ভালোবাসার বন্ধুত্ব- [১] [২] [৩] [৪] [৫] [৬] [৭] [৮] [৯] [১০] [১১] [১২] [১৩] [১৪] [১৫]
জানি পোষ্টের শিরোনাম দেখেই যারা আগের তারা ভাবছেন কি ব্যাপার এতোদিনে এই সিরিজ কোথা থেকে আসলো, আর যারা নতুন তারা ভাবছেন, এতোদিন হয়ে গেলো সিসিবি তে। এই সিরিজ তো দেখি নাই।হঠাত করে এইটা কোথা থেকে আসলো? জানি অনেক আগেই সিরিজ টা শেষ করে দেয়া উচিত ছিলো বা করার ইচ্ছা ছিলো। কিন্তু অনেক কারন এবং নানান ব্যস্ততায় করা হয়ে উঠে নাই। যারা পুরোটা পড়তে পারেন নাই তাদের জন্য শেষে পিডিএফ করে দেয়া হলো। আর কাইয়ূম ভাই, মইনূল ভাই আর তানভীর কে বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ আমার এই সিরিজ টাকে মনে রাখার জন্য। আজকে হঠাত মনে হলো এইটা শেষ করার জন্য আজকের দিনটাই যথার্থ।
৬৫।
সেদিন রাতে সেই ফোনটা পাবার পর থেকে নীলিমা অনেক চিন্তা করলো। ঘটনা গুলা কি আসলেই ঠিক নাকি অতিরঞ্জিত করে তাকে বলা হয়েছে? সে তখনি ফোন দিলো নীলের এক কাছের বন্ধুকে। এবং অনেকখন কথা বললো।
……
পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই অয়ন দেখতে পেলো নীল রেডি হয়ে কোথায় যেনো বের হয়ে যাচ্ছে।
-কিরে কই যাস?
-অনীতার সাথে দেখা করতে।
-নীল, তুই কি যা করছিস , ভেবে করছিস?
-কি করছি?
-হয় তুই খুব ভালো করে জানিস কি করছিস, অথবা জেনেও না জানার ভান করছিস।
-অর্থ তো একি হলো। মানে তুই বলতে চাচ্ছিস আমি নীলিমাকে ধোকা দিয়ে অনীতার সাথে ডেটিং করে বেড়াচ্ছিস?
-তাই কি করছিস না?
-শোন, আমি তো অনীতা কে বলি নাই যে ওকে আমি ভালোবাসি। আর নীলিমাকেও বলি নাই যে আমি আর কাউকে ভালোবাসি। আমি একজনকেই ভালোবাসি। নীলিমা।
-তাহলে অনীতা?
-আরে গার্ল ফ্রেন্ড ছাড়া কি আর কোনো মেয়ে ফ্রেন্ড থাকতে পারে না?
-পারবে না কেনো? কিন্তু যখন সেটা ফ্রেন্ডের চেয়ে বেশি হয়ে যায় তখনি চিন্তার কারন হয়।
– দেখ আমার টা আমাকেই বুঝতে দে। জানি আমাদের সম্পর্কের ব্যাপারে তোদের অবদান অনেক, কিন্তু তাই বলে সব চিন্তা কিন্তু তোর না।
-সরি, আমার বলা ভুল হয়েছে। তোর টা তুই বুঝবি , আমি কে?
– সরি দোস্ত, আমি এভাবে বলতে চাই নাই। বাদ দে। দুই এক দিনেই সব ঠিক হয়ে যাবে। দেখিস।
-তাই যেনো হয়।
৬৬।
অনীতার সাথে অনেক্ষন হলো নীল বসে আছে। কিন্তু কোনো কথা বলছে না। আসলে অয়নের কথা গুলো মাথায় ঘুরছে।
হঠাত অনীতার ডাকে ধ্যান ভাংলো।
-কি ব্যাপার, আজকে এতো চুপ?
