[কয়েকদিন আগে ই-লাইব্রেরি থেকে এই বইটি পড়ছিলাম। পড়ার পর মনে ভীষণ চাপ পড়ছিল, সেটাই আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম। বইটি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর ওয়ার্ল্ড এফেয়ার্স কর্তৃক ১৯৭২ সালে প্রকাশিত। মোট ২৬ টি সাক্ষ্য এতে আছে। আমি শুধু প্রথমটাই অনুবাদ করার চেষ্টা করলাম। অনুবাদের দূর্বলতা হয়তো পুরো অনুভূতি তুলে ধরতে পারেনি, সেটার দায় আগে থেকেই মেনে নিচ্ছি। মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শহীদুল ইসলামের ছবিটা ওই স্ক্যান করা বই থেকে নেয়ার কারণে এত খারাপ অবস্থা।
বিস্তারিত»হালখাতা
শুভ নববর্ষ ১৪১৮।
বাংলা ক্যালেন্ডার এমনিতেই পিছানো থাকে গ্রেগরিয়ান বছরের তুলনায়। পাক্কা ৫৯৩ বছর, ভাল ভাবে বললে ৫৯৩ বছর ৩ মাস ১৩ দিন ৬ ঘন্টার এদিক ওদিক। এই জন্যই বুঝি আমরা এখনো পিছিয়ে পশ্চিমের তুলনায়। শুধু তাই নয় দিন শুরুতেই পিছিয়ে পড়ি কমসে কম ৬ ঘন্টা। গ্রেগরিয়ান(যাকে আমরা ইংরেজি ক্যালেন্ডার বলি) দিন যেখানে শুরু হয় রাত ১২টায় আমাদের বাংলা দিন শুরু হয় ভোরে সূর্যের সাথে।
সুন্দরবন দর্শন
“সুন্দরবনের জন্য ভোট দিন” সত্যি কথা বলতে কি এখনও ভোট দেয়া হয়নাই। কিন্তু গত তিন দিনের লম্বা ছুটি পেয়ে সুযোগটা কাজে লাগাতে ভুলিনাই। কয়েকজন বন্ধু নিয়ে দে ছুট। সাথে ভাবীরাও আছেন। ১৭ই ফেব্রুয়ারি- ঢাকা থেকে শ্যামলী বাসে করে খুলনা যাত্রা। তারপর ঘাট থেকে নৌকা করে লঞ্চে উঠা- দ্যা রয়েল ম্যাগপাই। লঞ্চের মালিক ও নেতা “ফারুক ভাই”। সে এক জিনিস ভাই…মাইক্রোফোন হাতে পেলে কোন R.J এর ক্ষমতা নেই যে তার কথা কেড়ে নেয়।
বিস্তারিত»OCAS পিকনিকঃ ছবি ব্লগ
গত ১৬ই ফেব্রুয়ারিতে OCAS (Old cadet Association of Sylhet) এর পিকনিক ছিল মানিকগঞ্জের কইট্যাতে। স্পটের নাম Proshika HRDC Trust complex। ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটি থাকায় এই পিকনিক মিস করার কোন কারণই ছিল না। পিকনিকের কিছু মুহুর্ত নিয়ে এই ছবি ব্লগিং।
সকালের নাস্তার বিরতি ছিল জাতীয় স্মৃতিসৌধে।
বাস স্টার্ট নিচ্ছিল না। ড্রাইভার জানালো বাস ঠেলতে হবে।
ডব্লিউ জি গ্রেসের কলাম
বিশ্বকাপ, তাই সাবেক ক্রিকেটাররা নাওয়া খাওয়া বাদ দিয়ে কাছা খুলে লিখছেন। স্বর্গে বসে ক্রিকেটের অমর বুড়ো ডব্লিউ জি গ্রেসও দেখছেন ক্রিকেট আর প্ল্যানচেটে লিখছেন কলাম-
আমি বারবার করে বলেছিলাম টস জিতে ব্যাটিং করো, ব্যাটিং করো এবং ব্যাটিং করো। কারণ ক্রিকেটটা হচ্ছে ব্যাটসম্যানের খেলা। আর ভারতীয় দল তো ব্যাটসম্যানে বোঝাই। সাকিব আল হাসানকে যতটুকু দেখেছি তাতে মনে হচ্ছিলো তার ঘটে বুদ্ধি আছে। কিন্তু শনিবার দুপুরে মিরপুরে তার সিদ্ধান্ত আমাকে কিছুটা অবাকই করেছে।
নোটিশ
প্রিয় এলাকাবাসী,
আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে,আমার আরও কিছু ( ৭ খানা ) পেইন্টিং একটি গ্রুপ এক্সিবিশনে যাইতেছে । আরও আনন্দের বিষয় হইলো ঐ একই এক্সিবিশনে আরও ৩ পিস এক্স ক্যাডেটের ছবি যাইতেছে । এখন আপনারাই বলেন , আমার গত এক্সিবিশনে যারা যামু যামু কইরাও যান নাই , আমার জন্য না গেলেও ৪ জন এক্স ক্যাডেটের এক্সিবিশন হিসেবে ঐখানে ১বার ঢুঁ মারাটা আপনার কর্তব্য হইয়া যায় কীনা?
