Revolutionary Road… একটি দূঃস্বপ্ন!!

অত্যন্ত সুচারুভাবে নির্মীত, শক্তিশালী অভিনয় আর সময়কে থমকে দেয়া অসাধারন গল্পের এক সিনেমা Revolutionary Road। টাইটানিকের কেট উইন্সলেট আর লিওনার্দো ডিকাপ্রিও আবারো একসাথে! আবারো অসাধারন অভিনয়! আবারো অস্কারের জন্য মনোনীত (আশা করি)এবং ভীষনভাবে মনে করিয়ে দিলো রুপালী পর্দায় দীর্ঘ ১১ বছর পরেও তারা একে অন্যের পরিপূরক।

বিস্তারিত»

অস্কার প্রেডিকশন

অনেকেই বলেন, ডিরেক্টর্‌স গিল্ড অফ অ্যামেরিকা অ্যাওয়ার্ড যে পায় অস্কারও সে পায়। গত বেশ কয় বছর ধরেই এই নিয়ম খাটছে। গত বছর “নো কান্ট্রি ফর ওল্ড মেন” সিনেমার জন্য জোল কোয়েন এবং ইথান কোয়েনকে সেরা পরিচালকের পুরস্কার দেয়া হয়েছিল। অস্কারও এই দুই ভাই পেয়েছিলেন। আসলে ১৯৪৮ সালে এই পুরস্কার প্রদান শুরু হওয়ার পরে মাত্র ৬ বার এই পুরস্কারের সাথে “সেরা পরিচালক হিসেবে একাডেমি অ্যাওয়ার্ড” মিলেনি।

বিস্তারিত»

দ্য রেসলার: নিরাপদ নীড়ের খোঁজে

প্রথমেই বলে নিই, “দ্য রেসলার” এর মত স্পোর্টস মুভি আগেও বেশ কয়েকটি দেখেছি। কিন্তু এই প্রথম জীবনে দেখা স্পোর্টস মুভিগুলোর ড়্যাংকিং করলাম। আমার করা ড়্যাংকিংটা এরকম:
১. রেইজিং বুল (মার্টিন স্করসেজি, ১৯৮০)
২. দ্য রেসলার (ড্যারেন আরনফ্‌স্কি, ২০০৮)
৩. মিলিয়ন ডলার বেবি (ক্লিন্ট ইস্টউড, ২০০৪)
৪. রিমেম্বার দ্য টাইটান্‌স (বোজ ইয়াকিন, ২০০০)
৫. দ্য হারিকেইন (নরম্যান জিউইসন,

বিস্তারিত»

সানশাইন – মানবতার জয়যাত্রা

স্পয়লার ওয়ার্নিং: ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেয়া হল। কাহিনীর বেশ খানিকটা বলে দেয়া হয়েছে।

মানুষের সমকালীন চিন্তাধারার ছাপ পড়ে সংস্কৃতিতে। অতীত হয়ে গেলে সেই সংস্কৃতি হয়ে পড়ে ঐতিহ্যের অংশ। এ ব্যাপারে আশাকরি সবাই একমত হবেন যে, চলচ্চিত্র সৃষ্টির সাথে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িয়ে আছে প্রযুক্তি। চলচ্চিত্র শিল্পের প্রাথমিক প্রসার ঘটিয়েছেন যারা তারা যতটা না সাহিত্যিক ছিলেন, তার থেকে বেশী ছিলেন প্রযুক্তিবিদ। টমাস আলভা এডিসন কিংবা লুমিয়েঁ ভ্রাতৃদ্বয়ের নাম করাই এক্ষেত্রে যথেষ্ট হতে পারে।

বিস্তারিত»

স্লামডগ মিলিওনিয়ারঃ ভিন্নমত

(এই সিনেমা নিয়ে লিখার কথা গত দুইদিন ধরে ভাবছি। সিনেমা দেখার আগে হোম ওয়ার্ক হিসাবে সিটি অফ গড দেখেছি। আজকে যখন পোস্ট তা দিব দেখি ইতোমধ্যে শওকত ভাই লিখে ফেলেছেন। ভাবলাম মন্তব্যে এইটা দিয়ে দেই। কিন্তু দুষ্ট ছেলে কামরুল বললো আপনার দৃষ্টিভঙ্গিটা দেখি আর চামে সিলেটের একটা লেখা বাড়বে। নামটাও কামরুলের বুদ্ধিতে দেয়া। তাই আলাদা করে পোস্টটা দিলাম)
postar

স্লামডগ মিলিওনিয়ারঃ কি সিনেমা এইটা?

