ঝুড়িভর্তি জলপাই মাথায়
পাহাড় বেয়ে
ওই মেয়ে
নেমে আসছে দেখে
কোত্থেকে
তোমার জলপাই স্বাদের
চুম্বন এসে পড়ে।
জলে ভরে যায় মুখ,
বারংবার, বারংবার
শুধু কামড়ে দিতে ইচ্ছে করে…
ঝুড়িভর্তি জলপাই মাথায়
পাহাড় বেয়ে
ওই মেয়ে
নেমে আসছে দেখে
কোত্থেকে
তোমার জলপাই স্বাদের
চুম্বন এসে পড়ে।
জলে ভরে যায় মুখ,
বারংবার, বারংবার
শুধু কামড়ে দিতে ইচ্ছে করে…
রুদ্ধশ্বাস প্রতীক্ষায় cricinfo অনুসরণ করছিলাম।
একটু আগে সাকিব এর দুর্দান্ত পারফর্মেন্সে
দ্বিতীয় টেস্ট জিতে নিল বাংলাদেশ।
সাকিব: ৯৬, অপরাজিত।
বাংলাদেশ ৪র্থ দিনে ৪ উইকেটে জয়ী।
অভিনন্দন বাংলাদেশ।
টিম যেমনি হোক, ওয়েস্ট ইন্ডিজ বলে কথা।
মন খারাপ হওনটা আজকাইল ফ্যাশনে পরিণত হইছে। পোলাপাইন একটা আরেকটারে ক্ষুদে বার্তা পাঠাইয়া জানান দেয়, হের আজকে মন খারাপ। ক্যান মন খারাপ, কি হইছে, সমস্যাটা কি জিগাইলে কোনো জবাবও পাওয়া যায় না! হুদাহুদিই বলে মন খারাপ!
এফএম রেডিও অহন পুলাপাইনের ক্রেজ। সারাদিন-রাইত হেরা ক্ষুদে বার্তা পাঠাইয়া মুঠাফোন কোম্পানি আর রেডিওওয়ালাদের পকেট ভরায়! তো ওইসব বার্তার মূল কথা কি? কথাবন্ধু আর আরজেগুলারে কয়, “ভাইয়া,
বিস্তারিত»আমার খুব পছন্দের গান এ দুটি। সত্তুরের দশকের শেষে অথবা আশির দশকের শুরুতে দুটি বাংলা চলচ্চিত্রের এ গান দুটি চরম জনপ্রিয় হয়েছিল। কামরুল আবার বাংলা চলচ্চিত্রের পুরনো গান খুব পছন্দ করে। আমারও ভীষন পছন্দ। রেডিও’তে কাজ করার কারণে আর বাংলা চলচ্চিত্রের গান নিয়ে এবিসির সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান সিনেমাতাল (অনুষ্ঠানটির নামও কামরুলের দেওয়া) থাকায় আমাদের এই বিষয়ক আর্কাইভটা ভালই আগাচ্ছে।
সম্প্রতি মধুমিতা সিনেমা হলের কর্নধার একজনের সঙ্গে কথা চলছে।
বিস্তারিত»ক্যাডেট কলেজ থেকেই কবিতার প্রেমে আমি পড়েছিলাম। ছাত্রজীবন পর্যন্ত সেই প্রেম অটুট ছিল। সাংবাদিকতা পেশায় ঢুকে তথ্য-পরিসংখ্যান আর খবরের একটা কাটখোট্টা জগতে আটকে পড়েছিলাম। জীবনানন্দকে নিয়ে এসে আমার পুরনো প্রেমটাকে একটু নাড়া দিয়ে গেল আন্দালিব। আবদুল মান্নান সৈয়দের সংকলন ও সম্পাদনায় জীবনানন্দ দাশের প্রকাশিত-অপ্রকাশিত কবিতাসমগ্র ঘাটতে ঘাটতে পেয়ে গেলাম বনলতা সেনের ফলোআপ কবিতাটি। চলো সবাই পড়ে ফেলি।
শেষ হ’ল জীবনের সব লেনদেন
জীবনানন্দ দাশ
শেষ হ’ল জীবনের সব লেনদেন,
বিস্তারিত»প্রথম পর্ব ।। দ্বিতীয় পর্ব ।। তৃতীয় পর্ব
‘৭৩ সালের শেষ দিক থেকে পরিস্থিতির আরো অবনতি শুরু হলো। যুদ্ধে বিধ্বস্ত দেশ। পূনর্গঠন, পূনর্বাসন দরকার। কিন্তু সরকারের কাছে টাকা নেই। মার্কিন বিরোধীতার কারণে বৈদেশিক সাহায্য আসছে সামান্যই। কিউবায় পাট রপ্তানি করায় মার্কিন সরকার বাংলাদেশে খাদ্য সাহায্যের জাহাজ আটকে দিলো। কৃষি দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড। কিন্তু যুদ্ধে কৃষকের মেরুদণ্ড ভেঙে গেছে।
বিস্তারিত»১।দেবর ভাবীর সম্পর্ক ছিল চমৎকার।আসলে তারা ভার্সিটি ফ্রেন্ড কিন্তু ঢং করে ভাবী ডাকা । এতে রিলেশনটাও একটু ইয়ে হলো আর কি । আর ভাবী ডাকার অযুহাত হলো ভাবী ক্যাপ্টেনের উয়াইফ আর দেবর এক্স ক্যাডেট। সব আর্মি অফিসারের ঊয়াইফদের মনে হয় ক্যাডেটরা ভাবী ডাকতে চায়। ভাবী প্রায়ই ফান করে বলে চল দোস্ত চিপায় যাই…
দেবর কি আর না করতে পারে ! 😡
২।
বিস্তারিত»দরবার বসেছে রাজার। সেখানে উজির-নাজির, পাইক-পেয়াদা থেকে শুরু করে রাজ্যের মানুষ হাজির। খুবই দুশ্চিন্তায় আছেন রাজা। রাজ্যে বউকে ভয় পায় না এমন মানুষ পাওয়া যাচ্ছে না! এইটা একটা কথা হইলো? রাজা বলে, আমি ভয় পাই, উজির ভয় পায়, এমনকি তাবৎ দুনিয়ার মানুষ যারে ডরায় আমার যুদ্ধবাজ সেনাপতি- সেও নাকি বউরে ভয় পায়!! কথা হইলো এইডা? রাজার পন বউকে ভয় পায় না এমন একজন প্রজা খুঁজে পেতেই হবে।
বিস্তারিত»স্বপ্নে বেড়াতে এসে
মশারীতে আটকে
গেছি শেষে,
বুঝি নিস্তার নেই।
সবুজ আলোয় মাপি
জালের বিস্তার,
নিদ্রিতকে
পৌনপুনিক তরংগ
পাঠাতে থাকি:
জোনাকি মরে গেলে
তাকে দেখতে পাবার কোন
জো আছে নাকি?
