দ্রগবা, দিদিয়ার দ্রগবা।, পুরো নাম- দিদিয়ার ইয়েভেস দ্রগবা তেবেলি।
খুব অপরিচিত কোন বাক্তির নাম না। বর্তমান সময়ের ফুটবলপ্রেমীদের কাছে তো অতি পরিচিত এক নাম।
যাদের কাছে অপরিচিত মনে হচ্ছে তাদের জন্য পরিচয় পর্বটা সেরে নেওয়ায় ভাল।
উপরোল্লিখিত নামের যে মানুষটি নিয়ে কথা হচ্ছে তিনি পেশায় একজন ফুটবলার। জন্ম ১১ মার্চ ১৯৭৮, আইভরিকোস্টের আবিদজান শহরে। আইভরিকোস্টের জাতীয় দলের পাশাপাশি তিনি অনেক ক্লাবের হয়েও ফুটবল খেলেছেন, কিন্তু তার সবচেয়ে বেশি আলোচিত পরিচয় ফুটবল ক্লাব চেলসির স্ট্রাইকার হিসেবে।
শিরোনামের দ্বিতীয় অংশের পরিচয় কমবেশি সবাই জেনে গেছেন আশা করি। এবার আপনাদের পরিচয় করাব শিরোনামের প্রথম অংশের বিশেষ্যটির সাথে। আর সবশেষে জানাব এই লেখার হৃদপিণ্ড সদৃশ অব্যয় ‘ও’ এর বিস্তারিত।
ঘানা ও লিবিয়ার মধ্যবর্তী স্থানে ও উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের সীমান্তে অবস্থিত আইভরি কোস্ট। দেশটির স্থানীয় নাম কোট ডি আইভরি।১৩ শতকে এই অঞ্চলে ইউরোপীয়রা হাতির দাঁত ও দাস ব্যবসার জন্য আগমন করে। ১৮৪২ সালে দেশটি ফরাসিদের অধিকারে আসে এবং ১৮৮২ সাল পর্যন্ত ফ্রান্স দেশটিকে সক্রিয় ও অব্যাহতভাবে অধিকারে রাখে। ফরাসিদের নিয়ন্ত্রণে ‘কোট ডি ভেয়ার’ নামে রাষ্ট্রটির উত্থান ঘটে। ১৮৮৯ সালে ১০ জানুয়ারি আইভরি কোস্ট ফ্রান্সের অঙ্গরাজ্যে পরিণত হয়। ১৯০৪ সালে এটি ফরাসি পশ্চিম আফ্রিকার অংশে পরিণত হয়। ১৯৩৩ সালে আপার ভোল্টার অধিকাংশ ভূখণ্ড আইভরি কোস্টের সাথে যুক্ত হয়।১৯৬০ সালে ফেলিক্স হাউফেট বোগনির নেতৃত্বে ফ্রান্স থেকে দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৯০ সাল পর্যন্ত একদলীয় ব্যবস্থার মাধ্যমে বোগনি আইভরি কোস্ট শাসন করেন। এসব অভিবাসী মানুষ উত্তরাধিকারক্রমে আইভরি কোস্টে বসবাস করে এলেও নির্বাচনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় এদের নাগরিকত্বের বিষয়টি এতো দিন মুখ্য হয়ে উঠেনি। ১৯৯০ সালে প্রেসিডেন্ট বোগনি আইভরি কোস্টে বিরোধী রাজনৈতিক দল অনুমোদন করেন। ১৯৯৩ সালে প্রেসিডেন্ট বোগনির মৃত্যুর পর তার উত্তরাধিকারী হন হেনরি বোগান বেদি। ১৯৯৫ সালে তিনি প্রেসিডেন্ট পুনর্নির্বাচিত হন। ১৯৯৯ সালে দেশটির উত্তরাঞ্চলের মুসলিম অধিবাসী আলাসানে ওয়াতারা আইএমএফ’র চাকরি ছেড়ে দিয়ে দেশে ফিরে আসেন। ২০০০ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ ছিল তার আসল উদ্দেশ্য। এর মধ্যে ১৯৯৯ সালে রবার্ট গুইয়ের নেতৃত্বে এক সামরিক অভ্যুত্থানে প্রেসিডেন্ট বোগান বেদি ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ফ্রান্সে পালিয়ে যান। ২০০০ সালের অক্টোবরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন গুয়েই। রবার্ট গুয়েইয়ের নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির বিরুদ্ধে দেশব্যাপী তীব্র গণ-আন্দলনের মুখে শেষ পর্যন্ত তিনি অন্য দেশে পালিয়ে যান। নির্বাচনে বিজিত ঘোষিত লরেন্ট ব্যাগবো নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করেন। ২০০০ সালের ডিসেম্বরে বিতর্কিত ভোটের তালিকায় অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট ব্যাগবোর আইভরিয়ান পপুলার ফ্রন্ট একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু বিরোধীদলীয় নেতা আলাসানে ওয়াতারা ও তার সমর্থকরা এ প্রশাসনের নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেন। ২০০১ সালের মার্চে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ওয়াতারার দল আরডি আর সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করলে দেশটির নতুন প্রেসিডেন্ট ও সংসদ নির্বাচন দাবী করেন তারা।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে, পশ্চিম আফ্রিকার একটি দেশ। অথচ প্রেসিডেন্ট দু’জন। দু’জনকেই বিজয়ী বলে ঘোষণা করা হয়েছে। একজনকে বিজয়ী ঘোষণা করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। আরেকজনকে বিজয়ী ঘোষণা করেছে সাংবিধানিক পরিষদ। প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথও নিয়েছেন দু’জন। একজন প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে ও আরেকজন জাতিসংঘ নিরাপত্তারক্ষীদের প্রহরায় একটি হোটেলে। প্রধানমন্ত্রীও নিয়োগ পেয়েছেন দু’জন। এ নিয়ে পশ্চিম আফ্রিকার সবচেয়ে সমৃদ্ধ দেশ আইভরি কোস্টে আবারো রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের দামামা বেজে উঠে।
আফ্রিকা মহাদেশে ফুটবল সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা, আইভরিকোস্ট ও এর বাতিক্রম নয়।ফুটবল আসলে আফ্রিকানদের কাছে কি এটা ব্যাখ্যা করেছেন বুরকিনা ফাসোর একজন ক্রীড়া প্রতিবেদক। পারাল্লেলো যেরো নামের এই সাংবাদিক বলেন,
“আফ্রিকার মানুষদের কাছে ফুটবল শুধু একটা খেলা বা অবসর কাটানোর মাধ্যম না। এটা আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের কাছে তাদের দ্বিতীয় ধর্ম। এই ফুটবলই আফ্রিকার মানুষদের জাতিগত পরিচয় এবং ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে। বিশ্বের মিডিয়ার কাছে আফ্রিকার রাজনৈতিক নেতাদের কাছে আফ্রিকার ফুটবলাররাই বেশী জনপ্রিয় এবং আফ্রিকা বলতে বিশ্ববাসী এদেরকেই চেনে। প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় প্রতিটি দেশের ফুটবল পাগল মানুষগুলো স্রেফ যেন প্যারালাইজড হয়ে খেলা দেখে। গোটা দেশ যেন হঠাত থেমে যায়। কিন্ত আক্ষেপের বিষয় আফ্রিকার খনিজ সম্পদের মতই ইউরোপ আফ্রিকার ফুটবল সম্পদের অপব্যাবহার করে চলেছে এবং আফ্রিকাকে মেধাশুন্য করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ”
বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষমতাধর রাষ্ট্র, জাতিসংঘ প্রমুখের আহ্বান, অনুরোধ যখন ব্যর্থতায় পর্যবসিত, তখনই ফুটবল, হ্যঁা ফুটবলই এক করে দিয়েছিল আইভরিয়ান জাতিকে। গৃহযুদ্ধ থামিয়ে শান্তির পথে দেশটিকে নিয়ে যেতে ফুটবলই রেখেছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। আর যাঁর কারণে ফুটবল এত বড় একটা কাজ করতে পেরেছিল তিনি আর কেউ নন খোদ দিদিয়ের দ্রগবা।
আইভরি কোস্টের ইতিহাসের এযাবৎকালে আবির্ভূত সবচেয়ে জনপ্রিয় ফুটবল খেলোয়াড় এই দ্রগবা। কেবল ফুটবল বললেও কম বলা হয়, দেশটির ক্রীড়া ইতিহাসেই কিংবদন্তিতুল্য মর্যাদা তাঁর।
ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যেই ২০০৫ সালের অক্টোবরে আফ্রিকার প্রতিনিধি হিসেবে ২০০৬ জার্মানি বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে আইভরি কোস্ট। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পেয়েই আনন্দে উদ্বেল হয়ে ওঠে গোটা দেশ। কিছু সময়ের জন্য হলেও যুদ্ধ ভুলে বিবদমান পক্ষগুলো বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জনের উৎসবে মেতে ওঠে। নিজেদের বিশ্বকাপ-যোগ্যতা অর্জনের কথা উল্লেখ করে দ্রগবা বিবদমান পক্ষগুলোকে গৃহযুদ্ধ থামানোর অনুরোধ জানিয়েছিলেন। জাতীয়তাবোধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে দেশের সেই দারুণ অর্জনটিকে ঐক্যবদ্ধভাবে উদযাপনের আহ্বান জানিয়েছিলেন। দ্রগবার আহ্বানে কাজ হয়েছিল। তাঁর এই ঘোষণার ফলে যুদ্ধ থামিয়ে দিয়েছিল বিবদমান পক্ষগুলো। সব বিভেদ-হিংসা ভুলে মেতে উঠেছিলেন বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো পা রাখার আনন্দেময় উৎসবে।