-নাহ, তেমন কিছু না। এমনি।
-আচ্ছা, কালকে তো ভ্যালেন্টাইন ডে। প্ল্যান কি?
-নাহ, তেমন কিছু নাই। কিছু কাজ আছে। ব্যস্ত থাকতে হবে।
–যদি কেউ স্পেশালি আপনার কিছু সময় চায়?
-মানে?
-মানে কি আপনি আসলেই বুঝেন নাই নাকি বুঝতে চান না?
-কি বলতে চাও? ক্লিয়ার করে বলো।
– আপনি কি কখনোই কিছু বুঝেন নাই?
-কি?
-ওকে, ক্লিয়ার করেই বলি। আমি আপনাকে ভালোবাসি। সেই ছোটবেলা থেকেই। আমি মনে করতাম আপনি জানেন বা বুজতে পেরেছিলেন। কিন্তু হঠাত করেই সরে গেলেন বা আমাকে এড়িয়ে কেনো গেলেন এটা আজ পর্যন্ত বুঝতে পারি নাই।
-দেখো অনীতা, তাহলে বলি কেনো আমি সরে গেলাম। এই বলে নীল নীলিমা আর ওর সব কথা ওকে খুলে বল্লো। তারপর বল্লো আমি একমাত্র নীলিমাকেই ভালোবাসি। ওকে ছাড়া মনে হয় না আর কাউকে কখোনো চিন্তা করতে পারবো। সরি।
-সরি বলার কিছু নাই। আপনার নীলিমার ভাগ্যকে আমার ঈর্ষা হচ্ছে। কিন্তু কিছু করার নাই। আপনারা ভালো থাকবেন। তবে মনে রাখবেন একজন আছে যে সব সময় আপনাকে মনে করবে।
এই বলে অনীতা চলে গেলো। নীল কিছুই বলতে পারলো না চেয়ে থাকা ছাড়া।
৬৭।
পরদিন ভ্যালেন্টাইন ডে। অনীতার কাছে ব্যাপারটা ক্লিয়ার করতে পেরে নীলের মনটাও খুব হাল্কা। সে মনে আনন্দ নিয়ে নীলিমাকে ফোন দিলো কালকে কি করবে এটা নিয়ে।
নীলিমা খুব স্বাভাবিকভাবে বললো কালকে সকালে দেখা করতে। সাথে ওদের তোলা সব ছবি নিয়ে আসতে। ওর নাকি কি স্পেশাল প্ল্যান আছে।
নীল প্ল্যান করলো, সকাল বেলা ১৪টা স্পেশাল গোলাপ নিয়ে নীলিমার বাসার সামনে হাজির হবে। সাথে থাকবে নীলিমার কথা মতো সব ছবি ওদের।
পরদিন সকালে নীল তার প্ল্যান মত নীলিমার বাসার সামনে হাজির হলো। ওরা গিয়ে বসলো তারপর ওদের সেই বিশেষ ফাস্ট ফুডের দোকানে যেখানে ওদের অনেক সময় এক সাথে কাটে।
ফুল দেয়ার পর নীলিমা ছবি গুলো চাইলো। নীল পকেট থেকে বের করে দেয়ার পর অবাক হয়ে দেখলো নীলিমা একটি একটি করে ছবি ছিড়তে লাগলো। কারন জানতে চাইতেই নীলিমা বললো-
-প্লিজ আজকের দিনে আমি তোমার কাছে থেকে কোনো ব্যাখ্যা শুনতে চাই না। তোমার সুখেই আমার সুখ। তুমি অনীতাকে নিয়ে সুখে আছো আমি জানি। তাই এর মাঝে আমি আর থাকতে চাই না।
-নীলিমা তুমি মনে হয় ভুল করছো। আমাকে বলতে দাও।
-থাক, আমি কিছু শুনতে চাই না। আজকে আর কিছু বলো না। অন্তত তুমি যদি আমাকে আগে ভালোবেসে থাকো তাহলে কিছু বলো না।
এই বলে নীলিমা বের হয়ে চলে গেলো আর নীল হাতে ছেড়া ছবি গুলো নিয়ে বসে রইলো।
৬৮।
এর পর কেটে গেছে পাচটি বছর। তিন বছর পর নীলিমা তার ভুল বুঝতে পেরেছিলো। ফিরেও আসতে চেয়েছিলো। কিন্তু নীল শুধু বলেছে সে আর কোনো সম্পর্কে জড়াতে চায় না। কখনই না।
আজকে আবার সেই ভ্যালেন্টাইন ডে।
রাত ১২টায় নীলের মোবাইলে এস এম এস এসেছে নীলিমার নাম্বার থেকে।
“কালো গোলাপ শত্রুতার জন্য, গোলাপী গোলাপ বিশেষ বন্ধুর জন্য আর লাল গোলাপ ভালোবাসার জন্য। তুমি আমার জন্য কোনটা রেখেছো?”
