গত সপ্তাহ থেকেই মন মেজাজ খুব খারাপ। এর মূল কারন হলো বাসার তালা ভেংগে কিছু জিনিষ চুরি যাওয়া। এর মাঝে মূল হলো আমার ল্যাপটপ।খুব শখের জিনিষ ছিলো ওটা। খুবই প্রিয়। ল্যাপটপ না হয় আরেকটা কিনে ফেলা যাবে। কিন্তু আমার এতো ডাটা, এতো সফটওয়ার এর কাজ, এতো ট্যুর এর ছবি, এতো গান কালেকশন সব কই পাবো ? অনেকের মাধ্যমে চেষ্টা করলাম , কোনো ভাবে যদি উদ্ধার করা যায়? কিন্তু সব ব্যর্থ। এখনো পাই নাই। (ইস পাইলে যে কি খুশি লাগতো)।
যাক , লিখতে বসেছিলাম অনেকদিন পর একটি ট্যুর নিয়ে। হঠাত করে গত বুধবার রাত এ একটি ট্যুর দিলাম। রাংগামাটি। ট্যুর মেম্বার মোট ১২ জন। ৩ কাপল (জহুরুল-টুম্পা, মাজহার-শার্লী, কাদের-মেঘলা)। আর ব্যাচেলর ৬ জন। আমি, তানভীর, মোস্তফা, আরমান, জাহিদুল, তানভীর (২)। এর মাঝে আমি আর তানভীর সিসিসি। বাকি সব এমসিসি। যাত্রা শুরু বুধবার রাত ১০৩০ এ। অফিস থেকেই বের হলাম ৮ টায়। তারপর কোনোরকমে সময়মত গিয়ে হাজির হলাম কলাবাগান শ্যামলী কাউন্টার এ। যাত্রা শুরু করলাম মিস্টি আর ঝাল মুখ করে। মেঘলা বাসা থেকে পিঠা নিয়ে এসেছিলো দুই রকমের। তাও আবার কাদের-মেঘলা এর হানিমুন ট্যুর। আমরা ওদের হানিমুন এর হাড্ডি। এর পর যাত্রা খারাপ হয় নাই। কিন্তু রাস্তা বা ড্রাইভার এর কারনে খুব বেশি আরামে যেতে পারলাম না। অনেক বেশি ঝাকি।
ভোর বেলায় গিয়ে নামলাম রাংগামাটি সেনানিবাস এ। সেখান এ আগে থেকেই আমাদের জন্য রুম আর গাড়ি রেডি ছিলো। রুম এ গিয়ে ফ্রেশ হয়ে মেস এ নাস্তা। পরোটা। (এই ট্যুর এ কেনো জেনো যেখানেই গেছি পরোটা হাজির হয়ে যেতো)। নাস্তা শেষ করে আমাদের জন্য আর্মি এর বোট রেডি ছিলো। গন্তব্য শুভলং ঝর্না। সময় লাগে ২ ঘন্টার মতো। ভালোই লাগলো লেক দিয়ে যেতে। শুধু রোদ টা যা একটু কষ্ট দিলো। অনেক আশা নিয়ে হাজির হলাম শুভলং এ। কিন্তু বর্ষাকালের তুলনায় পানি একদম ই নাই। তাও সবাই ইচ্ছামতো ভিজলাম। প্রায় ঘন্টাখানেক ধরে। কাপলরা ইচ্ছামতো রোমান্টিক ছবি তুললো। সেখান থেকে রওয়ানা দিলাম আরো সামনে বর্ডারের কাছে এক আর্মি ক্যাম্পে। সেখান এ গিয়ে কিছুক্ষন যাত্রা বিরতি। সেখানে লোকাল মিষ্টি খেলাম সবাই। তখন আবার নামলো বৃষ্টি। সবাই ভিজা কাপড়ে। বেশ ঠান্ডা ঠান্ডা লাগতে লাগলো।পরের গন্তব্য পেডা টিং টিং নামক এক জায়গা। তেমন কিছুই না। লেক এর মাঝে একটি রেস্টুরেন্ট। গলা কাটা দাম সবকিছুর। সেখানের এক স্পেশাল মেনু হলো Bamboo Chicken. চিকেন রেধে বাশ এ করে পরিবেশন করে। শেষে বিল এ bamboo দেয়। যাক, সেখানে শুধু ছবি তুলে আবার সেনানিবাস এ ফিরে আসলাম। আস্তে আরো ঘন্টখানেক।
এসেই সবাই দৌড়ে মেসের ডাইনিং এ । ক্ষুদা এমন ছিলো যে, যা দিলো তাই জটিল লাগলো। খাওয়ার পর সবাই আবার দৌড় সুইমিং পুল এ। সেখানে সবাই ইচ্ছামতো লাফালাফি। যারা সাতার পারে না তারা শিখার চেষ্টা করলো। টুম্পা মনে হয় কিছুটা শিখলোও। কিন্তু শার্লী আর মাজহার মনে হয় না তেমন কিছু শিখতে পারলো। সাতার শেষ ক্রএ এসে আরেক খারাপ খবর। আমাদের যেই কটেজ টা পাওয়ার কথা ছিলো সেটার একটা রুম পাওয়া গেছে। আরেকটা কে জেনো বুকিং করে রেখেছে। কিন্তু একটা রুম দিয়ে তো আর হবে না। এট লিষ্ট হানিমুন কাপল এর তো আলাদা রুম লাগবে। তো আমরা সেনানিবাস থেকে তখনি গেলাম বাইরের হোটেল এ। সেখান এ গিয়ে রেস্ট নিয়ে বিকাল এ গেলাম ঝুলন্ত ব্রীজ এ । সেখান এ সন্ধ্যা পর্যন্ত থেকে, আড্ডা দিয়ে, ছবি তুলে তারপর আবার হোটেল এ ফিরে আসলাম। এসে রাতের খাবার। আবারো সেই পরোটা। সাথে ডিম আর মুরগি। ডিম গুলা এতো বড় ছিলো যে, আরমান ঘোষনা দিলো এগুলো পাহাড়ি ছাগীর (ঃ))।
