পড়তে মনটা মাঝে মাঝে তেতো হয়ে যায়। কো এড এ না পড়ার দু:খ 🙁
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
জিহাদ, ব্যাপার না! এই দিন দিন না, আরও দিন আছে। 😀 😀
হ! কইসে আপ্নারে। জীবনটাতো আর বাংলালিংক না!
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
হ জীবন কুদ্দুস বয়াতী 😛 সো জিহাদ, কুনু ব্যাপার্স্না 😉
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এই রকম মিষ্টি গল্প পড়ে কো এড এ পড়ছে, এমন অনেকেরও মন তেতো হয়ে যাবে...পড়েও লাভ না হবার দুঃখে... :(( :(( :((
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
এরকম হলে বুঝতে হবে আপনি যথেষ্ট মোটিভেটেড ছিলেন না :-B
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
সম্মান করে 'মোটিভেটেড' শব্দটা বলার জন্য তোমারে ধন্যবাদ... :thumbup: 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
তানভীর্ভাই,ফাটানি হইতেসে...তার্তারি শেষ কর্লে আপ্নার খবরাছে... x-( x-( x-(
ফুয়াদ, অনেক ধন্যবাদ। 🙂
যাক, আমার খবর হইলনা। পরের পর্বে শেষ হয়নাই। 😀
ও তাইলে যে মেয়েটার কথা বলছিলি ওর নাম স্বাতী?
দারুন। তোদের দুজনকে খুব মানাবে। 😀
কামরুল ভাই, আপনার ফ্রেন্ডরা কত লাকি... 😛
আপনার মতন বন্ধু থাকার কারনে ওনাদের আর শত্রুর কুন দরকারই নাই... :thumbup:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
স্বাতীপ্পুকে আমাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবেন কবে?? ;;) ;;)
ভাইয়া খুব্বি সুন্দর হচ্ছে......
এখন পর্যন্ত কোন মেয়ে ল্যাব পার্টনার পাইলাম না... :(( :(( আর চান্সও নাই .।।
কি ভাই আপনি ছিলেন কই এতদিন x-(
ভাইয়া এতদিন বাসায় নেট ছিলো না।আর পরীক্ষা চলছিলো...
কনক, থ্যাঙ্কু। 🙂
আমিও কখনই মেয়ে ল্যাব পার্টনার পাইনাই। না পেয়ে অবশ্য ভালোই হয়েছে। 😛
লেখা চলতে থাকুক তবে মিলনাত্মক কিছু দেখলে সত্যিই অবাক হবো।
আমিন, এইটা তো গল্প। অনেক কিছুই হতে পারে। 🙂
কি সুন্দর মিষ্টি প্রেম, আহা 😡 😡
তানভীর তোরে মিষ্টি খাওয়ামুনে ;;; :thumbup: :thumbup:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কাইয়ূম ভাই, তাইলে আমার মিষ্টি আর আপনার মিষ্টি কাটাকাটি। ;;; ;;;
সাবাশ তানভীর :clap: , এইতো লেখা বের হচ্ছে এতদিনে। লিখতে তোমাকে হবেই। আর কত লুকিয়ে থাকবা? পরের পর্বে শেষ করলে তোমার খবর আছে কইলাম 😡
ভাইয়া, লেখার কোয়ালিটি বজায় রাখতে পারছিনা। পরের পর্বটা একদমই ভালো হয়নি। তাড়াতাড়ি শেষ করে দেয়াটাই মনে হয় ভালো হবে।
আপনাদের উৎসাহেই তো এতদূর লিখতে পেরেছি। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
কঠিন!
যাই পরের পর্বে যাই। 🙂
www.tareqnurulhasan.com
নীল শাড়ি :thumbup: :thumbup:
কিরে কাহিনি তো মনে হয় জমতেছে। ইস, তোর কাহিনি পড়তে পড়তে তো আমার মাথায় একটা প্লট চইলা আসলো। দেখি লিখতে হইবো।
তাড়াতাড়ি লিখা ফেল বেটা। নাইলে পরে আমার মত প্লট ভুইল্যা যাবি। 😛 😛
বেশ বেশ!! আহ!!
এক গ্রুপে না পড়লে আমাদেরও হয়তো পরের পার্টটা আর পড়া হতো না... :-B
তাইলে আমার গল্পটারে আর রাবারের মত টাইনা বড়ও করা লাগত না! 😛 😛
x-( x-(
সাথে তো আরো কিছু লিখছিলাম তা গেল কই?? x-( x-(
যাই হোক
একটা দারুণ লেখার জন্য এরকম কিছু লাইনই যথেষ্ট :boss: :boss: :boss:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
থ্যাঙ্কস দোস্ত 😀
ইদানিং খুব ব্যস্ত নাকি? তোর লেখা পাওয়া যাচ্ছে না! 🙁
:bash: হুম ~x(
লগইন থাকি ঠিকই কিন্তু কমেন্টানের ধারাবাহিকতাও রক্ষা করতে পারি না 😡
আর রাতে লিখমু তা মনিটর নষ্ট =((
আশা করি :just: আগামি মার্চ থেকে সব ঠিক ঠাক হয়ে যাবে
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
বললাম, এগিয়ে দেব? আলতো করে মাথা নাড়ল। মিষ্টি রোদের সাথে বসন্তের আগমনী বার্তা জানিয়ে দেয়া বাতাসটাকে ঐদিনের চেয়ে বেশী আগে কখনও ভালো লেগেছে কিনা মনে করতে পারলাম না!
মুগ্ধ আমি!!! ফিলিংস আইসা পরসে 🙂
ভাগ্য ভালো, কয়েকদিন সিসিবিতে আসি নাই...
পুরা সিরিজ একটানে পড়তে পারবো...
আমি যে কি বুদ্ধিমান! B-)
পাংখা...পাংখা :boss:
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"