নীলের উত্তর “গোলাপী। কারন আমার লাল গোলাপ গুলো আনেক আগেই একজনকে দিয়ে দিয়েছি। এখন আর দেয়ার মতো একটিও নেই। আর ভালোবাসা হলো কাচের মতো, যা একবার ভাংলে সুপার গ্লু দিয়ে হয়তো জোড়া দেয়া যায় কিন্তু দাগ থেকে যায়। আর দাগওলা কাচ না থাকাই ভালো।”
শুভ ভালোবাসা দিবস সবাইকে।
পুরো সিরিজ পিডিএফ
😮 রিবিন ভাই লিখা দিসে? :no:
আমি ভুল দেখতেছি না তো? 😮 😮 😮
চশমাটা পড়ে দেখি :-B
না ঠিকই তো। রিবিন ভিই লিখা দিছিন!!!!!!!!!!!!! তাও আবার এই সিরিজ!!!!!!!!!!!!!!
সুন্দর সমাপ্তি আমার বেশ প্রিয় একটা সিরিজের। সেই অনেক আগে যখন আমি সিসিবিতে নিয়মিত ছিলাম তখন এই সিরিজের জন্ম। আজ তার শেষ দেখে ভালোই লাগছে।
আমিও একটা সিরিজ শুরু করেছিলাম। এত গ্যাপের পর আর লজ্জায় লিখতে পারি নাই। এমন না যে আবার শুরু করলে নিয়মিত লিখতে পারব তাই শুরুও করছি না। আমার সাথে সেই ডজার গ্রুপে রিবিন ভিই, আদনান ভাই(৯৭-০৩) আর রকিব ছিল। আদনান ভাই আর রিবিন ভিই তো আমাকে একা ফেলে চলে গেলেন। এখন আমি কি করি? সিনিয়র দেখিয়ে ডাউট দেয়ারও উপায় নাই আর লেখারও উপায় নাই। যাই হোক, গুটিকয়েক সিসিবিয়ান, যাদের ওই সিরিজের কথা মনে আছে তারা আমাকে ক্ষমা করে দিবেন সিরিজটা অকাল মৃত্যুর জন্য। 🙁
তোর আবার লজ্জা আছে?
