দ্রগবা, দিদিয়ার দ্রগবা।, পুরো নাম- দিদিয়ার ইয়েভেস দ্রগবা তেবেলি।
খুব অপরিচিত কোন বাক্তির নাম না। বর্তমান সময়ের ফুটবলপ্রেমীদের কাছে তো অতি পরিচিত এক নাম।
যাদের কাছে অপরিচিত মনে হচ্ছে তাদের জন্য পরিচয় পর্বটা সেরে নেওয়ায় ভাল।
উপরোল্লিখিত নামের যে মানুষটি নিয়ে কথা হচ্ছে তিনি পেশায় একজন ফুটবলার। জন্ম ১১ মার্চ ১৯৭৮, আইভরিকোস্টের আবিদজান শহরে। আইভরিকোস্টের জাতীয় দলের পাশাপাশি তিনি অনেক ক্লাবের হয়েও ফুটবল খেলেছেন,
রোদভাঙা যে জানালা দিয়ে মাখামাখি বাতাসগুলো ঢুকে পড়ত অতর্কিত,সেটা দিয়ে আজ হঠাৎ এক ঝাপটা বৃষ্টি এসে পা দুটো ভিজিয়ে দিয়ে গেল!শিরদাঁড়া বেয়ে ওঠা শীতল স্রোত ডেকে নিয়ে এল রাজ্যের স্মৃতি!
নিদারুণ নির্যাতন থেকে বাঁচতে আমি চোখ মেলি। একটা সিগারেট ধরাই। ধোঁয়া ছাড়ি। জানালা দিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে ধোঁয়াগুলো,যেন কতগুলো মেঘশিশু। নাবালক মেঘ, এখনও বৃষ্টি ঝরাতে শিখে নি। ভাগ্যিস শিখে নি!
একসাথে অনেকগুলো বই কিনে ফেলার অনেক হ্যাপা। কোনটা ছেড়ে যে কোনটা পড়ব তা কিছুতেই মনঃস্থ করে উঠতে পারি না। একাঝাঁক সুন্দরী ললনা চারদিক ঘিরে লীলারত। কাকে ছেড়ে কাকে প্রেম দেব?
অমিতাভ রায়ের ভাষান্তরে গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস-এর গল্পসমগ্রটি কেনার পর সেটি একরকম অবহেলা অনাদরেই সেলফের এককোণে পড়ে ছিল। আজ সময় হলো হাতে তুলে নেবার। শুরুতেই একটি চমৎকার গল্প! বাংলা ভাষান্তরে ‘সুপ্ত সুন্দরী ও বিমান’ আর মূল স্প্যানিশে ‘El avión de la Bella Durmiente’ এর নাম।
না, মানে- সেই দুই হাজার নয় সাল থেকেই ঈদের দিন সিসিবির ইঞ্জিনটা চালু রাখার দায়িত্ব আমার উপর কিনা, তাই আজকে সুদূর টোকিও থেকেই ইঞ্জিন চালু রাখলাম আরকি 😉
ঈদ মুখে সিঙ্গাপুর এসে স্বস্তি পাচ্ছিলামনা। দেশের বাইরে এ’টি আমার চার নম্বর ঈদ। তিন নম্বরটা গত বছর দিল্লীতে করেছিলাম হামিদ( এমসিসি ৭৬-৮২) আর আইভী ভাবীর বদান্যতায় ঈদটি খারাপ কাটেনি। ইন্টারনেটে সিঙ্গাপুরের ঈদের আয়োজনকে জমকালো মনে হলেও গতকাল আধাবেলা পর অফিস ছুটি হবার আগ পর্যন্ত সিঙ্গাপুরে ঈদ ঈদ ভাবটা আসেনি। যে সব বাঙালি পরিবারের সাথে জানাশোনা আছে, তাদের ঈদের কেনা কাটা হয়েছে বাংলাদেশে। ঈদের জামাতের সময় না জেনেই রাতে ঘুমোতে গিয়েছি।
আনেক বছরের পুরোনো ঘটনা মনে হঠাত উঁকি দিলে কেমন লাগে? তাও যদি তা আবার হয়, কোন এক বিরক্তিকর মুহূর্তে! বহু বছর আগের কথা, প্রায় ১৫-১৬ বছর হবে হয়তোবা, ক্লাসে একদিন এক স্যার হাস্যরসের ছলেই বলেছিলেন, “কমন সেন্স ইজ একচুয়ালি আনকমন”। মজা পেয়েছিলাম কথাটাতে, কোন সন্দেহ নেই। তিনি হাসির ছলে আরো কিছু ‘তিতা কথা’ বেশ মধুর করে বলতেন, যেমন – “ইউ আর রেগুলারলি ইররেগুলার” কিংবা “ইউ আর টূ আরলি ফর দ্যা নেক্সট ক্লাস”।
এই পর্বে স্বরবৃত্ত নিয়ে আলোচনা করবো। সাধারণত ছড়া লিখতে স্বরবৃত্ত ছন্দ ব্যবহার করা হয়। স্বরবৃত্তে মুক্তদল (open syllable), রূদ্ধদল (closed syllable) উভয় সিলেবলই পাবে ১ মাত্রা।
তোমরা যখন শিখছো পড়া
মানুষ হওয়ার জন্য,
আমি না হয় পাখিই হবো,
পাখির মতো বন্য।
আজকের (জুলাই ১৪, ২০১৫) বাংলা পত্রিকাগুলোতে চোখ বুলাতে গিয়ে হঠাৎ দৃষ্টি আটকে গেল দৈনিক আমাদের সময়ের একটা সংবাদে যেখানে বলা হয়েছে যে, সিলেটের রাজন-হত্যার প্রধান আসামী কামরুলকে জনতা হাতেনাতে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছিল। কিন্তু পুলিশ ঘুষের বিনিময়ে তাকে ছেড়ে দিলে সে সৌদি আরবে পালিয়ে যায়।- পুলিশ যে ঘুষের বিনিময়ে বড় বড় আসামীকে ছেড়ে দেয় এমন দু’একটা সংবাদ মাঝেমধ্যেই সংবাদপত্রে আসে। আর এমন দু’একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা হাজার হাজার পুলিশের মধ্যে দু’একজন ঘটাতেই পারে।
ছেলেবেলায় সারাক্ষণ আমার মুগ্ধতাকে ছুঁয়ে ছিল দুটি বই, ‘নন্দিত নরকে’ আর ‘প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে’। যখন রূম ইন্সপেকশন হতো আমার সেলফে রাখা পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি শোভা পেত ওই বই দু’খানাও। সে বয়সে ‘নন্দিত নরকে’-র প্রচ্ছদ আমার চিত্তে কিছুটা কিশোরসুলভ লজ্জ্বার লাল ছিটিয়ে দিত বলেই হয়তো সেটিকে ঢেকে রাখতাম ‘প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে’-র খোলসে।
পারিজাতের গল্প বলবো।পারিজাতের সাথে আমার পরিচয় বছর দুয়েক। এইতো সেদিনের কথা। আলিয়াস ফসে’স এর ক্যাফেটেরিয়ায় পড়ন্ত এক বিকেলে বসে কফির পেয়ালায় কেবল এক কি দুই চুমুক দিয়েছি।
ফাঁকিবাজি সিরিজের দুইটা পোস্ট দিয়েছিলাম অনেকদিন আগে। কেন এটাকে আমি ফাঁকিবাজি পোস্ট বলি তার পেছনে একটা কারন আছে। এধরণের পোস্ট লিখতে খুব একটা মাথা খাটাতে হয়না। রেডিমেড ছবি , এরসাথে স্মৃতি থেকে কিছু লিখে দিলেই হয়। বাড়তি ঝামেলা কম। এধরণের স্মৃতিচারণা মূলক লেখা লিখতেও আরাম লাগে। হাতে কিছু সময় পরে আছে.. ফেসবুক এর নিউজফিডে ও নতুন কিছু নেই। তাই ভাবলাম হাবিজাবি কিছু লিখে ফেলি আর কি !