সিসিবির নতুন পাগল, ভাবের পাগলদের জইন্য দুইডা গান

সিসিবিতে পুরান পাগল আছে, আছে নতুন পাগল, ভাবের পাগলও আছে! পুরান হইলো আমার মতো যারা প্রেম-ট্রেম শ্যাষ কইরা অহন নব্যদের প্রেম দেখে, আর কয় কি কলিকাল আইলো? নীল খাম, টেলিফোন-মোবাইল প্রেম যুগ শ্যাষ। চলতাছে সাইবার প্রেম।

নতুন পাগল আছে মাস্ফ্যু, আবীর, আকাশ আরো জানি কেডা, কেডা!! এমুন পাগল, রীতিমতো চিক্কুর দিয়া প্রেম করতাছে। মজাই লাগে এইসব পুলাপাইনের লম্ফঝম্প দ্যাখতে। আসলে প্রেমে পড়লে সব কালে,

বিস্তারিত»

পারসনাল আউটিং।। আলমাস দিনার

আমাদের ব্যাচ যখন পানি সমস্যার জন্য কলেজে একা ছিলাম তখন বস্তুত ডিসিপ্লীন বলে কিছু ছিলনা । আমরা ইচ্ছামত কলেজের বাইরে যেতাম । শুধু খেয়াল রাখতে হত ডাইনিং হলে কাঊণ্ট করে কিনা । পিটি প্যারেড না থাকায় প্যারেড স্টেটমেণ্টের কোন ঝামেলা ছিলনা । আমি আমার আগের আর্টিকেলে ঊল্লেখ করেছি আমাদের প্রিন্সিপাল ছিলেন মহামান্য বশীরুদ্দীন ভাইয়া । আমাদের কলেজে কোন বাঊণ্ডারী দেয়াল ছিলনা । আমাদের পিছনে সমহিমায় দাড়িয়ে আছে পাহাড় যার গায়ে লেখা আছে ‘কথা নয় কাজ’।এটি আমাদের কলেজ মটো ।

বিস্তারিত»

অবশেষে তাহাকে পাইলাম, জনমের মতো পাইলাম……

:guitar: :guitar: :guitar:

অবশেষে তাহাকে পাইলাম! জনমের মতো আপন করিয়া পাইলাম!! আহ্ কি আনন্দ আকাশে-বাতাসে…………..

কিন্তু কাহাকে আমি পাইলাম! কাহার জন্য আমার এতো অপেক্ষা-প্রতীক্ষা? সে কি রক্তমাংসের মানুষ? সে কি নারী? আরো একজন?

অসম্ভব। একজনকে তো পাইয়াছিলাম ২৪ বছর আগে। আজি হইতে আর একটি দিন পরেই!! প্রায় দুই যুগ পার করিয়া আরো একজন নারীর প্রেমে মাতোয়ারা হওয়ার অবস্থা আমার নাই।

বিস্তারিত»

স্মৃতির ঝাঁপি : নরক ছেড়ে পালালাম

প্রথম পর্ব
দুই.
বাবার একটা পদোন্নতি হলো। মুক্তিযুদ্ধের আগেই আমরা বাসা বদল করে কলোনীর আইডিয়াল স্কুল অঞ্চলে চলে গেলাম। এফ-৪৯ নম্বর ভবনে। এই বাসাটা কমলাপুর রেল স্টেশনের কাছে। ‘৭০-৭১ সালে কলোনীর ভেতরে প্রায় প্রতিদিনই মিছিল-সভা হতো। সন্ধ্যায়-রাতে নিয়মিত ছিল মশাল মিছিল।

‘৭১-এর ২৫ মার্চ সন্ধ্যা থেকেই বাইরে রাস্তায় প্রবল উত্তেজনা দেখছি। তরুণ-যুবক বয়সীরা কেউ বাসায় নেই। সবাই রাজপথে নেমে গেছে।

বিস্তারিত»

স্মৃতির ঝাঁপি : ভবন নম্বর ১১

গত এক মাস ধরে এক ধরণের উত্তেজনার মধ্যে বাস করছি। বাসার অবস্থা বেরাছেড়া! সব লন্ডভন্ড, কোনো কিছু জায়গামতো নেই! অতিথি ঘরটা ফাঁকা পড়ে আছে। ভেতরের ঘরগুলোর অবস্থাও তাই। উত্তেজনায় টানটান হয়ে আছি একা আমি নই, বাসার সবাই। কেমন একটা উৎসব উৎসব ভাব। সব বাধাছাদা হয়ে গেছে। গাড়িতে, ঠেলায় করে হাড়ি-পাতিল, থালা-বাসন, কাপড়-চোপড়, কিছু কিছু ফার্নিচার চলে গেছে আরেক বাসায়। আমাদের নতুন বাসায়। কবে যাবো সেখানে?