ফুটবল ব্লগ
অনেক দিন পর লিখতে হচ্ছে। কারণ টরেস। আজকাল ক্লাব ফুটবল নিয়ে লেখালেখি করতে ইচ্ছে করেনা। কারণ লিভারপুল। চরম ব্যস্ত সময় যাচ্ছে। তাই আগের মত প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ২০০ মিনিট ফুটবল দেখা হয় না। কিন্তু দেখি। ব্যবসা, খন্ডকালীন চাকরী, ঢাকা – কুমিল্লা মহাসড়কের জ্যাম, গোলাপজানের প্যানপ্যানানী, আর প্রতিনিয়তই বড় হয়ে উঠা টরেস মিয়াঁর দুষ্টুমিতে খেলা দেখার সময়ই কমে গেছে আর লেখালেখি তো অনেক দূরের ব্যাপার।
আমি প্যাচাল লিখবো…
বিস্তারিত»বিশ্বকাপ পূর্বানুমান-২
(চলমান)
শুরুতেই আবদুল্লাহ-আল আমীনের মন্তব্যের উত্তরে বলছি। বাংলাদেশ নিয়ে বিশ্লেষণের সময়টা নাহয় একটু পরেই আসুক।
গত পর্বে লিখেছিলাম কাপ যাদের হাতে আছে, অর্থাৎ অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে। এবার লিখছি কাপ যাদের হাতে উঠতে পারে তাদের নিয়ে।
শুরুতেই ভারত।ভারত শুধু বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশই নয়,খুব সম্ভবত বৃহত্তম গণমাধ্যমেরও দেশ। তাদের অনেক চ্যানেল, অনেক পত্রিকা, অনেক সংবাদ সংস্থা ও একই সঙ্গে অনেক সাবেক ক্রিকেটার। এছাড়া জ্যোতিষিরা তো আছেই।
এনিম্যাল জোক্স ও অন্যান্য
এনিম্যাল জোক্স আমার খুবই পছন্দের জিনিস। খুব সাধারন একটা জোক যখন কোন প্রানীকে নিয়ে করা হয়, আমার কেন জানি খুবই হাসি পায়।
কিছুদিন আগে আলপিনের একটা জোকের কথা বলি। পুকুরের পাড়ে ব্যাঙ হাতে গ্রেনেড নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, কুমির তা দেখে এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করল
ঃকি ব্যাপার ব্যাঙ ভাই? হাতে গ্রেনেড কেন?
ঃওই জলহস্তিটার মুখে মারব?
“কেন, ও কি করেছে?” কুমির কিছুটা অবাক।
বিশ্বকাপ পূর্বানুমান-১
ফুটবলের বিশ্বকাপ মানুষকে যতটা আলোড়িত করে, ক্রিকেট বিশ্বকাপ হয়তো ঠিক ততটাই নিরুতসাহিত করে। যে দলগুলো সারা বছর ধরে নিজেদের ভেতর ৫০ ওভার, ২০ ওভার, ৫ দিন ইত্যাদি নানা ঘরানার ছকে খেলছে,তাদের নিয়ে বিশ্বকাপ আয়োজনটাই অনেকটা হাস্যকর। প্রতিবছর ওয়ার্ল্ড টোয়েন্টি টোয়েন্টি, দুই বছর পরপর আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ছাড়াও প্রতি বছরই ত্রিদেশীয় গোটা দুয়েক টুর্নামেন্ট লেগেই থাকে। তার উপর গত তিন বছর ধরে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ নামের এক ক্রিকেটিয় হিন্দি সিরিয়াল শুরু হয়েছে।
বিস্তারিত»ভীষ্মকাপ
গৌরচন্দ্রিকা-
(ভারতীয় পূরাণ মহাভারতে পান্ডব ও কৌরবদের পিতামহের নাম ভীষ্ম।প্রায় গোটা মহাকাব্যেই তাকে ভীষ্ম বলে ডাকা হলেও তার প্রকৃত নাম দেবব্রত।বিশাল এই মহাকাব্যের শুরুর দিকে তার জন্ম ও নামকরণের কারণের বর্ণনা পাওয়া যায়। বিমাতা সত্যবতীর বাবার ইচ্ছা অনুযায়ী আজীবন কৌমার্যব্রত পালন ,হস্তিনাপুরের সিংহাসনের দাবীত্যাগ ও আজীবন হস্তিনাপুরের রাজ্যপ্রধানের সেবায় নিয়জিত থাকার কঠিন প্রতিজ্ঞা করেছিলেন বলে তার নাম হয় ভীষ্ম। যার অর্থ কঠিন প্রতিজ্ঞাকারী।)
কানকথা-
ও এম এস এর ন্যায্যমুল্যের চাল নয়,সিডর আইলা পীড়িত অঞ্চলে বিশুদ্ধ পানি কিংবা পানি বিশুদ্ধকরণের ট্যাবলেট নয়,
টুকিটাকি ২
টুকিটাকি ১
১.