রুলস অফ বিজনেস ‘৯৬ আইনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার আন্তজাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন ডঃ গওহর রিজভীকে। সাধারনত রাজনীতিবিদ অথবা প্রাক্তন সচিবদেরই এইসব উপদেষ্টা নিয়োগ দেয়া হয়, যার সংখ্যা এখন পর্যন্ত সাত , তবে ডঃ গওহর রিজভী এক্ষেত্রে অনেক দিক দিয়ে ব্যতিক্রম। একজন অভিবাসী, এবং খুবই হাই প্রোফাইল ক্যারিয়ার, যার রয়েছে অক্সফোড, ওয়ারউইক, হার্ভাডে পড়ানোর কিংবা ফোর্ড ফাউন্ডেশনে উচ্চ পদে চাকরির অভিজ্ঞতা।
আমরা গর্বিত হতে পারি কারন তিনি একজন প্রাক্তন ফৌজিয়ান।
১। আমার ফ্রেণ্ড মাহবুবের ওয়াইফের নাম হাসি। হাসির মামাত ভাই রাজ়ীব মাহবুবকে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে ওর এক চাচার সাথে-
চাচা, এইটা হইল হাসির ভাতাড় ।
জামাইকে অনেক জায়গায় ভাতাড় বলা হয়। সম্ভবত ভাতের জোগান দেয়ার পুরস্কার সরূপ এই নাম।
২। আমার মামীর ব্লাড ক্যান্সার। গত মাসে উনি ছিলেন কাকরাইলে ইসলামি ব্যাংক সেন্ট্রাল হাস্পাতালে। ব্লাড দরকার ছিল তাই আমার এক কলিগকে (কৃতজ্ঞতা মাছুম ভাইকে) নিয়ে গেলাম।
বিস্তারিত»প্রথম পর্ব
দ্বিতীয় পর্ব
তিন.
স্রোতে স্মৃতির ভেলা ভাসিয়েছি। লগি-বৈঠা কিছু নেই। তাই বাতাস আর স্রোতের টানে কোথা থেকে কোথায় যে যাই, নিজেও জানি না। সময়টা মনে রেখে ঘটনাগুলোকে শুধু সুতোয় গাঁথছি যেন! লিখতে বসেছিলাম ঢাকায় আমার-আমাদের পরিবারের বাড়িগুলোকে নিয়ে। এখন তার সঙ্গে চলে আসছে সমসাময়িক রাজনীতি, ব্যক্তিগত স্মৃতি, ঘটনাক্রম, আশেপাশের মানুষ কত্তো কি! এটা কি আত্মজীবনী? তা তো নয়।
১। আমরা ক্লাস নাইনে (১৯৯৫ সাল) হাইকিং এ গিয়েছিলাম। ৩ দিনের আমাদের ফাইনাল ডেস্টিনেশন ছিল ফেনীর ছাগলনাইয়া থানা। প্রথমদিন আমাদের স্টপেজ ছিল সীতাকুন্ড থানায়। আমরা কলেজ থেকে সকালে রেললাইন ধারে হাটতে থাকি।১১ টার দিকে হালকা নাস্তা দেয়া হয় রেললাইনের পাশেই। আমাদের সাথে ছিলেন এডজুটেন্ট মেজর রেজা (আরসিসি এক্স ক্যাডেট) স্যার। বিরতির সময় বললেন আজ রাতে তোমরা যে যা পার পারফর্ম করবা।
আমরা বললাম কি কি হবে স্যার?
মেয়ে তোমার মাথার ঠিক ওপরে
ভেসে আছে এক খণ্ড মেঘ;
রোদ্দুরে বিচলিত হওয়া কি
তোমাকে মানায়?
প্রতিদিন বৃষ্টিহীন আমি
ভেতরে ভেতরে
কী ভীষণ তৃষ্ণা পুষে রেখে
তোমার সংগে নিপুণ হাসি,
চলার পথে অনেক টুকরো ঘটনা আছে যেগুলো একেকটা গল্প হওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়। কিন্তু সবার সাথে শেয়ার করা থেকে বঞ্চিত হতে চাইনা। তাই কিছু শেয়ার করছিঃ
১।
আমার এক মেয়ে ফ্রেণ্ডের সাথে ঠিক রমজান মাস শেষ হওয়ার পর ফোনে কথা হচ্ছে। আমাকে জিজ্ঞেস করল রোজা কয়টা রাখছ। আমি বললাম ৩০টাই রাখছি। তুমি ?
সে বললো আমিও সব কয়টা রাখছি। আমি বললাম মেয়েরা তো সব রাখতে পারার কথা না।