বিস্তারিত»

সিসিবি থিম

অল্প ক’জন ক্যাডেটের সান্নিধ্যে জন্ম নেয়া সিসিবি প্রাঙ্গন আজ অনেক বড়, অনেক বিকশিত। হয়তো বলবেন এখনো শতভাগ পূর্ণাঙ্গতা আসেনি, তবুও মেনে নিতে হবেই সিসিবি প্লাটফর্মের বর্তমান অবস্থান ঈর্ষনীয় এবং প্রশংসার দাবীদার। শুধু স্মৃতিচারণের গন্ডীতেই নিজেদের আটকে না রেখে চিরতরুণ ক্যাডেটদের (এক্স-ক্যাডেট বলবো না, কারণ অন্তরে তারা আজো সেই পুরনো ক্যাডেটই রয়ে গিয়েছেন) বিচরণ ছড়িয়েছে বহুদূর। আজ এর সদস্য প্রায় হাজারের পথে এগুচ্ছে, আর পোষ্টের সংখ্যা তো বেশ আগেই দু’হাজারের মাইলফলক ছাড়িয়ে গিয়েছে।

বিস্তারিত»

ক্যাডেট কলেজে মিছিল !!!

ক্যাডেট হিসেবে আত্নপ্রকাশ করার আগে থেকেই জেনে আসছি আমাদের কলেজের নাম ঐতিহ্যবাহী ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ । আমাদের কলেজের সবকিছুই ঐতিহ্যবাহী। যেকোন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বা প্রিন্সিপালের ভাষনে অথবা বার্ষিকীতে বাণী লেখার সময় ঐতিহ্যবাহী শব্দটা ব্যবহার করতে কার্পণ্য করতেন না কেউই। আমাদের একটা ঐতিহ্যবাহী দীঘিও আছে যেটির সাথে সব হাউসের বাথরূমের লাইনের কানেকশন। বলা বাহূল্য আমাদের গোসলের পানির সাপ্লাই আসতো দীঘি থেকেই। বিড়াট বড় শান্ত দীঘি এবং ভরপুর পানি।

বিস্তারিত»

চেইন মেইল থেকে ছবি ব্লগ

চেইন মেইলকে ব্লগে রূপ দেওয়ার আইডিয়াটা রবিনের কাছ থেকে নিলাম। 😀 (রবিনের উপর দিয়া চালাইলেও স্পষ্ট মনে আছে আমিও এর আগে ডায়নোসোরের বিরানি নিয়া একটা পোস্ট মারছিলাম।) আসলে কয়েকদিন কিছু না লিখলে আঙুলগুলা নিশপিষ করতে থাকে!

আজ এরকম একটা ছবি ব্লগের চেইন মেইল পেয়ে মনে হলো, ধার করা মজাটা শেয়ার করে ফেলি। বলা হচ্ছে এগুলো ভারতের ছবি। কিন্তু প্রথম ছবিটা কেমন জানি শ্রীলংকার মনে হচ্ছে!

বিস্তারিত»

ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীর ভূত

আমরা ক্যাডেট কলেজে জয়েন করি ১৯৯৩ সালের ২০শে মে। তারপর কলেজ ছূটি হয় ২৭ মে। :awesome: এর পরের মাসে ২৩ জুন কলেজ খোলা হয়। ঠিক তারপরদিন শুক্রবার দেখি আমার মুরগি বসন্ত x-( (চিকেন পক্স)। তাই এডমিট হতে হল হাসপাতালে এবং সংগত কারনেই আমার স্থান হল একা এক কেবিনে ;;) । আমি ছিলাম ৩ নম্বর কেবিনে। এখানে উল্লেখ্য, আমি এর আগে কখনো একা এক রুমে থাকিনি।

বিস্তারিত»

৯৯৯ নম্বরটা ইজারা নিছি………..সাবধান

:chup: :chup: :chup:

সাবধান, সাবধান, সাবধান!!! আগে থেকে ইট ফেলে রাখলাম। ৯৯৯ নম্বর সদস্যের পোস্টটা আমার জন্য ইজারা নিয়ে রাখলাম আরকি। ওইডা আর বেশি দূরে নাই। আমি না লেখা পর্যন্ত সবাই কিবোর্ড বন্ধ কইরা রাখবা। আগে থেকে তাই সাবধান করে দিচ্ছি!! 😡 অন্য কেউ ভুলেও ওই চেষ্টা কইরো না!! তাইলে পুরা ব্লগ ঝাঁঝরা কইরা দিমু কইলাম। :gulli2: :gulli2: :gulli2: । মনে থাকবো তো??