প্রিন্সিপাল ছিলেন সোহরাব আলী তালুকদার স্যার, আর ভাইস প্রিন্সিপাল মিজান স্যার। মিজান স্যারের তেল বাজির ক্ষমতা ছিল মোটামোটি তেলেসমাতি পর্যায়ের। যেকোনো পরিস্থিতিতে তিনি প্রিন্সিপালকে তেলে চুবানোর ক্ষমতা রাখতেন। একদিন প্রিন্সিপাল স্যার হাউজে রাউন্ড দিচ্ছেন। সাথে ভাইস প্রিন্সিপাল মিজান স্যার, হাউস মাষ্টার, ডিউটি মাস্টারের এক বিশাল বহর। প্রিন্সিপাল স্যার হঠাৎ ক্লাস ১২ এর এক ক্যাডেটের রুমে ঢুকলেন। এটা ওটা ভুল ধরার পর লকারের দিকে তাকিয়ে দেখেন সেখানে একটা মগে বেশ কয়টা টুথ ব্রাশ রখা।
আমার আপুসোনা – ৭ (ফ্যান্টাসি)
এটা আমার কাল্পনিক সিরিজ।
আমার আপুসোনা – ৬
ঠান্ডায় বরফ হয়ে যাওয়া হাত দুটো ওর গালে লাগিয়ে বললাম, “আজ চলে যাইরে আপুসোনা”।
-উফফ, কি ঠান্ডা হয়ে আছে তোর হাত। তোর হাতমোজা সাথে নাই কেন।
-বুঝতেই পারিনি রাতে এত ঠান্ডা পড়বে। সকালে তাই নিয়ে বের হইনি।
-থেকে যা না পিচ্চি আজকে। কি এমন রাজকার্য তোর বাসায়। গিয়ে তো একা একাই বসে থাকবি।
চ্যাম্পিয়নস লিগের নক আউট পর্বের ড্র
আগামীকাল পত্রিকা বের হবে না। আমার মত সংবাদপত্রে কী বোর্ড পিষে দিন গুজরান করনেওয়ালাদের জন্য সুসংবাদ! একদিন অফিস কামাই দেয়া গেলো, কি মজা। সিসিবিতে খেলাধূলা নিয়ে লেখার মানুষ অনেক! এহসান ভাই, আকাশদা, কামরুল ভাই…তালিকাটা লম্বা হতেই থাকবে। সেই তালিকায় নিজেকেও জুড়ে দিলাম আর কি।
ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর প্রতিযোগিতা উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের নক আউট পর্বের ড্র হয়ে গেলো। এই পর্ব থেকেই শুরু হবে তারাদের ঝরে পড়া।
বাবুরাম চাকুরে
বাবুরাম চাকুরে
কোথা যাস বাপুরে
আয় বাবা দেখে যা
CV খানা রেখে যা
যে লোকের চোখ নেই
দাঁত নেই নখ নেই
ছোটে সে তো হাটে না
ছুটি ছাটা নেয় না
করে না কো উৎপাত
খায় শুধু নুনভাত
সেই লোক জ্যান্ত
ধরে ক’টা আনতো
নিয়ে দাস খতে সইটা
দেই তারে JOBটা
(স্বর্গীয় সুকুমার রায়ের নিকট ক্ষমাপ্রার্থী)
বিস্তারিত»