হুম, ১৯৯৭ সালে চৌ… জা … শ … এই ভাবে শুরু করতেন। খেলার সম্পর্কে আহসান লিখেছে , আসলেই সেই দিনটা অনেক মজার অনেক
আনন্দের ছিল। এমনকি সে দিন চৌ… জা … শ চেচামেচি ও অনেক ভাল লেগেছিল। শেষ ওভারে, ব্অল খানি ব্যাটে লাগলেই চৌ… জা … শ এর
চিৎকার “বল চলে যাচ্ছে সিমানার দিকে ……… (জোরে), কিন্তু না ওখানে আছেন মরিস উদুম্বে …
রক্ষণশীলতা
“চোখ তো তোলো!”
তোলে।
“তাকাবেনা অন্তত?”
তাকায়।
“নেকাবটা সরাও”
সরায়।
“ঠোঁট ছুঁই?”
প্রশ্নবোধক।
“ঠোঁট দিয়ে?”
বিদ্যুৎ হেনে সরে যায়।
এক বলে এক রান!
এক বলে দরকার এক রান , তারপর হাসিবুল হোসেন শান্ত আর খালিদ মাসুদ পাইলটের সেই দৌড়, যার পর থেকে বাংলাদেশ শুরু করেছিল এক নতুন পথে দৌড়… আজ ১৩ এপ্রিল সেই আইসিসি ফাইনালের ১২ বছর পূর্তি। ১৯৯৭ সালে মালয়েশিয়ায় আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হয়ে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে বাংলাদেশ, যার পর থেকেই বদলে গেছে বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের চিত্র।
সে সময় আমরা ক্লাস এইটে। লাঞ্চের পর পরই দেখলাম ক্লাস টুয়েলভের ব্লকে রেডিও অন করা হয়েছে,
বিস্তারিত»মাননীয় অর্থমন্ত্রী, আইএমএফকে না বলুন

১.
২০০৪-০৫ অর্থবছরের বাজেট দেওয়ার সময় পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ছিলেন শওকত আজিজ। শওকত আজিজ তার বাজেট বক্তৃতার শেষ পর্যায়ে বাজেটের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলকে (আইএমএফ) ‘গুড বাই’ জানানোর মধ্য দিয়ে বাজেটে অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।’ বক্তৃতায়ই এর কারণ হিসেবে তিনি দারিদ্র বিমোচন প্রবৃদ্ধি সুবিধার (পিআরজিএফ) আওতায় ঋণ কর্মসূচি থেকে তারা বের হয়ে আসতে পারার কথা বলেছিলেন।
২.
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়াকে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফ একদমই পছন্দ করতো না।
স্পেনিস নেভাল ক্যাপ্টেন
এই জোক্সটা আমাদের অফিসের এক কলিগের মেইল বক্স থেকে পাওয়া।
জনৈক স্প্যানিস ক্যাপ্টেন তার নৌতরীতে হাটছিলেন, তখনি অধীনস্ত এক সৈনিক দৌড়াতে দৌড়াতে ক্যাপ্টেন সাহেবের কাছে এসে বল্ল “স্যার, শত্রুপক্ষের একটা জাহাজ আমাদের দিকে আসছে”
স্প্যানিস ক্যাপ্টেন ধীরস্থিরভাবে বললেন, “যাও, আমার লাল শার্টটা নিয়ে আস”
সৈনিক দৌড়ে গিয়ে লাল শার্ট নিয়ে আসল। স্প্যানিস ক্যাপ্টেন লাল শার্ট গায়ে দিলেন।
কিছুক্ষনের মধ্যে শত্রুপক্ষের জাহাজ কাছাকাছি চলে আসল।
যেদিন আমার মৃত্যু হলো ……………
সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরন – জাতি, ধর্ম, বর্ণ, মত – কাউকে আঘাত দিতে লিখিনি। আঘাত পেলে ক্ষমা করে দেবেন। এটা আমি আমার কল্পনা থেকে লিখেছি, এই চরিত্রগুলো বাস্তব নয়। কেউ যদি চরিত্র বা ঘটনার মধ্যে বাস্তব কিছু খুজে পান, সেটাকে পাঠকের কল্পনাশক্তির বিশালত্ব হিসেবে গন্য করা হবে।
—————
আগের গল্প ——-
একজন অসুস্থ মানুষ
ও, আমি এবং আমরা ……
প্রতিদিন ঘুম থকে উঠে সবাই একটা ছক করে নেয়,
বিস্তারিত»দূরে সরে যাই
অতীত অনেক সুন্দর,
তাই ফেলে আসা অতীতের কথা ভেবে
তোমার কষ্ট হয়।
বর্তমানে এই আমি তোমার পাশে
অথচ এখনো তুমি কষ্ট পাও
বর্তমানের এই আনন্দ
কল্পনা ও প্রপোজ
কল্পনা
বসে আছি একলা ছাদে
ভাবছি তোমার কথা,
দেখছি আকাশ বুনছি শত
রঙ্গিন কল্পলতা।
হয়ত তোমায় কাছে পেলে
এমনি কোন রাতে,
বসবো দুজন পাশাপাশি
হাত থাকবে হাতে।
ধূলোমাখা শহর, ধূলোমাখা স্মৃতি – ০৬
(একই সংগে অবাক আর খুশির খবর হচ্ছে, আমার এই সিরিজে ক্যাডেট কলেজ ঢুকে গেছে এবার। অবাক এই কারনে যে, এটা মাত্রই সিরিজের ছয় নম্বর পোষ্ট, আর খুশি এই জন্য, এটা কলেজের স্মৃতি)
ক্লাস নাইনের ক্রস-কান্ট্রি দৌড়ে সবার শেষে কলেজে ঢুকলাম, তাও দৌড়ে নয়, মেডিক্যালের গাড়িতে চড়ে। মাথা নীচু করে গাড়ি থেকে নামলাম, কলেজের শুভাকাঙ্খি, বন্ধু, হাউস মাষ্টার রুহুল আমীন স্যার, এমনি হাউসের চরম শত্রুরাও অবাক হয়ে গেল আমাকে গাড়িতে দেখে।
বিস্তারিত»শিরোনামহীন
একটু আগে’ গেছো তুমি
“এখুনি আসছি” বলে
মুহূর্তগুলি মুহূর্তে বছরে পরিণত
বছর বছর প্রতীক্ষা শেষে
তুমি এসে
এতো বছর কাছাকাছি রইলে,
অথচ একটি মুহূর্তেই
তারা কেটে গিয়ে
আবার বছর বছর প্রতীক্ষা —
তুমি এই তো এলে বলে……
বিস্তারিত»শাহরুখদের দুঃসাহস
মিডিয়াকে কীভাবে সামাল দেয়া উচিত এই বিষয়ে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড একটা কর্মশালার আয়োজন করেছিল কয়েক বছর আগে। ভারতীয় মিডিয়া জগতের জীবন্ত কিংবদন্তী প্রণয় রায় এলেন প্রধান বক্তা বা প্রশিক্ষক হয়ে। স্টার নিউজ করে তিনি জানিয়েছেন পাশ্চাত্যের মতো উপমহাদেশেও ২৪ ঘণ্টার নিউজ চ্যানেল করা সম্ভব। তারপর করলেন এনডিটিভি, দেখালেন সংবাদ কীভাবে রুচিশীর বিনোদন হতে পারে। সেই তারকা প্রণয় রায়ের বক্তৃতা, কাজেই ভারতীয় ক্রিকেটের মহাতারকারাও টিপসগুলো মন দিয়ে শুনছিলেন।
বিস্তারিত»এক নাদান বাচ্চার গান শোনা
আমাদের বুয়েটের ২-১ এর ক্লাশ শেষ হয়েছিলো সেই নভেম্বরে। তারপর দীর্ঘ সাড়ে চার মাস ধরে ৫ টা :chup: এক্সাম দেবার পর আবার এক মাসের ছুটি। শরীরের পরতে পরতে জং ধরে গেছে। তাই গতো ২ সপ্তাহ ক্লাশ করে আমার মনে হইতেছে সেই ফুটবল খেলোয়াড় এর মতো যে কিনা দীর্ঘ ইঞ্জুরি শেষে কোন ওয়ার্ম উপ ছাড়া খেলতে এসে আবার ইনজুরি তেই পড়ছে! তার উপর এইবার পড়ছে সেইরকম রুটিন আর স্যার!