বিস্তারিত»

৩ টি গর্বিত শেল এবং আমার সত্যিকার ক্যাডেট হয়ে উঠা

মূল ঘটনা শুরুর আগে খলর মামা সম্পর্কে কিছু না বললেই নয়। মামাকে আমরা মেছো মামা বলেই ডাকতাম। মাছ সম্পর্কিত কোন ব্যাপার ছিল যা ইন-ডিটেইল না বলাটাই ভদ্রোচিত বোধ করছি। মামা ততদিনে কংশ-মামা :gulli2: হিসেবে আত্নপ্রকাশ করেছেন। আমারাও মামাকে ক্লাসে,মাঠে- ঘাটে আমাদের স্টাইলে অভিবাদন জানাতাম। :duel: আমরা বাংলা বর্ণমালা প্র্যাক্টিস করতাম এভাবে —
ক-লর
খ-লর
গ-লর
ঘ-লর
ঐদিন মিল্ক ব্রেক এর পর মামার ক্লাস ছিল।

বিস্তারিত»

কতদিন ডাব চুরি করিনা !

কয়লা ধুইলে ময়লা যায়না।
তাই রিইউনিউন ‘০২ তে গিয়েও ডাব চুরি করেছিলাম।
সেটা ছিল আমার সবচেয়ে বড় অভিযান।
পুরো গাছ খালি করেছিলাম(৬০-৭০ টা ডাব)।
৩ দিনেও সবাই মিলে খেয়ে শেষ করতে পারিনি।

আহারে ! কতদিন হয়ে গেল! :dreamy:

বিস্তারিত»

জন্মদিনে আমার ক্ষুদ্রতম পোষ্ট…

আজ থেকে তের বছর আগে কিছু নিষ্পাপ কিশোর-কিশোরীর পদচারণায় মুখরিত হয়েছিল বাংলাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা দশটি বিশেষ কারাগার।
১৯৯৬-২০০২ ইনটেকের সকল পাপীদেরকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
শুভ জন্মদিন।

:awesome: :awesome: :awesome:

বিস্তারিত»

দশটা কুখ্যাত কলেজের দশটা বছর পার করে দেয়া…

আজকে যদিও বুধবার, তাও আমরা সেজেগুজে কালচারাল ফাংশন দেখতে আর স্পেশাল ডিনার খাইতে গেলাম।

তার আগে সন্ধ্যা বেলায় হলো মুড়ি পার্টি, সেই আগের মত দুই হাত ভরে মুড়ি নিয়ে এসে
উপরটা চেটে দেয়া, যেন আর কেউ না নিতে পারে…এবার অবশ্য আমি ভালু মেয়ে
ছিলাম, নিজেই দুহাত ভরা মুড়ি নিয়ে নিয়ে এসে সবাইকে দিয়েছি…ভুটি, মনে আছে, তুই কেমন খাইষ্টা ছিলি? চেটে দিলেও তুই নিয়ে খেয়ে ফেলতি?

বিস্তারিত»

আনলাকি তেরতম জন্মদিন বিষয়ক আজাইরা পোস্ট

আজ আমাদের ব্যাচের জন্মদিন। গতকাল দুপুরে আমার অফিসের তেরতলার উপর হতে বৃষ্টির শুভ্রতরঙ্গ কেবল তেরবছর আগের (একদিন কম) একটি দিনের কথাই মনে করিয়ে দিচ্ছিল। আমি অবশ্যি এমনিতে একটু বেরসিক আর কাঠখোট্টা স্বভাবের লোক। আবেগ খুব বেশি আমাকে ছোয় না। বৃষ্টি দেখে আমার বন্ধুদের চরম রোমান্টিক মূহুর্তে আমি “কিছুই লাগে না” জাতীয় নির্লিপ্ততায় অনেকের বিরক্তির কারণ হয়ে যাই । কিন্তু কিছু জায়গায় চরম বেরসিকেরও একটু ধাক্কা লাগে।

বিস্তারিত»