খাওয়া দাওয়ার পর সবাই হোটেল এর পিছনে লেক এর পাড়ে গিয়ে বসলাম আড্ডা দিতে। সেখান এ মেঘলা বেশ অনেকগুলা গান গেয়ে শুনালো। সুন্দর গলা। সাথে ছিলো আরমানের বেসুরো গান বলা (গান গাওয়া না কিন্তু।)
তারপর বাকি রা রুম এ গেলো । আমি , আরমান আর জাহিদুল গেলাম একটু ঘুরে আস্তে আর চা খেতে। ফিরে এসে দেখি সারাদিনের ক্লান্তিতে তানভীর, তানভীর (২), মোস্তফা আর জহুরুল গভীর ঘুম ।সাথে হানিমুন কাপল ও। আমরা আরো কিছুখন আড্ডা দিলাম। তারপর যখন ঘুমাতে গেলাম দেখি আরেক বিপদ।ভেবেছিলাম লেক এর পাড়ে তেমন গরম লাগবে না। তাই এসি রুম নেই নাই। কিন্তু এখন্ তো লাগে গরম। কি করবো? ১০ সেকেন্ড লাগলো ডিসিশন নিতে (যেটা বিবাহিত হলে লাগতো ৩০ মিনিট) । আরমান কে বললাম রিশেপশন এ গিয়ে একটি এসি রুম জোগাড় করতে। পাওয়া গেলো রুম । সাথে সাথে চলে গেলাম। বাকিদের ঘুম আর নষ্ট করলাম না। (ঃ))
সকাল এ ঘুম থেকে উঠলাম আমরা সবার শেষে। তারপর আবার সেই পরোটা। খেয়ে বোট নিয়ে রওয়ানা হলাম বৌদ্ধ বিহার আর চাকমা রাজা এর বাড়ি দেখতে। যা দেখার জন্য বিশেষ করে টুম্পার আগ্রহ ছিলো অনেক বেশি। (লেখা পড়েই টুম্পা আমাকে একটা মাইর দিতে আসবে)। যাক অসীম রোদের মাঝে দুইটা জায়গাই দেখে ফিরে আসলাম হোটেল এ। তারপর টিকেট কাটা হলো চিটাগাং এর । বাস এ করে সন্ধায় ফিরে আসলাম চিটাগাং এ। আসতে আসতে কোথায় থাকবো সেই চিন্তা চললো। আমি ট্রাই করলাম আমার অফিসের গেস্ট হাউসে। নাহ, খালি নাই। শেষ পর্যন্ত পাওয়া গেলো মেরিন এর গেস্ট হাউজ।
চিটাগাং এ নেমেই সবার খিদায় পেট এ টম আর জেরিরা খেলা করতেছিলো। গেলাম GEC মোড় এ BLUE BELL এ. খাওয়া দাওয়া শেষ করে মেরিন হাউসে গিয়ে উঠলাম। সেখান ফ্রেশ হয়ে আড্ডা দিতে দিতে হঠাত শার্লী খুব গুরুত্বপূর্ন এক ঘোষনা দিলো। পরেরদিন টুম্পাদের ১ম বিবাহ বার্ষিকী। সর্ব সম্মতিতে ঠিক হলো পিজ়া হাট এ যাওয়া হবে। যাক, পিজা হাট এ পার্টি টা ভালোই হলো। সাথে যাবার সময় একটি কেক নিয়ে গেলাম।
যাক পার্টি শেষে মাজহার আর শার্লীকে বাস এ তুলে দিলাম। আমরা চলে গেলাম গেস্ট হাউস এ। সেখান এ রাত ৪ টা পর্যন্ত আড্ডা দিয়ে ভোর এ আমি ,আরমান, জাহিদুল আর তানভীর ঢাকার পথে রওয়ানা হলাম । বাকিরা আসবে রাতে। সব মিলিয়ে খারাপ হয় নাই ট্যুর টা।
(বাসায় ল্যাপটপ না থাকায় অফিস এ বসে লিখলাম। তাই বেশি বড় করে লিখতে পারলাম না। এমনকি মজা করেও লিখতে পারি নাই মনে হয়। শুধু মনে হয় বর্ননামূলক হয়ে গেলো। ছবি গুলা সব হাত এ আসে নাই। আসলে আরেকটা ব্লগে দিয়ে দিবো )
১ম...। 😀 😀
২য় মনে হয় :grr:
হানিমুন কাপল ... দেখি আমাদের কাদের স্যার...। 🙂 🙂 🙂
কেন???? :-B :-B
ভাই, ওদের ডিশকাশনে অনেক টাইম লাগে।
মিস হৈয়া গেল 🙁
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
@kams, tore to koisilam
কী আর করা !