বিস্তারিত»হৃদয়ের অকস্মাৎ আবেগমিশ্রিত আনন্দতাড়িত উপলব্ধিময় অনুভূতি
দেবালয় থেকে স্বর্গশিশু যদিওবা ভবভূমে পদার্পণ করে তা সত্ত্বেও তার অপূর্ব শ্রী দর্শন চর্মচক্ষে সবার পক্ষে সম্ভবপর হয়না।তবে কিছু কিছু অনন্যসাধারণ প্রতিভাধর সূত্রধর তরুণ তাদের মনীষামণ্ডিত লেখনির মাধ্যমে সে বিস্ময়কর দৃশ্যবলি আমাদের সাধারণ চোখে মর্তে বিরাজমান সুনিপুন ভাষ্কর্যের আকারে উদ্ভাসিত করে তোলেন।তাঁদের স্বর্গীয় ভাষা যদিওবা আমার মত অকালকুষ্মাণ্ডের মস্তিষ্কের উচ্চতর কক্ষের কেদারায় বিশ্রামটুকুও না নিয়ে পঞ্চভূতে বিলীন হয়ে যায়,তদাপি এঁদের প্রতিভার জাজ্বল্যমান বিচ্ছুরণ প্রত্যক্ষ করে বিস্ময়াভিভূত না হয়ে পারিনা।মহাকাব্যিক ভাষাশৈলী,অনির্বচনীয় ভাবাবেগ এবং নীরব ঘাতকের দক্ষতায় এঁরা বুদ্ধিমত্তায় উচ্চ শিখরে অবস্থানরত মানবকুলের অন্তরকে বিকশিত করে অন্তরতর পর্যায়ে নিয়ে যান-আমরা মর্কটজাত শিশুকুল কেবলমাত্র বিমহিতই হয়ে রই।
বিস্তারিত»মহাজাগতিক ইতিহাসের ভাষা
ফাইনাল ইয়ারের থিসিস প্রজেক্ট নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারণে আমার আর কিছু লেখা হচ্ছে না। কিন্তু সিসিবি-তে তো কোন না কোন উপায়ে সক্রিয় থাকা দরকার। তাই আবারও পুরনো ব্লগার হওয়ার নির্মম সুযোগের সদ্ব্যবহার করলাম। পূর্বে প্রকাশিত একটা লেখা দিয়ে দিলাম। আর প্রজেক্টের কারণেই এই বিষয়টা নিয়ে আবার ভাবতে হচ্ছে। বিশেষভাবে এটা পছন্দ করার কারণ এটাই।
এই লেখার ধরণটা আগেই বলে নেই। বিশ্বতত্ত্বের (Cosmology) কোন কিছু না জানলেও এটা বোঝা সম্ভব বলে আমার মনে হয়।
বিস্তারিত»মোবাইল নম্বর … … স্মৃতিতে “শিশু নিকেতন মাধ্যমিক বিদ্যালয়” … SSC পরীক্ষা …
জীবনে প্রথম পাবলিক পরীক্ষা দিতে গেছি …
প্রথম পরীক্ষা English 1st …
আমাদের সীট পড়েছিল কলেজের বাইরে, কলেজের পাশেই “শিশু নিকেতন মাধ্যমিক বিদ্যালয়”এ …
যে যার সীট খুঁজে নিয়ে বসে পড়লাম … কে কাকে কীভাবে কখন “কত নং প্রশ্ন উ:” pass করব – এগুলোই আমাদের তখনকার আলোচনার বিষয়.. যথারীতি স্যার আসলেন, খাতা দিলেন … আমরা সবাই চুপ …
খুব সতর্কতার সাথে খাতার OMR sheet এ রেজিস্ট্রেশন নং,
বিস্তারিত»