:)) শার্লী ভাই নামের সুমর্যাদা বজায় রেখে বলছি............লজ্জা নাই :grr:
ইয়ে ভাই,গোস্তাখী মাফ কইরেন 😕 :frontroll: :frontroll:
প্রায় ভুলেই গেছিলাম, সুন্দর সমাপ্তি হয়েছে ... :hatsoff: তবে ভালবাসার দিনে ভালবাসার এমন পরিনতি দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল। বিশেষ করে নীলিমার কি আসলেই ভুল ছিল? ওই অবস্থায় যে কোনো মেয়েই এমনটি করত। তবে শেষ অংশে নীলের দৃঢ়তা ভালো লেগেছে।
:thumbup:
যথারীতি ডজার রবিন বিশাল গ্যাপ দিলো সিরিজটাতে আবার। এবং ডাল মেমোরি নিয়া আবার সব ভুইলা গেছি ক্যাডা কুনডা আছিলো :bash: নীল কে? নীলিমার ভাই? অয়ন? ফারিয়া টা কিডা ? অনীতা কে, সোহেলের খালা?? নাহ, সব ভুইলা গেছি আবার, যাই আগের পার্টগুলা পিডিএফটা নামায়া রিভিশন দিয়া আসি :bash: :bash:
সেপ্টেম্বরের পর পরের পর্ব আসছে ফেব্রুয়ারিতে!!! আজকাল সিরিজও সেমিস্টার সিস্টেম মেনে চলছে দেখা যায়...জয় সেমিস্টার সিস্টেম (আ.লীগ ভার্সন), সেমিস্টার সিস্টেম জিন্দাবাদ(বিএনপি ভার্সন) 😉
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
বাহ! কি ফিনিশিং!
নীলকে না পেল অনীতা, না পেল নীলিমা.....
বেড়ে লিখেছিস দোস্ত! :thumbup:
হায়রে কপাল!! কাঁচই নাই, তার আবার দাগ!! 🙁
অফটপিকঃ এত্তদিন পর লিখছস যে আগের পর্ব পড়ে আসতে হইছে! 😡
নীল ও তো কাওকে পেল না। তার কষ্ট দেখবি না?
😮 😮 😮 😮 😮
কইষা মাইনাচ 🙁
একটা সিনেমার একটা দৃশ্যের কথা মনে পড়ে গেলো ------- একটা মেয়ে তার সহকর্মি এক সোলজারকে ভালোবাসে, কিন্তু সেই ছেলে ভালোবাসে অন্য আরেক মেয়েকে। একটা ছোটখাট যুদ্ধে জয়ি হবার পরে ওরা সবাই মিলে পার্টি করছে, তখন মেয়েটি সেই ছেলেটার সাথে নাচতে চাইলে ছেলেটি ফিরিয়ে দেয়। তখন ওদের কমান্ডার সেই ছেলেকে ডেকে বললেন, son, never pass up a good thing .........
জীবনে সবসময় সব কিছু মনের মতনটাই পাওয়া যায়না। কিন্তু নীল নিজের পছন্দের মানুষকে পেয়েও ধরে রাখতে পারলোনা দেখে খুবই খারাপ লাগলো ------
নীল আর নীলিমার সম্পর্ক কতদিন ধরে ছিলো ভুলে গিয়েছি, তবে যতদুর মনে পড়ে তা এক বছরের কিছু বেশি হবে। অবাক লাগছে যে, এই সময়ের মধ্যে নীল নীলিমাকে তার অনুভুতির গভীরতা বোঝাতে পারলোনা। আরোও অবাক লাগছে, তিন বছর পরে কিভাবে নীলিমা নিজের ভুল বুঝতে পারে ?
মানব-মানবীর মধ্যেকার সম্পর্ক এবং তার বিবর্তন ঠিক তাদের মতই জটিল আর রহস্যময়। নিজেকে এইসব প্রেম ভালোবাসার ব্যাপারে অভিজ্ঞ বলে দাবী করতে পারি না, কিন্তু তারপরেও এই সমাপ্তিটা ঠিক নর্মাল মনে হলোনা।
ভাইয়া, সব সময় কি সব কিছু নরমাল হয়? জানি না। আসলে লিখতে লিখতে এই সমাপ্তিটাই আসলো।
বাস্তব কখনো কখনো এবনরমালের চেয়েও বেশি কিছু
🙂 🙂 🙂 বাস্তব যে সবসময় স্বাভাবিক নিয়মে চলে না তা নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা আছে। সৌভাগ্যক্রমে অধিকাংশই ভালো অভিজ্ঞতা।
তুমি যদি সিরিজের শেষ কয়েকটা পর্বের দিকে দেখো -
-- নীল নীলিমাকে কিছুটা অবহেলা করেছে, ইচ্ছে করেই হোক বা অনিচ্ছাস্বত্তেই হোক।
-- নীল প্রথমেই অনীতার ব্যাপারটা নীলিমার কাছে পরিষ্কার করেনি।
-- নীলিমা নীলের থেকে অনীতার ব্যাপারে কোনো ব্যাখ্যা না শুনেই তাদের সম্পর্ক শেষ করেছে।
-- একটা ভুল বোঝার জন্যে তিন বছর অনেক দীর্ঘ সময়। তিন বছর পরে ভুল বুঝতে পেরে, ভুল স্বীকার করা ঠিক আছে কিন্তু আবার সম্পর্কের জন্যে আগ্রহ প্রকাশ একটু অস্বাভাবিক।
-- তিন বছর আগে নীলিমা তার ভার্সিটি জীবনের শেষ প্রান্তে ছিলো। এবং আমাদের দেশের স্বাভাবিক সিনারিও হলো, ভার্সিটি শেষ হবার পরেই সাধারনত বাবা মায়েরা মেয়েদের বিয়ের জন্যে চাপ দিতে থাকে। আর পাঁচ বছর পরেও নীলিমা যেহেতু নীলকে খুজছে আর তুমি তোমার গল্পে তাকে প্লে-গার্ল হিসেবে দেখাওনি, ভালো সম্ভাবনা আছে, সে আসলে কখনোই নীলকে ভুলতে পারেনি।
আসলে প্রেম-ভালোবাসা জিনিসটা কিছুটা ভাগ্যের ব্যাপারও বটে। এবং আমার ব্যাক্তিগত মত, এই ভালোবাসার ব্যাপারে নিজের ইগোর সাথে কিছুটা কম্প্রোমাইজ করা যায়। আমার মনে হয়, নীল উচিৎ ছিলো পাঁচ বছর আগে নীলিমার সাথে সম্পর্ক ঠিক করার চেষ্টা করা (যেহেতু তুমি কিছু উল্লেখ করোনি, তাই ধরে নিচ্ছি সে কোনো চেষ্টা করেনি)। এই পর্বে নীলিমাকে আমার ভালো লেগে গেলো, কারন দেরী স্বত্তেও সে তার ভুল বুঝতে পেরে তা শোধরানোর চেষ্টা করেছে, আমরা কয়জনই বা এমনটা করি ...
ভালো লাগা থেকে প্রেম পর্যন্ত পৌছানো বা প্রেম থেকে ব্রেক আপ আসলে একেকটা গ্রাজুয়াল প্রসেস। তোমার সিরিজটার দুর্বল দিক মনে হয়েছে যে তুমি শুধু কাহিনী বর্ননা করেছো এই নীল আর নীলিমার মাঝে ঘটে যাওয়া এই প্রসেসগুলো একটু বিস্তারিত লিখলে আরো উপভোগ্য হতো।
সবশেষে, বাঙ্গালী কাজের চাইতে সমালোচনা বেশী করতে পারে। তাই নিজের বাঙ্গালীত্ব প্রমান করার জন্যে বিশাল সমালোচনা করে ফেললাম। ডোন্ট মাইন্ড প্লিজ ......
কঠিন সহমত স্বপ্নচারী ভাই
শেষতক পাওয়া গেলো সিরিজটা। :clap:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
তোমারটা কি পাওয়া যাবে ?????