এই দুঃখে কাল চল অন্য জায়গা থেকে ঘুইরা আসি । 😉
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
দোস্ত লেখার সাইজ নিয়া কোন নিয়ম আসে নাকি? আমি অতি ক্ষুদ্র একটা লেখা জমা দিছিলাম মডারেশন এর জন্য.....................
Thik koisos.Chol.
ভাল লাগল লেখাটা
:hatsoff:
রবিন ভাইয়ের এইরকম হানিমুনওয়ালা ছবি কবে আসবে 😀 শুনলাম তানভীর ভাই নাকি সেই ব্লগ লেখার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে 😀
শেষে ডিসক্লেইমার না দিলেও মনে হয় চলত কারন লেখে আমার কাছে ভালই লাগছে 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
হাহাহাহা.....রাশেদ ভালই বলছ।
রবিন অবশ্য হানিমুন করলে আমাদের নিয়া যাবে না। আমার আর এইরকম কোন ব্লগও লিখা হইবে না... 🙁
শার্লী কি আমাদের ভাবীর নাম? :pira: (ভাবীর জন্য না, আমাদের শার্লীর জন্য :-B )
=)) =)) =))
আহারে মাজহার ভালো পোলাটা এই কমেন্ট পরলে গলায় দড়ি দিবে...... :goragori: :goragori:
স্যাম তোরে :gulli2: :gulli2: :gulli2: :duel: :duel:
Amar honeymoon er pic pabi jeidin quyyum bhai er chele/meye hobe. Ki bolen quyyum bhai?
শুনলাম কাইয়ুম ভাই সন্ন্যাস ব্রত নিয়েছে তাই এই জীবনে আর বিয়ে-শাদী করবে না তাই সেই আশায় থাকলে আপনে শেষ 😀 কি বলেন কাইয়ুম ভাই ;;;
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
রাঙামাটি যাইবার মন্চায় ... ...
আহা পেডা টিং টিং ... মুরগীটা খেতে ভালোই হয়েছিলো। তখনতো ফ্যামিলি ট্যুর এ গিয়েছিলাম, তাই দামের ব্যাপার নিয়ে আমাদের বাচ্চাদের ( ইন দা ইয়ার অফ ... বাচ্চাই ছিলাম কিনা 😛 ) ভাবতে হইনি।
শেষ মেশ ব্লু বেল? পাশে মেরিডিয়ান বা বোনানজা কি দোষ করলো? 😕
সেই মেরিডিয়ান :dreamy: :dreamy:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
সেই বোনানজা :dreamy: :dreamy:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
সেই নীল খাম, চিঠি।
তোমার ঘন কালো চুলে হারিয়ে যায় মন। :dreamy: :dreamy:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
;)) :dreamy: :dreamy: :dreamy:
ভাবি
আপনারে কিছু কই নাই । :grr:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
রবিন তোদের সবার মনে পিলে হবে... দেশে থাকতে একটারেও ট্যুরের জন্য খুইজা পাওয়া যাইতোনা... x-( x-(
আরিফ তোর কথার সাথে আমি ১০০ ভাগ সহমত । দেশে আসলে সবার লেগ গজায়ে যায় । মনটা চায় সব *****(খাসরা গালি) গুলাকে....থাক কমুনা
😀 😀
ব্যাপার না দোস্তরা। :grr: :grr:
ঐ :grr: :grr:
x-(
😉 😉
x-( x-(
বুঝছি কেন তোর ল্যাপটপ চুরি গেছে। আমাগো অটো অভিশাপ লাগছিল।
রবিন ভাল ছিল।কিন্তু আমারে ছাড়া এইভাবে যাওয়া ঠিক হইল?