বিস্তারিত»

ডগ নামের দুই ছবি: স্লামডগ মিলওনার ও শুটিং ডগস

পর পর দুটি ছবি দেখলাম। কাকতালীয় ভাবে দুটো ছবির নামের মধ্যেই ডগ আছে। দুই ছবি দুই ভিন্ন ধরণের অনুভূতি আনে। মুগ্ধ হয়েছি, মন খারাপ হয়েছে, ব্যথিত হয়েছি। একটা দেখে ভাল কিছু দেখার অনুভূতি আসে, পরেরটি দেখে মনে পড়লো এই মুহূর্তে গাজায় কি হচ্ছে সেটি।

স্লামডগ মিলিওনার

মুম্বাই-এ বেড়ে ওঠা তিনজনের গল্প। জামাল, সেলিম আর লতিকা। মূলত এটা জামাল মালিকের গল্প। সেলিম মালিক তার ভাই,

বিস্তারিত»

গোলাপ রাঙা কাঁচের মধ্য দিয়ে দেখা জীবন

মূল রিভিউয়ের লেখক: রজার ইবার্ট
অনুবাদক: খান মুহাম্মদ
[মূল লেখকের অনুমতি নেয়া হয়নি। তাই এই রিভিউ কোন বানিজ্যিক কাজে ব্যবহার করা যাবে না।]

মা রাস্তায় রাস্তায় গান গেয়ে অর্থ সংগ্রহ করত, বাবা ছিল সার্কাসের কসরতবাজ। মা তাকে খুব বেশীদিন লালন করতে চায়নি, তাই বাবা এসে নিয়ে যায় তাকে। বাবাও বেশিদিন রাখেনি, দাদীর কাছে গছিয়ে দিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। তার দাদী একটা পতিতালয় চালাতো।

বিস্তারিত»

ব্রোকব্যাক মাউন্টেইন: রজার ইবার্টের রিভিউ

মূল রিভিউয়ের লেখক: রজার ইবার্ট
অনুবাদক: খান মুহাম্মদ
[মূল লেখকের অনুমতি নেয়া হয়নি। তাই এই রিভিউ কোন বানিজ্যিক কাজে ব্যবহার করা যাবে না।]
স্পয়লার ওয়ার্নিং: সিনেমার কাহিনীর কিছু চুম্বক অংশ বলে দেয়া আছে। যারা সিনেমা দেখার আগেই চুম্বক অংশগুলো জেনে ফেলতে চান না, তাদেরকে সতর্ক করা হল।

সিনেমার একটি দৃশ্যে এনিস জ্যাককে বলে, “There were two old guys shacked up together.

বিস্তারিত»

কাটেইন গণহত্যা: একটি সিনেমা, ইতিহাস খুঁজে দেখা এবং বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

একটা সিনেমা দেখে আমি স্তব্ধ হয়ে গেছি। একটা পোলিশ ছবি, পরিচালক আন্দ্রে ওয়াজদা (Andrzej Wajda)। ছবিটার নাম কাটেইন (Katyń)। ২০০৭ সালের ছবি।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়েছিল পোল্যান্ড থেকে। জার্মাানি পোল্যান্ড আক্রমন করার পর। পোল্যান্ডের একদিক দখল করে নেয় জার্মানি, অন্যদিক সোভিয়েত ইউনিয়ন। বলা হয় গোপন চুক্তি করেই দেশ দুটি পোলান্ড দখল করে নেয়। ছবির শুরু এখান থেকে।
বিনা যুদ্ধে পোল্যান্ড ছেড়ে দেয়নি পোলিশরা।

বিস্তারিত»

ইচ্ছে ঘুড়ি ০৬…

১…

ভালো সিনেমা কিংবা বড়সড় ভালো বই পড়লে কিছুক্ষণ কোন ভাবেই কম্পিউটারের বসা উচিত নয়। বসলেই আমার একটা পোস্ট লিখে ফেলতে ইচ্ছা হয়। কি দেখলাম বা পড়লাম তার জ্ঞানী সমালোচনা নয়, আমি লিখি জিনিসটা দেখে কিংবা পড়ে আমার অনুভূতি। আমি তাই সিনেমা দেখা কিংবা বই পড়া শেষে চট করে ঘুম দিয়ে দেই- এবং সকালে উঠে সব কিছু ভুলে যাই। কিংবা একটা দুইটা সিগ্রেট খাই,

বিস্তারিত»

Before the Rains…. তথাকথিত ক্লাসিক নাহলেও ভালো সিনেমা

ছুটিতে অনেক গুলো সিনেমা দেখার প্ল্যান ছিলো। দেখেছিও অনেকগুলো। কিন্তু সেরা সিনেমাটা দেখা হলো আজ ছুটির শেষদিনে। ঠিক করে রেখেছিলাম ছুটিতে দেখা সেরা সিনেমাটার অভিজ্ঞতা ccbতে শেয়ার করবো। কাল রাতে হঠাৎ করেই একটা সিনেমার রিভিও দেখলাম। আমিতো synopsis পড়ে অনেক আহলাদিত হয়ে উঠেছিলাম। ‘Mon Amoure’। বলা হয়েছে Sesher Kobita Revisited. শিলং দেখলে আবার সিলেটের কথা মনে হবে, ভেবেছিলাম লাবন্য আর অমিতের কি হলো দেখা যাক।

বিস্তারিত»

সেরা চলচ্চিত্র: ২০০৮

নতুন বছরেরও তিন দিন পেরিয়ে গেল। আমার জন্য ২০০৮ সালটি ছিল মুভি বছর। সিনেমা দেখা শুরুই করেছি গত বছর। কিন্তু সে বছরেরই অনেক সিনেমা দেখা হয়নি। যা দেখেছি তার অধিকাংশই পুরনো। ভবিষ্যতে যেন হারিয়ে না যায়, তাই ২০০৮ এর সেরা সিনেমাগুলোর নাম লিখে রাখার চেষ্টা করলাম। নিজে নিজে কোন ড়্যাংকিং বানানো অসম্ভব। কারণ অধিকাংশ ভাল সিনেমাই তো দেখা হয়নি। তাই আন্তর্জাল ঘেঁটে ভাল মানের সব ড়্যাংকিং জড়ো করলাম।

বিস্তারিত»

কারেন্ট এ্যাফেয়ার্স ডিসপ্লে

১৯৯২ সালে ক্লাস সেভেনে কলেজে যোগদান করার পর একটামাত্র ইভেন্টে অংশগ্রহণ করে স্টেজে ওঠার সুযোগ হয়েছিল। প্রাক্তন ইউএসএসআর ভেঙ্গে অনেকগুলো দেশে পরিণত হওয়ার ঘটনাটাই ছিল আমাদের হাউসের বিষয়বস্তু। আরও কয়েকজনের সাথে আমাকেও একটা পুরনো রেইনকোটে আবৃত করে দেয়া হলো। বড় ভাইদের কে যেন এসে কাজল দিয়ে একটা গোঁফ এঁকে দিলেন। ক্লাসমেট আরও কয়েকজনের সাথে আমি মুষ্টিবদ্ধ হাত তুলে রিনরিনে কন্ঠে “গেট ব্যাক গেট ব্যাক, রেড আর্মি গেট ব্যাক”

বিস্তারিত»

পাগলামি আর ধাওয়া খাওয়ার গল্প

৯ম শ্রেনী থেকে আমাদের এডজুট্যান্ট ছিলেন মেজর আলম স্যার। তো স্যার ছিলেন ভীষন কড়া। তার ভয়ে পুরা কলেজ এক ঘাটে পানি খেতো। তাই ১২য়ে উঠার ২ দিন আগে যখন শুনলাম স্যার চলে যাবে তখন আনন্দে কি যে করেছিলাম !! ১২য়ে উঠার কিছুদিন পর প্রিন্সিপাল স্যারও যখন চলে গেলেন, পুরা কলেজ তখন আমাদের নিয়ন্ত্রনে। স্যাররাও আমাদের কিছু বলে না। তাই ক্লাশ ১২এ উঠার পর আমরা নিজেরাই কলেজের রাজা হয়ে গেলাম।

বিস্তারিত»

বন্ড… জেমস বন্ড!!!

কালকে একটা সিনেমা দেখলাম। ভাবলাম একটা রিভিউ দিয়ে দেই সিসিবিতে। কিন্তু এইখানে তো দেখি ফ্লিম মেকার অর সিনেমা বোদ্ধাদের আড্ডাখানা। যাই হোক শুরুতেই বলে রাখি এই রিভিউটা আমি লিখতেসি একজন আম পাব্লিকের চোখে। অনেকদিন পর সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখলাম। Torrent আর Rapidshare এর এই যুগে সব ডাউনলোড করেই দেখা হয়ে যায়।

সিনেমার নাম Quantam of Solace. লেটেস্ট জেমস বন্ড সিনেমা। জেমস বন্ডের সিনেমা সব সময়ই অনেক আশা ও প্রত্যাশা নিয়ে রিলিজ হয়।

বিস্তারিত»