এর কয়েক দিন পরে আরও একটি অনন্য ঘটনার জন্ম দিয়েছিলেন দ্রগবা। আফ্রিকান নেশনস কাপে মাদাগাস্কারের বিপক্ষে একটি ম্যাচ বউয়াকেতে খেলার অনমুিত আদায় করে নিয়েছিলেন দ্রগবা। বউয়াকে ছিল বিদ্রোহী বাহিনীর মূল ঘাঁটি। আবিদজান থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বউয়াকেতে আয়োজিত মাদাগাস্কারের ওই ম্যাচটিই ছিল আইভরি কোস্টের গৃহযুদ্ধ থামিয়ে দেওয়ার মূল মঞ্চ। সেদিন বিবদমান দুই পক্ষের নেতারাই পাশাপাশি বসে উপভোগ করেছিলেন মাদাগাস্কারের বিপক্ষে ম্যাচ। সরকারি পুলিশ বাহিনী ও সেনারা দায়িত্ব পালন করেছিল বউয়াকে
স্টেডিয়ামের শান্তি-শৃঙ্খলা বিধানে।
অব্যয় ‘ও’ এর বাখাটা এখনও অসম্পূর্ণ। সাহস, বীরত্ব , চেতনা ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করে হয়ত লেখাটা শেষ করে ফেলা যাবে, কিন্তু অভিব্যাক্তি গুলো অপরিবর্তিত থাকবে না। তাই দ্রগবার নিজের উক্তি ই সর্বোত্তম নির্বাচন।
“I left Cote d’Ivoire with a certain image: It was beautiful, its streets were lovely, there was greenery everywhere and people were happy. And when I came back a few years later, I saw a real change. That’s when I started asking myself questions”
“Inside, we wanted all that stuff to stop. When you play a match and you’re surrounded by rocket-launchers … okay, that’s for the president’s security, fine. But you’re playing with rocket-launchers everywhere. We wanted to play in a more relaxed atmosphere again. So after that game, we were euphoric, and someone whispered in my ear that it was the right time to put out a message. Then we just improvised.”
শেষবাক্যে আরেক ফুটবল খেলোয়াড়ের ভাষ্য মেড ইন চাইনা লেবেল লাগিয়ে বসায়ে দিলাম। (কপি এর সমার্থক মেড ইন চাইনা)
Society is so sick that courage now seems exceptional. Walking all over other people, crushing other men, that’s what should shock us. Being an idol … shouldn’t prevent you from looking reality in the face. Being a man … is far more important than being a champion. -(Eric Cantona, former Manchester United star)
আমার খুব প্রিয় একজন খেলোয়াড় ও মানুষ ।
যার জন্য আমি যে কোনো খেলায় যে কোনো প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে তাকে সমর্থন করি ।
আমার এক প্রিয় বন্ধুর (বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের) সাথে (যে বেশ ক'বছর ধরে লস এঞ্জেলেস-এ থাকে । তার সাথে ঢাকায় বসে খেলা চলাকালীন আমার এখনো হয় বাত চিত দ্রগবাকে ঘিরে । ও মাঠে নামলেই ... (সম্পাদিত)
পরীক্ষার জন্য আইভরিকোস্টের গৃহযুদ্ধ নিয়ে পড়ার সময় ফুটবলের হালকা হিন্টস পাওয়ার পর গুগলে ঘাঁটাঘাঁটি করে এই ইন্টারেস্টিং তথ্য জানার পর মনে হল তথ্যটা সবার সাথে শেয়ার করি, তাই লেখা। 🙂 🙂
ভালো লাগলো। খেলোয়াড়রা তাদের দেশকে ভালোবাসে। দেশের মানুষও খেলোয়াড়দেরকে ভালোবাসে। একজন খেলোয়ারের আহ্বানে দেশের গৃহযুদ্ধ থেমে যায়, যা কোন রাজনৈ্তিক নেতা এমনকি জাতিসঙ্ঘের সেক্রেটারী জেনারেল এর আহ্বানেও থামেনা। বিষয়টা ভাবতেও খুব ভাল লাগে।
🙂 🙂 ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান কমেন্টের জন্য :boss: । তথ্য টা শেয়ার করায় মূল উদ্দেশ্য ছিল। মনে হয় সার্থক হয়েছে। 🙂
:clap: :clap: :clap: :clap:
চমৎকার তথ্যকাহিনী নির্ভর পোস্ট!
প্রথমেই বলি, শিরোনামে দ্রগবা অথবা খেলাধূলোর ট্যাগ ছিল বলে পড়ার ইচ্ছে ছিলনা, ভাইয়া। গতকাল একজন নীরব সিসিবিয়ান বললেন তোমার লেখাটি যেন পড়ি। তাই পড়তে এসে আটকে গেলাম। আমার মত অস্থির মানুষের এই আটকে যাওয়ার পেছনে তোমার লেখনীর চাইতে দ্রগবার ক্যারিশমা যে পুরোটাই তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা 😀
মসকিটো রেপেলেন্ট আর আইসপ্যাক চেয়ে আইভরি কোস্ট থেকে মেইল পাঠিয়েছিলো ছোট ভাই। তিনমাস পরে বহু হাত ঘুরে প্যাকেটটি ফেরত এসেছিল আমার কাছে। ভাইয়ের কাছেই দ্রগবার নামটি শুনি প্রথমবারের মত। কারো নাম শোনা আর তাকে জানার মাঝে যে ব্যাপক ব্যবধান থাকে তার প্রমাণ তোমার লেখাটি, ভাইয়া! অল্পকথায় কত কী বলে গেলে তুমি। :boss:
তোমার লেখালেখির খাতা ইনভেইড করে এলাম সিসিবিতে। এতো কম লেখো কেন তুমি? ব্যস্ততার অজুহাত সবার আছে জানি, তবুত্ত মাঝেমধ্যে আমাদের হ্যালো বলে যেও। অন্য কিছু না লিখলেও দিনলিপি নিয়ে এসো আমাদের জন্য।
আপু, কি বলব বুঝতে পারছি না, কারও লেখা পড়ে যদি অন্য কারও ভালো লাগে এটা যে কতটা আনন্দের সেটা যারা লেখে তারাই বলতে পারবে। আপনার কমেন্ট পড়ার পর নিজের ভিত্রে অনেক বেশি ভাল লাগা কাজ করছে। আর বড়দের কাছে ছোটরা ক্ষমা চাইতেই পারে, আমিও আগে থেকেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, ক্ষমা চাওয়ার কারণটা হচ্ছে নিয়মিত কিছু লেখার চেষ্টা করার কথা দেয়ার অপারগতার জন্য। বাস্ত্যতাকে দোহায় দেয়ার ইচ্ছা নেই, ২ বছর পর কিছু লিখলাম সিসিবিতে। রোজনামচা পর্বটা শেষ করব ইনশাআল্লাহ্। আপনাদের মত বড়দের সামান্য উৎসাহ যে কতটা ইন্সপাইরেশন হিসেবে কাজ করে বলে বোঝাতে পারব না। দোয়া করবেন আপু। :boss:
🙂 🙂 🙂 🙂
অনেক ভালবাসা আর শুভপ্রত্যাশা রইল, ভাইয়া!
সি ইউ সুন।
এত ভালো লেখাটি এত কম দেখা হয়েছে কেন বুঝলাম না।
যে কথা কখনও বাজেনা হৃদয়ে গান হয়ে কোন, সে কথা ব্যর্থ , ম্লান
🙂 🙁 শিরোনাম বা সুচনা অতটা আকর্ষণীয় নয়, সে জন্য মনে হয় 🙁 🙁 , আপনাকে জানাতে পেরেই আমি খুশি, আপনার মাধ্যমেই হয়ত অনেকে জানবে।
আইভরী কোষ্টে দ্রগবার পরিচয় কেবল একজন ফুটবলারেরও উর্ধ্বে।
চমৎকার লেখা! :boss:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
রকিব ভাই, কেমন আছেন?
সি সি বিতে পরিচিত মানুষ ইদানিং অনেক কম দেখি, আমি নিজেও অনেক দিন পরে এখানে আসলাম।
তথ্য শেয়ার করার উদ্দেশ্যে লিখছিলাম, কেউ পড়লেই ভাল লাগে। 🙂 🙂
এইতো ভাই, চলে যাচ্ছে। তোমার লেখা দেখেই লগ ইন করেছিলাম। একটু দৌঁড়ের উপরে চলছি আবার। নিয়মিত হয়ে উঠতে পারছি না 🙁
তুমি আছো কেমন??
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..