ব্যাপার না, তুই আসলে আবার যামু নে
তোদের জন্য মেঘলার বানানো পিঠা তো খেতেই পারলাম না! তোরা তো আজীবন ফ্রী খেয়ে গেলি রে!
টুম্পারা কিভাবে হাসিমুখে আমাদের পিজা হাটে খাওয়াইতে রাজী হইল সেটাও ঠিকমত বললি না (যদিও ওদের হাসিতে বেদনার ছাপ স্পষ্ট ছিল 😛 )। সেখানে পিজা খাওয়া আর ফটো সেশনের কথাও বললি না।
শুভলং থেকে ফেরার পথে বৃষ্টিতে কেমন করে ভিজলাম সেই কথাটাও লিখলি না! 😀
সব আমি লিখলে তুই কি লিখবি?
ঘন ঘন ল্যাপ্টপ হারায় ফেলো এই দোয়া করবো নাকি বুঝতে পারছিনা। 😉
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আমাকে একটা ল্যাপটপ দেন যেনো আরো লিখতে পারি
কত বড় হইলে একটা লেখারে বড় বলা যায়?
লেখা দিয়া তো সবার আফসোস বাড়াইয়া দিলি...
aii, moteo Bouddho bihar er shokh amar silo na! 😡 ota to zoks er syllebus e silo! ar ami koto masum! ;;) pichchi chhara ar kauke mair dite dekhso kokhono?? sudhu sudhu amar name opobaad!! 🙁
ar pic etto kom diso kano?? koto sundor pic tullam ar tmi matro 2ta dila!
monsur, tmi ashle to abar jetei hobe, coz tokhn tomakei sob arrange korte hobe. :grr:
টুম্পা, তোমাদের বিবাহ-বার্ষিকীর খাওয়া খাওয়াবে না? :grr: :grr:
ঐ
ehh ashse...! kon dukkhe je sedhe kurale pa dite geslam! emon bedona-barshiki te keu khawai!!
:no:
bepar na..amaro din ashbe..tomader o ekdin biye hobe...... :grr: :grr:
ব্যাচেলরদের মনে এইভাবে ভয় ঢুকিয়ে দেয়ায় টুম্পার ব্যাঞ্চাই। :grr: :grr:
সহমত
chhi chhi..esob ki?? Otithi kore deke ene ekhn amr ban chao? :-/ insaaf nai duniyai... :no:
আমাদের ভয় দেখানো ঠিক হচ্ছেনা :no: :no: :no:
ঐ
টুম্পা আমি রাজি 🙂
বস, দারুণ মজা করলেন তো!
শিরোনামঃ ভ্রমনব্লগ --> ভ্রমণব্লগ
ক্ষুদা--> ক্ষুধা , ঝর্না--> ঝর্ণা , গুরুত্বপূর্ন--> গুরুত্বপূর্ণ, মিস্টি--> মিষ্টি, রেধে--> রেঁধে , হঠাত--> হঠাৎ, বর্ননামূলক--> বর্ণনামূলক
আগামী ছবিগুলোর অপেক্ষায় থাকব...... 🙂
ভালৈ তো মজা করলেন :grr:
কাদের ভাইরে সেই টুয়েলভ এর মতই লাগে এখনো। বোধহয় আর্মিতে যাওয়ার সুফল। 😀
আর কাদের ভাইয়ের কথা মনে করলেই ভলিবল এ তার অমানুষ টাইপের স্ম্যাশগুলার কথা মনে পড়ে :dreamy:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
আরো কিছু ফবি দে.......
ফবি কি? আমি ফবি খাপো :((
:)) :))
=))
কপিরাইট দরকার 😀
আব্দুল্লাহ ভাই
মাস্ফুজামাই দেখলে কইলাম কপিরাইট নিয়া মাথায় তুলবে 😉
রশিদ ভাই, আমারো ফবি খাইতে মঞ্চায় 🙁 🙁
রশিদ মনে হয় একটু আগে বিড়ি খাইয়া আসছে।
আমার নাম নিয়ে এই টাইপ বিপদে আগেও পড়ছি। ব্যাপার না, আমরা আমরাই তো।
আমার মনে হয় প্রথম হানিমুন করতে যাবার জন্যে, ঘুরে ঘুরে দেখতে হবে এমন কোনো জায়গাতে না গিয়ে বোরিং কোনো জায়গাতে যাওয়া উচিৎ।
😉 😉 :boss: :boss: