ক্লাস নাইনের কথা।ইন্টার হাউস বাস্কেট নিয়ে খুব উত্তেজনা…নুতন নতুন ল্যাপ করা শিখেছি..মজাই আলাদা।
দেখতে দেখতে কম্পিটিশন চলে এলো।তিতুমিরের সাথে শাহজালালের খেলা।তো খেলার মাঝখানে আমি একটা ল্যাপ নিয়ে শাহাজালালের জোন ভেঙ্গে ঢুকবো…নতুন নতুন ল্যাপ তো প্রবল বেগে এসে কোনো দিকে না তাকিয়ে ল্যাপ করলাম ঠিক আমাদের এক ফ্রেন্ডের গায়ের উপর।এবং আমার হাটু গিয়ে লাগলো ঠিক ওর মিডল স্ট্যাম্পে…!!!তারপর শুধু দেখলাম ও গ্রাউন্ডে পরে গেলো আর মুখ দিয়ে শুধু পানি পরছে….সাথে সাথে আমাদের ওই প্রায়প্রয়াত বন্ধুটাকে হাসপাতালে নেওয়া হলো।আমার ত তখন মনের অবস্থা বারটা।
ক্যাডেট
মূল লেখকঃ মাসরুফ অনুলিখনঃ তপু
ক্যাডেট কলেজ ব্লগ তাদের জন্য যারা তাদের জীবনের অর্ধ যুগ কাটিয়েছে ক্যাডেট কলেজ নামক একটি জায়গায় এবং সেই ৬ বছর প্রতিনিয়ত ক্যাডেট কলেজকে গালিগালাজ করেও জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ক্যাডেট হিসেবে গর্ব করে এবং বাকিদেরকে নিজেদের থেকে অন্তত ৬ বছর পিছিয়ে আছে বলে মনে করে।
আপনি হয়ত দু-এক বছর আগেই এক্স ক্যাডেট হয়েছেন কিংবা এক প্রবীণ এক্স ক্যাডেত যার সন্তান ও এখন একজন ক্যাডেট কিংবা আপনি চান তাকে সেখানে দিতে।
একটা বড়সড় সাইজের ছোট্ট খবর
কিছুদিন আগে একটা ছোটখাট বড় খবর পেয়েছিলাম কনফুসিয়াস ভাইয়ার কাছ থেকে। আজ আমি একটা বড়সড় সাইজের ছোট্ট খবর দেই। আমাদের নিজেদের বাড়ি হয়ে গেছে। একেবারে নিজেদের বাড়ি। দখিনা জানালা খোলামেলা বিশাল জায়গা নিয়ে বাড়ি। কিছুদিনের মধ্যেই আমরা সেখানে উঠে যাব।
বিস্তারিত»যে পথে হয়নি যাওয়া
[ডিসক্লেমারঃ রবার্ট ফ্রস্ট এর the road not taken এর অনুবাদ করার চেষ্টা। সবাই অফ টপিক কিছু দিচ্ছে আর আজ সারাদিনে আমার কিছু লেখা হয়নি তাই এইটা। কবিতা পড়ার পর এত ভাল লাগল তাই অনুবাদ করার চেষ্টা করেছি। করার পর আমার কাছে ভাল লেগেছে ভাবলাম এখানে দিয়ে দেই। ভাল না লাগলে সরিয়ে দিব। ]
দুটো পথ আলাদা হয়ে গেল বনের ধারে এসে
থমকে দাড়ালাম আমি,
প্রেস্টিজ পর্ব- ২
তপু ভাইয়ার গবেষণার সাথে আমি আরও কিছু যোগ করি ………..
ক্লাস সেভেনঃ
এদের প্রেস্টিজ না থাকলেও ক্লাস এইটে উঠলে ওরা টের পায় কিছু কিছু কথায় তাদের প্রেস্টিজ গেছে..এখন তারা বুঝতে পারছে..যেমন সেভেনে কেনো কোনো প্রেপমনিটর আসতে চাইতো না,কেনো প্রেপ মনিটর ভাইয়ারা রুমে সাবান আছে কিনা জানতে চাইতো
অনুঘটনা-১(প্রেস্টিজ পর্ব)
(ডিসক্লেমারঃ ইদানিং আমার মাথার মধ্যে খালি ক্যাডেট কলেজের কাহিনী ঘুরে। সব ছোট ছোট ঘটনা। কিন্তু না লিখেও থাকতে পারছিনা। ছোট ছোট লেখাগুলা তাই অনুঘটনা বলে চালিয়ে দিতে চাচ্ছি। আর ইদানিং আমার লেখা কেমন যেন গবেষণা টাইপ হয়ে যাচ্ছে)
ক্যাডেট কলেজের প্রেস্টিজ টা এক বিশাল ব্যাপার। খুব সেনসিটিভ বিষয় অল্পতেই ফট করে প্রেস্টিজ চলে যায় সবার। এখানে দেখি কিভাবে কাদের প্রেস্টিজ চলে যায় সেটা নিয়ে একটু ব্লগরব্লগর করি।
সেভেন ডেইস এর ছবি….
আমার মিডটার্ম শেষের দিকে তাই এটাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করি……..
ঘটনাটা আমাদের ইলেভেনের সেভেন-ডেইস এর পরপর।আমরা সবাই তখন কে কেমন ছবি তুলছে ,কারটা কত ভালো আসছে এইটা নিয়েই বিজি।তো আমি আর ফয়েজ(তানভির-আই.ইউ.টি) তখন সবসময় একসাথেই থাকি,অল্প অল্প দুস্টামী করি,অনেক পোলাপাইনদের মদন বানানোর ধান্দায় থাকি।তো হঠাৎ ফয়েজের মাথায় দুস্টামী একটা চলে আসছে।ও রিফাতকে ডাকলো “দোস্ত শোন,তোর খুব সুন্দর একটা ছবি আমার কাছে আছে..দেখবি??
বিস্তারিত»অন্যরকম ক্যাডেট কলেজ – ৪
[এই ধারাবাহিক উপন্যাসের একেক পর্ব একেকজন লিখবেন। যে কেউ লিখতে পারেন। কেউ যদি পরের পর্ব লিখতে চান তাহলে তাকে এই পর্বে মন্তব্য করে তা বলে দিতে হবে। যিনি আগে বলবেন তিনিই লিখবেন পর্বটি।]
প্রথম পর্ব
আগের পর্ব
এগারোঃ
অল্প কটা খেয়েই টেবিল থেকে সামিয়ার উঠে যাওয়া দেখে রেহানার মনটাই খারাপ হয়ে গেলো।তাদের এতো হাসিখুশি মেয়েটার এমন পরিবর্তন বাসার কেউই মেনে নিতে পারছেনা।সবচেয়ে কষ্ট হচ্ছে রাতুলের।বাইরে খুব একটা বন্ধু নেই রাতুলের..তাই আপুর কাছেই সব আবদার।এই আপুটাই ওর সব।আল্লাহ যেন ওর আপুটার মন খুব ভালো করে দেয়…মনে মনে আল্লাহর কাছে চায় রাতুল।আপু জানিস আজকে না টিভিতে খুব সুন্দর একটা রান্নার অনুষ্ঠান দেখাবে….দেখ্বিনা?
ফলোয়ার ভাবনা
আমাদের কলেজ-২(ছড়া version)
আরও একটা part আমি লিখলাম……অন্য যে কেউ পরেরটুকু লিখে আমাকে বাঁচাতে
পারেন(মাথায় শুধু এটাই ঘুরতেছে…..)
কাধের ওপর দুই দাগ নিয়ে
সামনে কটা কেশ,
রুমক্রিকেট আর আড্ডা নিয়েই
যাচ্ছে জীবন বেশ।
আমাদের কলেজ-১(ছড়া version)
ধারাবাহিক উপন্যাসটা তো খুব হিট করেছে। তাই এবার একটা ধারাবাহিক ছড়া………….. যে কেউ পরের টুকু লিখতে পারেন…..
ভরদুপুরে “একশ তিনে”..
চলছে সমাবেশ,
“এইট” শালাদের অত্যাচারে
জীবন তাদের শেষ।
অন্যরকম ক্যাডেট কলেজ -৩
[এই ধারাবাহিক উপন্যাসের একেক পর্ব একেকজন লিখবেন। যে কেউ লিখতে পারেন। কেউ যদি পরের পর্ব লিখতে চান তাহলে তাকে এই পর্বে মন্তব্য করে তা বলে দিতে হবে। যিনি আগে বলবেন তিনিই লিখবেন পর্বটি।]
প্রথম পর্ব
গত পর্ব
নয়ঃ
( ৩০ বছর আগের কথা , তখনো এটা ক্যাডেট কলেজ হয়নি। খুব সুন্দর একটা ছিমছাম স্কুল)
স্কুলটার নাম খুব সুন্দর অংকুর।
ক্রিকেট@ক্যাডেট কলেজ
ক্যাডেট কলেজের অনেকগুলো নিয়মিত খেলার মধ্যে কিন্তু ক্রিকেট নেই। আমরা সাধারাণত ফুটবল, বাস্কেটবল, ভলিবল খেলি প্রতিদিনের গেমস টাইমে। কিন্তু ক্রিকেট এর জনপ্রিয়তা কোন অংশেই এখানে কম নয়। আমরা কলেজে ঢুকেছিলাম ৯৬ এর বিশ্বকাপের পর। তখন থেকে বাংলাদেশে ফুটবল কে পিছনে ফেলে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়তির দিকে। আমরাও তা থেকে ব্যতিক্রম নই। তাই কলেজে গিয়ে সেটা নেই দেখে খুব নিরাশ হয়েছিলাম। কিন্তু ক্যাডেটদের প্রতিভার মুগ্ধ দর্শক আমরা কিছুদিনের মধ্যেই ক্রিকেট খেলার অনেক গুলা ভার্সন পেয়ে গেলাম।
বিস্তারিত»নরসুন্দর
কলেজের প্রথম দিন। সব গাইডরা আমাদের রিসিভ করতে আসছে। আমারতো মজা। তপু ভাইয়া এসে কপালে একটা আদর দিয়ে আমাকে রিসিভ করলো (পরে শুনেছি আমাদের এক ফ্রেন্ড এইটা দেখে নাকি খুব ভয় পাইছে.. ও ভাবছিলো সব গাইডরা বুঝি এভাবেই রিসিভ করবে..!!!!!)
যাই হোক, ভাইয়া রুমে নিয়ে আসলো ..ড্রেস পরালো..সমস্যা হলো ক্যাপ পরানোর সময় …কিছুতেই আমার মাথায় ক্যাপ লাগছে না..তো তপু ভাইয়া তখন বলতেছে সমস্যা নাই কালকেই ক্যাপ মাথায় লাগবে…
প্র্যাকটিক্যাল ল্যাব
দুদিন ধরে এখানে লেখা হচ্ছে না আমার(রায়হান আমার পেরেন্টসের ফোন নং খুঁজছে। বাসায় বলে দিবে আমি নাকি কিছু করিনা সারাদিন ব্লগিং ছাড়া এই ভয়ে)। আজ একটু তাড়াতাড়ি ঘুমাব বলে ৩টার দিকে শুয়ে পড়লাম। কিন্তু ঘুম আসার আগেই খুব ভাল একটা টপিক মাথায় চলে আসল। সেটা নিয়ে নাড়াচাড়া করতে গিয়ে মনে হলে এটা তাড়াতাড়ি না লিখলে আমার ঘুম আসবেনা। তাই উঠে আসলাম। ক্যাডেট কলেজের প্র্যাকটিক্যাল গুলা নিয়ে এই কাহিনী।
বিস্তারিত»