ভাইয়া, আমি আসলে নিজেই সিরিজটার আগামাথা ভুইলা গেছি। দাঁড়ান আগে এট্টু রিভিশান দিয়ে আসি। 😕
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
নীলিমারে বেশি বুঝার জন্য কইষা মাইনাচ।আর নীলরে শক্ত থাকার জন্য কইষা পেলাচ :boss:
নীলরে কষে মাইনাস। নীলিমাকে টাইম না দিয়ে উনি ভুংভাং করবেন, আবার ভাবের ডায়লগ দিবেন, হালার পোরে বাইন্ধা বুড়িগঙ্গায় ছেড়ে দেয়া উচিৎ। এইসব ভাবের পোলা, যারা বেশি বুঝে, তাদের জন্য বুড়িগঙ্গা শ্রেষ্ঠ জায়গা।
নীলিমাকে কইষা প্লাস, চলে যাওয়ার জন্য, আর কইষা মাইনাস ফিরা আসার জন্য।
😕 😕
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
😕 আমি নিরাপদ বোধ করতেছিনা- মিরিত্যুর থ্রেট পাইছি- কমেন্ট ফিরায় নিমু কিনা বুঝতার্ছিনা 🙁
😕 আমি দোয়া করতেছি,সামিয়াপ্পির যেন কোন দেবর না থাকে :no: (থাকলে সে ওইটারে 'হালা' বানায় ফেলবে) আর সেই দেবরের যেন পোলা না থাকে। =(( 😕 🙁
:grr: আর থাকলে তাহার মত হতভাগা আর ইহধামে ২য়টা খুঁজে পাওয়া লাগবে না। 😛
রিবিন ভিই, পুরাটা একবারে পড়ে আসতে হলো 🙁
চরম একটা জিনিস লিখসেন, তবে নীলরে কষে দুইটা থাপ্পড় লাগাইতে পারলে খুশি হইতাম। 😛
হাহাহা :khekz: :khekz:
সাবাশ সামিয়া, একদম আমার মনের কথাটা বলছো :hug:
সাব্বাস নীল... :thumbup: :thumbup: :thumbup:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ব্লু ব্লু আপ আপ! (জীবনে পরথম লালের বদলে নীলরে আপ দিলাম!)
মাসরুফ, আমি ঠিক বুঝলাম না নীলিমা কোথায় বেশি বুঝল, একটা মেয়ে অভিমান থেকে এটা বলতেই পারে। নীল যদি সত্যি নীলিমার জন্য কেয়ার করত তাহলে সে নীলিমাকে সব কিছু বুঝিয়ে বলত। আর নীল যা করছে সেটা কি ঠিক ছিল? নীলিমার তিন বছর পরে হলেও ফিরে আসা প্রমাণ করে সে রিলেশনশিপটা নিয়ে সিন্সিয়ার ছিল, যেটা নীল ছিল বলে আমার কখনো মনে হয়নি।
হাসান ভাই এর সাথে একমত।
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
!!! 😮 😮 😮 ব্রেকিং নিউজ 😮 😮 😮 !!!
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২ দিনের ও বেশী সময় নিলাম পুরা কাহিনী টা পড়তে.....
পড়ার পর যা মনে হলো ::::
এই কাহিনীর ৫০% ঘটনা সত্য, ২৫% ঘোপন রাখা হইসে, ১৫% উপন্যাসের সার্থে যোগ করা হইসে আর বাকি ১০% .... টু সেইভ মাই বেক ( তর্কের জন্য রাখলাম )
--- লেখক এর কোনো মন্তব্য ? ---- (সম্পাদিত) (সম্পাদিত)
তানভীরের কমেন্টে লেখকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি .......
আরেক জন এতোদিনে আসছে কমেন্ট করতে
কিরে তোর কমেন্ট নিয়া তো কোনো তর্ক দেখলাম না
আজকে কামরুল এর অসাধারন লেখা পড়ে অফিসে এসেই কেমন উদাস হয়ে গেলাম। তাই পুরানো লেখা পড়া শুরু করলাম। আর শুরুতেই নিজের লেখা দিয়ে :grr:
আরেকটা সিরিজ লিক্ষা ফেলো ...... অনেক দিন প্রেমের গল্প পড়িনা।
প্রেমের গল্প একবার এসেছিলো মাথায়......................
কতদিন পর আবার নিজের লেখা পড়লাম।